নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুবলিয়াস ওভিডাস নাসো(ওভিড)
জন্মস্থানঃসুমিলো,রোম
সময়কালঃখ্রীষ্টপূর্ব ৪৩-১৭/১৮ খৃষ্টাব্দ
লেখাঃমেটামরফেসিস,আমোরেস আরও অন্যান্য
(৩)
ডাইনোসু সাধারণতঃ হৈহুল্লোড়,আনন্দের দেবতা হিসাবে পরিচিত (রোমানরা যাকে ডাকে বাকুস বলে)আরিয়াডানের রুপে মুগ্ধ হয়ে তার স্বামী থিসিয়াসকে বললো,সে যেন আরিয়াডানেকে নাক্সোসের সমুদ্রধারে যেন...
(
পুবলিয়াস ওভিডাস নাসো(ওভিড)
জন্মস্থানঃসুমিলো,রোম
সময়কালঃখ্রীষ্টপূর্ব ৪৩-১৭/১৮ খৃষ্টাব্দ
লেখাঃমেটামরফেসিস,আমোরেস আরও অন্যান্য
২)
পুরুষেরা স্বভাবজাত ভাবেই একটু বোকা,সব কিছু বিশ্লেষণ করে আসলটা খুঁজে বের করতে তাদের বেশ বেগ পেতে হয়।মেয়েরা আবার জন্মগতভাবেই একটু খেলা,ছলনার ক্ষমতা নিয়ে...
পুবলিয়াস ওভিডাস নাসো(ওভিড)
জন্মস্থানঃসুমিলো,রোম
সময়কালঃখ্রীষ্টপূর্ব ৪৩-১৭/১৮ খৃষ্টাব্দ
লেখাঃমেটামরফেসিস,আমোরেস আরও অন্যান্য
শুধু শিল্প সংস্কৃতি না,দক্ষতা-শিক্ষা দরকার জাহাজ চালানোর জন্যে,যুদ্ধের রথের জন্যে,তাহলে এটা কি বেমানান প্রেম ভালবাসার জন্যেও দরকার একটা দক্ষ মনের ছোঁয়া,উপদেশ।আমার বিশ্বাস ভালবাসা,শরীর...
(২৪) শেষ অধ্যায়
লুকোনো,হারানো কথাগুলো ছূটে আসছিল মনের আয়নায়,স্থবির এক রুপ,বদলাবে না কিছুই,সময় কেটে যাবে,এ ভাবেই,একই সুরে,তারপর একসময় আমিও হব আকাশের মেঘ।যতই উপরে উঠছিলাম্,ততই সরে যাচ্ছিলাম নিজের কাছ থেকে,আমি তখন...
(২৩)
‘সকালে যখন তুমি খাবার তৈরী কর,ভাবি বছর তিরিশ,চল্লিশ,কি পঞ্চাশ পরে আমরা একজন হয়তো একা শুয়ে থাকবো বিছানায়,আরেকজন থাকবে না পাশে।পুরোনো সুখের স্মৃতির রোমন্থনে,কান্নায় ভঁরে থাকবে মন,হতাশা আর একাকীত্ব ছাড়া আর...
(২২)
আমার এই মানসিক অধঃপতনের শেষ হওয়া দরকার,শরীরের আনন্দ স্রোতে যদিও আমি নতুন,উচ্ছাসে ভঁরা,তবু শেষ হওয়া দরকার এই যাত্রার।জেকব,আমি সর্ম্পকটা শেষ করতে চাই,তোমার চোখে চোখ রেখে বলতে চাই,বিদায় বন্ধু আমার।কদিনের মানসিক...
(২১)
‘নানী বা দাদীর সাথে কদিন কাটালে মনে হয় ওরা আনন্দই পাবে’।
একটু থেমে আমার স্বামী বললো, ‘ভালবাসা আছে যেখানে,কোন ঝড় সেই সর্ম্পক নাড়াচাড়া দিয়ে তছনছ করে দিতে পারে না।ভালবাসা একটা প্রিজমের...
(২০)
গির্জার সামনে দিয়ে যাচ্ছিলাম,কুয়াশায় ঢাকা সারা শহরটা,কোন একটা ভয়ের সিনেমার দৃশ্য।মারিয়ান হয়তো একটা গলিতে চাকু হাতে দাঁড়িয়ে আছে,আমাকে দেখলেই ঝাপিয়ে পড়বে,মধ্য যুগের জেনেভার মত সবসময় ফরাসীদের যুদ্ধে ব্যাস্ত,কোন না কোন...
(১৯)
না,শুধু গতকালের শরীর খেলার সাথীর সঙ্গটা একটু এড়াতে চাচ্ছি।মনে হলো,এ ঘরের সকলেই জানে,আমাদের শরীর খেলার গল্প,কপালে কোথাও যেন বড় বড় করে লেখা আছে, ‘পরকীয়া প্রেমে মত্ত’।
একটু হেসে বললাম,এ ধরনের অনুষ্ঠানে...
(১৮)
ছেলেমেয়েদের সবসময় চোখে চোখে রাখতে হচ্ছিল,নাড়াচাড়া করে কোন কাঁচের জিনিষপত্র ভেঙ্গে না ফেলে,তখন খেসারত দেয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না।অবশ্য ঘোরাফেরা করে তাদের অন্ততঃজানার সূযোগ হচ্ছে,ভিডিও খেলার বাইরেও আরেকটা...
(১৭)
ছোট্ট একটা ঘর,সাজানো অফিসঘর হিসাবে-ঘটা করে বসলাম আমরা।দেয়ালে ঝুলানো ইন্ডিয়া থেকে আনা একটা ছক,রাশি চক্র।একটা বৃত্ত মাঝখানে সৌরমন্ডলের সব শক্তি আর রহস্যের উৎস,চারপাশে অন্যান্য চিহ্ন দিয়ে সাজানো রাশিচক্র।টেবিলে সাজানো...
(১৬)
সময় খুব একটা বদলায়নি,জেকবের কথা ভেবে ষোল বছরের যে মেয়েটা,দিনে বেশ কবার হস্তমৈথুনে ব্যাস্ত থাকতো,সেই মেয়েটাই জেকবের মাথাটা বুকে জড়িয়ে বলছিল, ‘দুধের বোঁটার কামড়ে তছনছ করে দাও,ইচ্ছামত।
আমার শরীরে কিছুই ছিল...
ইন্দ্রাণী তুমি যতই যাই বল,
ভালবাসা সে তো শরীর খেলার ডাক,
স্তনের স্বাধীনতার গল্প,
চুমুর স্বাদে আকাশ ছোঁয়ার গান,
সৃষ্টির আনন্দের জঙ্খা,
আর যা কিছু-সেটা ক্যানভাসে এলোমেলো আঁচড়।
‘হয়তো,
জানি ক্যানভাসে আসে শরীর কথা,
আছে স্তন,নিতম্বের মাংসের ডাক,
তবু-তুমিই...
রোঁদে ভঁরা-তবুও বর্ষার দুপুর,
পাশাপাশি দুজন,
আলতো হাতটা,কখনও ঠোঁটে,কখনও গালে,
কথা দুটো মাঝে ফাঁকে।
বাতাস ছোঁয়া হাল্কা চুমু দিলে তুমি,
বললে না কিছুই-ভেজা চোখে ডাকলে নেশায়,
আমিই অচেনা আমার কাছে,
অজানা,হারানো এ কোন পৃথিবী।
‘ভালবাসি,ভালবাসি আমার ইন্দ্রাণীকে’,
দেবী ভালবাসার,
শরীর...
(১৫)
শীতের হাল্কা একটু আঁচড়,তবু খুব একটা অসুবিধা হচ্ছিল না,বললাম দিনটা ছোট হয়ে আসছে,এর পরে দেখা করলে যেন বেলা পড়ে যাওয়ার আগে দেখা করি,তাতে সব কিছু মানিয়ে নেয়ার একটা সূযোগ থাকবে।মাথা...
©somewhere in net ltd.