নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আঁকাঝোকা ঝোকাআঁকা

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

অনেক দিন ধরে ব্লগে শুধুই রাজনীতি আর রাজনীতির খেলা কিংবা লেখা। এরই মাঝে রয়েছে এক দলের আনন্দ আরেক দলের বিষাদ, মনে মনে রেষারেষি, রাগরাগি ক্ষোভাক্ষুভি এবং একই সাথে আশার আলো।:) এই সুখ দুঃখ, হাসি কান্না, বেদনা ক্ষোভ, ভালোবাসাবাসি, হাসাহাসি নিয়েই আমাদের এই সামু ব্লগের এই সব দিনরাত্রী। এই সব সামু ব্লগের দিনরাত্রীর সাথে জড়িয়ে আছি আজ বহু বছর হলো। যাইহোক এরই মাঝে চলছে আমার রঙের খেলাও। আর এই রং নিয়ে অং বং রং চং এটা কত আনন্দের খেলা সে যারা করেছেন তারাই জানেন। যদিও বড় হতে হতে এই আনন্দ প্রায় সবাই হয়ত ভুলেই যায় একমাত্র ছবি আঁকার শিল্পীরা ছাড়া আর যারা আমার মত স্কুলে বেবিদের সাথে যাহা খুশি তাহা আঁকার সুযোগ পেয়ে যায় তাহারাই। প্রায়ই আমি ক্যানভাস কিনে এনে আবোল তাবোল আঁকি আর এঁকে এঁকে জোর করে ঘাড়ে ধরে একে তাকে উপহার দেই। এই উপহার দেবার কারণ আমার বাসার দেওয়ালে আর জায়গা নেই এই অং বং এঁকে এঁকে ঝুলিয়ে ঝুলিয়ে। :P

এবার সামার ভ্যাকেশনের শুরুতে আমার এক কলিগ বললো প্লিজ আমাকে একটা ছবি এঁকে দেবে? একটা সিনারী এঁকে দিও। কোনো মানুষ পশু পাখি এসব না কিন্তু কারণ তিনি খুবই নামাজী। কোনো প্রাণীর ছবি ঘরে রাখে না। সে বলছিলো, এই ধরো গাছপালা, নদী সাগর এমন কিছু এঁকে দিও। তবে ভাবছিলাম প্রাণীর ছবি আঁকা যাবে না তবে গাছেরও তো প্রাণ আছে। সে যাইহোক, আমি আবার মানুষের মুখ নৃত্যরতা বালিকা, ফুল পাতা রংধনু আর ময়ুর আঁকতে ভীষন ভালোবাসি। আমাদের বাসার দেওয়ালে নানা রঙ্গে, নানা ঢঙ্গে আমি গ্লাস পেইন্টে, এক্রেলিকে, জলরঙ্গে তেলরঙে ময়ুর এঁকে এঁকে টাঙ্গিয়ে দিয়েছি। সিনারী আমার আঁকতে তেমন ভালো লাগে না। তবুও তার রিকোয়েস্টে আঁকলাম। খুবই সহজ অঙ্কন। ইউটিউবে এমন অনেক সহজ শিক্ষন আছে। :)

আমি যখন পেন্সিলে মানুষের মুখ আঁকার চেষ্টা করি সেটা আমার অনেক টাইম নিয়ে নেয়। আবার যখন নৃত্যরতা বালিকাদের আঁকি বা ময়ুর পাখি সেসবও অনেক সময় ধরে আঁকতে হয় কিন্তু সিনারী আঁকা যে এত অল্প সময়ের খেলা সেটা আমি জানতাম না আর তাই একের পর এক এঁকে গেলাম ইজি এক্রেলিক পেইন্টিং ইউটিউব আইডিয়া নিয়ে নিয়ে। :)

ক্যানভাস ফুরিয়ে গেলো। এখন কি করি? আমার বেডরুমের বিশাল বড় রাজকীয় পালঙ্কের গায়ে যে রং তুলির নক্সাটা ছিলো সেটা আমার তেমন পছন্দ হচ্ছিলো না তার থেকেও বেশি অপছন্দ ছিলো বেড সাইড টেবিলের আঁকাআঁকিটা। তাই বিষম সাহসে সেটার উপরও তুলি চালিয়ে দিলাম এরপর। :( সেই ছবি আমি অবশ্য এখানে দেবো না। :(
তারপর পুরোনো মাটির ডেকোরেশন পিসের রংচটা চেহারা রঙ্গে রঙে রঙ্গিন ঝলমলে করে তুললাম...


আমার এই কান্ড দেখে তো আসমা সুফিয়ারা ভয়েই শেষ। তারা নাকি ভাবছিলো এরপর আমি তাদেরকে ধরে ধরেই গাঁয়ে লাল নীল হলুদ সবুজ বেগুনি রঙ করে দেই কিনা? :P


আরও কিছু এঁকেছিলাম গ্রাফাইট পেনসিলে........ সেসবও রেখে দিলাম আমার ব্লগের পাতায়। :)

এই ভাইয়াটা ব্লগার না। তবে আমার ফেসবুকে আছে। তার রিকোয়েস্টে তার পোট্রেইট আঁকতে গিয়ে আমি নাকের পানি চোখের পানি এক করেছিলাম। এত কঠিন মুখ আমি জীবনে আঁকিনি। :(
এরপর শুরু হলো আমার প্রচ্ছদ আঁকাআঁকি। এর থেকে একটা আমার বই এর জন্য নেবো আরেকটা রানার ব্লগ ভাইয়াকে দিয়ে দেবো। যেটা বেশি সুন্দর সেটা অবশ্য আমার হবে। কম সুন্দরটা ভাইয়ার জন্য।:)



এত এত আঁকলাম! তবে একটাও আমার পছন্দ হলো না...... কি যে করি এই পছন্দটাকে নিয়ে...... :(
যাইহোক এটা আমার টেরারিয়াম, পটারিয়াম আর মিনিরিয়ামের গ্রুপ ছবি, একই ফ্রেমে। :)

আঁকাআঁকির মাঝে পলিমার ক্লে দিয়ে ছবি বানাবানিও করলাম। মানে ছবির মত ক্রাফটস.... এই ক্লে আমি অস্ট্রেলিয়া থেকে এনেছিলাম দু একটা। সেটাই বানাতে বসলাম। :)

এরপর মাথায় চেপে বসলো পলিমার ক্লে ভূত! ইউনিমার্টে যাই আর কিনে কিনে আনি। ঐ দোকানী লোকটা মনে হয় ভাবে আমার বাড়িতে ডজনখানেক বাচ্চা কাচ্চা আছে যারা এসব দিয়ে খেলাধুলা করে। আসলে সেই একাই একশোটা আমি নিজেই। :) যাইহোক পলিমার ক্লে দিয়ে টোস্ট বাটার, ডিমপোচ বানিয়ে, কেক পেস্ট্রি বানিয়ে আমি মহা আনন্দিত। আসলে যে এসন বানিয়েছে সে ছাড়া কোনো কুটনাবুড়া বুঝবে না এই আনন্দের আনন্দ!! :) যাইহোক সেসব কিছুর ছবি এনে দিলাম আমার ব্লগের পাতায়। :)
এই ব্রেকফাস্ট প্লেটগুলো বানিয়ে আমি মহানন্দিত হয়েছিলাম! :)








এইসব আঁকাঝোঁকা ঝোঁকাআঁকা নিয়ে মেতে ছিলাম সামার ভ্যাকেশনের দিনগুলোতে ....... কিন্তু হঠাৎ....

আঁকতে আঁকতে হঠাৎ দেখি মানুষ যখন ছবি
এ লহমায় থমকে দাঁড়াই, অবাক হয়ে ভাবি....
এই টুকুনি এই জীবনে কি ছিলো তার চাওয়া?
একটু ভালো বাঁচতে চেয়ে হলো না তা পাওয়া!
অবাক সাহস, অবাক বক্ষে অকুতো তার ভয়!
দুহাত মেলা সেই পাখিটা ভুলে যাবার নয়।
অবাক পাখি তাকিয়ে দেখো অবাক চক্ষু মেলে
তোমার স্বপ্ন জিনেছে আজ লক্ষ দামাল ছেলে!!


এই মৃত্যু নাড়িয়ে দিলো আমাকে, তোমাকে, এই দেশ ও দেশে দেশে সকলকেই......আমার মতে, এবারের স্বাধীনতার জনক আবু সায়ীদ! তার মৃত্যু জাগিয়ে দিয়েছে এ দেশের আপামর জন সাধারনকে। এক কাতারে এনে দিয়েছে ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষকে। আবু সায়ীদসহ আরও যারা প্রাণ দিলেন এই আন্দোলনে। শ্রদ্ধা এই বীরেদের তরে.....


আমরা তোমাদের ভুলবোনা .......

মন্তব্য ১১৪ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (১১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

জটিল ভাই বলেছেন:
প্লিজ আমাকে একটা ছবি এঁকে দেবে? একটা সিনারী এঁকে দিও। কোনো মানুষ পশু পাখি এসব না কিন্তু! এই ধরো গাছপালা, নদী সাগর এমন কিছু এঁকে দিও।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০১

শায়মা বলেছেন: তোমার ছবি আঁকতে বললে বেশি ভালো হত। আগে তোমার একটা পোট্রেইট আঁকি!!!


তারপর নদী নালা খালবিল পাহাড় সাগর আঁকা যাবে। :)

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৩

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার এক আর চার নম্বর চাই।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৪

শায়মা বলেছেন: ঐ দুইটা কেনো???

বলেছি না বেশি সুন্দরটা আমার আর কমটা তোমার।

ভোট হোক যেটা বেশি সুন্দর সেটা আমি নেবো আর কমটা তুমি! X((

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৬

রানার ব্লগ বলেছেন: ২, ৩ আর ৫ বেশি সুন্দর!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৮

শায়মা বলেছেন: মিচকামী চিনিনা নাকি তোমার!!!!!
নিজেকে বেশি চালাক ভেবেছো না!!!!!!!!!

আমি তোমার ছলনায় ভুলবো না না না না


দেখি অন্যেরা কোনটা বেশি সুন্দর বলে যেটা বলবে সেটা আমার। তারপরের যেটা খুশি সেটা নিতে পারো। :)

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর হইছে সবকয়টায়। আইসক্রীমটা একেবারে ফাটা-ফাটি!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৯

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমি ডিমপোচ আর ব্রেড টোস্টটা বানিয়ে সারারাত চেয়ে চেয়ে দেখি সারা রাত হয়ে গেছিলাম!!!!!!


আহা কি সত্যি সত্যি ডিম পোচ আর টোস্ট!!!!!!!!!!!!!!!


নিজের কাজে নিজেই আনন্দে আত্মহারা!!!!!! :)

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৬

কামাল১৮ বলেছেন: রংগের কি অপুর্ব খেলা।মন কেড়ে নেয়।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৯

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া। তবে পোস্টের নীচের আর্টগুলো কিন্তু পলিমার ক্লে ক্রাফ্ট! :)

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৫

সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: আপু আমাকে একটা ছবি গিফট করো, চমৎকার তোমার হাতের কাজ। অনেক ভালো লাগলো, মনটা ভরে গেলো।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৩

শায়মা বলেছেন: ওকে কি ছবি গিফট করবো বলো বলো!!!

এড্রেস পাঠায় দাও। এঁকে দেবো। তবে নেক্সট উইন্টার ভ্যাকেশনের জন্য ওয়েট করতে হবে। :)

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

জিনাত নাজিয়া বলেছেন: অসাধারণ আপু,এতো সুন্দর তোমার হাতের কাজ,সত্যি অসাধারণ। ভালো থেক।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৪

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ জিনাত আপুনি!!!! :)

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫২

ঢাবিয়ান বলেছেন: একজন মানুষের মাঝে এত গুনের সমাহার কিভাবে থাকে ? অভিভুত হয়ে দেখলাম আপনার সব শিল্পকর্ম। একটা একজিবিশন করেন কোন গ্যলারিতে । সরাসরি দেখতে চাই এইসব ইনোভেটিভ শিল্পকর্ম।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৬

শায়মা বলেছেন: আচ্ছা খুব তাড়াতাড়ি এক্সজিবিশন করে ফেলবো ভাইয়ু!!! :) আসলে এই সব অং বং কাজ করে এত আনন্দে থাকি সেটা কাউকেই বুঝাতে পারবো না।

৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: বহু গুনে গুণান্বিতা আমাদের সবার প্রিয় বোন শায়মার জন্য অনেক শুভ কামনা।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৪

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়ু!! অনেক অনেক ভালোবাসা শুভকামনার জন্য!

১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৭

রবিন_২০২০ বলেছেন: পেইন্টিং গুলো চমৎকার।
পলিমার এর খেলনা গুলো ও সুন্দর হয়েছে। আমার মেয়েরাও Polymer clay আর Play-Doh দিয়ে এইসব বানিয়ে ঘর ভরে ফেলেছে। মনে হচ্ছে আপনার মধ্যেও একটা বাচ্চা মেয়ে বাস করে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৭

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া তোমার মেয়েদের সেই সব শিল্প কর্মগুলি দেখতে চাই। :)

এই পলিমার ক্লে এর নেশা থেকে ছুটতেই পারছি না। আমার এমনই হয়। একবার হলো গ্লাস পেইন্টিং এর নেশা। সেই সব নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম যা আমার পুরান আইডি অপ্সরাতে আছে। রাত দিন বসে বসে এই কাজ করতাম। ঘুম থেকে উঠে স্কুল যেতে মন চাইতো না। স্কুলে বসেও মন পড়ে থাকতো আমার গ্লাস পেইন্টিং এর মাঝে। :( কি যে যন্ত্রনা!!!

তোমার পিত্তিদের পলিমার ক্লে আর্টের ছবিগুলি অবশ্যই দেখাবে ভাইয়া। :)

১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শায়মামণির আঁকা ছবিগুলি খুব সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে প্রথম দিকের নীল গরুর ছবিগুলি। এগুলি মনে হয় নীল গাই, তাই না? শেষের দিকে এক কানওয়ালা মানুষের ছবিগুলিও খুব সুন্দর হয়েছে। একই মানুষের নাক যে তিন সময় তিন রকম হতে পারে এটা শায়মামণি খুব সুন্দরভাবে তার আঁকা ছবিতে ফুটিয়ে তুলেছে।

শেষের ছবিতে বাংলাদেশ মানচিত্রটা দেখে আমার কান্না পাচ্ছে। মানচিত্রের গায়েও গুলি লেগেছিল মনে হয়। গুলি লেগে মানচিত্র একেবারে ত্যাড়া বেড়া হয়ে গেছে। আবু সাইদের বুকে গুলি লাগলো সেখানে রক্ত নাই কিন্তু পায়ের কাছে রক্ত জমে গেছে। মনে হয় জামার ভিতর দিয়ে রক্ত গড়িয়ে নীচে পড়েছে। খুব সুন্দর হয়েছে আঁকা।

এক কথায় সব ছবি আর শিল্পকর্ম অসাধারণ হয়েছে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪১

শায়মা বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বুড়া, কুটনা থুত্থুড়া
চোখে ছানি, মাথায় টাক, ময়ুরকে তাই দেখে কাক......
নীল সাগরের মধ্যিখানে গাছ এঁকেছি তাই
কুটনাবুড়া চোউক্ষে ছানি দেখলো নীল গাই!!! #:-S
একদিন সে করতে সদাই গিয়েছিলেন হাঁট
সব্জী চুরি করে ধরা পড়লো যে হঠাৎ!
দুদ্দাড় দাড় ধাড় ধড়াম ধিড়াম পিঠটা গেলো ফেটে
গাঁয়ের লোকে ধোলাই দিলো, নিলোও কান কেটে।
সেই থেকে যে ভাইয়া গাঁয়ের এক সাইডে হাঁটেন,
ছবির মাঝেও মানুষজনের একখানা কান কাটেন। (স্বপ্নে)
ওরে গাধা কুটনাবুড়া এও জানোনা ভাই!
এক সাইডে তুল্লে ছবি এক কানই দেখা যায়!
তোমার না হয় দু'কান কাটার এখনও কিছু বাকী
গাঁজাখুরি স্বপন দেখে নিজেরে দাও ফাকি!!
হও সাবধান ভাইয়া বুড়া সবাই জেনে গেছে
লুতুপুতু রং ঢং সব ধরা পড়লো ভাবীর কাছে।
লাগবে না আর গাঁয়ের মানুষ, পড়বে পিঠে ঝাঁটা
ভাবীমনির হাতেই ধোলাই, যাবে দু,কান কাটা! :(
তখন আমি আঁকবো ছবি ভাইয়ামনি ভাই
এক ছবিতেই দু'কান আঁকার আর ঝামেলা নাই! :) :) :)

১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: উফ পিজ্জা, ব্রেড, চা-নাস্তার ট্রে টা! ওটা একা আমার কাউকে দেওয়া যাবে না। B-) আমার কন্যাদের তোমার কাছে পাঠিয়ে দিতে হবে এসব বানানোর জন্যে। :)

এসব আঁকিবুকি রং ঢং পং পং দেখে খালি মনে হয় মানুষ কত্ত কী পারে আর আমি কচু বেগুন!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪

শায়মা বলেছেন: আমি ভাবছি একখানা পলিমার ক্লে আর্ট এন্ড ক্রাফট শিক্ষা দীক্ষা ট্রেইনিং কোর্স করাবো পিত্তিদেল দন্য!!!!!!!!!! তোমার কন্যাদেল দন্য ফ্রি!!!!!!!!!!!! :)

১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: সাড়েচুয়াত্তর ভাইয়ার কমেন্ট বিশ্লেষণ পড়ে হাসতে হাসতে শেষ =p~

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৫

শায়মা বলেছেন: হা হা এখন উত্তরটা পড়ো আমার!!!!

তুমি তো হাসতে হাসতে শেষ কমেন্ট পড়ে
আজ ভাবীজান কাশতে কাশতে শেষ জবাব পড়ে
আর ভাইয়াজান হসপিটালে আছেন দুইকান হাতে নিয়ে ! :(

১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৪১

এম এ কাশেম বলেছেন: যে লিখতে জানে, সে আঁকতেও জানে।
গুণে গুণে বহুগুণী।
গুণীর কদর গুণী জনে বুঝে নেবে একদিন।

ভাল থাকুন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া!!! :)

১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৬

রাইসুল সাগর বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে এসে আপনার লিখা আর আঁকা দেখে বেশ ভালো লাগলো আপু। জনম জনম এভাবেই থাকুন, লিখুন আঁকুন। শুভকামনা নিরন্তর আপু।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৪

শায়মা বলেছেন: অনেকদিন পর পর আসো কেনো?? ভুলে যাও আমাদেরকে??? :(

১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: এমন মানচিত্র আঁকবা যে, পাশের দেশের কাঁপুনি ধরে যাবে :) এই মানচিত্র আঁকতে গিয়ে আপনি পাশের দেশের কোন কোন অঞ্চল দখল করে ফেলেছেন আল্লা মালুম!! ( মজাক)
ছবিগুলো দেখতে দেখতে ভাবছিলাম; উপরওয়ালা কী ব্যাপক প্রতিভা দিছেন আপনারে!!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৬

শায়মা বলেছেন: মানচিত্রটা আসলেই কিন্তু নড়িয়ে দেওয়া অর্থাৎ তোমার ভাষায় খেয়ে ফেলা বা ক্ষয়ে যাওয়াই এঁকেছি! এটা এক শৈল্পিক বিপ্লব। তোমরা তাহা বুঝিলে না !!!


আর প্রতিভা!!! হা হা হা এসব যদি প্রতিভা হয় তাহলেই বিপদ! মাথায় কত প্রতিভা আসে রোজ রোজ ..... হচ্ছে নাকো প্রতিফলন তার ...... :(

১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

আমি সাজিদ বলেছেন: aaaareeeeee kotoooooo aakaakiiii

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭

শায়মা বলেছেন: বুঝেছি বুঝেছি মোবাইল দিয়ে কমেন্টাকমেন্টি!!! :)

১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭

মিরোরডডল বলেছেন:





শুরুতেই পার্পল পেইন্টিং টা ভীষণ সুন্দর হয়েছে শায়মাপু।
প্রিয় ব্রেকফাস্ট টোষ্ট ব্রেড আর ডিমপোচ, এটা সুপার ডুপার কিউট হয়েছে :)

বাকিগুলোও সুন্দর। কিন্তু..................................

না থাক।


১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৯

শায়মা বলেছেন: হা হা কিন্তু কি??? বলো বলো আমি তো তোমাকে আর সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়ার মত ছড়িতা দেবো না..... :)

১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫১

মিরোরডডল বলেছেন:





বলবো? :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫

শায়মা বলেছেন: বলো বলো তার আগে একটা মজার কথা শোনো। কয়েকদিন আগে আমি একটা ভিডিও মানে রিল দেখেছিলাম। রোজিনা একটু সেজে গুজে একটা রিল বানিয়েছে আর তাকে নিয়ে ট্রল করে একজন ভূত পেত্নীর সাউন্ড দিয়ে রিল বানিয়েছে। এটা দেখে আমি হাসতে হাসতে শেষ। ছবি আপুর পোস্টে দিয়ে এসেছিলাম রিলটা..... তোমাকেও দেখাতে চেয়েছিলাম। হা হা মানে মানুষের মানুষকে নিয়ে এই রকম আজগুবী চিন্তার বাহার দেখে আমি অবাক!!! যদিও যে বানিয়েছে তার বুদ্ধির তারিফ করতে হয়। হা হা হা

২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৬

রাইসুল সাগর বলেছেন: না আপু ভুলে যাই না। পৃথীবির এই প্রান্তটা অনেক ব্যাস্ত। মায়াজাল থাকলেও আসা হয় খুব কম। লিখতেও আর ইচ্ছা করেনা। প্রিয় দেশ আর তোমাদের থেকে দূরুত্ব পোড়ায়, কাঁদায়। কয়েকদিনের জন্য এসেছি। চলে যাবো আবার। চেষ্টা করি নিয়মিত হবার। কিন্তু হয়ে উঠেনা।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৭

শায়মা বলেছেন: কোন দেশে বসবাস এখন তোমার ভাইয়া??
জানি আমি নিজেও অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েছি আজকাল। আগের দিনগুলো মনে পড়ে তবে হারানো দিন আর ফিরে আসে না। :(

২১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

মিরোরডডল বলেছেন:





বইয়ের প্রচ্ছদের সেকেন্ড ছবিটা স্প্যানকড এর কবিতায় যেমন ছবি দেয় ওই টাইপ হয়েছে, খারাপ না।
কিন্তু সবগুলো ছবিতেই চেহারা যেনো কেমন কেমন, ভাঙ্গাচোরা বা অতিপ্রাকৃত টাইপ :)
সুইটনেসের অভাব।
কারণ কি? তুমিতো আপু অনেক সুন্দর সুইট আঁকতে পারো।
আমিতো দেখেছি, এবার এমন কেনো?
বিশেষ কোন কারণ আছে নিশ্চয়ই।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২

শায়মা বলেছেন: হাহা ঐ দ্বিতীয় ছবিটা সুন্দর চেহারা দিয়েছি। অন্যগুলা প্রচ্ছদ টাইপ চেহারা। মানে কার্টুন টাইপ এঁকেছি। কার্টুন কাপল দেখে দেখে।

হ্যাঁ কারণ অতি সুন্দর করে আঁকাগুলো প্রচ্ছদের জন্য ক্ষেত ক্ষেত তাই অমন সব ভাঙ্গাচুরা কুটনাছুড়া টাইপ। আসল কথা কানে কানে বলি ঐ যে নীল পাঞ্জাবী পরা ছেলে আর খোপাওয়ালা মেয়েটা। যার মুখ দেখা যাচ্ছেনা সেটা আমাদের ভাবী প্রিয় আর সাথে ছেলেটা কুটনাছোড়া মানে কুটনাবুড়া যখন প্রেমিক বয়সে ছিলো তারই ছবি এঁকেছি। তাই অমন ভাঙ্গাচুরা চেহারা। একদিন তাদের প্রেমিক বয়সের ছবি দিয়েছিলো তো অমন তাই দেখে দেখে! :)

২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫

মিরোরডডল বলেছেন:





অবশ্যই লিংক দিবে আপু, দেখবো কি জিনিস সেটা।


১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

শায়মা বলেছেন: দাঁড়াও নিয়ে আসি লিঙ্কটা। এখন খুঁজে পাচ্ছিনা। ছবি আপুর পোস্ট থেকে আনতে হবে।

২৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৪

মিরোরডডল বলেছেন:





উফ! সাচুর মন্তব্য!!!
সুপার ফানি :)

আচ্ছা, সাচি তার সাথে থাকে কি করে!!!
সারাক্ষণ হাসতে হাসতে গাল ব্যথা হয়ে যাবার কথা।


১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

শায়মা বলেছেন: এই সব মন্তব্য সাচীকে করলে সাচী তার কল্লা কেটে দেবে ঘ্যাচঘেচি।



মানে সাচু যদি বলে ওরে সাচী
সাচী বলে কুটনাবুড়া চুপ থাকলেই বাঁচি।
সাচু যদি বলে আরে না
সাচী বলে রাখো ভ্যা ভ্যা!!! :(
সাচু বলে ওরে শোনোই না
সাচী বলে নো কোনো ভ্যানভ্যানা.....
সাচু বলে সোনামনি শোনোই না
সাচী বলে না কোনো কথাই না।


কাজেই সাচু বন্ধ করে মুখ
সামু ঢুকে কুটনা করে পায় পাগলের সুখ ...... :)

২৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




দারুণ!

কিন্তু, একি!!! তোমার পোস্টে মাত্র ২৩টা কমেন্ট পড়েছে!!

খেয়েছে রে!!!!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৫

শায়মা বলেছেন: এখন অন্তত ২০টা কমেন্ট দাও শিঘ্রী!!!!!!! নাইলে শেরজা ভাইয়ার পোস্ট তোমাকেও খেয়ে ফেলবে রে!!!!

২৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



এই গেলো আমার দুই নাম্বার কমেন্ট - :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩০

শায়মা বলেছেন: আরও কতগুলা বাকী!!!! :)

২৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার রিকশা পেইন্ট মিরর কোথায় ?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩২

শায়মা বলেছেন: করে ফেলবো উন্টার ভ্যাকাশনে! :)

২৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




ওয়াফলগুলোর সাথে তোমার আঙ্গুলের নেইলপালিশের রং ঠিক খাপ খায় নাই!!!

চকলেট রঙের সাথে খয়েরী আর গোলাপির সাথে গোলাপি নেইলপালিশ পড়ে ছবি তোলা উচিৎ ছিলো!!!

তা না করে তুমি ডীপ বেগুনী রঙের নেইলপালিশ পড়ে ছবি তুলেছো!!!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৯

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়ুমনি আমি তো তখন বাসায় বন্দী ছিলাম। তারপরে আবার পলিক্লের নেশা। নেইলপলিশের খবর ছিলো না। যা লাগানো ছিলো তাই দিয়েই ছবি তুলাতুলি। তবে মাঝে মাঝে ভাবি মানুষজন আমাকে কি জে ভাবে !!! সারাক্ষণ সাজুগুজু নিয়ে থাকি নাকি!!!!!!!! :P

২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম হুম এসব পেইন্টিঙের মত সুন্দর ফ্রেম চাই :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৭

শায়মা বলেছেন: তোমাকেই এঁকে দেবো তোমার ফ্রেমে ওকে!!!!!!!!!!! :)

২৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৬

করুণাধারা বলেছেন: কয়দিন আগে শেরজার একটা পোস্টে অভি নিরুর নাম দেখে আমি অভি নিরু লিখে সার্চ দিয়ে সামুর একটা পোস্ট পেলাম, রাজনীতি নিয়ে, ২০১০ সালের। view this linkসেখানে মন্তব্য পড়তে পড়তে তোমার দুখানা মন্তব্য পেলাম। রাজনীতি তেমন বুঝি না, বলেও দুখানা মন্তব্য! আমার খুবই অবাক লাগে ভাবতে, কিভাবে তুমি সামুতে সবসময় সব রকমের পোস্টে বিরাজমান থাকো!!!

অফ টপিক অফ! রঙিন পোস্ট অসাধারণ হয়েছে। সব ছবিগুলোই ভাল হয়েছে। প্রচ্ছদের ছবিগুলো একদম অন্যরকম, খুব পরিচিত কিন্তু মনে করতে পারলাম না এমন ছবি কোথায় দেখেছি! একবার মনে হচ্ছে আশুতোষ মুখোপাধ্যায় কিম্বা বিমল মিত্রের বইয়ের প্রচ্ছদ। আবার মনে হচ্ছে এগুলো শান্তিনিকেতনের কোন বিশেষ ধারার ছবি আঁকা! এই ছবি আঁকাও কি তুমি নিজে নিজে শিখেছো? একটা লাইক দিলাম।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৯

শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি রাজনৈতিক পোস্ট পড়ি কিন্তু ঠিকই শুধু শুধু মাথা ঘামিয়ে নিজের সুখের জীবন নষ্ট করতে চাইনা। যদিও আবু সায়ীদের মৃত্যু আমাকে পুরাই শেষ করে দিয়েছিলো। যাইহোক তোমার পোস্টের কথা শুনে পড়তে গেলাম পোস্টটা। সে সময় আমরা সবাই সমার পোস্টে কিছু না কিছু লিখতাম তবে ঐ পোস্টে কমেন্ট দিলেও উহা রাজনৈতিক ছিল না। হা হা আমার খোকাভায়ের নীরুর নাম নেওয়ায় চিন্তায় পড়েছিলাম আর কি! হা হা


আমি সামুতে আগে সকল পোস্টেই বিরাজমান থাকিতাম কারণ জানোনা আমি যে মডু মহাশয়া!!!!!!!! সত্য হোক মিথ্যা হোক আমাকে সামুতে থাকিতেই হয়। মানে কেনো থাকিতে হয় আমি কি তাহা জানি!!! :( কেহই কি জানে??

হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা যাইহোক মানে কাভা মডু ভাইয়াও যতনা বিরাজীত আমি তার থেকেও বেশি থাকতাম আগে তবে এখন আর থাকিনা। জীবন বদলেছে, জীবনের কর্মকান্ডগুলিও বদলেছে। তবে হ্যাঁ মাঝে মাঝেই আমি গল্প লেখার দিন গুলো মিস করি। যখন লিখি তখন আমি ঘোরে থাকি।


আপুনি প্রচ্ছদের ছবিগুলো আমি কাপল কার্টুন সার্চ দিয়ে সেই আদলে এঁকেছি তাই চেনা চেনা হা হা । তবে হ্যাঁ সব ছবি আঁকাই আমি নিজে নিজে শিখেছি। জীবনেও কোনো আর্ট স্কুলে যাইনি। :)

৩০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি এতো সহজে কিভাবে ছড়া লিখেন। আমাকে বিস্মিত করে। প্রচ্ছদের ছবিটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে। আহা আমি যদি এই রকম আঁকতে পারতাম।

ক্লে দিয়ে বানানো ডিম আর পাউরুটি দেখে আমার খেতে ইচ্ছে করছে। আইসক্রিমটাও খুব সুন্দর হয়েছে। কাঠি এবং আঙ্গুলও মনে হয় ক্লে দিয়েই বানিয়েছেন। খুব সুন্দর হয়েছে। আসলে এই ব্লগে আমার মত প্রশংসা আর কেউ করেনি আপনার লেখা এবং কাজের। তার পরেও আপনাকে খুশি করতে পারলাম না। আফসোস!!!! :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২০

শায়মা বলেছেন: হাহ হা হা, হা হা হো হো, হি হি হি হি হি
এসব বলে পার পে' যাবে ভাবছো তুমি কি!
ওলে আমাল ভাইয়া বুলা, কুটনা ভায়ামনি
এসব তোমার ছলাকলা বহুৎ আগেই জানি।
যতই করো প্রশংসা, হও আহলাদেতে গদো!
জানি আমি ভালোই তোমার মতলবখান বদো।:)
আঁকো আঁকো শেখো শেখো শেখার নেইকো শেষ
কুটনামিটা কমুক কিছু, কাটুক সময় বেশ।
ছড়িতাও শিখতে পারো মানো আমার গুরু
মোটা মাথায় বুদ্ধি ধরো এখনই করো শুরু।
কুলকুল কুল ঘামছো বুঝি থাকুক শুধুই কু
টনক তোমার নড়ুক কিছু, নক উড়ে যাক ফু
নাটক ফাটক কমাও এবার টকটাকে খাও গিলে।
সবটা ফেলে দেখো তুমি কুটনাটাকেই পেলে! :( কি আর করা!!! :( :( :(

৩১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: না না না আমাকে আঁকতে হবে না।
না না না আমাকে আঁকতে হবে না।


এমন হলেই চলবে, শুধু ফ্রেম। আয়না আমি বসিয়ে নিব।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২১

শায়মা বলেছেন: হা হা আচ্ছা ঠিক আছে তাই হবে!! :)

৩২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৮

সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: কমেন্ট পড়ছিলাম চমৎকার লাগলো। তোমার জবাবগুলো আরও মধুর। আমাকে ছবি পাঠাতে ভুলোনা কিন্তু। ঠিকানা চেয়েছো দেব কিন্তু এখানে দিলেতো ব্লগের সবাই বাসায় চলে আসবে। আমি ভাই একা একা সব করি। সবাই একবারে চলে আসলে শুধু চা আর মুড়ি (মুড়ি ভালো আছে কিনা জানি না) ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৩

শায়মা বলেছেন: হা হা সে অনেকদিন আগের কথা। এই ব্লগে নতুন পুরান যারাই আসে সবাইকেই আপন মনে হয়। তাই জবাব দিতে আমার এক মুহুর্ত ভাবতে লাগে না মানে কোনো হেজিটেশন ফিল করি না।

আর ঠিকানা না দিলে তুমি নিজেই উড়ে আমার পরীর দেশে চলে আসো। তোমার ছবি নিয়ে যাও। :) হা হা

৩৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: একজন অব্লগারের ছবি এঁকেছো। ছবি আঁকা ভালো হয়নাই‌ । পণ্ডশ্রম বলা চলে। পোষ্টের শেষ অংশ ভালো হয়েছে। আবু সাঈদ দেখিয়ে দিলেন কিভাবে বুক চেতিয়ে দিতে হয় বুলেটের সামনে। তাঁর শহীদ হওয়ার পর আন্দোলন মানেই বুক পেতে দাঁড়িয়ে থাকা অগণিত যুবক। যেন এক সাঈদ লোকান্তরে লক্ষ সাঈদ রাজপথে। সাঈদ যেন বিজয়ের মন্ত্র শিখিয়ে গেলেন। এমন সাহসীদের গোটা পৃথিবী মিলেও হারাতে পারবে না। আমরা বীরের জাতি।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৩

শায়মা বলেছেন: ছবি আঁকা ভালো হয়েছে আসলে সে দেখতে যেমন তেমনই এঁকেছি! :) পন্ডশ্রম বলে কিছু নেই আমার জীবনে তবে তোমার জীবনে কিন্তু আছেক ভাইয়াজি!!!! :)



হুম সায়ীদই এই স্বাধীনতার জনক!!! :)

৩৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উপরে সেলিম ভাইয়ের ছবি পছন্দ হয় নাই। কারণ এক-কান-ওয়ালা মানুষ দেখতে ভালো লাগে না। অনুমতি দিলে আমি আরেকটা কান একে দিতে পারি। খুব সহজ। ডান কানের মতই বাম কান হবে। তবে অনেকের একটা কান বড় থাকে। সেটা খেয়াল করতে হবে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৯

শায়মা বলেছেন: সেলিমভাইয়ার নিজের ছবি ছাড়া আমি আর যার ছবিই আঁকি ভাইয়ার পছন্দ হবে না। :) ভাইয়ার পন্ডশ্রম মনে হবে কিন্তু ভাইয়া আজ বহু বছর যাবৎ নিজেই পন্ডশ্রম করে যাচ্ছেন। :(


তুমি আঁকবে ছবি!!!!!!!!!!!!!!!!!
কানটা হবে নাকের মত নাকটা খাবে খাবি!!!!
চোখটা হবে ছানাবড়া শরীর কুমড়ো পটাশ!!!
খড়ম পরা পায়ে ছবি চলবে ফটাস ফটাস!!!!


তুমি আঁকবে ছবি!!!
বুড়াকালে কুটনা ছেড়ে এ কেমনতর হবি!!! :(

৩৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: আল্লাহ তোমার উত্তরের কবিতা পড়ে আরো মজা পেলাম =p~

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩০

শায়মা বলেছেন: হা হা নীলুমনি!!! :)

৩৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:১৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রানার ব্লগ কে দিবে ভালো কথা আবু সাঈদের ঐ টাও ভালো প্রচ্ছদ হতে পারে কবিতার বইয়ের। বইয়ের নাম হতে পারে আরেক স্বাধীনতা ৩৬ জুলাই, ২০২৪‌।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

শায়মা বলেছেন: আবু সায়ীদের ছবিটা আর একটু ভালো করে আঁকতে হবে। কোনোমতে আঁকা ছিলো তড়িঘড়ি মন খারাপের ছবি! :(


আর রানার ব্লগভাইয়াকে বেশি সুন্দরটা দেবো না। :)

৩৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত জিনিস রাখবা কই। ক্লে’র তৈরী জিনিসগুলো সুন্দর হয়েছে। আর ঘোড়ার মাথা দিয়া করো কী।

সুন্দর আঁকিবুঁকি

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

শায়মা বলেছেন: আমার বাসায় জায়গার অভাব নাই তো!!!!!!! :)

ক্লেভূত এখনও মাথায় আছে.....

ঘোড়ার মাথাটা ছিলো ফুলদানী বা টব টাইপের কিছু।

হা হা

৩৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৭

কিরকুট বলেছেন: আফায় আইকচেন ? মাশাল্লা, বালা হইচে । আফনে অ্যাঁর এককানা ফুডু আঁকি দেন । অ্যাঁই বাইন্দি রাইক্কুম ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪

শায়মা বলেছেন: হা হা আইকচি তো!!!!!! থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ!!! :)

তোমার ফডু দিয়ে যাও এঁকে দেই। নাকি এই প্রপিকটাই আঁকবো!!!

৩৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৭

শাওন আহমাদ বলেছেন: আহা, মানুষের কত্ত প্রতিভা! ভিড় ঠেলে, কমেন্ট করতে এসেও স্ক্রল করে ক্লান্ত হলাম।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

শায়মা বলেছেন: হা হা এত অল্পে ক্লান্ত হলে চলবে???

ভাগ্যিস তুমি ২০১২ এর আগে আসোনি এখানে......

৪০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আঁকাঝোকা X(( ঝোকাআঁকা এক কথায় অসাধারন ঐছে বনি।এই জন্য +++++++

যেই ঈগলু আইসক্রিমে একটি কামড় দিয়ে ছবি দেখা শুরু করেছি এবং উপর থেকে দেখতে দেখতে যখন ৮ নং ছবি থেকে ১২ নং ছবিতে এসেছি তার মাঝে আমার কত সময় লেগেছে জানিনা এবং ছিলনা সময়জ্ঞান ও। হাতে হঠাৎ করে ঠান্ডা লাগায় চেয়ে দেখি আমার আইসক্রিম গলে জল হয়ে পড়ে গেছে।

এ দোষ আপনার । আপনি এমন পোস্ট কেন দিয়েছেন যে মানুষ হুশ হারিয়ে বেহুশ হয়ে যায়। :((
এখন আমি আপনার নিকট আমার আইসক্রিমের টাকা ফেরত চাই B-))

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২০

শায়মা বলেছেন: হা হা আইসক্রিমের টাকা কেনো?? ঠিকানা দাও আইসক্রিম বানিয়ে পাঠিয়ে দেই!!! :)

৪১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শায়মামণি আঁকে ছবি কাকের ঠ্যাঙ বকের ঠ্যাঙ
তাই না দেখে ব্যাঙ হাসে ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ।
দুই কানের মানুষকে বানায় এক কানওয়ালা
সামনে পেলে দিতাম তাকে কষে কান মলা।

সব মানুষের নাক কি থ্যাবড়া শায়মামণির মত
তবু সে যে বুঝতে নারাজ বোঝাও তাকে যত।
বাংলাদেশের মানচিত্র যা এঁকেছে পাবে না কোন মিল
ইচ্ছে করে পিঠের উপর তার লাগাই দু খান কিল।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:২৭

শায়মা বলেছেন: কিল লাগাবে! সাহস দেখি বাড়ছে তোমার ভালো
ভয় নেই কি? নিভতে পারে সামু ঘরের আলো!!! :)
চোক্ষে ছানি ময়ুরকে তাই দেখো কাকের ঠাঙ
ব্যাঙ হাসে না, তুমিই হাসো, তুমিই আস্ত ব্যাঙ।
বর্ষাকাল এসেছে তাই, বেড়েছে বুঝি সর্দি
ভ্যাজর ভাজর ঘ্যানর ঘ্যানর ডাকো এবার বদ্দি!
বদ্দি ডাকো, সাথে ডেকো মাথারও ডকটর।
থামাক এসে পাগলামী আর তোমার পটপটর! :)

৪২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫০

নয়া পাঠক বলেছেন: এত্ত এত্ত কমেন্ট পড়তে পড়তে জীবন ওষ্ঠাগত আর অনেক রিকোয়েস্ট পেয়ে নিশ্চয়ই ব্লগপরীটা এখন ঘুমপরী হয়ে গেছে। যাহোক আর একটা অনুরোধে কিছুই হবে না, বোঝার উপর শাকের আটির মত হবে হয়ত, আমার একটা পোট্রেট চাই এই সর্বগুণান্বিতা ব্লগার বন্ধুর কাছে। দেখি তোমার কল্পনা শক্তি কতদূর?

পোষ্টটি অসাধারণ ভালো লেগেছে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

শায়মা বলেছেন: নয়াপাঠক ভাইয়াজান! তুমি নয়া হলে কেমনে জানলে আমি ব্লগপরী!!!!!!!!!!!!! বুঝা যাচ্ছে পুরান পাপী।নতুন পাপীরা কি আর জানে আমি এককালে ব্লগ পরী আছিলাম!! :(

তারা জানে আমি ব্লগ ডাইনী মানে আমি নাকি মডু!! তাই রাগ হলেই মানুষকে মজা দেখিয়ে বেড়াই!!! :( কি অপবাদ কি অপবাদ বলো দেখি!!! :(


যাইহোক নতুন মোড়কে পুরান পাপী ভাইয়ু!! আমার ধারণা তুমি মোটাসোটা, মাথায় চুল নেই নেই, গোল গলা গেঞ্জি পরা, চোখেও গোল গোল রিমের চশমা!!! :)

এমন না !!! তাইলে বলো আঁকতে বসি!!!

একটুও হিন্টস ছাড়া কেমনে আঁকি বলো!!!!!!! :(


:P

৪৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

নয়া পাঠক বলেছেন: হুম আমি পুরোনো পাপীই বটে, কিন্তু তোমার অনুমান প্রায় সঠিক, শুধু চোখে চশমা আর মোটা এ দুটো বাদ দিলে প্রায় পারফেক্ট আইডিয়া তোমার। আমি সত্যিই অভিভূত, একই অঙ্গে কতরূপ একজন মানুষের। তোমাকে না জানলে এ প্রবাদটা অজথা মনে হত আমার। যাক ধন্যবাদ তোমাকে আপুনি। আমাকে পেতে হলে: ফেসবুক.কম/mdrobul. মনে হয় একটাই ছবি আছে আমার প্রোফাইলে। তোমার আকার কাজটা সহজ করে দিলাম।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০১

শায়মা বলেছেন: গুড গুড গুড!!! তাইলে তো একদম সোজা!!! :)

বাট ওয়েট ফর মাই উইন্টার ভ্যাকেশন!!! এসব সামার ভ্যাকেশনে এঁকেছিলাম। আবার ওয়েট করতে হবে উইন্টারের জন্য!! :)

৪৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তারপর দেখি বাংলার বুক ক্রমাগত প্রশস্ত থেকে প্রশস্ততরো উদ্ধত সমুন্নত চির উন্নত শির
তারা যেন অপ্রতিরোধ্য তপ্ত বুলেটও যে কিছু নয়
তাদের মোকাবেলায়, তাতে
কেঁপে ওঠে দাম্ভিক স্বৈরাচারের মসনদের ভীত
অতঃপর কেবল আনুষ্ঠানিকতা মাত্র
মাফিয়া গেল পালিয়ে দেশ ছেড়ে
শুধু দাঁড়িয়ে থাকে শহীদ আবু সাঈদ
হিমালয় সম উচ্চতা লয়ে
বিশ্ব জয়ের প্রেরণা হয়ে
জনসমুদ্রের মাঝে সে যেন এক সুনামি
চির উদ্ধত বুক, লাল সবুজের পতাকা লয়ে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

শায়মা বলেছেন: এই কাব্য কিন্তু সত্যিই ভালো হয়েছে ভাইয়ু!!!

এইবার তবে তুমিই একখানা নতুন স্বাধীনতার কাব্যগ্রন্থ বের করো।

আমি ভালো করে ছবি এঁকে দেবো প্রচ্ছদে। :)

দেখো এই কথা শুনে আমার এক লাফে আকাশে উড়াল দিও না।

এমনিতেই নাকি তোমার ব্লাড প্রেসার ডায়াবেটিস হার্ট ধড়ফড় এসব হয়েছে। :(

৪৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সবগুলোই সুন্দর।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৯

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!! :)

৪৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৫

মিথমেকার বলেছেন: ক্লে দিয়ে মিনিয়েচার আর্ট ক্র্যাফট গুলো এককথায় অসাধারণ! আমি প্রথমে লেখা না পড়ে খাবারই মনে করেছিলাম! স্যান্ডউইচটার পাশে "এগুলো খাবার না" লিখে রাখাই উত্তম হবে। :P

প্রথম এবং অষ্টম ছবিটা দারুণ হয়েছে!

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৮

শায়মা বলেছেন: হা হা আমিও এই মিনিয়েচার খানাপিনা বানিয়ে দারুন খুশি!!

থ্যাংক ইউ সো মাচ আমারপোস্টটা এ্ত সুন্দরভাবে পড়ার জন্য..... :)

৪৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৭

আলামিন১০৪ বলেছেন: আপুনি, একটা এব্সট্রাক্ট দিলে ভালো হয়, লিখার সাইজ দেইখ্যা ডরায়ছি, শুভেচ্ছা নিরন্তর

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

শায়মা বলেছেন: ওকে নেচট টাইম এবস্ট্রাক্ট দেবো!
এ আর এমন কি??
কয়েকটা অং বং চং লাইন লুইন টেনে দিলেই চলবে!!! :P



লেখার সাইজ দেইখা ডরাইবা কেনো!!!!

আমি তো কিছুই লিখিনি এই পোস্টে। শুধুই এঁকেছি!!! :)

৪৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৯

আলামিন১০৪ বলেছেন: পুনশ্চঃ হুদাই ডরাইছি, খালি তো ছবির পর ছবি, স্ক্রল করতে করতে আমার মাউসের স্ক্রল হুইলের কাম সারা

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪

শায়মা বলেছেন: ছবি এবং অং বং ক্রাফ্টস! :)

মাউসের হুইল বদলাও। এইটুকুতে শেষ হলে চলবে!!!

৪৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২১

আলামিন১০৪ বলেছেন: ওহ সাথে ৪৬টা মন্তব্যও আছে, আপনি তো পুরা সেলিব্রিটি গো...রহস্য জানতে চাই

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

শায়মা বলেছেন: তোমার এই মন্তব্য পড়ে দেখতে গেছিলাম তুমি কে?

দেখলাম ৯ বছরের পুরান ব্লগার।

আবার দেখলাম আপুনিও ডাকছো!!!

কাজেই রহস্য আর এক্সপ্লেইন কললাম না!!! :) :)


জেনে শুনে বিষ করেছো পান...... :P

৫০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:০০

আলামিন১০৪ বলেছেন: জেনে শুনে বিষ করেছো পান...... :P
সক্কাল বেলা হাসাইলেন, না জানি বাকি দিনটা কেমন যায়

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

শায়মা বলেছেন: হা হা মানে বলতে চেয়েছিলাম তুমি জানা শোনা ব্লগার !!!!!!! :P

৫১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:০৯

আজব লিংকন বলেছেন: শায়মা আপু ব্লগে আপনার সাথে এই পোষ্টের মাধ্যমে আমার প্রথম পরিচয় হতে যাচ্ছে। ক্রাফট গুলো আমার দারুণ লেগেছে। ব্রেকফাস্ট প্লেটগুলোকে আমি প্রথম দেখায় আসল ভেবেছিলাম। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬

শায়মা বলেছেন: হা হা থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!

আসলেও ব্রেকফাস্টগুলো একদম ছোট্ট কিন্তু বড় করে ফটো তুললে হঠাৎ বুঝা যায় না..... :P

৫২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪২

শাওন আহমাদ বলেছেন: ভাগ্যিস তখন আমি পুচকু ছিলাম। :|

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৬

শায়মা বলেছেন: এখন অনেক বড় হয়েছো???

৫৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

মেহবুবা বলেছেন: ১ম ছবিটা তোমার আঁকা? কোনদিন দেখা হলে এমন একটা ছবি এঁকে দিও।
রুটি অমলেট মিথ্যা মিথ্যা! ! এমন মিথ্যা খাবার বানিয়ে যদি পেট ভরবার জন্য অন্যকে দেয়া যেত!
তোমার সব আয়োজনের শেষে আবার সেই বিষয়! কিছুতেই বেরুতে পারিনা মনের ক্ষত এড়িয়ে! কোনদিন স্বপ্নেও ভাবিনি এমন সবদেখতে হবে জানতে হবে। একটা দুটো নয়, অনেক!

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৮

শায়মা বলেছেন: আপুনি ঠিকানা দিয়ে দাও আমি পাঠিয়ে দেই। এই ছবি আঁকা অনেক সহজ! ইজি এক্রেলিক পেইন্টিং ইউটিউবে দেখে সবাই আঁকতে পারবে। রুটি অমলেটের সাইজ এই এতটুকুন আপুনি!!!!!!! হা হা হা


আর শেষের ঘটনার দুঃখ আরও বাড়িয়ে দিলো আজকের তোফাজ্জলের ঘটনা! :(

৫৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৮

শার্দূল ২২ বলেছেন: চমৎকার সব কাজ দেখলাম তোমার, ভালো লাগলো,

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩১

শায়মা বলেছেন: শার্দূল!! :)

এত সূর আর এত গান যদি কোনোদিন থেমে যায়.......

এত কম কম কথা কেনো!!!! :P

৫৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৮

সামিয়া বলেছেন: ইউনিমার্ট ২০১৪ থেকে ১৯ পর্যন্ত রোজ দুবেলা যেতে হতো ডেইলি উইকলি রিপোর্ট গুলো কালেক্ট করতে, ঐ বিল্ডিং এরই ৭ তলা থেকে ১৪ তলা পর্যন্ত ছিল ইউনাইটেড গ্রুপের হেড অফিস। আমি অডিটের ছিলাম ১৪ তলা বসতাম, তোমার পোস্টে unimart শব্দ টা দেখে নস্টালজিক হলাম।
যাই হোক ক্লে দিয়ে আমি আমার মেয়ে প্রায়ই এটা ওটা বানাই আমার হেল্পিং হ্যান্ড মেয়েটা এসেও আমার মেয়ের সাথে বসে পড়ে ক্লে দিয়ে খেলতে তারপর আবার নষ্ট ও করে ফেলে। ওটা এমনই মজার জিনিস। তোমার ক্রিয়েটিভিটি অসাম। ভেরি বিউটিফুল পোস্ট।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৭

শায়মা বলেছেন: তুমি কি আর ইউনাইটেডে জব করো না??

এখন কোথায় আছো??

আমি সেখান থেকেই কেনাকাটা করি! :)

৫৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯

সামিয়া বলেছেন: এটা রেখে দিয়েছি বাবুকে নষ্ট করতে দেইনি

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৮

শায়মা বলেছেন: বাহ!! খুব সুন্দর হয়েছে তো!!!

৫৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৩

সামিয়া বলেছেন: আপাতত জব থেকে বিরতি নিয়েছি আপু, কি করবো মেয়ে আর মেয়ের বাপ কেউ আর থাকতে পারছিলনা এত লম্বা সময় আমাকে ছাড়া, তাছাড়া গুলশান দুই থেকে হেড অফিস সরিয়ে নিয়েছে সাঁতারকুল, ওই যে সেফ টেবিল করেছে ওই দিকেই, সেফ টেবিল ও ওদের এত দূর হয়ে গিয়েছে যে আসা যাওয়া করতে, সন্ধ্যা ৭ টা সাড়ে ৭ টার আগে ফিরতেই পারতাম না, সকালে বের হতে হত সাত টার মধ্যে, তার উপর জ্যাম তো ওই রাস্তায় রোজ। বাবু একটু বড় হলে যদি আবার কিছু করতে পারি। এখন নিজেকে abandoned লাগে। :)

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৪

শায়মা বলেছেন: বুঝতে পারছি। সবার আগে নিজের বাচ্চা। অনেক অনেক ভালোবাসা তোমাদের সবার জন্য!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.