নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
‘লাভা’ সিনেমার গল্পটা একদঙ্গল তরুণ-তরুণীকে নিয়ে। সিনেমার শুরুতেই দেখা যায় দূরে একটা সবুজ সুন্দর মাঠের এককোনায় মধ্যদুপুরে সূর্যের নীচে একটা গাছের ছায়ায় কিছু তরুণ-তরুণীর একটা ছোট জটলার মতো। ক্যামেরার ফোকাস ধীরে ধীরে কাছে যেতে থাকে। সেখানে সটান দাঁড়িয়ে একহাত কোমরে রেখে আরেক হাত দুলিয়ে কথা বলা একটা দুর্ধ্বর্ষ অপরূপা সুন্দরীর সামনে ৮-১০টা তরুণ বিক্ষিপ্তভাবে, কেউ পেছনে হাতের উপর ভর করে, কেউ মাটিতে হেলান দিয়ে, কেউ জোড়পায়ের হাঁটুতে থুতনি রেখে এখানে-সেখানে বসে আছে। অত্যন্ত চৌকস ও সপ্রতিভ মেয়েটি একটা বক্তৃতা দেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তার মুখাবয়ব খুব দৃঢ় ও কঠিন। চোখ, চোয়াল ও ঠোঁটজোড়া শক্ত করে রাগ ঝাড়বার আগে ক্ষুব্ধ শিক্ষক কিংবা অভিভাবক, কিংবা উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ অপরাধী অধস্তনদের উদ্দেশে যেভাবে উপর-নীচ মাথা দোলান, ওভাবে মেয়েটি দু-তিনবার মাথা ঝাঁকিয়ে শুরু করলো : ‘নাও লিসেন। দিস ইজ মাই গেটিসবার্গ অ্যাড্রেস, সো প্লিজ বি অ্যাটেনটিভ, অ্যান্ড গেট রেডি টু কার্স ইয়োর লাইভস অ্যান্ড ইয়োরসেল্ভস।’ ছেলেগুলো নড়েচড়ে বসে। ওরা সবাই জানে আজকের বক্তব্যবিষয় কী হতে পারে, বা অবশ্যম্ভাবীভাবে কী হতে যাচ্ছে। ‘ইউ অল আর ইডিয়টস।’ প্রায় চিৎকার করে বললো মেয়েটা। ‘ইউ গট মি? ইউ অল আর ইডিয়টস অ্যান্ড স্টুপিডস অ্যান্ড হোয়াট নট।’ মেয়েটির গলার আওয়াজ আরো তীক্ষ্ণ, আরো বলিষ্ঠ শোনায়। ওর চোখ ঠিকরে আগুন বের হচ্ছে। ‘অ্যাকচুয়ালি ইউ পিপল অল আর লুইচ্চা। ইউ গট মি? ইউ আর মোর দ্যান লুইচ্চা।’ এরপর মেয়েটা সবগুলো যুবককে একে একে গালিবর্ষণে ধুলিস্মাৎ করে ফেলে।
মেয়েটা ওদের ক্লাসমেট, কিংবা ছেলেগুলো মেয়েটার ক্লাসমেট, একই ক্লাসে বিভিন্ন সেকশন ও ডিপার্টমেন্টে পড়ে ওরা। একটা সুন্দরী মেয়ের যেসব সমস্যা হয়ে থাকে, মেয়েটার তার সবগুলোই হয় এবং তার চাইতেও অধিক কিছু গঞ্জনা ও যন্ত্রণা তাকে সহ্য করতে হয়। কারণটা হলো, মেয়েটা আর দশটা সুন্দরী মেয়ের মতো ইন্ট্রুভার্ট বা কঞ্জারভেটিভ না। সে সব জায়গায় নির্দ্বিধায় চলতে পছন্দ করে, এবং অভ্যস্ত। নীরবে অন্যায় মেনে নেয় না, প্রতিবাদ করে, সম্ভব হলে চর-থাপ্পড় মারে, একদিন কারো গালে স্যান্ডেল দিয়ে পেটাবে, এই প্রতিজ্ঞা আছে তার।
এ ছবির স্ক্রিপ্ট খুব জটিল এবং শ্যুটিং খুব কঠিন ছিল। মেইন ফোকাস থাকে প্রথম দৃশ্যের উপর। সামনে উপবিষ্ট ক্লাসমেটদের ভর্ৎসনা করতে করতে তুলোধুনো করে, আর এরই ফাঁকে চলতে থাকে প্রতিটা গালিবর্ষণের জন্য একেকটা ফ্ল্যাশব্যাক।
মেয়েটা এবার যার দিকে আঙুল তুলে চিৎকার করে উঠলো, তার নাম ডেলিম।
‘ইউ ইডিয়ট, তুই বার বার এমন ভাবে আমার গায়ের উপর পড়ছিলি যে, তুই আমাকে দেখতে পাস নি। বা পেছন থেকে তোকে কেউ ধাক্কা দিয়েছে। কিংবা, তুই হাঁটতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে পড়তে পড়তে আমার উপর এসে পড়েছিস। অথচ, একবারও স্যরি বলিস নি। এবং একলাইনে দাঁড়িয়ে কম করে হলেও ১০বার এই কাজটা তুই করেছিস।’ একথাগুলো যখন সে বলতে থাকবে, তখন প্রতিটা ঘটনার জন্য দৃশ্যগুলো দেখানো হবে। এ মুহূর্তে শুধু বক্তব্যের পার্টটাই ভিডিও করা হচ্ছে। অন্য সিকোয়েন্সে বার বার হোঁচট খাওয়ার অংশ রেকর্ড করা হবে।
‘আচমকা ঝড়ের মতো উড়ে এসে পাশে বসেই গলার উপর দিয়ে হাত উঠিয়ে দিলি, যেন আমি তোর শতজনমের বন্ধু, অনেক অনেক ঘনিষ্ঠ। এতেও কোনো দোষ ছিল না। কিন্তু পরের মুহূর্তেই তুই কী করলি?’ যার দিকে ফিরে মেয়েটা এই কথাগুলো বললো, তার নাম শ্যাফেল। শ্যাফেল হাঁটুর ভিতরে মুখ লুকোতে গিয়ে সংকুচিত হতে হতে খুব ছোটো হয়ে গেল। মেয়েটা বলতে থাকলো, ‘তুই হাতটা আরেকটু নামিয়ে আমার বুবসে এত জোরে পেস্ট করলি যে আমি কুঁকিয়ে উঠলাম ব্যথায়। বহুদিন আমি সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারি নি। আমি ঝামটা দিয়ে তোর হাত সরিয়ে দিয়েছিলাম। তুই অবাক হয়েছিলি আমার এমন প্রম্পট রিএকশনে। তোর দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে আমার চোখ বেয়ে পানি পড়ছিল। ছেলেরা এমন হয় কেন? মেয়ে দেখলেই তাদের শরীর পিষ্ট করে সুখ নেয়ার বাসনা জাগ্রত হয় কেন? এটা তো অমানবিকতা, পৈশাচিকতা। ইতর স্বভাবের কাজ।
ফ্ল্যাশব্যাকে এই শটটা নেয়া ছিল খুবই কঠিন একটা কাজ। একটা মেয়ের কাঁধে হাত রাখা অশোভনীয় নয়, গল্প ও চরিত্রের প্রয়োজনে তা করা যেতে পারে, কিন্তু হাতটা আরেকটু বাড়িয়ে নীচে নামানো, ও বুক দলন করা সম্ভব নয়। ওখানে মেয়েটার সংলাপ, দৃশ্যগুলো ডার্ক করে একটা ধারণা দেয়ার চেষ্টা করা হয় শুরুতে। এরপর এটা নিয়ে পরিচালক আমাদের সবার সাথে আলাপ করেন, কীভাবে দৃশ্যটাকে রিয়েলিস্টিক্যালি বোঝানো যায়। অনেকগুলো সাজেশন পর্যালোচনা করে তিনটা সাজেশনের উপর তিনটা শট নেয়া হয়। চূড়ান্ত সাজেশনটা ছিল- শ্যাফেল তার হাতটা ধীরে ধীরে নীচে নামাবে এবং আলগোছে বুক বরাবর উপরে হাতটা রাখবে, ভুলেও যেন বুক স্পর্শ না করে; সহেলিকে এতখানিতে রাজি করাতে পরিচালককে তার পায়ে ধরে মিনতি করা বাকি ছিল।
ক্যাম্পাস এলাকা। রাস্তার পাশে বসেছিল সহেলি। পেছনে ক্যামেরা, লাইট সব প্রস্তুত। এমন সময়ে শ্যাফেল এসে সহেলির ডানপাশ ঘেঁষে বসবে। ‘কী রে দোস্ত, একা একা কী এত ভাবছিস? খুব গ্লুমি মনে হচ্ছে তোকে!’ এ কথা বলতে বলতে সে বাম হাতটা সহেলির কাঁধের উপর উঠিয়ে বাম বুক বরাবর নামাবে। আরেকটু সময় পরেই ঘটনাটা ঘটবে। সহেলি ‘উহ্’ বলে ব্যথায় চাপাস্বরে চিৎকার করে উঠবে। শ্যাফেল ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়ার ভান করবে।
এই সিকোয়েন্সটা যখন হয়, তখন অল্প সময়ের মধ্যে একটা ঘটনা ঘটে যায়। শ্যাফেল বাম বুক বরাবর হাত নামানো মাত্র সামনের অন্ধকারে, যা পেছন থেকে দেখা যায় না, মুহূর্তের মধ্যে সহেলি ওর বাম হাতটা উঠিয়ে শ্যাফেলের হাত নিজেই তার বুকের উপর খুব গভীরভাবে চেপে ধরে। দুজনের শরীরেই যেন বিদ্যুৎ খেলে গেল। এবং তৎক্ষণাৎ এই বিদ্যুতায়ন থেকে সম্বিৎ ফিরিয়ে এনে দুজনেই অভিনয়ে ফিরে আসে। ক্ষিপ্র গতিতে সহেলি এক ঝটকায় শ্যাফেলের হাত সরিয়ে দেয়। দুজনের এক্সপ্রেশনে পেছনের সবাই মুগ্ধ হয়ে তুমুল হাততালি দিয়ে ওঠে।
এরপর কিছুক্ষণ, কিছুসময়, কিছুদিন আমার সাথে স্বাভাবিক আচরণ করতে পারে নি সহেলি। একান্তে আমরা একবার মুখোমুখি হলে সে প্রথম মুখ খুলে বলেছিল, ‘আপনি কিছু মনে করেন নি তো, ভাইয়া?’
এ প্রশ্নটা আসলে বাহুল্যে ভরপুর। মেয়েদের এমন আচরণে কোনো যুবক কোনোদিন কিছু মনে করতে পারে না। আমিও মনে করি নি। প্রতিটা যুবকের মতো আমিও যুবতীদের কামনা করে থাকি। না চাইতেই কেউ যদি এভাবে কিছু পেয়ে যায়, তার সুখ অন্যসব সুখের চাইতে অনেক বেশি।
‘আপনি কিছু মনে করেন নি তো, ভাইয়া?’ কথাটা বলার সময় সহেলির কণ্ঠ কাঁপছিল, সে খুব নার্ভাস ছিল। সংকোচিত চোখে আমার দিকে তাকিয়েই চোখ নামিয়ে নিল সহেলি।
‘শ্যাফেল ক্যারেক্টারটা আমি খুব উপভোগ করছি সহেলি। খুব ছোট্ট, কিন্তু, এতে কাজ করার অনেক সুযোগ আছে।’ আমরা পাশাপাশি হাঁটছিলাম আর কথা বলছিলাম।
ছবিতে সহেলির রোলটা যতখানি ডাকসাইটে, চঞ্চল ও ছটফটে স্বভাবের, বাস্তবে তাকে দেখে বোঝা খুব কষ্ট, কীভাবে এত শান্ত, ধীরস্থির মেয়েটা এই টগবগে রোলে অসাধারণ পারফর্ম করে যাচ্ছে।
চলবে-
১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পটা রোমান্টিক, সে ব্যাপারে আপনার বা আমার বা অন্য পাঠকের কোনো সন্দেহ নাই সুন্দর একটা বিষয়ের উপর আপনার নজর পড়েছে। আপাতত এটা উহ্য থাক, আগামী পর্বে/পর্বগুলোতে দেখি কী হয়। গল্পটার বেশ কয়েকটা পর্ব হবে বলে ভেবে রেখেছি, বাকি অংশ লেখা হবে পর্যায়ক্রমে।
পাঠ ও কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ কল্পদ্রুম।
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আপনার একটা প্রশ্ন ছিল,যথা সময়ে উত্তর দিয়ে ছিলাম।কিন্তু পোষ্ট টাই এখন আর দেখছি না।ইসলাম ধর্ম অন্য ধর্ম সম্পর্কে কি বলে এই টাইপের।উত্তরটা পেয়েছিলেন কি?প্রয়োজন হলে আবার দিতে পারি।
১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জি নুরুলইসলাম ভাই, আপনাকে একটা প্রশ্ন করেছিলাম, আপনি উত্তরও দিয়েছিলেন। কিন্তু, সুরাগুলো খুঁজে উত্তর জেনে নেয়া সম্ভব হয় নি। ঐ পোস্টটা কোথায় ছিল, প্রশ্নটা কী ছিল, সবই ভুলে গেছি। তবে, উত্তর দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ নুরুল ইসলাম ভাই।
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ভাল পরিচালক হলে সবাই সব চরিত্রে অভিনয় করতে পারে।এমন কি যে জীবনেও অভিনয় করে নাই।
১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার কথার সাথে আমি শতভাগ একমত। হুমায়ূন আহমেদের নাটকে খারাপ অভিনয় করেছেন, এমনটা আমার চোখে পড়ে নি। আমার বদ্ধমূল বিশ্বাস হয়েছে যে, যারা হুমায়ূন আহমেদের নাটকে অভিনয় করেছেন, তারা অভিনেতা হিসাবে পরীক্ষিত এবং পাশ।
দ্বিতীয় কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ নুরুলইসলাম ভাই।
৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৭
মিরোরডডল বলেছেন:
ধুলো তাহলে আসলেই মুভির চিন্তাভাবনা করছে আর তাই প্লট লেখা শুরু
সহেলি নামটা সম্ভবত ধুলোর পুরনো কোনও গল্পেও পেয়েছিলাম কিন্তু ডেলিম শ্যাফেল এই নামগুলো কখনও শুনিনি,
কেমন যেনো বিট আনইউজাল নেইম ।
আপনি কিছু মনে করেননিতো, ভাইয়া ?
ঘটনা ঘটিয়ে এ কথার বলার মানে কি ! একবারেই অর্থহীন
এর শানে নুযূল জানতে চাই ধুলোর কাছে ।
আরেকটা কথা, আগামী পর্বগুলোতে লিশটা একটু টেনে ধরবে , এতো ডিটেইলসে বলে ফেললে কিছুটা অস্বস্তিতো হয়
১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এই কিছু আগেও তো শামা ম্যামের গল্প পড়লেন। ২০১৪/১৫-তে ৪ পর্ব স্ক্রিপ্ট লিখেছিলাম, ব্লগে নাকি ফেইসবুকে দিয়েছিলুম, মনে নাই। মুভিকাহিনি নিয়া আরো কী কী যেন লিখেছি, এ মুহূর্তে মনে পড়ছে না।
সহেলি নামটা থাকতে পারে আর কোথাও, মনে পড়ছে না।
ঘটনা ঘটিয়ে এ কথার বলার মানে কি ! একবারেই অর্থহীন
এর শানে নুযূল জানতে চাই ধুলোর কাছে । এগুলোর উপরেই পুরো গল্প। ৩ লাইনে বলে দিলে বাকি পর্বে কী লিখবো?
লাস্ট লাইন - ওকা
৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৭
ঢুকিচেপা বলেছেন: শুরুটা ভালো হয়েছে, শুটিং চলতে থাক, সাথেই আছি।
করোনাকালে হলে যাওয়ার ঝামেলা রইল না।
১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মাঝে মাঝে শ্যুটিং স্পটে আসবেন, পাত্র আর পাত্রীদের সাথে খানিক আড্ডা দেয়া যাবে নে
৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: গল্পের শুরুটা চমৎকার । না চাইতে এইভাবে কেউ কোন কিছু পেয়ে যায় । তার সুখে পৃথিবীতো রঙ্গিন ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পের নায়করা সারাজীবনই না চাইতেই অনেক কিছু পাইয়া যায়। বাস্তবের নায়কদের কথা ভাবে বুঝে লন
৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: লাভা নামে আসলেই কি সিনেমা আছে? ইউটিউবে খুঁজে পাবো?
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লাভা নামে কী কী সিনেমা আছে তা খুঁজতে যেয়ে এইটা পাইলাম। আপনিও খুঁজে দেখুন
৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৩১
রামিসা রোজা বলেছেন:
গল্পের মাঝে লাইভে শুটিং দেখে আসলাম বিশেষ করে বিদ্যুৎ
চলে যাওয়ার মুহূর্তটাকে, লিখতে থাকুন গল্পের সাথেই
আছি ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কথাটা এত সুন্দর করে বললেন যে খুব ভালো লাগলো এবং আমি মুগ্ধ হলাম। অনেক ধন্যবাদ আপু।
৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:৩০
সোহানী বলেছেন: পড়তে পড়তে নড়ে চড়ে বসলাম। এমন একটি বিষয় নিয়ে লিখছেন যা নিয়ে আমি সবসময়ই চিন্তা করি। কিভাবে বিষয়গুলো নিয়ে লিখা যায়, কিভাবে এ তরুন/তরুনীদের ভাবনাগুলো সামনে আনা যায়।
খুব আগ্রহ নিয়ে আছি, চলুক।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অত নড়েচড়ে বসার দরকার নাই। বেশি আগ্রহও রাইখেন না। খুব সাড়াজাগানো কিছু হইতে যাচ্ছে না
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:১৭
ল বলেছেন: পড়লাম — চলুক
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ মিস্টার ল। অনেকদিন পর দেখলাম। আশা করি ভালো আছেন।
১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
একে বাস্তব নাটকা বা সিনেমার শুটিং মনে হলো। চলতে থাকুক। +++++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
বাস্তব শ্যুটিং মনে হইলে তো গল্প সার্থক ধন্যবাদ মাইদুল ভাই পড়ার জন্য।
১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: লাভা সিনেমা ইউইটিউবে থাকলে লিংক দিবেন প্লীজ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ৭ নম্বর মন্তব্যের উত্তর দ্রষ্টব্য
১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৯
মিরোরডডল বলেছেন:
ধুলো কি এটা দেখেছে, আমি মারা যাচ্ছি এটা দেখে হাসতে হাসতে
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গতরাতে ফেইসবুকে দেখলাম
১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৭
শায়মা বলেছেন: আমি গল্প নাকি সত্যিই কোনো সিনেমার শ্যুটিং করছো কিনা ভাবছিলাম ভাইয়া.........
আমি জানি একদিন তুমি ঠিকই সিনেমা বানাবে...
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আহা, কতদিন পর কমেন্টের রিপ্লাই দিতে এলুম। এটা দেখেই আমি আপ্লুত হচ্ছি বার বার। ভালো লাগলো কমেন্টের রিপ্লাই দিতে পেরে। ধন্যবাদ আপু কমেন্টের জন্য
১৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৮
মিরোরডডল বলেছেন:
ধুলোর জন্যও একটা ম্যাসিভ বিগ হাগ্ । কারণটা বুঝে নিবে ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিকাছে তিচতিলমপ
১৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৯
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: ইন্টারেস্টিং মনে হচ্ছে ব্যাপারটা। এমন কিছু করার পর নায়িকার মুখে ভাইয়া ডাক মানায় না আসলে। একটা আবছা ধারণা হয়তো পেয়ে গেছি গল্প আর কমেন্ট পড়ে। স্পয়লার দেব না। দেখি সামনে কি হয়!!! মিলে যায় কি না!! শুভকামনা রইলো।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: স্পয়লার দিতে পারেন স্পয়লার থেকে নতুন আইডিয়াও এসে যেতে পারে, অবশ্য সেটা তখন আমার নিজের ক্রেডিটেই চলে আসবে
১৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!!
পর্ব ২ কবে আসবে????
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওটা শুধু আমার গুরুই জানেন
১৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৪
মিরোরডডল বলেছেন:
আমরা কি এ লেখার সেকেন্ড পর্ব ২০২২ এ পাবো ? তাই মনে হচ্ছে, ততদিনে কিন্তু প্রথম পর্ব ভুলে যাবো
বাই দ্যা ওয়ে, ধুলো কি জানে আমি কিরকম সারপ্রাইজড হয়েছি ??? সেদিন আমার একটা প্রিয় গান ইউটিউবে শুনছি ।
হঠাৎ নোটিস করলাম ওটা ধুলোর চ্যানেলের আর ওটা ডুলুকে ডেডিকেইট করা
আই’ম সো স্যরি লাস্ট ফাইভ মান্থস আমি দেখিনি বাট হ্যাপি এতদিন পর হলেও দেখেছি ।
থ্যাংকস ধুলো । হোয়াই ইউ আর সো সুইট
গানে রুনা লায়লার যে ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট আর পুরনোদিনের ছবিগুলো দেয়া হয়েছে, ওগুলো আমার ভীষণ প্রিয় ।
সেই রুনাকে যে আমি কি পছন্দ করি ধুলো কেমন করে জানলো !!!
She was super attractive! Her vocal & way of singing is my all time favourite.
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার এই আবিষ্কারে আমি আপ্লুত হলুম। নিজের চ্যানেলের একটা গান, তাও সেটা যদি কারো নামে ডেডিকেট করা থাকে, এবং তিনি যদি দৈবক্রমে গানটা পেয়ে যান, আমার তো মনে হচ্ছে তার চেয়ে আমার আনন্দটা আরো বেশি
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫১
কল্পদ্রুম বলেছেন: আপাতত মনে হচ্ছে, গল্পটা রোমান্টিক এবং সামনে অনেকগুলো পর্ব হবে। দৃশ্যায়নের আগে সহেলিকে রাজী করাতে ডিরেক্টর কেবল পায়ে ধরে মিনতি করতে বাকী ছিলো মানে সে এই ধরণের দৃশ্যে অভিনয় করতে নিমরাজি ছিলো। কিন্তু পরে আচমকা এরকম সাহসী হয়ে ওঠার কারণ কি! মনে হচ্ছে স্বভাবে শান্ত,ধীরস্থির হলেও, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে সহেলি স্থিরচিত্ত না। না কি শ্যাফেলকে অপ্রস্তুত করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে এরকমটা করেছে? সে যাক। আগামী পর্বগুলোর জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।