![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি স্বপ্ন দেখে বেড়ানো মানুষ। স্বপ্ন আর বাস্তবের ভেতর পার্থক্য করাই হয়ে পড়ে অনেক সময় কঠিন। আমার একটি প্রিয় স্বপ্ন হলো, একদিন বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ ভাল চিন্তা করতে শুরু করবে। দুর্নীতি শব্দটি আশ্রয় নেবে শুধু ডিকশনারীর পাতায়। সাংসদ/মন্ত্রীগন তাঁদের শপথভঙ্গকে মনে করবেন আত্মহত্যা। কি মনে হয়, পুরন হবে আমার এ স্বপ্ন? হতেই হবে, আমি যে স্বপ্নের কারিগর!
// আমাদের যুগে আমরা যখন খেলেছি পুতুল খেলা
তোমরা এ যুগে সেই বয়সেই লেখাপড়া কর মেলা। //
কবি সুফিয়া কামাল রচিত 'আজিকার শিশু' কবিতাটি যখনই পড়ি তখনই হুড়মুড়...
বনের ধারে গভীর কালো খাদ
উঠলো জেগে বিচিত্র এক সাধ।
শহর ছেড়ে ডুববো সবুজ মাঝে...
পুরো আকাশটাই নীলে ঠাসা। কালো মেঘের আঁচড় পড়েনি কোনো অংশেই! নীল আকাশ দেখার মাঝে আলাদা একটা ভালোলাগা কাজ করে। এমন কিছু ভালোলাগা আছে যার বিশেষ কোনো কারণ নেই। কারণহীন ভালোলাগা...
সবুজ ঘাসগুলোতে শিশির কণা মুক্তোর মত আটকে থাকার দিন শুরু হলো। ঘন কুয়াশা তখনও দলবেঁধে ধরার বুকে আছড়ে পড়েনি। খাল-বিলে বর্ষার স্মৃতি যেনো কিছুটা আটকে আছে। শরতও শেষ হয়েছে অনেকটা...
তোমরা কেবলি বড় হতে থাকো
আর আমি ক্রমশ ছোট!...
প্রথম ছোঁয়া আকাশ আমার
শব্দহীন প্রাণ,
শূন্য খাঁচায় রাতের পাখি...
বাড়ির ঠিক উত্তর পশ্চিম কোণে প্রকান্ড এক শিমুল গাছ ছিলো। টকটকে লাল আভা নিয়ে ফুটে থাকতো শিমুলফুল। অলস দুপুরে সেই গাছের তলায় একটা পাটি পেতে, গাছের শিকড়ে মাথা রেখে পড়ে...
সময় বেশী নেই। আর একটু পরই পশ্চিমাকাশে টুকটুকে আভাটা মিলিয়ে যাবে। চোখের সামনে বহমান ধানসিঁড়ি। রক্তিম ছায়া পড়েছে ঝকঝকে জলের প্রশস্ত বুকজুড়ে। চারপাশ নিরব নিথর জনশূন্য। একাকী আনমনে দীপ্র ভাবছে...
হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের 'আয় খুকু আয়' গানটা শুনলেই আমার বাবার কথা মনে পড়ে। কতদিন দেখিনা বাবাকে! আজ থেকে এক যুগ আগে আমাদের সবার প্রিয় এই মানুষটা তার দেহটাকে নিয়ে ওপাড়ে চলে...
উঠোনটা দেখতে একটা পরিকল্পিত ফুলের বাগান মনে হয়। বাগানের শুরুটা হয়েছে বকুল দিয়ে। এরপর যথাক্রমে কামিনী, শেফালী, বেলি সহ নানান ধরনের গোলাপের বাহার। নেই শুধু হাস্নাহেনা। সেই উঠোনের একপাশে একটা...
ধূসর রেলিংয়ে আলগা হাতের ছোঁয়া
দূরে আদিগন্ত বোবা আকাশ।
সাদা মেঘের লাবণ্য মুছে গেছে সহসা...
অতঃপর মেয়েটি দিগ্বিদিক না তাকিয়ে তার গন্তব্যে এগিয়ে চললো। অদূরে থেমে থাকা ছোট্ট যানটিতে চেপে বসলো শেষমেশ। অনেকদিন পর তার চোখে শ্রাবণের জল নেমেছে। এ বড় কাঙ্খিত বিষয় তার। কুপকুপে...
আষাঢ় মাসের কোনো একদিন। তুমি যেখানটায় বেড়ে উঠছিলে সেখানকার পরিবেশ থমথমে। যে ডুমুর গাছের ফাঁক গলে সূর্য্যের নরম আলো ছিটকে পড়তো তোমার মুখে, সেই সূর্যটা যেনো আজ ঘুমিয়ে আছে। চারপাশ...
তখন আমরা একই গাঁয়ে থাকি
ছোট্ট গাঁয়ের মেঠোপথে দু'হাত ধরে হাঁটি।
চারচোখেতে অবাক করা আউলা বাতাস দোলে...
©somewhere in net ltd.