নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সূর্য যদি ভুল করে বসে কোনদিন তবে জেনে রাখ আঁধারে ঢেকে যাবে পৃথিবী । আমি তো শেষ বেঞ্চের ছাত্র নই; নিশ্চুপ গিটারে যে সুর তুলে আনি তাঁর বিমূর্ত ভাবনায় কেটে...
ঠিক আছে!
তোমার কথা মতো মিথ্যাকে দাঁড় করিয়ে দিলাম সামনে
রাগ ও বিস্ময়ের সাথে তুমি দেখছ – গন্ধ পাচ্ছ ঢের
দালিলিক সব প্রমাণ যত ছুঁড়ে দিচ্ছ
তবুও বেড়েই যাচ্ছে তোমার সুদ - ধার...
এসো আর একবার ভাতের প্রার্থনা করি
আজ নিমন্ত্রণ পত্র পাঠায় নাই ঈশ্বর
হা করে আছে শতকোটি মুখ।
আমার গরীব বাবার বুকের ভেতর যখন
বিশ্বাসের ভাবটা পয়দা হলো তখন
সারাদিনমান প্রার্থনা দুঃখতাপে ব্যথিত চিত্তে
গুচ্ছ গুচ্ছ ভাবনাগুলো...
পাখির ঠোঁটে নতুন স্বপ্নবীজ বুনে নিমপাতা কলহ লিখে রাখত যে বালক বিকেল পর্ব শেষে আমরা তাঁর কাছে ফিরে আসি কিছু দুঃখ-শোক বিনিময় করবো বলে। আমাদের ঘাসের সংসার, হাতের তালুর মতো...
এ বড় কষ্ট কথা! হরিৎ প্রান্তরে ডঙ্কা বেজে উঠলে
বেড়ে যায় আমাদের চোখের বিস্ময়
চক্রাঘাতে যার মৃত্যু হল সেই করলো মুক্তিলাভ
আঙুলের প্রান্ত দিয়ে দু’এক ফোঁটা রক্ত ঝরলে
আমরা অসহায় প্রার্থনা করি ঈশ্বরের নিকট।
নড়ে...
(১) ডাকপিয়ন
..........................
আমি একজন ডাকপিয়নকে চিনি যার মৃত্যু হবে অপঘাতে এই তথ্যটি জেনেও মেতেছিল যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায়। এ কথা বলতেই সে হাসি মুখে বলল, পুরো জীবনটাই তো একটা যুদ্ধের ময়দান। যে...
গহন চৈত্রের দিনে দহন চিরস্থায়ী হলে
একদিন হারিয়ে যাব
আগমন নিষিদ্ধ কর হে পুত
এখানে বিছিয়ে দিয়েছি শামুক জীবন
নিরুদ্ধ অন্ধকার – মুখোশের দিন এখন
দূর অরণ্যে মিশে গেছে মায়াবী গল্পের জীবন
পৃথিবীর শেষ প্রান্তে...
ক্যানভাসার = দর্শক
...........................
অনেক খেল দেখিয়েছ তুমি
একাই = একশো
ক্যানভাসারের ন্যায় দাপিয়ে বেড়িয়েছো পুরো হাট
ফলাফল
তুমি + হাটবাজার= জিরো
ক্যানভাসার + খেলা= বোকা প্রেমিক
আর বাকি যারা আছে-
তারা বোবা – দর্শক= সর্ব রোগের...
যদি জিজ্ঞেস করো তবে হরহর করে বলে দিতে পারি পাখি বিষয়ক অভিজ্ঞতার কথা। নদীর সাথেও সখ্যতা ছিল বহুদিন। কমলার কোয়ার মতো ঠোঁটে যে তুলে এনেছিল রাতের সুখ শোয়ার সমূহ কৌশল...
আমি শুধু হেঁটে চলি অন্তহীন পথে
ভুলে গেছি উন্মাদ ভুগোলের সূত্রাবলী
মদঘোলা করে সুরার পাত্রটাকে নামিয়ে রেখে
মুখে বলি হরি, ও হরি ক্যামনে তোমায় ধরি।
ধূসর পান্ডলিপি বন্ধ করার আগে
সবকিছু দেখে নিও নাগরিক আচেঁ
পাখি...
চোখ বরাবর হেঁটে আসো
আমি বুক পকেটে স্বপ্ন রাখি
শীত মৌসুমে উড়ে আসা পাখি মতো
তোমার উপস্থিতির জানান দিও
বুকের ডানপাশে কিছু স্পেস আছে
শুধু তোমার জন্যে
দৃশ্যের ভেতর কিছুটা সময় জিরিয়ে নিও
স্পর্শের সরল আদরে...
সে এক অদ্ভুত বিকেল
যেন বিষণ্ন বেলায়
ক্ষয়ে যাওয়া পাহাড়ের ক্ষত
কিছু বিস্মৃত ইতিহাস
ঝরে যাওয়া ফুলের পাঁপড়ি ন্যায়
দূরত্ব বাড়ছে মানুষের।
প্রবৃত্তির এতো এতো রং
খুদ খুঁটে খাওয়া পাখি জীবন
জমাট বেঁধেছে রক্ত তবুও
মানুষের অসীম ব্যস্ততা এখন।
মাথা...
জার্নিটা চলছে
এ বাড়ি ও বাড়ি
ডাঙা – জল
পাহাড় – বন
বৃক্ষ – লতায় – পাতায়
শিকড় – শিখরে।
মানুষ মূলত যাযাবর পাখি
একটা নিজস্ব নীড়ের বড্ড অভাব
বহিরাগত রমণীয় উত্তাপ
পুড়ছে সোনালী ধান
একটা মুহূর্ত মাত্র – দাঁড়িয়ে...
দূরত্ব এতোটাই বেড়ে গেছে যে
আমাদের মাঝে শোভাবর্ধন করছে মৃত্যুফাঁদ
অথচ পোস্টমর্টেম রিপোর্ট বলছে অন্য কথা
ধূলোমাখা সেইসব অতীতের দিন, নিরেট মৃত্যু ঘ্রাণ
সাঁতরে গেছি কৈশোর বয়োঃসন্ধিকাল
আহ যৌবনের নগ্নতা!
প্রহসনের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিল...
©somewhere in net ltd.