![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বজ্রকন্ঠে গাইতে চাই সত্য শব্দমালা। হাতুড়ি দিয়ে ভাঙতে চাই মিথ্যার খুলিটা।
বেদুইন খুঁজে ফেরে জল ঝরনা
আমি ঘুম,
চাঁদকে আঁচলে ঢেকে যেমনি দেয়
অমানিশা চুম..!
মাথা রেখে কোলে বিলি কাটা চুলে
গুনগুন গান
প্রবাহিত বাতাসে সাদামেঘ আকাশে
যেমন টান..!
শীলা পর্বত নামে দুচোখে
আসেনা সুপ্তি
হয়তো ভয় তার, স্বপ্নটা বিশাল
পরিব্যাপ্তি..!
স্বপ্ন বুনোই...
বন্ধুদের একটা সার্কল! সবাই মিলে ওরা সাত জন।
এদের মধ্যে পাঁচজন ছেলে দুইজন মেয়ে, মেডিক্যাল সায়েন্সে পড়ছে। ফার্স্ট ইয়ার।
ছেলে বন্ধুদের মধ্যে কেউ একজন জ্বীন! তবে এটা বাকি...
অতীব্র বাসনায় ধুলি পড়ে গেছে
বহুদিনের প্রতীক্ষায়,
রেকলেস রেইস আমি খেলিনি
সবার আগে আমি দিয়েছি ছুট
তাই কেউ ছুঁতে পারেনি।
আমি ক্রস করে গেছি অভীষ্ট রেড ফ্ল্যাগ থেকে বহুদূর..
আমি সমুখেই ছুটি, পশ্চাদপদহীন আত্ম-চাহিদা
একঝাক অনুজ...
খোদাই করে লিখে দিয়েছি সহস্র বছরের শিলালিপি,
গহীন থেকে গহীন ঘন জঙ্গলে প্রোথিত করেছি ফসিল,
চিহ্ন থেকে যাবে আমৃত্যু-পৃথিবীর, সর্বশেষ মুহুর্তেও
ঝাঁঝালো নেশার গন্ধ যেমন খোলামাত্র বোতলের ছিপি!
অভিব্যক্তিহীন নির্লিপ্ততার খোলস হয়ে যাবে...
শীত লুকোচুরি খেলছে গ্রীষ্মকে পরাজিত করে, বাতাসের সাথে মিশে সন্ধ্যাবেলা মৃদু ছোঁয়া দিয়ে যায়। তুমি এমন প্রোটোকল নিয়ে অবস্থানরত যে, শীতও তোমার খোঁজ জানে না। আমি আনমনে খুঁজে বেড়াই...
চিন্তার খাঁদে পড়া লুনাটিক মস্তিষ্কজুড়ে ক্লান্তির প্রতিবিম্ব!
আকাশের কর্কশ শ্লোগান বৃষ্টির জন্য দৈব নির্দেশ হয়ে গেছে।
উষ্ণ কুয়াশাচ্ছন্ন মনের উদ্বেগ বৃষ্টিকে করে দেয় হতভম্ব!
মার্স রেড এর মত মিস্টেরিয়াস রঙ আবেগে লেগে...
সময়বন্ধনী বন্দী করে রাখে ভুল,
কিছু ভুল শোধিতে নিরুপায়,
এ জগৎ বিনিময়েও।
ভুল গুলো একাকীত্বে ডুকরে কাঁদে,
আর্তনাদ করা ভুলে যায় চরম ব্যথায়।
অভেদ্য নিঃশব্দ দেয়ালে আটকে পড়া ভুল
গলিত লাভার মত অশ্রু,
ঝলসে যায়,...
বলো অপলক কতক্ষণ তাকিয়ে থাকা যায়?
...এক দুই তিন মিনিট অথবা ঘন্টার শেষ কাটায়?
আমি পলকহীনই ছিলাম না,
হয়েছিলাম নিরেট নিস্তব্ধ
কোটিটা মূহুর্তজুড়ে
আমি গিয়েছিলাম ভুলে প্রতিটা শব্দ..
চোখটা তোমার গ্রাস করেছে নীলনদ,
হিমালয় আর...
পরম তাপমাত্রা থেকে সর্বোচ্চ স্ফুটনাংকে পৌঁছেছে অভিমান,
না, অবহেলায় নয়, উদারনৈতিকতার অপাত্র প্রয়োগে।
ভিসুভিয়াসের তাপমাত্রা তেমন নয়, কেবল হিমবাহতুল্য
এ তাপ উদগীরণে গলে যেতে পারে বিশ্বের সকল প্রাচীর-কাঁটা।
তাপীয় অভ্যুত্থানেই ঘটে...
রাতজাগা কিছু পাখি, নিষ্পাপ চাঁদ, আর আমি।
আছে উড়ন্ত কিছু জোনাক।
পাখিরা ডানা ঝাপটায় কিছু সময় পরপর, সুখে..?
নাকি আমার মতই কষ্ট তাদের?
রুপালী জৌলুশে চাঁদ হাসে,
একি তার তাচ্ছিল্যের হাসি?
জোনাকিরা জ্বলজ্বল করে উড়ে...
ছোটভাইদের পিড়াপিড়ির প্যারায়,
অপ্রস্তুত অবস্থায়..
সকল ক্রেডিট ডেবিট ওদেরই।
সময়, সত্যবাদিতায় শীর্ষে যার নাম..
নিরবয়ব নিরব কণ্ঠ যার,
হঠাৎ বলে কথা..!
বিধ্বস্ত কামনা পুড়ে যায়
নিভে যায় বিশ্বস্ত জলবিন্দু..
সময়ের শব্দ-ধ্বনি অশ্রুত..
কখোনো বিঁধে বুকে,
কখনো প্রস্ফুটন ঘটে ঠোটে,
সময়ের শব্দ-ধ্বনি
শুধু সেই জানে..
নোনা জল কলকল
অথবা শুষ্ক...
শব্দহীন পায়ে হেটেছি একা শিশির ঝড়া ভোরে
পর্বত ছিল বুকে, ব্যাকুলতার হিমালয়.
সম্মোহিত চোখ খুঁজেছে শুধু এক ফোটা রৌদ্র.
খড়খড়ে নয়ন জল ভেজাতে!
তীব্রতর আকুলতা গহীনে প্রোথিত ছিল,
অবয়বে নিশ্চুপ নিরবতা
শুধু শব্দ করে গেছে স্পন্দনযন্ত্র...
জলপ্রপাতের জল শেষ হয়ে গেল,
জলহীন পুকুরে ক্লেদাক্ত একটি মাছ,
আকাশের বাতি নিভে গেল
নিশিথের এক পথচারী যে আহত।
খুজে খুজে ফেরে একফোঁটা জল
মরুময় শ্যামল এক মেকি ধরণীতে!
উরন্ত গাঙচিল গান গেয়ে ওড়ে
সুনীল জলরাশি পেরিয়ে
ছাড়িয়ে...
ডা. জাকির নায়েক : দারুল উলূম দেওবন্দের ফতোয়া
মূল : যয়নুল ইসলাম কাসেমী ইলাহাবাদী...
©somewhere in net ltd.