নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
আমাকে যদি একটা বর দেয়া হয়-
আমি ফিরে যাব আমার ৪ বছর বয়সে
ছোটোবেলায় আমি খুব লাজুক ছিলাম, এবার বর পেলে
খুব বেয়াড়া হবো- দিন নাই রাত নাই, নানা বাড়ি যাব
নানা বাড়ির বাঁশতলায় জোলাপাতি রাঁধবো আমি আর সুরুজ মামা
তারপর কলাপাতায় নানা আর নানিকে খাওয়াব।
নানান উৎসবে, পার্বণে- বিশেষত শীত ও গ্রীস্মে
দাওয়াতের ধূম পড়ে যেত। দাওয়াত ছাড়াই মা আর বাবা প্রায়
প্রতিসন্ধ্যাতে নানা বাড়ি যেত আড্ডা দিতে
প্রতিটা সন্ধ্যাই হয়ে উঠতো অনন্য উৎসব
নানা আর নানির সাথে কত কথা, কত গল্প ছিল মা আর বাবার
তারপর খেয়েদেয়ে বাড়ি চলো, মাঝখানে ফারাক মাত্র তিন শ গজ।
চৌকাঠ পেরিয়েই ঝাঁপ দিতাম বাবার কোলে –
বাবা আমাকে কাঁধে তুলে নিত।
আমার একটা অভ্যাস ছিল, বা শখও বলতে পারেন - কাঁধে চড়েই
জড়িয়ে ধরতাম বাবার গলা, আলগোছে আমার মাথা
নুইয়ে দিতাম বাবার মাথায়।
তারপর দোল খেতে খেতে কখন ঘুমিয়ে পড়তাম জানি না,
ঘুম ভাঙলে দেখতাম- বাবার পিঠ জুড়ে শুয়ে আছি
খেজুর পাতার পাটিতে আমাদের সুখে ভরা জীর্ণ কুটিরে।
ধাপারি খালের পাড়ে মধ্যেরটেকে
ফুপুবাড়ির আমড়া গাছটা ছিল চৌদ্দ গ্রামের ঝাড়া,
বিলেতি গাবগাছটায় গাব ধরতো বেতুলের মতো, কী যে মিষ্টি
আর রসালো ছিল! তড়তড় করে গাবগাছে উঠতো সুজাহার ভাই
লম্বা কুটা দিয়ে আমড়ার ছোবায় ঘন ঘন বাড়ি ঝাড়তো ফুপু।
অমনি হুড়মুড় করে আমড়া কুড়ানোর লড়াই। একেকটা কামড়ে
ছিল অমৃতের চেয়েও মধুর।
ঢাকা থেকে কোহিনুর মামা আসতো প্রতিবছর। কর্পুরা খালা
আসতো। নানা আর নানি আসতো। তারা আমাকে কত্ত আদর
করতো, আমি তা কখনো ভুলতে পারি না।
সাতভিটা থেকে আসতো রাহিমা আর ওর ছোটো ভাই জুলহাস।
জোসনারাতে বাড়ির উঠোন, বাইরের পথ ও মাঠ,
গাছগাছালির মাথা খাঁ-খাঁ করতো। আমাদের অন্তরে আনন্দ তুফান।
খ্যাড়ের পালায়, নাড়ার গাঁদায়, কোনাকাঞ্চিতে গুদরাগুদরি করে
'পলানতি' খেলতাম। সে খেলায় এতই মজে যেতাম,
ঘুম বা খাওয়ার কথা মনে পড়তো না কিছুতেই।
তারপর রাহিমারা সাতভিটা ফিরে গেলে আমরা, মানে, আমি,
চাচাত ভাই জলিল ও বাবুল মনে মনে অনেক কাঁদতাম।
এরপর ৪০ বছর পার হয়ে যায়, রাহিমাকে দেখি নি।
ওকে দেখার জন্য আমার মন আকুল হয়ে উঠলে একবার দেশের
বাড়িতে গিয়ে চাচিকে বললাম- রাহিমাকে আসতে বলো তো!
চাচির জবাব শুনে সত্যিই আমরা কলজের তন্ত্রী ছিঁড়ে গেল-
রাহিমা বেঁচে নেই, অনেক বছর আগেই মারা গেছে রাহিমা।
রাহিমা আমাদের চেয়ে এক কী দু বছরের বড়ো ছিল,
রাহিমা আমাদের বাড়ি এলে ঘরদোর জোসনার মতো খলখল করতো
রাহিমা খুব মায়াবতী ছিল।
রাহিমা বাড়ি ফিরে গেলে আমাদের কান্না পেত।
রাহিমা ছিল আমার চাচির মেঝ বোনের মেয়ে।
রাহিমার হাস্যোজ্জ্বল রঙিন মুখটা মনে হলে এখন
চোখদুটো ভীষণ ঝাঁপসা হয়ে আসে।
মালেক মামা আর যন্ত্রাইল মামাদের বাড়ি উত্তর শিমুলিয়া।
চাচির বাপের বাড়ি ওটা।
আমাদের ছোটোবেলায় মায়ের বাপের বাড়ি
আর চাচির বাপের বাড়িতে কোনো তফাত বুঝি নি।
মায়ের ভাই আর চাচির ভাইয়েতেও কোনো তফাত দেখি নি।
মালেক মামা শুধু জলিল আর বাবুলের মামাই নয়, আমারও মামা
সুরুজ মামা শুধু আমার মামাই নয়, জলিল বাবুলেরও মামা
আমরা দল বেঁদে বেড়াতাম নানার বাড়িতে, মামির ঘরেতে
মালেক মামা আর সুরুজ মামা কিংবা কোহিনুর মামাতে
কখনো কোনো আলাদা টান দেখি নি।
যত দূরেই যাই, আকাশের সপ্ততলা ডিঙ্গিয়ে গেলেও
শৈশবের ছোট্ট ‘আমি’টা ছায়ার মতো জীবন জড়িয়ে থাকে
তখন কোনো দুঃখ ছিল না, চিন্তা ছিল না, ভাবনা ছিল না
মায়ের আদরে, বাবার ছায়ায় পৃথিবী নিশ্চিন্ত ছিল
আমাকে যদি একটা বর দেয়া হয়-
আমি ফিরে যাব আমার ৪ বছর বয়সে
বাবার হাত ধরে গুঁটি গুঁটি পায়ে হেঁটে যাব মেঘুলা বাজার
মায়ের আঁচলে সারাটা শরীর মুড়িয়ে তার পায়ে পায়ে হাঁটবো
আর শরীরের ঘ্রাণ খাব
আমাকে যদি একটা বর দেয়া হয়-
আমি ফিরে যাব আমার ৪ বছর বয়সে- সুরুজ মামা, সুজাহার ভাই,
রাহিমা, জলিল আর বাবুলের সাথে জুট্টি করে বলবো-
‘এই যে বসলাম, এই ৪ বছর বয়স থেকে
আর একটা চুলও বাড়বো না। বল, রাজি?’
৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১
কিছু আঞ্চলিক/অপ্রচলিত শব্দের অর্থ :
কুটা - লম্বা লাঠি জাতীয় বস্তু, যা দিয়ে গাছ থেকে ফল-ফলাদি পাড়া হয়
পলানতি - লুকোচুরি খেলা
গুদরাগুদরি - এটা বলে বোঝানো কিছুটা মুশকিল। জড়াজড়ি করা, ঘেঁষাঘেঁষি, দাপাদাপি করে খেলাধুলা করা
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: 'দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায় রইল না'- আমার মনে হয়, প্রতিটা মানুষই তার শৈশবকে ফিরে পেতে চায়। সেই নির্মল নিশ্চিন্ত আনন্দ ভুবন অন্য কোথাও নেই।
কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ পদাতিক চৌধুরি ভাই। শুভেচ্ছা নিন।
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৮
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: দুরন্ত এবং একই সাথে দুর্দান্ত শৈশবে ফিরে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশিত। বর্তমান বিশৃঙ্খল,যান্ত্রিক জীবন থেকে পরিত্রাণ পেতে শৈশবই হতে পারে সর্বোত্তম আশ্রয়স্থল। শৈশব স্মৃতির বর্ণনায় মন ভরে গেল।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দুর্দান্ত কমেন্ট! খুব আপ্লুত হলাম তমাল ভাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার তো মনে হয়, বিনা বরেই আপনি ওখানেই আছেন; বর কিন্তু মাইনসের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনাকে একটা বর দেয়া হলে, আপনি কী চাইবেন?
৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " আপনাকে একটা বর দেয়া হলে, আপনি কী চাইবেন? "
-আমি চাইবো, এই বয়সেই যেন আরেকটু দক্ষ হই ও কাজ করতে পারেি
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওকে, কোন কোন ফিল্ডে আপনার কী কী স্পেশালাইজেশন আছে, একটু প্লিজ বিধৃত করুন।
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: চার নম্বর কমেন্টে শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী স্যারের বর চাওয়া প্রসঙ্গে একটা কথা বলার লোভ সামলাতে পারলাম না।
" -আমি চাইবো,এই বয়সেই যেন আরেকটু দক্ষ হই ও কাজ করতে পারি।"
ওরে বাবা! এমনিতেই ব্লগে হেট স্পিসে ঈশ্বর। তার উপর আরও বর চান। তবে এই বয়সে যেন দুবার না চেয়ে বসেন। তাহলে কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দক্ষতার জন্য স্পেশিয়াল স্কিলের দরকার। যাদের স্পেশিয়াল্টি আছে, তারা সেগুলো রিফাইন করতে পারেন, যাদের নাই, তাদের ওগুলো আকুয়্যার করতে হবে।
৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৪
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখাটা পড়েই যে কবিতাটার কথা মনে পড়লো
জসীমউদ্দীনের নিমন্ত্রণ
তুমি যাবে ভাই যাবে মোর সাথে আমদের ছোট গাঁয়
গাছের ছায়ায় লতায় পাতায় উদাসী বনের বায়।
মায়া মমতায় জড়াজড়ি করি
মোর গেহখানি রহিয়াছে ভরি,
মায়ের বুকে, বোনের আদরে, ভায়ের স্নেহের ছায়,
গাছের ছায়ায় লতায় পাতায় উদাসী বনের বায়;
এতো সুন্দর ভালোলাগার শৈশব পড়ছিলাম হঠাৎ করেই রাহিমার আকস্মিক মৃত্যু
আমি যদি একটা বর পেতাম কি চাইতাম
আনলিমিটেড পাওয়ার !
তারপর শুধু ধরতাম আর মারতাম একটা একটা করে
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: 'নিমন্ত্রণ' একটা অসাধারণ কবিতা। ওটা পড়লে মনে হয় যেন আমাদের গ্রামের কথা ভেবে এবং আমাকে নিয়েই কবিতাটা লেখা। অমন সহজ ও স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ বিরল।
হ্যাঁ, আমিও চাই, আপনি ওরকম একটা বর পান- সবগুলোকে ধরে ধরে কাটুন আর মারুন
৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " ওকে, কোন কোন ফিল্ডে আপনার কী কী স্পেশালাইজেশন আছে, একটু প্লিজ বিধৃত করুন। "
-আমি রিটায়ার্ড মেকানিক্যাল ইন্জিনিয়ার; প্রথমে মেকানিক্যাল ইন্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেছি; যেই কোম্পানীতে কাজ করতাম,ওরা একটা কোম্পানীর জন্য ফাইন্যান্সিয়াল সফটওয়ার তৈরি করে সাপোর্ট করতো; আমি পরে, ফাইন্যান্সে কিছু পড়ালেখা করে, ঐ সফটওয়ারের সাপোর্টে কাজ করেছি কয়েকটি কোম্পানীতে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো যে, (১) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে আপনি (২) সফ্টয়্যারেও কিছুটা স্কিল ডেভেলপ করেছেন। বর্তমানে কি তাহলে কোনো প্রফেশনে নেই?
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৬
সোহানী বলেছেন: আমারে একটা টাইম মেশিন দেন। যেটাটে চড়ে জীবনে যে সব জায়গায় ভুল করেছিলাম তা শুধরে নিবো। আর যাদের গালে থাপ্পড় দেবার জন্য সবসময়ই হাতটা নিশপিস করে এখনো তাদেরকে একটা থাপ্পড় দিয়ে আসতাম ।
আহ, আপনার চাওয়াগুলো কি যে অসাধারন। বুকের মাঝে রিনঝিন করে বাজে..........।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভুলগুলো অনেক সময়েই সাথে সাথেই ভুল বলে মনে হয় না, 'ভুল' হিসাবে ধরা পড়ে অনেক পরে। বর্তমানের কোনো ভুল পরবর্তীতে সঠিক বলেও বিবেচিত হতে পারে। কথাগুলো বললাম এ কারণে, জীবনের শেষভাগে যেয়ে হিসাব মেলাতে গেলে ভুলের ছড়াছড়ি দেখে জ্ঞান হারাতে হবে
জীবনে খুব বড়ো ধরনের ভুল করেছি বলে মনে হয় না। বড়ো হোক বা ছোটো হোক, ভুলগুলোকে এখন জীবনের সৌন্দর্য বলে মনে হচ্ছে। কিছু ভুলের জন্য বুকে জ্বলুনি হয়। জ্বলুনিটাও জীবনের সৌন্দর্য। জীবনে কিছু ব্যথা, কিছু কষ্ট থাকতে হবে। নইলে জীবনটা হয়ে যাবে বেগহীন, অর্থহীন।
আমি কোনো ভুল শোধরাতে চাই না। আমি আমার সেই ৩-৪ বছরের জীবনে ফিরে যেতে চাই, যেখানে কোনো ভুল নাই, ভুল কী জিনিস তা সে-জীবন জানেই না। অপার নিশ্চিন্ত নির্ভার সেই জীবনটাই হলো শ্রেষ্ঠ জীবন।
সুন্দর কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " জেনে ভালো লাগলো যে, (১) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে আপনি (২) সফ্টয়্যারেও কিছুটা স্কিল ডেভেলপ করেছেন। বর্তমানে কি তাহলে কোনো প্রফেশনে নেই? "
-প্রফেশান আগেরটাই আছে, চাকুরী নেই, রিটার্য়ার্ড; বয়স বেশী, করোনায় কাজ করছি না; করোনার পর কাজ করবো।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এই অবসরে কিছু খেলাধুলা শিখে নিতে পারেন (যদি না আগেই এগুলোয় পারদর্শী হয়ে থাকেন) : গলফ, বিলিয়ার্ড
ভিডিও মেকিং ও ফটোগ্রাফিতে কিছু ইন্টারেস্ট ও স্কিল ডেভেলপ করতে পারেন, এটা খুব শখের কাজ
কম্পিউটারের সিম্পল কাজগুলো, যেমন, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন, ইত্যাদি শিখে ফেলুন (যদি আগেই এগুলোয় পারদর্শী না হয়ে থাকেন)
মোবাইল ও ল্যাপটপ রিপেয়ারিং-এর উপর সাধারণ আইডিয়া লাভ করুন, কোনো ওয়ার্কশপ থেকে
নিজের গাড়ি (কিংবা পুরোনো গাড়ি কিনে) খুলে ওটার নাড়িনক্ষত্র চেক করুন।
বাই চান্স বাংলাদেশে চলে এলে কোনো মেকানিক্যাল ওয়ার্কশপ দেয়ার মতো প্ল্যান কি আপনার আছে? আমার গাড়িটা আপনার ওয়ার্কশপে নেব, ১টা কাস্টমার কনফার্ম করলাম
১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৮
এম ডি মুসা বলেছেন: একটা বর , নিয়ে এত ঘোরাঘুরি, পৃথিবীটা এখন কাছে
কাছে নেই মানুষ টা।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পৃথিবীটা এখন কাছে
কাছে নেই মানুষটা। - দারুণ একটা কথা বলেছেন মুসা ভাই। কবে যে কোন কবিতায় কথাগুলো আমার হয়ে যায়, বলা যায় না।
১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০০
মিরোরডডল বলেছেন:
ধুলোর লেখায় জীর্ণ কুটির শব্দটা পড়ার পর থেকে আমার মাথায় আরেকটা কবিতা ঘুরছে কিন্তু কবিতা এবং কবির নাম মনে করতে পারছিনা । কবিতার শব্দগুলোও সম্পূর্ণ মনে পড়ছে না , এখন এটা আমাকে ঘুমাতে দিবেনা যতক্ষণ মনে করতে না পারবো । গুগল করেছি পাচ্ছি না । ক্যান ইউ হেল্প ?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কুটির শব্দটা আমার অনেক প্রিয়। আমার বেশ কিছু জায়াগায় এ শব্দটা আছে। আপাতত এখানে কুটির শব্দটা পেলাম
১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৬
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এমন বর পেলে কি কি সমস্যা হয় রবি ঠাকুরের একটি ছোট গল্পে সুন্দর করে বর্ননা করা আছে।বর চাওয়ার আগে পড়ে দেখতে পারেন।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি কি ইচ্ছাপূরণ গল্পের কথা বলেছেন? হ্যাঁ, কেউ যদি বাবার উপর ক্ষিপ্ত হইয়া বাবা হইয়া যাইতে চায়, আর বাবাকে কামনা করে তার ছেলে হিসাবে, তাইলে ঐরকম সমস্যা হইব বৈকি
১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৩
মিরোরডডল বলেছেন:
ঝিকিমিকি বয়ে চলে সোনালি নদী
ওইখানে আমাদের পাতার কুটির
এলোমেলো হাওয়া বয়
সারাবেলা কথা কয়
শিশিরের blah blah blah............ মনে নেই
কবিতার নাম কি , কার লেখা
ধুলোর শৈশব নিয়ে লেখা বরাবরই খুব ভালোলাগে ।
কিন্তু মাথায় যে প্যাঁচটা লেগেছে এটা থেকে বের হতে হবে এখন
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতাটা পড়ে আমি মুগ্ধ হয়েছি। আগে পড়ি নি। অবাক হয়েছি এজন্য আরো বেশি, আমি ভেবেছিলাম এটা জসীমউদ্দীনের কবিতা।
কুটির / অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত
...
ঝিকিমিকি দেখা যায় সোনালি নদীর,
ওইখানে আমাদের পাতার কুটির।
এলোমেলো হাওয়া বয়,
সারা বেলা কথা কয়,
কাশফুলে দুলে ওঠে নদীর দু'পার,
রূপসীর শাড়ি যেন তৈরি রূপার।
কুটিরের কোল ঘেঁষে একটু উঠোন,
নেচে নেচে খেলা করি ছোট দুটি বোন।
পরনে খড়কে-ডুরে,
বেণী নাচে ঘুরে ঘুরে,
পায়ে পায়ে- 'রুনু ঝুনু' হালকা খাড়ুর,
কেন নাচি নাই তার খেয়াল কারুর।
আকাশে গড়িয়া ওঠে মেঘের মিনার,
তারি ফাঁকে দেখা যায় চাঁদের কিনার।
গাছের পাতার ফাঁকে,
আকাশ যে চেয়ে থাকে,
গুনগুন গান গাই, চোখে নাই ঘুম।
চাঁদ যেন আমাদের নিকট কুটুম।...
নৌকারা আসে যায় পাটেতে বোঝাই,
দেখে কী যে খুশি লাগে কী করে বোঝাই।
কত দূর দেশ থেকে,
আসিয়াছে এঁকে বেঁকে,
বাদলে 'বদর' বলে তুলিয়া বাদাম,
হাল দিয়ে ধরে রাখে মেঘের লাগাম।...
দু কদম হেঁটে এস মোদের কুটির,
পিলসুজে বাতি জ্বলে মিটির মিটির।
চাল আছে ঢেঁকি ছাঁটা,
রয়েছে পানের বাটা,
কলাপাতা ভরে দেব ঘরে-পাতা দই,
এই দেখ আছে মোর আয়না কাঁকই।
যদি আস একবার, বলি --মিছা না,
মোদের উঠোনটুকু ঠিক বিছানা।
পিয়াল, পেয়ারা গাছে--
ছায়া করে রহিয়াছে,
ধুঁধুলের ঝাঁকা বেয়ে উঠিতেছে পুঁই,
খড়কুটো খুঁজে ফেরে দুষ্টু চড়ুই।
এস এস আমাদের সোনার কুটির,--
ঝিকিমিকি করে জল নিটোল নদীর।
ঝিঙের শাখার পরে
ফিঙে বসে খেলা করে,
বেলা যে পড়িয়া এল, গায়ে লাগে হিম,
আকাশে সাঁঝের তারা, উঠানে পিদিম।
১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অসাধারণভাবে চাওয়ার কথা তুলে ধরেছেন। খুবই চমৎকার ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় নেওয়াজ আলি ভাই। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! চমৎকার।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা।
১৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১২
করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার। মায়া মমতায় জড়ানো অনেকগুলো ছবি দেখতে পেলাম।
আজকেই আমি ভাবছিলাম আমাদের শৈশব কত আনন্দময় ছিল! এখনকার কোন চার বছরের বাচ্চা সুযোগ পেলেও কিন্তু প্রিয় মানুষদের কাছে যেতে চাইবে না, সে চাইবে স্মার্ট ফোন, ট্যাব...
অগাধ আনন্দ ভরা নিষ্পাপ শৈশব হারিয়ে গেছে...
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এখনকার কোন চার বছরের বাচ্চা সুযোগ পেলেও কিন্তু প্রিয় মানুষদের কাছে যেতে চাইবে না, সে চাইবে স্মার্ট ফোন, ট্যাব... খুব খাঁটি কথা বলেছেন আপু। তবে, প্রতিটা শৈশবেরই আলাদা আনন্দ ও আমেজ আছে। আমাদের ভুবনের সাথে আজকালকার বাচ্চাদের ভুবনের তেমন মিল হবে না, কিন্তু যেখানে সবারই একটা মিল আছে, সেটা হলো 'আনন্দ'। প্রত্যেকেই তার নিজ নিজ আনন্দ ভুবনে উন্মাতাল সময় কাটায়। শৈশবের দিনগুলোর মতো এত নির্ভেজাল, নিস্কণ্টক, ভাবনাহীন, টেনশনহীন জীবন আর হতে পারে না।
সত্যিই, অগাধ আনন্দ ভরা নিষ্পাপ শৈশব হারিয়ে গেছে..., এমন কোনো বর কেউ দিবে না, যাতে সেই দিনগুলো ফিরে পাওয়া যায়, অথচ ঐ দিনগুলোর জন্য আমাদের আক্ষেপের অন্ত নেই
১৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩০
ওমেরা বলেছেন: আমার ভাইয়ার ছয় বছরের ছেলে যদি বলি তুমি বড় হয়েছ, এমন জুরে চিৎকার দিয়ে বলে, না আমি বড় হতে চাই না!! তখন আমি বলি, হ্যা হ্যা তুমি তোমার মায়ের ছোট ছেলেই থাকবে তো।
ভাইয়া আপনিও তেমন একটা চিৎকার দেন, আমি চারবছরে ফিরে যেতে চাই তাহলেই দেখবেন চলেগিয়েছে।
লিখাটা পছন্দ লাগছে। অনেক ধন্যবাদ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার ছয় বছরের ভাতিজার বুদ্ধির তারিফ না করে পারছি না আপু, ও এখনই বুঝে গেছে এই জীবনের চাইতে অধিক আনন্দময় জীবন ভবিষ্যতে জুটবে না, তাই সে বড়ো হতে চাইছে না
তবে, আপনার আইডিয়াটা দারুণ লাগলো- জোরে এক চিৎকার দিয়া বলতে হবে, আমি ৪ বছরে ফিরে যেতে চাই। ভয় একটাই, পাশে থেকে বান্ধবী যদি বলে বসে- তুমি দেখি পাগল হইয়া গেছ, তখন পাবনা যাওয়া ছাড়া গতি থাকবে না
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ আপু।
১৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই,
শৈশবস্মৃতি।
৬ নম্বর মন্তব্যে মিরোরডডল এর সাথে সম্পূর্ণ সহমত।
আমিও একটা বর পেলে , একজন জেসাস হয়ে পূনর্জন্ম নিতুম।
তেমনই লিখেছি একদিন -জেসাস রিবর্ন....
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার জেসাস রিবর্ন গল্পটা পড়ে এলাম আহমেদ জী এস ভাই। দারুণ প্রতিবাদী লেখা। হ্যাঁ, এমন একটা 'বর' যে-কোনো মানুষের জন্যই অনেক আকাঙ্ক্ষিত। পৃথিবী থেকে অন্যায়, অনিয়ম দূর করার জন্য এমন কিছু বর দানের ব্যবস্থা যদি সৃষ্টিকর্তা রাখতেন, কতই না ভালো হতো।
১৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৪
এম ডি মুসা বলেছেন: কথাগুলো আপনার হবে মানে বুঝি নাই, আপনার কবিতার বিষয় যাবে না
ঠিক বুঝলাম না,
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পৃথিবীটা এখন কাছে, কাছে নেই মানুষটা। - আপনার কমেন্টের এই কথাটা ভালো লেগেছে। আমার কোনো লেখায় এই কথাটা ঢুকে গেলে আমার নিজের বলেই চালিয়ে দিব, আপনি এর কোনো দাবি রাইখেন না, তাই বলতে চেয়েছিলাম
২০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৩
এম ডি মুসা বলেছেন: আমার চোখে কঠিন কিছু ধরা পড়ে
কমন কিছু সেটার ছন্দে সাজাই। যেমন ফেসবুক
ইনবক্স নষ্ট হয়ে যাওয়া, ব্রেকআপ , আরো অশ্লীলতা ।
আমি প্রতিবাদ করার জন্য লেখতে চেষ্টা করি।
পৃথিবী টা কাছে কাছে নেই মানুষটা
আসলে এটাকে একটা কবিতার রূপান্তর করা যায়।
আজকাল, সবকিছু কাছে ইমু ফেসবুক ইত্যাদি ইত্যাদি।
আসলে আগে টান ছিল তার খবরে চিঠি পত্র পেলে মুখ লাল হয়ে যেত
আজকাল এত খোঁজখবর, কিন্তু তাতে ও বাড়িতে আসবে দূর থেকে
অপেক্ষা করতে, কেমন আছে হয়েছে, এখন ভালো বাসা নেই
আছে শুধু সৌজন্যেতার , মানুষ গুলো বাবা মা দাদা দূর থেকে
বিদায় হচ্ছে বলে আসা লাগবে না কথা হয় দেখা হয় ইমুতে
কিন্তু কাছে থেকে ভালবাসাই নেই
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ড আমাদের প্রাত্যহিক জীবন যাপনের উপর অনেক প্রভাব বিস্তার করেছে। এটা নেগেটিভলি নেয়া যায়, তবে পজিটিভলি নেয়ার পক্ষেই মত ভারী হবে। ব্লগ লাইফও ভার্চুয়াল জগতের একটা উদাহরণ। ব্লগিং, ইন্টারনেট আমাদের পার্সোনাল লাইফকে এঙ্গেজ করে রেখেছে। ফেইসবুক আসক্তি আরো বেশি। কেউ বা টিকটক, ইমু লাইকি, ইউটিউব ইত্যাদিতে মগ্ন। সবাই যে যার মতো জীবনকে উপভোগ করছে। তবে, সবকিছু ছাপিয়ে, সবার মধ্যে একটা অস্থিরতাও কাজ করছে বেশি। কিন্তু, যুগের অস্থিরতা কোন যুগে ছিল না?
২১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " আপনাকে একটা বর দেয়া হলে, আপনি কী চাইবেন? "
-আমি চাইবো, এই বয়সেই যেন আরেকটু দক্ষ হই ও কাজ করতে পারেি
যা হয়না নয়তে তা হবেনা নব্বইতে !!
বর চেয়ে লাভ নাই। যা আছেন তাতেই
সন্তষ্ট থাকেন।
সোনাবীজ ভাই অসাধারণ চাওয়া আপনার।
ইস ! যদি ফিরে যেতে পারতাম সেই রঙ্গীন ভূবেন!
তা হলে সব ভুল ত্রুটি শুধরে নিতাম।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
সোনাবীজ ভাই অসাধারণ চাওয়া আপনার।
ইস ! যদি ফিরে যেতে পারতাম সেই রঙ্গীন ভূবেন!
তা হলে সব ভুল ত্রুটি শুধরে নিতাম।
আমার প্রশ্ন হলো, আমি যদি সেই ৪ বছর বয়সে ফিরে যাই, আমার কি মনে হবে, আমি ৬০ বছরের বুড়ো ছিলাম, সেখান থেকে পুনরায় ৪ বছরে নেমে এসেছি? আচ্ছা, ব্যাপারটা খুব মজারই হতো, তাতে কোনো সন্দেহ নাই।
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ নূরু ভাই।
২২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: অতি মনোরম লিখেছেন।
লেখায় আপনার আবেগ স্পষ্ট ফুটে উঠেছে।
এতদিন আসেন নি কেন ব্লগে?
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এগুলো আসলে আবেগেরই বিষয় যে-কারো জন্যই।
এতদিন আসেন নি কেন ব্লগে? দামি প্রশ্ন বটে, যার দাম ওয়ান বিলিয়ন ডলার মোটে তবে, আমি ব্লগেই ছিলাম, মাঝে মাঝে দু-একটা কমেন্ট করেছি, কিছু পোস্ট পড়েছি। একটু ব্যস্তও ছিলাম।
২৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫১
রিফাত হোসেন বলেছেন: আমাকে দেওয়া হলে...... থাক ইচ্ছাপূরণটা মনেই থেকে যাক।
আপনার মনের কথা ভালই বলেছেন। ভাল লেগেছে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিক আছে না বললেন। তবে এটা বলুন, আপনি লটারিতে তিন বিলিয়ন ডলার পাইলে কী করবেন?
২৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: {
লেখক বলেছেন, " আপনাকে একটা বর দেয়া হলে, আপনি কী চাইবেন? "
-আমি চাইবো, এই বয়সেই যেন আরেকটু দক্ষ হই ও কাজ করতে পারেি
যা হয়না নয়তে তা হবেনা নব্বইতে !! বর চেয়ে লাভ নাই। যা আছেন তাতেই সন্তষ্ট থাকেন। }
চাঁদগাজী বলছি,"বর বলতে কিছু নেই; আমি চেয়েছি নিজের দক্ষতা ও কাজের সুযোগ; ২টিই ঘটবে; কিন্তু আপনি যেটা কল্পনা করেছেন "কিশোরে ফিরে যেতে" সেটা ঘটবে না। এখানে আপনার সমস্যা।"
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: লেখক বলেছেন, " আপনাকে একটা বর দেয়া হলে, আপনি কী চাইবেন? "
চাঁদগাজী উত্তরে বলেছেন -আমি চাইবো, এই বয়সেই যেন আরেকটু দক্ষ হই ও কাজ করতে পারেি
এই বয়সে দক্ষতা অর্জনের জন্য বর না চেয়ে বিশেষ দক্ষতা অর্জনের জন্য কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন ৯ নম্বর কমেন্টের রিপ্লাই দ্রষ্টব্য আপনার ইঞ্জিনিয়ারিং এক্সপার্টিজ কাজে লাগিয়ে ইমপ্লয়মেন্ট অপোরচিউনিটি সৃষ্টি করতে পারবেন। তাতে কিছু লগ্নির দরকার হবে, নিজের ঘাটতি থাকলে ব্যাংক লোন নিতে পারেন। এক্সট্রা অর্ডিনারি কোয়ালিফিকেশন হিসাবে ফেইসবুকিং, ইউটিউবিং, ব্লগিঙে ব্যুৎপত্তি বা প্রসার কীভাবে লাভ করা যায়, সেটাও ভাবতে পারেন। কৃষিকাজে কীরূপ অবদান রাখতে পারেন?
২৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৩৬
মিরোরডডল বলেছেন:
থ্যাংকস হিপ্স ধুলো । অচিন্ত্যকুমারের কুটির কবিতাটি আমার অনেক প্রিয় । কেমন করে ভুলে গিয়েছিলাম
ধুলো কি করে খুঁজে পেলো ! অনেক শান্তি হয়েছে, থ্যাংকস ধুলো
স্মৃতি গুলো মনে পড়ে যায়
ছোট বেলার হাসি ভরা দিনে
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
স্মৃতি গুলো মনে পড়ে যায়
ছোট বেলার হাসি ভরা দিনে
মনে পড়ে যায়
মন হারায়
হারানো দিন স্মৃতির পটে
খেলার সাথীরা অনেক দূরে
চোখ থেকে নয় মন প্রীতি থেকে
মনে পড়ে যায়
স্মৃতির পটে
হাসি ভরা কথার মাঝে
ভালোবাসা ছিলো
ভালোলাগা মনে আর
আবেগ জড়ালো
---
কবিতার লাইন লিখে গুগলে সার্চ দিলেই তো ভর ভর করে সব রেজাল্ট বেরিয়ে আসে এটা কি কোনো ম্যাজিক মনে হয়েছে? ওয়াও!!!!
২৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: সুন্দর!!!
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুল ভার্ন ভাই। বহুদিন পর ব্লগে দেখে ভালো লাগলো।
২৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৪
মাসুদুর রহমান (শাওন) বলেছেন: স্মৃতি কাতর হয়ে গেলাম...
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
২৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫১
পদ্মপুকুর বলেছেন: আরবিতে একটা প্রবাদ আছে- লাইতা শাবাবাল ইয়ায়ু'দু, অর্থ্যাৎ যদি যৌবন ফিরে আসতো! এই প্রবাদ তৈরী হওয়ার কারণ একটাই- যৌবন কখনও ফেরত আসবে না সেটা যেমন আমরা জানি, তেমনি এই স্বপ্নটা বারবার দেখবো, সেটাও জানি।
আপনার কবিতাটাও সে সুত্রেই গাঁথা। এই কবিতা পড়ে স্বপ্নাতুর না হওয়ার কোনো কারণ নেই। আমিও হলাম। একটা বিষয় বেশ লাগলো যে চারবছর বয়সের অনেক কিছুই আপনার মনে আছে। আমার অবশ্য কিছুই মনে নেই।
কবিতায় যে শৈশবের ছবি আপনি এঁকেছেন, তা চিরন্তন। যা আমাদের সবার সাথে মেলে, সবাইকে আবেগী করে। তবে বর্তমান প্রজন্মের বিষয়ে করুণাধারার সাথে একমত। এখনকার কোন চার বছরের বাচ্চা সুযোগ পেলেও কিন্তু প্রিয় মানুষদের কাছে যেতে চাইবে না, সে চাইবে স্মার্ট ফোন, ট্যাব...
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যৌবন কখনও ফেরত আসবে না সেটা যেমন আমরা জানি, তেমনি এই স্বপ্নটা বারবার দেখবো, সেটাও জানি। দারুণ একটা কথা বলেছেন।
মানুষ মাত্রই স্মৃতিকাতরতায় ভোগে, পুরোটা অতীতই যেন সুবর্ণময়, কিন্তু মধুরতম নস্টালজিয়ার নাম হলো শৈশব। শৈশবটা এত মধুর হওয়ার কারণ হিসাবে আমার যা মনে হয়েছে তা হলো, ঐ বয়সে মনে কোনো জটিলতা থাকে না, যা দেখি যা বুঝি ওটাই নির্মল, ওটাতেই আনন্দ পেয়ে থাকি। আরেকটা হলো, সংসারের কোনো চিন্তা নাই, কোনো দায়িত্ব পালনের বাধ্যবাধকতা নাই। লেখাপড়া নাই, টেনশন নাই, চাপ নাই, লোভ নাই। সবাই আদর করে, সবাই চোখে চোখে রাখে, হারিয়ে যাওয়ার সুযোগও কম থাকে। এমন নির্ঝঞ্ঝাট জীবনই তো সবার আরাধ্য হয়ে থাকে।
কবিতাটা পড়ে আপনিও স্বপ্নাতুর হয়েছেন জেনে সত্যিই আনন্দিত। সত্যি কথা কী, পাঠকদের মন যে আন্দোলিত হয়েছে তা থেকেই বোঝা যায় শৈশবটা আমাদের কাছে কত প্রিয়।
এমনিতে হয়ত অনেক কিছুই মনে নাই, তবে, কিছু কিছু বিষয় তো মনে থাকবে সবারই। আপনিও পেছনে তাকিয়ে দেখুন, হয়ত এমন কিছু আপনার মনে আছে, যা আবার আমার পক্ষে মনে রাখা সম্ভব হয় নি।
বর্তমান প্রজন্মের বিষয়ে করুণাধারার সাথে একমত। এখনকার কোন চার বছরের বাচ্চা সুযোগ পেলেও কিন্তু প্রিয় মানুষদের কাছে যেতে চাইবে না, সে চাইবে স্মার্ট ফোন, ট্যাব... - এটা আবার ওদের শৈশবের বৈশিষ্ট্য। ওরা বড়ো হয়ে যখন অন্য টেকনোলজিতে প্রবেশ করবে, তখন আজকের স্মার্ট ফোন, আইফোন, ইত্যাদির কথা ভেবে স্মৃতিকাতর হবে। আমাদের আনন্দ উপভোগের উপকরণগুলো আলাদা, কিন্তু আনন্দ উপভোগের মাত্রায় কোনো তারতম্য নেই। আমার বাচ্চাদের বাচ্চাদেরও দেখি ব্যস্ততার শেষ নেই। বন্ধুবান্ধব নিয়ে এতই ব্যস্ত যে, পড়ালেখার সময় নাই তো, যেদিন সংসারের ঘেরাটোপে আটকে যাবে, সেদিন ওরাও এই দিনগুলোর জন্য মনে মনে অনেক কাঁদবে।
অনেক সুন্দর কথা বলেছেন প্রিয় পদ্ম পুকুর। একঝাঁপি ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
২৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৯
রানার ব্লগ বলেছেন: আপনাকে বর দেয়া হোল আপনি আপনার জীববকাল ৫০% সুখি ৫০% দুঃখে কাটাবেন!!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহা। ভালো বর দিয়েছেন আমাকে। তবে, দুঃখ বিনা জীবন হয় না। কিছু দুঃখ থাকবেই। যার সব আছে, তারও আসলে 'সব'টা নেই, কিছু শূন্যতা তারও আছে।
ধন্যবাদ বর দেয়ার জন্য
৩০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৩
অন্তরন্তর বলেছেন: খলিল ভাই আপনাকে বর দিলে অসুবিধা আছে, সেই কুটটি মিয়া হতে গিয়ে হাত পা ভাঙবেন ফলস্বরূপ সামুতে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকবেন এটা মানবো না। আমাকে একটা বর দিলে আমার বাবাকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে সৃষ্টিকর্তাকে অনুরোধ করতাম। সরি আমি মনে হয় পোস্টের মধ্যে বিষণ্ণতা নিয়ে আসলাম। মনে কিছু করবেন না। সৃষ্টিকর্তা সকলের মঙ্গল করুন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমাকে একটা বর দিলে আমার বাবাকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে সৃষ্টিকর্তাকে অনুরোধ করতাম। আমার শৈশবের বেশিরভাগ স্মৃতিই বাবাকে ঘিরে। আরেকজনের স্মৃতি আরো অনেক গভীরভাবে জড়িত, কিন্তু আনফরচুনেটলি, তার কথাটা কবিতায় উঠে আসে নি, তিনি আমার দাদি। আমার দাদির কাছে আমিই ছিলাম সবচাইতে প্রিয়।
এই এক বরের মধ্যেই লক্ষ করলে দেখবেন, ঐ বয়সে ফিরে গিয়ে কিন্তু আমি বাবার কাঁধেই চড়ে বসেছি। বাবার কাঁধে চড়ে ঘুমিয়ে পড়ার স্মৃতিটা আমার জন্য কখনো ভোলার নয়।
আমার চাওয়া বরটা এমন, যা পেলে আমি পৃথিবীর সবই পেয়ে যাই- বাবা, মা, দাদি, নানি, চাচি, বাদ থাকে না কিছুই।
সুন্দর অতীতগুলো আমাদের মনকে আনন্দে উদ্বেলিত করে, কিছু কষ্টের স্মৃতি হয়ত চোখ ভিজিয়ে ফেলে। কিন্তু তবু আমরা অতীতে ফিরে যাই বার বার। অতীত যেন মায়ের স্নেহনীড়, সেখানে না গেলে পরাণ জুড়ায় না।
অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভালো লাগলো অন্তরন্তর ভাই। ভালো থাকবেন। আপনার বাবার জন্য অনেক অনেক দোয়া থাকলো। শুভ কামনা আপনার জন্য।
৩১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৭
রামিসা রোজা বলেছেন:
শৈশবের স্বপ্নকথা পড়ে আমিও ফিরে গেলাম সেই শৈশবে
অনেক অনেক ভালো লেগেছে পড়তে +++
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি আনন্দিত যে আপনাকেও শৈশব থেকে ঘুরিয়ে আনতে পারলাম। পড়তে ভালো লেগেছে জেনেও আনন্দিত। পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
৩২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৬
ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনি তো বর চেয়েই খালাস। আপনি যদি ৪ বছর বয়সে ফিরে যান তাহলে কি অবস্থা হবে ভেবে দেখেছেন ? তখন না থাকবে নেটওয়ার্ক, না থাকবে সামু, দেখা যাবে কিছুদিনের মধ্যে ৭১ এর যুদ্ধ শুরু হবে।
তারচেয়ে পলানতি বা গুদরাগুদরি খেলতে চাইলে গ্রামে গিয়ে খেলে আসবেন তাতেই হবে।
শৈশব সবারই প্রিয়, আমিও চাই আমার প্রাইমারী স্কুল জীবন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা একটা পয়েন্ট বটে। সেই সময়ে তো এতকিছু ছিল না, কিন্তু তবুও এতটুকু অবসর ছিল না কখনো। কত না ব্যস্ত সময় গেছে! এবং কখনো বোরিং লাগে নি, এবং আনন্দও ছিল সবসময় চরম মাত্রায়।
তারচেয়ে পলানতি বা গুদরাগুদরি খেলতে চাইলে গ্রামে গিয়ে খেলে আসবেন তাতেই হবে। বন্ধুরা আড্ডায় বসলে শৈশবের কথাগুলো অবলীলায় উঠে আসে। গত পরশু এক স্কুলফ্রেন্ড এলো। রাজ্যের সব কথা বুক ফুঁড়ে বেরোতে লাগলো।
৩৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:০৫
মলাসইলমুইনা বলেছেন: খলিল ভাই,
একটা বর চাইবার সুযোগ পেলে ঠিক কি চাইবো তেমন করে ভাবিনি কখনো কিন্তু মিরোরডডল আর সোহানীর মন্তব্য পড়ে সিরিয়াসলি ভাবছি সুপার পাওয়ার চাইবার একটা বর নেহায়েত খারাপ না "তারপর শুধু ধরতাম আর মারতাম একটা একটা করে" বা "যাদের গালে থাপ্পড় দেবার জন্য সবসময়ই হাতটা নিশপিস করে এখনো তাদেরকে একটা থাপ্পড় দিয়ে আসতাম" । তবে আমি জোর দিয়ে বলছি ব্লগ আংগিনার সৌন্দর্য বর্ধনেই আমার এই সুপার পাওয়ারটা খাটাতাম ।কবিতায় নস্টালজিক ভালোলাগা ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নাইমুল ভাই, আশা করি ভালো আছেন। হ্যাঁ, বর - আপনার মেন্টালিটি সম্পর্কে আমি জানি। এবং বর পেলে ব্লগ আঙ্গিনাকে আপনি খুব সুন্দরভাবে সাজিয়ে তুলতেন, সে ব্যাপারে আমি শতভাগ নিশ্চিত। তবে, এখনো আপনি সে চেষ্টা করে যাচ্ছেন বেশ সাফল্যের সাথেই। আপনি এগিয়ে যান, আপনার সাথে আছি।
ভালো থাকবেন। বসন্তের শুভেচ্ছা।
৩৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৩
মিরোরডডল বলেছেন:
আরে নাহ, আমি তো সার্চ দিয়েছিলাম কিন্তু ঐযে ভুল শব্দ ব্যবহার তাই হয়তো আসেনি । কয়েকটা শব্দ গুলিয়ে ফেলেছিলাম
বাই দ্যা ওয়ে , ধুলো আবার এডভাইজিং সার্ভিস কবে থেকে চালু করলো ? ফিজ কতো
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কোনো কোনো পথভ্রষ্ট বা বিপথগামী কাউনসেলিং-এ সুমতি পায় এবং সুপথে ফিরে আসেন। সেজন্য চেষ্টা করা। প্রোব্যাবলি ইউ নেভার স'/রেড মাই অ্যাডভাইসেস ইন দ্য ওল্ড পোস্টস/কমেন্টস, দ্যট টেম্পটেড ইউ টু রাইট 'ধুলো আবার কবে থেকে' অ্যান্ড ওয়ার্ডস টু দ্যট ইফেক্টস। ধুলো ডিড ইট বিফোর অ্যান্ড অলওয়েজ হোয়েনএভার ইট ডিমান্ডেড
৩৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৯
আমি সাজিদ বলেছেন: এই চার বয়স থেকে আর এক চুলও বাড়বো না, বল রাজি!
আহা!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সাজিদ ভাই। শুভেচ্ছা রইল।
৩৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৬
মপোতোস বলেছেন: সুন্দর লেখা।
আহা! আমি যদি পারতাম শৈশবে ফিরে যেতে আবার! খুব স্মৃতিতাড়িত হই আমিও।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মাপোতাস কমেন্টের জন্য। আশা করি, আপনিও প্রায়শঃ শৈশবে বিচরণ করে থাকেন। শুভেচ্ছা রইল
৩৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০
মিরোরডডল বলেছেন:
ধুলোকে দেখছি অনেক বছর পর
কেমন ছিলো এতোগুলো বছর
আই উইশ সব ঠিকঠাক ???
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি তো নিত্য বিদ্যমান, অদৃশ্যে বিহার করি, মাঝে মাঝে লগিন করি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
আহা! কি অনুপম চাওয়া।
ঠিক আছে ভাইয়া আমিও আপনার যাত্রী দলের রইবো পিছে।