নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
বাংলাদেশের উর্বর মস্তিস্কের কর্তাব্যক্তিগণ আজ পর্যন্ত কোনো দেশের সাথে সুসম্পর্ক তৈরি করতে পারেনি অথবা ১০% - ৩০% যা বন্ধুত্ব - সম্পর্ক ছিলো তাও ধরে রাখতে পারেনি। আজ এতোদিন পরে এসে জানা যায় - বাংলাদেশ বার্মা “রাজধানী ঢাকা ৭০ ফিট পানির নিচে থাকা জলা ভাষানটেক এলাকার গর্বিত ফ্লাট মালিকের মতো অহংকারী ফ্লাটবাসী হয়ে ছিলেন” - সৌজন্যবোধের জন্য হলেও কারো বাসায় কারো এক প্লেট ফিরনি জর্দা পোলাও পর্যন্ত দেয়া নেয়া ছিলো না।
সময় এখনো শেষ হয়ে যায়নি, বর্তমানে বাংলাদেশে যখন পেঁয়াজ ক্রাইসিস চলছে তখন বার্মা তাদের সরকারী বেসরকারী গোডাউনে রাখা পেঁয়াজ সাগরে ফেলে দিচ্ছে। অভুক্ত পেঁয়াজ খাদক বাংলাদেশীদের কথা চিন্তা করে পার্শ্ববর্তী দেশ বার্মা হতে বাংলাদেশ পেঁয়াজ আমদানী শুরু করুক। “সম্পর্ক, সুসম্পর্ক - ভাষায়, ব্যাবহারে, ব্যাবসাতে তৈরি হয়, উস্কানীমূলক তর্ক বিতর্কে সম্পর্ক নষ্ট হয় - যেমনটা ব্লগে হচ্ছে, পরিবারে হচ্ছে, সমাজ, দেশ সহ আরব বিশ্বে হচ্ছে”।
চীন বাংলাদেশের পাশে থাকবেনা এটি ভাবতেও অবাক হতে হয়, যেখানে বাংলাদেশ চীনা প্রোডাক্ট আমদানী নির্ভর একটি দেশ! আজ যখন শুনি রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন দ্বিমত পোষণ করেছে তখন ভাবতে হয় বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিদের মাথায় মস্তকের পরিমান সম্ভবত ছোলাবুটের সমপরিমান হবে!!! চীনা প্রোডাক্ট ইরান রাশিয়া তুরস্কে তৈরি হয়, বাদবাকী অন্ধ বাংলাদেশীদের অন্ধ ইলেক্ট্রনিক্স তা কোরিয়া জাপানে তৈরি হয়।
সম্পর্ক ধ্বসের কারণে বাংলাদেশর শিক্ষিত-অর্ধ শিক্ষিত-অশিক্ষিত জনশক্তি এখন দেশের জন্য বেকারত্বের অভিশাপ হয়ে দাড়িয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশেই বেকারত্বের হার বেশি। বাংলাদেশের বেকারত্বের পরিস্থিতির বিশেষ কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে উচ্চ শিক্ষিতদের। আর তাদের নাম দেয়া হচ্ছে বেকার। এরা সবচেয়ে বেশি দুর্ভাগা। তার মধ্য ছোট্ট একটি কারণ “জনশক্তি রপ্তানিতে বাংলাদেশ - মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর সহ মধ্যপ্রাচ্য দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে লক্ষ লক্ষ কিলোমিটার দুরে অবস্থান করছে”।
উপসংহার: - বাংলাদেশের কর্তাব্যাক্তিগণ ৭০ ফিট পানির নিচে থাকা জলা ভাষানটেক এলাকার গর্বিত ফ্লাট মালিকের মতো অহংকার পরিত্যাগ করে সাধারণ মানুষের জন্য কিছু কাজ করবেন দেশের জন্য কিছু কাজ করবেন, তাতে বরং তাদের নিজের উন্নতিই হবে অবনতি নয়।
কৃতজ্ঞতা: - সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ। সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে এক দিগন্ত ভালোবাসা ও ধন্যবাদ লেখাটি নির্বাচিত পোষ্টে স্থান দেওয়ার জন্য।
ছবি: - গুগল সার্চ ইঞ্জিন
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কর্তাব্যক্তিরা দেশের কথা ভাবলেও তাদের পকেট ঠিকই ভারী হতো, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে তাদের পেট পকেট নিয়ে এতো চিন্তা যে দেশের জনগণের কথা ভাবনার সময়ই নেই। কর্তাব্যক্তিদের মাথা হয়ে গেছে আস্ত একটা পেট !!!
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা ..... ঠিক ঠিক ঠিক।
আমরা একটি জঙ্গলে বাস করছি!!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সত্যিই তাই, আসলেই আমরা সবাই জঙ্গলে বসবাসকারী বন্য জংলি।
৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:১১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বর্তমান বিশ্বে কোন দেশই বন্ধু না, আবার কোন দেশই শত্রু না। সবাই যার যার স্বার্থ অনুযায়ী কাজ করে। এটা দেশের নীতি-নির্ধারকরা যত দ্রুত বুঝবে, ততই মঙ্গল।
কাউকে আনকন্ডিশনালী বুকে জড়িয়ে ধরার দিন শেষ, সে যেই হোক না কেন!
সফল কুটনীতির জন্য যে কুটকৌশল-সম্পন্ন বুদ্ধির আর দেশপ্রেমের দরকার.....তার বড়ই অভাব। সবসময় মাথায় যদি নিজের চিন্তা ঘোরে, দেশের চিন্তা করবে কখন?
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:২২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সফল কুটনীতির জন্য যে কুটকৌশল-সম্পন্ন বুদ্ধির আর দেশপ্রেমের দরকার.....তার বড়ই অভাব। সবসময় মাথায় যদি নিজের চিন্তা ঘোরে, দেশের চিন্তা করবে কখন?
- দেশপ্রেমের অভাব - প্রবল দুর্ভিক্ষ মঙ্গা আকাল চলছে। একমত আপনার সাথে।
৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সব জাতির একটা প্রোফাইল আছে বিশ্বে; ইউরোপের কেহ এসে পাকিস্তানের সাথে কিছুতে জড়াবে না; দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের ব্যাপারে উৎসাহী হবে না; বাংলাদেশ কংগো কিংবা ঘানার সাথে সাংস্কৃতিক আদান প্রদান ঘটাবে না; তবে, প্রতিবেশী দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক গায়ে পড়ে রাখছে বাংলাদেশ; বাংলাদেশের ২টি প্রতিবেশী নিজেরাই সমস্যায় আছে ও তাদের সমস্যা বাংলাদেশের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে।
খাদ্য উৎপাদন, সাথে উৎপাদনের প্ল্যানিং করার জন্য সরকারের মানুষজন থাকার কথা।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বাংলাদেশে অসংখ্য টিভি চ্যানেল খাদ্য ও কৃষি উৎপাদনে এক ও অদ্বিতীয় বাধা। সকলে ঘরে বসে টিভি দেখেন, সিরিয়াল মিস হলে জীবনের মুল্যবান রত্ন হারাবেন! - তাই সিরিয়াল মিস করেন না। তাতে সকল প্রকার কৃষিখাত দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। তাছাড়া পারিবারিক অশান্তিতে বাংলাদেশের মানুষ এখন উম্মাদ হয়ে আছে এর কারণও বিদেশী টিভি সিরয়াল - সাস বাহু অর ঘর জামাই!!!
ফেসবুক স্ট্যাটাসধারী রেমিট্যান্স খাদক বাংলাদেশী যেদিন গার্মেটন্স শিল্পে আঘাত পাবে সেদিন বেনারশী জড়োয়া কাতান ডাইনিং টেবিল ভর্তি খানা খাজানা ছেড়ে ১৯৭৪ এর ছেড়া কাথা বালিশ নিয়ে রাস্তায় নামবে।
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
চীন থেকে যে ই সব জিনিস আপনারা আমদানী করেন সেই সব জিনিস আমাদের জিনজিরা লিমিটেডও তৈরী করতে পারে। কেবল তাদেরকে সুযোগ দিন। চীন নির্ভরতা কমাতে হবে।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার নতুন পোষ্ট পাইনা বেশ কয়েকদিন, আজকের পোষ্টটি খুবই জরুরী পোস্ট এবং সময়োপযোগী। বাংলাদেশে শ্রমীকদের ঠকিয়ে মিল কারখানা ফেক্টোরী মালিকগণ পশুতে রুপান্তরিত হয়েছে অনেক অনেক আগে - তাই শ্রমিকগণ সুযোগ পাচ্ছে না ভালো ও উন্নতি করার, তাছাড়া সরকারী প্রণোদনা না থাকায় ছোট কারখানা ছোটই রয়ে যাচ্ছে আর বড়রা বড় হচ্ছে। তবে চীন নির্ভরতা কমছে না। চীন সেলফোনের ব্যাটারী আর চার্জার দেওয়া বন্ধ করে দিলে বাংলাদেশ অন্ধকার গুহায় চলে যাবে এটি বাংলাদেশের হর্তাকর্তা ও আমদানিকারকদের ভাবা উচিত।
৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২০
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে যে সমস্ত লোক বড় বড় পদে বসে আছে- তারা প্রত্যেকে অযোগ্য। আমাদের দেশে যোগ্য লোকের খুব অভাব।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভাবা যায় মাত্র তিন (০৩) দিনে ৭০ টাকা থেকে পেঁয়াজের দাম ১২০ টাকা কিলোগ্রাম!!!
পেঁয়াজ ও ভোজ্য তেল বাংলাদেশের মাটিতে মাঝে মাঝে ভুমিকম্প করে দেয়। ভুমিকম্পে বাংলাদেশের মানুষ হু-লু-লু-লু করে একদম কাঁচা বাজার মুদির দোকান আর সুপারশপে গিয়ে হামলা করে দেয়। সবার ঘরে এখন মিনিমাম ১০ কেজি করে পেঁয়াজ মজুদ আছে। - এখন টিভি দেখছে আর দেশের পেঁয়াজ আকাল নিয়ে মজা করছে।
ক্যাসিনো হামলা করার মতো ফ্লাট এপার্টমেন্ট বাসায় হামলা করা উচিত। বাসায় ২ কেজির বেশী পেঁয়াজ পাওয়া গেলে ১০ হাজার টাকা জরিমানা। - সরকারের হাতে বিড়াট সুযোগ।
৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪৯
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে আবেগের কোন মূল্য নেই।
বাংলাদেশের কূটনীতিকরা নায়িকার বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে। কেউ কেউ ধর্ষণের অভিযোগে কাঠগড়ায় দাঁড়ায় ।
দূতাবাসগুলোতে প্রবাসীদের নির্যাতন করা হয়।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:০৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বাংলাদেশ নিযুক্ত দূতাবাসগুলো ঝালমুড়ি চানাচুর চা বিস্কুট আর ফটোকপির দোকান। সরকার দলীয় সব চোর চাট্টা সেখানে ট্রান্সফার নেয়। ১৯৭২ সন হতে তাই হয়ে আসছে এর মাঝে কোনো নতুনত্ব নেই। দূতাবাসগুলোর সামনে অতি আগ্রহী দালাল(দাল্লা) চক্র পাওয়া যাবে, যারা সর্ব কাজে পারঙ্গম - একবার তাদের খপ্পড়ে পড়লে সর্বশান্ত হয়ে চিরোকালের জন্য শান্ত হতে হয়।
৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১২
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
ভুয়া মফিজ এর মতোই বলি - সফল কুটনীতির জন্য যে কুটকৌশল-সম্পন্ন বুদ্ধির আর দেশপ্রেমের দরকার.....তার ছিঁটেফোঁটাও নেই আমাদের পলিসি মেকারদের। । সবসময় মাথায় যদি নিজের চিন্তা ঘোরে, দেশের চিন্তা করবে কখন? এদের নিজের নিজের "মিশন" আছে কিন্তু দেশের জন্যে কোনও " ভিসন" নেই।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই, ১৯৭২ সন হতে আজ পর্যন্ত এসব দলীয়করণ চলে আসছে নয়তো ডঃ কামাল হোসেন সাহেব ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব মন্ত্রী হতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তন হয় কিন্তু তাদের চিরোচেনা পথচলা পরিবর্তন হয় না, এই দেশে সর্বোচ্চস্থানে সব অযোগ্য লোক বসে আছেন যারা বাজে মানুষদের মতো শুধু আজেবাজে কথা বলতে পারেন।
৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
আপনার বেশ কিছু পোস্ট , অনেক মন্তব্যেই দেশটাকে নিয়ে আপনার আক্ষেপ বেশ পরিষ্কার। দেশটা কেন এমন হলো, আপনার এমন আক্ষেপের মূল কারনটা সম্ভবত এই লিংকের লেখাটিতে পেয়ে যাবেন ----ভোট , না ভোট : একটি সত্যের মতো বদমাশ ।।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:১৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সামহাউ লিংকটি ক্র্যাক করেছে, ঘুরে আমার পোষ্ট চলে আসছে।
১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
দুঃখিত, ভুলটি সম্ভবত আমারই হয়েছে।
আবারও দিলুম -
ভোট , না ভোট : একটি সত্যের মতো বদমাশ ।।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:২০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: স্থান কাল পাত্র নিয়ে “সময়ের প্রয়োজনে পোষ্ট”। - আমি সম্পূর্ণ পড়ে মন্তব্য করবো।
১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪৯
মাহের ইসলাম বলেছেন: পানির নিচের ফ্ল্যাট বুঝতে সময় লেগেছিল।
তবে, পিয়াজ প্রসঙ্গ আনাতে ব্যাপারটা সহজ হয়ে গেল।
ভালো থাকবেন। শুভ কামনা রইল।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বেশীদিন আগের কথা নয়, ভাষানটেক ৭০ ফিট পানির নিচেই ছিলো সেখানে ভূত যেতেও ভয় পেতো। আপনার প্রতিও শুভকামনা রইলো।
১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫৩
ল বলেছেন: স্বার্থের দুনিয়ায় আবার বন্ধুতা আছে কি ..
সবি ..... Bilateral Trade
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৩০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশী কর্তাব্যাক্তিগণ একটি কাজ পারেন সরকারী বেসরকারী চাকুরীর জন্য বিনা পুঁজিতে “তদবির ব্যাবসা”। international trading এ তারা মুলা ঝুলানো গাধায় পরিনত হোন।
১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৬
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: কর্তাব্যক্তদের কাছে দেশের শেষ সীমানা হচ্ছে তাদের উভয়ের শ্বশুরবাড়ি লেজ পর্যন্ত সুতরাং এসকল নাদারামদের কাছে ভাল কিছু আশা করা তাদের বিশ্বাসঘাতকতায় শিকার হওয়ার সমান ।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:১৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশী কর্তাব্যাক্তিগণ একটি কাজ পারেন সরকারী বেসরকারী চাকুরীর জন্য বিনা পুঁজিতে “তদবির ব্যাবসা” আর এই তদবীর ব্যাবসার ফল সুদুরপ্রসারী অবস্থার তৈরি করেছে - যার কারণে দেখতে পাচ্ছি সরকারী আধা সরকারী প্রতিষ্ঠানে চাপরাশি ঝাড়ুদার এমএলএসএস ও সরকার দলীয় নিয়োগ !!!
১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমরা সবাই জানি অভ্যন্তরীণ ও পররাষ্ট্র নীতি সমূহের মিশেলে গড়ে ওঠে একটি পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র। একটি দেশ নিমিষেই ইতিহাসের পাতায় মিলিয়ে যেতে পারে নিজের পররাষ্ট্রনীতির জন্য। আমরা রাষ্ট্রদূতদের কথা শুনি, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রয়েছে আমাদের – তাদের পররাষ্ট্রনীতির কতটুকুই বা আমরা জানি। অন্যদিকে এদের কাজের উপরে আমাদের রাষ্ট্র কতটা নির্ভরশীল, তা নিয়ে বেশিরভাগ সময়ই আমরা ভাবি না। অতীতে পররাষ্ট্রনীতি ছিল অসম্ভব সহজ একটি ব্যাপার। তখন রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিলো না। রাজার মধ্যে বা সীমানার দুই পাশের শাসকের মধ্যকার যোগাযোগই ছিল আসল। এজন্য তখন দূতের ব্যবস্থাও ছিল। দূতকে তখন বর্তমান সময়ের মতো এত সুযোগ-সুবিধাও দেওয়া হতো না । দুতেরা বিদেশে গাড়ী বাড়ী পতাকা চাকর চাকরানী পেতোনা। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দূতকে নিজের জীবন বিপন্ন করেই অন্য রাজ্যে যেতে হতো। আর এখন এতো সুযোগ সুবিধা পেয়েও কেন দেশের কুটনৈতিক অবস্থার এ হাল ভাবতেও অবাক লাগে।
তবে পররাস্ট্রনীতি ও কুটনৈতিক ক্ষেত্রে রাষ্ট যে কাজ গুলোই করুক না কেন, তার পেছনে থাকতে হবে তার দুরদর্শী প্রজ্ঞা। বাতাসের বেগ দেখে মেঘ চেনা যায়, এটা তাদেরকে মনে রাখতে হবে । উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় মিয়ানমার যখন রুহিঙ্গা বিতারনের জন্য গুটি সাজাচ্ছিল তখন বাংলাদেশ তার সীমান্ত বরাবর কাটাতারের বেড়া দেয়ার উদ্যোগ নিলে অবস্থা অন্যদিকে মোর নিতে পারত । সীমান্তে চোরাচালান বন্দের কথা বলে মিয়ানমারের সাথে বন্ধুভাবাপন্য সম্প্রতি বজায় রেখে বৈধ বানিজ্য উন্নয়নে ব্রতি হওয়ার ততপরতাকে সামনে তুলে ধরে তরিগতিতে কাটাতারের বেড়া বা সিমান্ত নিরাপত্তা জোড়দার করা হলে মিয়ানমার বুঝে যেত বিষয়টা তত সহজ হবেনা । যাহোক, শুধুমাত্র রিয়ালিজম, আইডিয়ালিজম, কন্সট্রাক্টিভিজম, ইকোনোমিক স্ট্রাকচারালিজম, লিবারেলিজম এগুলির একক কার্যক্রম দেশের জন্য কল্যান বয়ে আনতে পারে না । বর্তমানে একক ভাবে আইডিয়ালিজমের উপরে ভিত্তি করে কোনো রাষ্ট্র কাজ করছে এমনটা খুব একটা দেখা যায় না। রিয়ালিজম বলতে নীজ শক্তির উপরে বিশ্বাস করাকে বোঝায়, অতীতে এটি ছিল একান্তই ক্লাসিক্যাল রিয়ালিজম এরপর লিবারেল রিয়ালিজম এবং আরো নানা রকম রিয়ালিজম আসলেও যার শক্তি বেশি সে টিকে থাকবে সেটাও কার্যকর হয়নি , উদাহরণ সোভিয়েট ইউনিয়ন ভেঙ্গে যাওয়া । অন্যদিকে, লিবারেলিজম বলতে বোঝায় সবার সহাবস্থানকে, বাংলাদেশ এই মহর্তে মনে হয় এই সহজ নিয়মটাকেই বড় করে অনুসরন করছে । কার্ল মার্ক্সের ধারণা প্রসুত ইকোনোমিক স্ট্রাকচারালিজম অনুসারে ধনী দেশগুলো গরীব দেশকে বাড়তি সম্পদ দিয়ে দেবে এটাও এখন একটি প্রেগমেটিক ধারনা মাত্র, বর্তমান বিশ্বে বিনা লাভে কেও কাওকে একবিন্দুও কিছু দেয় না। তাই চাটুকারী কুটনীতি তেমন কোন সুফল দিবেনা । আন্যদিকে কন্সট্রাক্টিভিজম নির্দেশনা দেয় যে - সম্পদ নয়, মানুষের চিন্তা-ভাবনার পরিবর্তন হলেই কেবল পুরো ব্যাপারটির পরিবর্তন সম্ভব। আমাদের পররাস্ট্র নীতি নির্ধারক ও কুটনীতিকদেরকে এই কন্সট্রাক্টিভিজম এর উপর ভিত্তি করেই সততা ও প্রজ্ঞার ভিত্তিতে তাদের কুটনৈতিক কৌশল অবলম্বন করতে হবে । তা না হলে ব্যপারটি যে কতটুকু জটিল হতে পারে তার কয়েকটি দিক এই পোষ্টে ও কিছু কিছু পাঠক মন্তব্যে সুন্দর করে সংক্ষেপে উঠে এসেছে , যা থেকে একটু হলেও সকলেই সহজে দেশের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়টি আঁচ করতে পারবেন।
তবে একটি বিষয় উল্লেখ না করে পারা যাচ্ছেনা, তাহল আমাদের রাষ্ট্রনীতি ও কুটনীতির নিয়ন্ত্রকেরা নীজ ঘরের কুটনীতি সামাল দিতেই বেশী হিসমীস খাচ্ছেন ও মনযোগ নিয়োগ করছেন, সব জায়গায় - সরকারী প্রশাসনে, মুল রজানৈতিক দল ও তাদের অংগ সংগঠনের ভিতরে, এমনকি মেইনস্ট্রীম সংবাদ মাধ্যম , সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ব্লগেও দেখা যায় কিছুটা মেরুকরন। কুটনীতি আসলেই জটিল আকার ধারণ করছে, এটা বহুলাংশেই ব্যক্তি কিংবা গুষ্ঠি স্বার্থকে রক্ষার লক্ষ্যেই আবর্তিত হতে দেখা যাচ্ছে ।
ধন্যবাদ ভাল একটি বিষয়ে পোষ্ট দেয়ার জন্য ।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:০৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
দুঃখজনক হলেও সত্য বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি কি তা দেখার একটি উদাহরন হচ্ছে প্রবাসে বাংলাদেশ নিযুক্ত দূতাবাস - এক একটা মুদির দোকান। বাংলাদেশে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে যারা আছেন তাদের এক একজনের কাজ হচ্ছে চেষ্টা তদবীর করে প্রবাসে বদলি হওয়া ও স্বপরিবারে পাসপোর্ট ও সেই দেশের ভিসা ব্যবসার সাথে জড়িয়ে পড়া।
বিচিত্র কারণে প্রবাসে দূতাবাসগুলোতে কর্মরত পিয়ন চাপরাশি থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সবাইকে আমার কাছে মনে হয় “তারা মাদকাশক্ত ও ২৪ ঘন্টা ডিউটি ফ্রি সুবিধায় মদ্যপ”। বিদেশে নিযুক্ত একজন প্রথম শ্রেণীর সচিবের আচার আচরণে প্রবাসী বাংলাদেশী সহ বাংলাদেশের সমগ্র জাতি বিব্রত হয়েছে অসংখ্যবার - এটিও নতুন কোনো ঘটনা নয়।
বাংলাদেশে দলীয়করণ এমন অবস্থায় চলে গেছে, যে তা থেকে বেড়িয়া আসা কোনোভাবেই সম্ভব না, আর তা চলে আসছে ১৯৭২ সন থেকে আজ অব্দি। আর এই দলীয়করণ চাকুরীর কারণে তারা দলের পৃষ্ঠপোষকতায় মনোনিবেশ করবে না নিজের কাজে মনোনিবেশ করবে সেটাও প্রশ্ন!
তাছাড়া নিজের কাজ কি - এই সম্পর্কে কতোটুকু জানেন একজন সচিব? যেখানে তারা সবাই জড়িত সরকারী বেসরকারী চাকুরীর তদবীর ব্যাবসায়!!!
আরো দুঃখজনক একটি বিষয় না বললেই নয় বাংলাদেশের সাথে বিদেশের জিটুজি বেঠকগুলোর পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রন করেন বাংলাদেশের দলীয় ব্যাবসায়ী সিন্ডিকেট! - কারণ জিটুজি বলতে নিজ দেশের সাথে বিদেশের “কার সাথে-কিভাবে-কখন-কি কারণে” বৈঠক করতে হবে তাও জানেন না বাংলাদেশের সচিব মহোদয়গণ !!! !!! !!! তার জন্য সবচেয়ে বড় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশী প্রবাসী শ্রমীক ও প্রবাসী স্থায়ী বসবাসকারী।
ব্লগার চাঁদগাজী ভাই একটি কথা বলে থাকেন, যতোদিন বাংলাদেশ সাবলম্বী না হচ্ছে ততোদিন একচেটিয়া আমদানী নির্ভর দেশ থাকবে আর মানুষ বিক্রি করতে হবে।
ধন্যবাদ ডঃ এম আলী ভাই, ধন্যবাদ। আপনার নতুন কোনো পোষ্ট পাচ্ছি না। আপনি যেই সময় নিয়ে ও পরিশ্রম করে এক একটি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করেন তার জন্য আমি ব্যাক্তিগত ভাবে কৃতজ্ঞাতা প্রকাশ করছি।
১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:২০
সুপারডুপার বলেছেন: মাহমুদ ভাই , চীন কেন বাংলাদেশের পাশে থাকবে ! চীন কি ছিল মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের পাশে !
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চীন যুক্তরাষ্ট বাংলাদেশের পাশে ছিলো না, তারা শত্রুপক্ষের সাথে ছিলো। কিন্তু ১৯৭১ হতে ২০১৯ অনেক লম্বা সময়। চীন যুক্তরাষ্ট বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র হতে পারতো - অসম্ভব বিষয় নয়।
১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৪৬
আমি তিতুমীর বলছি বলেছেন:
এক ঝাঁক মেধাবী রাজনীতিক দরকার তাহলে আমাদের সব সমস্যার সমাধান হতে সময় লাগবে মাত্র পাঁচ বছর। চোর-ডাকাত, শ্রমিকের টাকা মেরে দেওয়া ব্যাবসায়ীরা এখন রাজনীতিক তাহলে দেশ এগুবে কি করে?
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:০৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এটি আমার ব্যাক্তিগত অভিমত। বাংলাদেশে ১২ বছরের জন্য সকল প্রকারের রাজনীতি ধর্মনীতি নিষিদ্ধ করা উচিত। তাতে দেশ ও জনগন সকল প্রকার ক্রাইসিস থিকে বেড়িয়ে যাবেন।
১৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৮:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব বেশি বড় না করেও সুন্দর উপস্থাপন করেছেন। আসলে যুক্তি যদি টু দ্য পয়েন্ট হয় তাহলে অল্পতেই কাজ মিটে যায়। পাশাপাশি পেঁয়াজ সম্পর্কে বলি,
10-12 দিন আগে দু কেজি পেঁয়াজ নিয়েছিলাম 28 টাকা করে। এখনো সেই পেঁয়াজ শেষ হয়নি যদিও। কিন্তু বাজারে এই মুহূর্তে পেঁয়াজের দাম আকাশ ছোঁয়া। সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী 65 টাকা প্রতি কেজি। আদা আড়াইশো টাকা। আদা চা খাওয়া যে কারণে এখন ছেড়েই দিয়েছি। সুতরাং বুঝতেই পারছেন মোদিজীর স্বচ্ছ ভারতের কল্যাণে মানুষ এখন ধর্ম চিবিয়ে খাচ্ছে।
শুভকামনা প্রিয় ঠাকুরমাহমুদ ভাইকে।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাবা যায় মাত্র তিন (০৩) দিনে ৭০ টাকা থেকে পেঁয়াজের দাম ১২০ টাকা কিলোগ্রাম!!!
পেঁয়াজ ও ভোজ্য তেল বাংলাদেশের মাটিতে মাঝে মাঝে ভুমিকম্প করে দেয়। ভুমিকম্পে বাংলাদেশের মানুষ হু-লু-লু-লু করে একদম কাঁচা বাজার মুদির দোকান আর সুপারশপে গিয়ে হামলা করে দেয়। সবার ঘরে এখন মিনিমাম ১০ কেজি করে পেঁয়াজ মজুদ আছে। - এখন টিভি দেখছে আর দেশের পেঁয়াজ আকাল নিয়ে মজা করছে।
ক্যাসিনো হামলা করার মতো ফ্লাট এপার্টমেন্ট বাসায় হামলা করা উচিত। বাসায় ২ কেজির বেশী পেঁয়াজ পাওয়া গেলে ১০ হাজার টাকা জরিমানা। - সরকারের হাতে বিড়াট সুযোগ।
১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: শুধু তো পেয়াজের দাম বৃদ্ধি তা কিন্তু নয়। প্রতিটা জিনিসের দাম বৃদ্ধি।
আমাদের দেশের ক্ষমতাবানরা (রাজনীতিবিদি) শুধু নিজেদের কথা ভাবে। নিজেদের উন্নতির চেষ্টা করে। সাধারন মানুষের কথা ভাবে না।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমাদের দেশের রজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ চিন্তা করেন পেট থেকে, মাথা থেকে নয়! তাই সরকার পরিবর্তন হলে পেটের চিন্তায় পেট খারাপ থাকে ১২ মাস ২৪/৭ - - -
১৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:১৮
নীল আকাশ বলেছেন: আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে বাংলাদেশের কোন ভূমিকাই নেই! কেউ পাত্তাও দেয় না। এমন কি যেই দেশের ২৪/৭ পা চাটা হয় সেই দেশও বাংলাদেশের পক্ষে ভোট দেয় না। কারন একটাই, এই নিঃসঙ্গ হয়ে যাওয়া এইদেশে পক্ষে কেউ কথা বলবে না। আবালতান্ত্রিক পররাষ্ট্র নীতি আর নির্বোধ কিছু সার্কাস দিয়ে আর যাই বৈদেশিক সর্ম্পক সুষম ভাবে চালান যাবে না।
ভবিষ্যতে আরও বড় বিপদে পড়বে। একটা রহিঙ্গাকেও মনে হয় না পাঠাতে পারবে.....
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমাদের দেশের সকল সরকার সবসময় দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন। কে ভালো? ভালোটা কে?
২০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২২
নীল আকাশ বলেছেন: এই সরকার দেশে পররাষ্ট্র নীতির জায়গায় চমৎকার ক্যাসিনো নীতি চালু করেছেন। আসুন সবাই মিলে সেটাই উৎযাপন করি।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: একেই বলে স্বাধীনতা। যাক বাংলাদেশের মানুষ কিছুদিনের জন্য হলেও নিজের দেশে ক্যাসিনো খেলেতে পেরেছেন - এটাই শান্তির বিষয়!!!
২১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:১১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবাই পিয়াজ পিয়াজ করছে কেন বুঝি না।
সিজন শেষে পিয়াজের দাম বাড়ে। আমি বাংলাদেশে থাকতেও পিয়াজের দাম ৮০-৯০ টাকা উঠতে দেখেছি।
যেই শালা ২০০০ টাকার ইলিশ কিনতে পারে সেই শালা ১০০টাকা পিয়াজ কিনতে পোড়ায় ক্যান?
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান খাদ্য পেঁয়াজ - এটা ভারত জানে।
২২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভুয়া মফিজ বহুদিন পর ভুয়ামি বাদ দিয়া একটা খাটি কথা বলেছে।
ভুয়া মফিজ বলেছেন:
বর্তমান বিশ্বে কোন দেশই বন্ধু না, আবার কোন দেশই শত্রু না। সবাই যার যার স্বার্থ অনুযায়ী কাজ করে। এটা দেশের নীতি-নির্ধারকরা যত দ্রুত বুঝবে, ততই মঙ্গল।
কাউকে আনকন্ডিশনালী বুকে জড়িয়ে ধরার দিন শেষ, সে যেই হোক না কেন!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সিরিয়াকে রাশিয়া সহোযোগিতা করছে বলে এখনো টিকে আছে নয়তো বাসার আল আসাদ কবে সাদ্দাম গাদ্দাফীর মতো পটল তুলে - - - - -
২৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
ডার্ক ম্যান বলেছেন: বঙ্গোপসাগর না থাকলে আন্তর্জাতিক বিশ্বে বাংলাদেশের দু'পয়সার দাম থাকতো না।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশের সরকার ও আমলা বিদেশের সাথে ব্যাবসায়ীক সম্পর্ক করতে জানে না। মাথা মোটা গর্দভ হলে যা হয় আরকি।
২৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:১৩
রুপ।ই বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনারা পড়বেন - আপনাদের জন্যই লিখা। সমস্যা বড় আপাতত কিছু করার নেই তবে সমস্যাগুলো জানা থাকুক সেটাই মন্দ কি ?
২৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:৩৭
গরল বলেছেন: আর কিছু না পারুক, আফ্রিকায় জমি লীজ নিয়ে চাষবাস শুরু করলেও তো পারে। সরকার একসময় সব দেশেই এক রকম ছিল। রাইট ব্রাদার্স যখন প্লেন আবিষ্কারে কথা জানিয়ে সরকারকে চিঠি লিখে, এক আমলা সেই চিঠি ছিড়ে ফেলেছিল আজগুবি বলে। আমাদের দেশের ব্যাবসায়ীরাও আসলে উদ্যোক্তা হতে পারে নি এখনও। আমেরিকার চেহারাও কিন্তুু পাল্টেছে তাদের বিশাল বিশাল কোম্পানীগুলো আর তাদের ছিল বিল গেটস, ষ্টিভ জবস, জেফ বোজেস, বা ইলন মাস্কের মত উদ্যক্তারা। ব্যাক্তি উদ্যগ দরকার সবার আগে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আন্তর্জাতিক সম্পর্কে এই দেশের মানুষ এতোটাই অদক্ষ যে আপনার মনে হবে এক একজনকে গাধার সাথে বেধে খাদ্য দেওয়া উচিত।
২৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৮:১৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ব্যক্তিগত সততার ব্যাপারটি ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সততা শব্দটি এখন ডিকশনারীতেও বেমানান মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৫১
বিজন রয় বলেছেন: কর্তাব্যক্তিরা কি আর দেশের কথা ভাবে? তারা ভাবে তাদের পকেট নিয়ে!