![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার খুব ঘুমিয়ে যেতে ইচ্ছে করে
একটা বৃষ্টিভেজা অলস দুপুরে
দুপুর শেষে সন্ধ্যা গড়িয়ে
লোকালয় ছেড়ে আরেকটু পেরিয়ে...
আমার খুব খুন করতে ইচ্ছে করে
একটা নৃশংস বেচে থাকার লড়াইয়ে
টিকে থাকায় রোজ আপোষ করে
স্বপ্ন বেচার দুংসময়ে...
আমার...
নারীর ক্ষমতায়ন নামক বিশাল বিশাল সম্পাদকীয় গুলো সবসময়ই চোখে পড়ে। প্রতিটা দৈনিকে এ নিয়ে একটা আলাদা পাতাও থাকে। নারীকে সবরকম স্বাধীনতা দিয়ে, সমান অধিকার দিয়ে, লোকাল বাসে ৫টা আলাদা সিটের...
অসংখ্য অভিযোজন, নানা অভিনয়, একলা আকাশে বেদনা বিনিময়, রাতজাগা পোকাদের একটানা ভোতা আর্তনাদ, লেমোনেডের পানির সেকাল একাল করা মিরিন্ডার বোতল...
চলছে সবকিছুই...
নতুন আর পুরনো ধাচের অপরিকল্পিত নগরী...
ফুটপাথ দিয়ে হেটে যাওয়া কারো...
সমস্যাটা আসলে গোড়াতেই, যখন সে বুঝতে শিখে তখন থেকেই, সমস্যাটা তার নিজের না। আমাদের পরিবারগুলোতে মেয়েকে একটু বয়স হওয়ার পর পর্দা করতে আদেশ করা হয় কিন্তু কোনদিন কোন ছেলেকে বলা...
আমি আগাগোড়া বাঙালি, একদম খাটি মিল্কভিটার মত। রাজনীতিগতভাবে রেন্ডিয়ার প্রতি আমার কোন বিদ্বেষ নেই, তিস্তা-রামপাল-ছিটমহল-ফারাক্কা-ফেলানি এগুলো নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যাথা নেই, শুধু ক্রিকেটে সেমিফাইনাল পর্যন্ত যেতে না পারায় আমি...
ঝালমুড়িঅলা মামা ব্যস্ত হাতে ঝালমুড়ি বানায়। বাসের হেল্পার ছেলেটা এই যাইবেন ফার্মগেট, শাহবাগ, গুলিস্তান, পল্টন বলে চেঁচামেচি করে। গার্মেন্টস থেকে বের হওয়া শ্রমিকগুলো হাতে হটপট নিয়ে দ্রুত হাটা শুরু করে।...
নগরীর মোটামোটি ব্যস্ত একটা রাস্তা। আশরাফ-আতরাফ সব শ্রেনীর লোকদেরই যাতায়াত চলে দিনভর। কেউ স্বপ্ন নিয়ে বাড়ি ফিরে, কেউ স্বপ্ন ভেঙ্গে যাওয়ার কষ্ট চেপে ধরে ঠোঁটের ফাকে সিগারেট বসিয়ে আগুন জ্বালায়।...
স্বপ্ন দেখার সংক্রামক রোগটাও হঠাৎ করেই
ভাল হয়ে যায়। কেন যেন আর নতুন করে স্বপ্ন
দেখতে ইচ্ছে হয়না।
হয়তোবা পুরনো অনেকগুলো স্বপ্নের
সাথে প্রতারনা করা হয়ে গেছে তাই...
বিপরীতে চলতে চলতে পথ দুটোর পার্থক্য এত
বেশি...
তোমরা যারা মানিব্যাগে দেশপ্রেম নিয়া ঘুরো অথবা যারা পেটের সামনে ঝুলন্ত বিশাল ভুরিটাতে দেশপ্রেম নিয়া ঘুরো অথবা টেবিলের নিচে দেশপ্রেমরে লুকাই রাইখা নাক উচা করে দাড়াও তাদের সবাই দেশপ্রেমিক। খালি...
বিশাল অট্টালিকার উপর থেকে দেখা পিপড়ের সমান মানুষগুলোর মত অথবা খেলনা গাড়ি সাইজের মার্সিডিজের মত ক্ষুদ্র স্বপ্নগুলো...
দিনশেষে নীড়ে ফেরা অজস্র ভীরের মাঝে হেটেচলা ব্যস্ততাহীন বাউন্ডুলে উসকোখুসকো ভাবনাগুলো...
মনুষ্য শ্রেণীর কোন প্রজাতিহীন...
আমি আপনাকে সারারাত দুই ভাবে জাগিয়ে রাখতে পারব।
১. মারামারি করে অথবা যেকোন ভাবে বিরক্ত করে
২. আপনার মাথার উপর সিমেন্ট কালারের একটা হিলিয়াম বেলুন ঝুলিয়ে দিয়ে
বিষয়টা হচ্ছে প্রথম উপায়ে আমি আপনাকে...
আমিও ভাল আছি, রেলমন্ত্রীও ভাল আছেন , আপনিও ভাল আছেন, শুধু ভাল নেই মিথ্যে মামলায় চেতনায় রাজাকার সন্দেহে আটকে যাওয়ারা আর খোলা আকাশের নিচে শীত কাটানো অথবা আকাশ দেখা যায়...
খুব বেশি অভ্যস্ত হয়ে গেছি, সব কিছুতেই সয়ে যায় এখন। কেউ রাজাকার বলে গালি দিলেও চুপ থাকি, কেউ স্বার্থপর ভেবে ঘৃণা করলেও হা করে তাকিয়ে থাকি, কেউ একের পর এক...
আমি রোজই স্বপ্ন দেখি, আপনিও দেখেন, সেই ৩৪ জনও দেখতেন। বাসে বসে মৃত্যুর আগ মুহূর্তটা পর্যন্ত দেখেছেন। কিন্তু এখন আর উনারা স্বপ্ন দেখেন না তবুও আপনি আমি দেখছি। একট সময়...
ঐ পায়ে চলা পথটা পাশাপাশি হেটে যাওয়ার
স্বপ্ন নিয়ে আজও প্রতি অবেলায় এ পথের
পাশে এসে দাড়ানো...
মাঝরাত্তিরের অন্ধকার আকাশের
নিচে চুপচাপ
দাড়িয়ে এলোমেলো তারাদের
দিকে তাকানো...
ঝুম বৃষ্টিতে জমে যাওয়া ঠান্ডার
মাঝেও বিস্তীর্ণ কোন নির্জন
নদীতীরে কাপাকাপি করে...
©somewhere in net ltd.