নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শব্দকবিতা : শব্দেই দৃশ্য, শব্দেই অনুভূতি [email protected]

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই

দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই

২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৪২

যদি আমাকে জিজ্ঞাসা করেন, কোন শিল্পীর কণ্ঠে এ গানটা আমার সবচাইতে বেশি ভালো লাগে, তাহলে নির্দ্বিধায় বলবো, মহান চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়ের কণ্ঠেই এ গানটি সবচাইতে মধুময় হয়ে ওঠে এবং আমার হৃদয়কে পরমানন্দ দান করে। তবে, সেই সাথে ইমন চক্রবর্তীর কথা না বললেই নয় - তার কণ্ঠেও গানটা অসাধারণ লাগে। সব বিভাগে বিভিন্ন গান বাছাইয়ের সময় কোনো একটি গান যে শিল্পী সবচাইতে ভালো গেয়েছেন (আমার বিবেচনায়), আমি তার গানটিই নির্বাচন করি। এপার-ওপার দুই বাংলার শিল্পীদের মধ্য থেকে কেবল চিন্ময় এবং ইমনের গাওয়া এ গানটি আমি আমার চ্যানেলে আপলোড করেছি। এপার বাংলায় এ গানটি কারো কণ্ঠেই ভালো লাগে নি, তবে এ শিল্পী কিছুটা চেষ্টা করেছেন - তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।

শুনলে বিস্মিত হবেন, মহানায়ক উত্তম কুমারও এ গানটি গেয়েছেন। বেশ ভালো গেয়েছেন তিনি।

যাদের নাম বললাম, সবার গানই আপনাদের শোনাব।

রেডিও-ক্যাসেটের যুগে (স্কুল-জীবনে, ৮০'র দশকের শুরুতে) কোন শিল্পীর কণ্ঠে এ গানটা শুনেছিলাম/শুনতাম, মনে নেই। তবে, ৯০'র দশকে একদিন হঠাৎ করেই এক ঘরোয়া অনুষ্ঠানে এক বাচ্চা মেয়ের কণ্ঠে এ গানটা শুনে আমি মুগ্ধ হই। ঊর্মিলা বা ওর বোন (কে বড়ো, অন্যটার নাম কী, তা মনে নেই। উর্মিলা অভিনয় করে বলে ওর নাম মনে আছে) এ গানটা গেয়েছিল। ওদের পুরো পরিবারই সঙ্গীত পরিবার, সবাই ভালো গান করেন, তবে, যে মেয়েটি 'আমার সোনার হরিণ চাই' গেয়েছিল, তার গানটিই মনে দাগ কেটেছিল। এরপর অবশ্য চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়ের গান শুনি ক্যাসেট থেকে। তারপর ইস্নিপ যুগ এলো এবং সর্বশেষ ইউটিউব যুগ - এক ক্লিকে মুহূর্তেই অনলাইনে অবস্থিত সব গান আপনার সামনে এসে হাজির।

গানটি আমার ভালো লাগে। ক্যাসেটের যুগে ভালো লাগা গানগুলো ক্যাসেটে রেকর্ড করতাম প্রায়ই। আমার নিজের ক্যাসেট প্লেয়ার ছিল না। ক্লাসমেট জসীমের ক্যাসেট প্লেয়ার এনে ৪টা ব্যাটারি কিনে যতক্ষণ চলে, গান শুনতাম এবং রেকর্ড করতাম। বিদ্যুৎ না থাকায় ঘন ঘন ব্যাটারি কেনাও সম্ভব হতো না। সেই যুগ হয়েছে বাসি :) এখন, যখন খুশি তখনই মোবাইল রেকর্ডার অন করে যা খুশি তা গাইতে পারো :)

সর্বশেষ কবে এ গানটি রেকর্ড করেছিলাম ঠিক মনে নেই। তবে, প্রথমে খালি গলায়, পরে তাতে মিউজিক যোগ করে ইউটিউবে আপলোড করেছিলাম।

আমার গাওয়া গানটির লিংক : তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই

অথবা নীচের লিংকে ক্লিক করুন।



আমার গাওয়া গানটি খালি গলায় : তোরা যে যা বলিস ভাই। এ গানটার উপরই মিউজিক যোগ করা হয়েছে, যেটি উপরে শেয়ার করা হয়েছে।


অথবা নীচের লিংকে ক্লিক করুন।





এবার শুনুন চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়ের কণ্ঠে : তোরা যে যা বলিস ভাই


অথবা নীচের লিংকে ক্লিক করুন।




চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়ের কণ্ঠে : ভিডিও ভার্সন-২ - তোরা যে যা বলিস ভাই

অথবা নীচের লিংকে ক্লিক করুন।





ইমন চক্রবর্তীর কণ্ঠে : তোরা যে যা বলিস ভাই

অথবা নীচের লিংকে ক্লিক করুন।




মহানায়ক উত্তম কুমারের কণ্ঠে : তোরা যে যা বলিস ভাই

অথবা নীচের লিংকে ক্লিক করুন।







মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই,




নষ্টালজিক !!!!!!!!!!!!

২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৫৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, নস্টালজিক তো বটেই। ঘোর নস্টালজিয়ার মধ্যে আছি, ইন ফ্যাক্ট।

কমেন্ট করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই। শুভেচ্ছা।

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: গান পাগল মানুষ আপনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.