![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।
সরকার পতনের স্টেক নেওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল সবাই। কয়েকদিন ধরে ক্যাচাল লেগেছে শিবির আর সমন্বয়কদের মধ্যে। বিএনপি তো আগে থেকেই বলছিল এই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড তারেক রহমান।
যদিও এটা দিনের আলোর মতো পরিষ্কার এই আন্দোলনে সব শ্রেণির মানুষকে একত্র করা গিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকারের ব্যর্থতার সুযোগে অনেক মহল ছাত্রদের কাজে লাগিয়েছে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য, দেদারছে টাকা খরচ করেছে। ব্যাপক সমর্থনও পেয়েছে ঘরে-বাইরে সব জায়গায়। এখন যেহেতু আন্দোলন সফল হয়েছে, শুরু হয়ে গেছে ভাগ-বাঁটোয়ারার কেচ্ছা।
আন্দোলনের সময় ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করার একটা কথা শোনা গিয়েছিল। এটা যে মুলা ঝোলানো অনেকেই হয়তো বুঝতে পারেনি। সে সময় আধুনিক একটা রাষ্ট্র গঠনের আশ্বাসও শোনা গিয়েছিল। মেয়েরা যে আশায় আন্দোলন করেছিল, তারা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছে তাদের সামনে কী পরিণতি অপেক্ষা করছে?
আজকে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষের কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছে।
ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি পুরোপুরি নিষিদ্ধের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আজ সকালে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করে। এছাড়া তারা উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও করে। এ নিয়ে উত্তেজনার জেরে বিকেল পৌনে ৪টার দিকে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়।
মোটামুটি বোঝা যাচ্ছে ছাত্ররাজনীতি পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা সম্ভব হবে না। রাজনৈতিক দলগুলো তা হতে দেবে না। আগে ছাত্রলীগের নৈরাজ্য সহ্য করতে হয়েছে, এখন ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, সমন্বয়কসহ আরও সংগঠনের অত্যাচার সহ্য করতে হবে। ধর্মপন্থি রাজনৈতিক দলসহ অন্যদের যন্ত্রণা তো সইতেই হবে।
আওয়ামী লীগ দেড় যুগ ভালোমতোই খেয়েছে, অন্যদের তেমন খেতে দেয়নি। এখন বাকি ক্ষুধার্তরা উঠেপড়ে নেমেছে। ‘কেহ কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান।’
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ছাত্রদল একটু ধৈর্য ধরে এগুলে ভালো জায়গায় থাকবে। বৈবিছাআ-শিবির দ্বন্দ্বে ছাত্রদল সুবিধা পাবে।
২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:০৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ছাত্রদলের*
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১১
অগনিত202 বলেছেন: সাধারণ শিক্ষার্থী নয় বরং বলুন শিবিরের সাথে ছাত্রদলের সংঘর্ষ হয়েছে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সাধারণ শিক্ষার্থী বেশী শিবির বলা যায়। কিন্তু শিবির তো ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ চায় না।
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:২৬
এ পথের পথিক বলেছেন: ছাত্রদল সন্ত্রাসী দল ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৩৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কেউ কারও চেয়ে কম না। ছাত্রশিবির আরও ভয়ঙ্কর।
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:১৫
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: "যেই লাউ সেই কদু", ভালো লিখেছেন ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ঠিক।
৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা সেটাই এখন ক্ষুধার্থরা হামলে পড়েছে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হুম।
৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৩:৫১
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: আর কত সংঘর্ষ দেখতে হবে । ভালো লিখেছেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:০৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আজকের সংঘর্ষে বৈষম্য বিরোধী দের একটা লাভ হয়েছে। গত তিনদিন ধরে তাদের দল গঠন নিয়ে বিরোধের জেরে খুব হাসি তামাশার পাত্র হয়েছিলো। আজকে তো আবার হাসনাত আব্দুল্লাহ কে চিটাগাং অবাঞ্চিত ঘোষণা করা হয়। সব মিলিয়ে তাদের উপর হামলার ঘটনায় নিজেদের মান সম্মান ফিরে পেল।
ছাত্রদল আজকে কুয়েটে মূলত শক্তি মত্তার জানান দিলো গুপ্ত শিবির- বৈবিছাদের! এরা মারামারি করে যখন তখন রাজনৈতিক দলের কর্মী আর আহত হলে সাধারণ শিক্ষার্থী। ছাত্রদের ইমেজ একটু খারাপ হয়েছে বৈকি ! প্রতিদিন এত ঘটনা ঘটে মানুষ অচিরেই ভুলে যাবে।
শিবির-বৈবিছা রা রাজনীতি করলে ক্যাম্পাসে সমস্যা নেই। কিন্তু অন্য কেউ করলেই সমস্যা। সকল ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হোক।