নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি খুব সুখে আছ, আমাকে বলেছে মেঘদূত...

কবি এখন নষ্ট মানুষ

ছেঁচা ঝিনুক

এক সময় আমার এমন কিছু সময় ছিল ঘর ভরা ছিল নিলূপ্ত অনটন। কাকের ডানার মতো দৈন্যতার সে আধারে ... মাংসহীন হাড়ের অস্তিত্ব পর্যন্ত চোখে দেখিনি। পাঁচ পয়সার আইসক্রিমের জন্য মার আঁচল ধরে কতো কেঁদেছি। দেখেছি তাঁর মুখ গ্রীষ্মের অত্যুষ্ণ নিশ্বাসে লাল হয়ে গেছে। না পারার অক্ষমতাকে বুকে চেপে চোখের জল মুছিয়ে দিয়ে বলতো “কাঁদিসনা, দেখিস! এবার ঈদে ঠিকই তোকে একটা লাল জামা কিনে দিব” বহু দূরের সেই প্রাপ্তির আশায় নিঃপাপ অভিমানটুকু মুছে বলতাম “মনে রাখিস! দিবি কিন্তু মাইরী” শৈশবের সেই দীনতার ছবি এই মাঝ-বয়সে এসে আজ হারিয়ে ফেলেছি। একটা নতুন মুখ অবলম্বন করে কালের মহাশ্রুতে আমি দীর্ঘকাল ভাসতে ভাসতে এই যৌবনের চূড়ায় এসে এখনো আমি খুব অভাবী। নাহ্ মিতা, ধন-সম্পদ, টাকা-পয়সার প্রাচুর্য়ে নিত্য আমার অবগাহন। তবুও সেই লাল জামার আদলে আজ সবুজ একটা মন আমার খুব প্রয়োজন... সরকার অহিদ ৩১/১০১১

ছেঁচা ঝিনুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

অন্ধাকারে বুকটা হা-হা করে উঠে।

২৫ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭

অন্ধাকারে বুকটা হা-হা করে উঠে।
ধু-ধু মরুভূমিতে আঁচল ঝুলিয়ে ঘুরে বেড়ায়
মধ্য-বয়সী এলোকেশী এক বিদেহী প্রাণ।

বুক ছেনে ছেনে চৈত্রের উন্মাতাল হাওয়া
পুড়ে দিয়ে যায় রক্তচোষা দেহটাকে।
“আগুন” “আগুন” বলে সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুটির মতো।
সেও চিৎকার করে জানিয়ে দিতে চায়
“পৃথিবীতে আগুন লেগেছে,
সমূদ্র পুড়ে, চাঁদ পুড়ে,
আওশের ক্ষেত শরশর করে জ্বলে উঠে ঐ দেখো”।

কতো রাত আমি, সেই চিৎকার শুনেছি
অন্ধকার সেই রাতে যখন যুবকের নুনভরা বুক
ক্লান্ত-শ্রান্ত এলিয়ে পড়েছে তার প্রেয়সীর বুকে।
নিশাচর পাখিটির সাথে, মাঠ থেকে মাঠে; অরণ্যে;
দেখেছি এক হাজার এক রত্রির যতো ক্ষোভ,
যতো বিষাদ, যতো হাহাকার,
তাকে তাড়া করে নিয়ে যায় দুর থেকে বহু দুরে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০

অন্য এক আমি বলেছেন: ++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.