![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(৯)
জেকবের সাথে দেখা হওয়ার দিন আসছেঃআগামীকাল বিকেল তিনটায় জেনেভা কলোনীর গলফ ক্লাবে।শহরের একটা রেস্তোরা হলে ভাল হতো,তবে গলফ ক্লাবটাই জেকবের পচ্ছন্দ।
বিকেলের ঐ সময় চারপাশটা বেশ ফাঁকা থাকে,আর গোপনীয়তা বলতে যা...
(৮)
আমি বেশ ক্লান্ত,হাতদুটো আমার হাঁটুতে,শ্বাসপ্রশ্বাসের সুরটাও বেড়ে গেছে অনেক,না ঘুমানোর ক্লান্তি সারা শরীরে।আমার স্বামী তবুও বলে যাচ্ছে, “থামবে না,চেষ্টা করো অন্ততঃ আমার জন্যে,চেষ্টা করো অন্ততঃ তোমার ছেলেমেয়েদের জন্যে।তুমি শুধু দৌড়াচ্ছো...
(৭)
খাবার একটুকুও ছুঁয়ে দেখেনি আমার স্বামী,অজানা একজন কেউ পাশে বসেছিল যেন,
মনের কথাগুলো বলে অবশ্য বিরাট একটা বোঝা নেমে গেছে।রহস্য ফাঁস হয়ে গেছে,মদের আমেজে তখন আমি নতুন কেউ,একা নই আমি,জেকব কোনিগ...
(৬)
বেশ উদ্দীপ্ত ছিল মনটা আজকে,ভাবছিলাম জীবনের সেই সময়ের কথা,যা সবাই একসময় পার হয় স্বপ্ন খোঁজার আশায়।স্কুলের শেষ দিনটা-চারপাশে অনুষ্ঠানের হৈহুল্লোড়,কথায় কথায় অযথাই হাসছিল সবাই,তবে চলে যাওয়ার,সময় কারও চোখ শুকনো ছিল...
(৫)
একটা বয়স পেরোলেই,সবাই আত্মবিশ্বাস,নিশ্চয়তার একটা মুখোস পরে,সময়ে সেই মুখোস পরা মুখটাই হয়-আমাদের আসল চেহারা।ছোট বেলায় যখন কাঁদতাম,ছুটে আসতো কেউ না কেউ সান্তনার কথা বলতে বলতে,জীবনের নানান স্তর পার হয়ে এটুকু...
(৪)
“তোমার মনে আছে কিনা জানি না,স্কুলে সবাই ভাবতো জীবনে,আমি বিরাট কিছু একটা করবো,বড় কিছু একটা হবো।আর আমিও কেন জানি সবসময় চেষ্টা করে গেছি,মানুষের কথাগুলোকে সত্যি প্রমান করার জন্যে।বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গ,সন্ধ্যার হৈ...
(৩)
কিছু বলার ছিল না আমার।আনন্দটা তো শুধু জেকবের,যৌন অনুভুতির চরমে পৌছে সে তখন স্বর্গ আনন্দে,সেখানে আমি শুধু এক পরিদর্শক।
পাপবোধ না,বরং মানুষের চোখে পড়ার ভঁয়েই কিছুটা কাঁতর হয়ে ছিলাম।অফিস...
(২)
এটা অবিশ্বাস্য নিশ্চয়?এটাও কি সম্ভব,সারা পৃথিবীর পুরুষদের মধ্যে আমি এমন একজন বিয়ে করলাম,যে একমাত্র নিষ্কলুষ মানুষ।মদ খেয়ে মাতাল হয় না,বন্ধুবান্ধবদের সাথে সময় কাটিয়ে রাতে না ফেরার কথা ভাবে না,সংসার,বাড়ীঘর ছাড়া...
(১) জালটা ফেলো গভীর জলে,
ঘরে ফিরতে চাও যদি,কিছু হাতে নিয়ে।
০০০
প্রতিদিনের সেই সকাল,বড্ড একঘেয়ে,বদলায় না কিছুই,“নতুন দিন আসে”,ভাবি হয়তো চোখ খুলে নতুন কিছু দেখবো,শেষে হতাশ হয়ে চোখ বুজে শুয়ে পড়তে হয়,কোন...
প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৯৪ সালে,গ্রীসের নামকরা কবি,সাপ্পোর সমসাময়িক,বিলিতিস নামের কোন এক কবির অনুবাদ হিসাবে,ফরাসী লেখক পিয়ের লুইসের অনুবাদ।বিরাট এক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে লেখাটা অনুরাগীদের মনে-খ্রীষ্টপূর্ব ৬০০ সালের এ ধরনের সর্ম্পূন...
প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৯৪ সালে,গ্রীসের নামকরা কবি,সাপ্পোর সমসাময়িক,বিলিতিস নামের কোন এক কবির অনুবাদ হিসাবে,ফরাসী লেখক পিয়ের লুইসের অনুবাদ।বিরাট এক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে লেখাটা অনুরাগীদের মনে-খ্রীষ্টপূর্ব ৬০০ সালের এ ধরনের সর্ম্পূন...
দেখা হলেই,দেখা হয় না আর,
সাজিয়ে নিতে হয় পুরোনো মেঘ,
বলতে হয়, ‘মনে পড়ে তোর…’,
ভুলে যাওয়ার খেলায় নাটক হয়,
হয় অজান্তের মেনে নেওয়ার খেলা।
মনটা যদিও থমকে থাকে,
সময় যে ভেসে গেছে অনেক দূরে,
বলা যায়...
প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৯৪ সালে,গ্রীসের নামকরা কবি,সাপ্পোর সমসাময়িক,বিলিতিস নামের কোন এক কবির অনুবাদ হিসাবে,ফরাসী লেখক পিয়ের লুইসের অনুবাদ।বিরাট এক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে লেখাটা অনুরাগীদের মনে-খ্রীষ্টপূর্ব ৬০০ সালের এ ধরনের সর্ম্পূন...
প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৯৪ সালে,গ্রীসের নামকরা কবি,সাপ্পোর সমসাময়িক,বিলিতিস নামের কোন এক কবির অনুবাদ হিসাবে,ফরাসী লেখক পিয়ের লুইসের অনুবাদ।বিরাট এক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে লেখাটা অনুরাগীদের মনে-খ্রীষ্টপূর্ব ৬০০ সালের এ ধরনের সর্ম্পূন...
মাঝে মাঝে ও রকম দেখা হয়,
চেনা একটা মুখ,
মিষ্টি হাসি-অচেনা সুর,
হয় ভুলে যাওয়া কথা নিয়ে কথা,
নতুন করে পুরোনো হওয়ার গল্প।
‘বছর কুড়ি তো হবেই?
ভালই আছ,মনে হয়!
বিয়ে হলো,কোথায়’?
‘কষ্ট,তা কিছটা হয় এখনও,
জান,শুধু চাওয়ায় না-সাহস...
©somewhere in net ltd.