নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
Flag of the Gambia
গাম্বিয়া প্রজাতন্ত্র
রাজধানী: বাঞ্জুল
বৃহত্তম শহর: সেরেকুন্দা
সরকারি ভাষা: ইংরেজি
সরকার: প্রজাতন্ত্র
রাষ্ট্রপতি: অ্যাডামা ব্যারো
স্বাধীনতা: যুক্তরাজ্য থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৫
প্রজাতন্ত্র ঘোষিত: ২৪ এপ্রিল, ১৯৭০
আয়তন: ১০,৬৮৯ বর্গ কিলোমিটার / ৪,০০৭ বর্গ মাইল
জনসংখ্যা: ১৮,৮২,৪৫০
মুদ্রা: ডালাসি
মুদ্রার মান: ৫২.২৫ গাম্বিয়ান ডালাসি = ১ মার্কিন ডলার (তারিখ: ১২-১২-২০১৯)
ব্যাংক নোট: ৫, ১০, ২০, ৫০, ১০০ ও ২০০
বিমান বন্দর: বাঞ্জুল ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট
সমুদ্র বন্দর: পোর্ট অব বাঞ্জুল
গাম্বিয়া (রাষ্ট্রীয় নাম গাম্বিয়া প্রজাতন্ত্র) প্রগতি, শান্তি ও উন্নতি নীতিবাক্যে বিস্বাসী পশ্চিম আফ্রিকার একটি রাষ্ট্র। এটি আফ্রিকা মহাদেশের মূল ভূখন্ডের ক্ষুদ্রতম দেশ। উত্তর, পূর্ব ও দক্ষিণ দিকে সেনেগাল দ্বারা পরিবেষ্টিত। পশ্চিমে রয়েছে আটলান্টিক মহাসাগর। গাম্বিয়া নদী দেশটির মধ্যভাগ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে পতিত হয়েছে। গাম্বিয়া সাগর উপকূল থেকে প্রায় মহাদেশের ৩২০ কিলোমিটার অভ্যন্তর পর্যন্ত চলে গেছে। তবে এর সর্বোচ্চ প্রস্থ মাত্র ৫০ কিলোমিটার। বন্দর শহর বাঞ্জুল দেশটির রাজধানী আর সেরেকুন্দা দেশের বৃহত্তম শহর।
Agriculture of Gambia
গাম্বিয়া একটি মৎস্যজীবী ও কৃষিপ্রধান দেশ। এদেশের অধিকাংশ মানুষই দরিদ্র। চীনাবাদাম এখানকার প্রধান উৎপাদিত শস্য। সেইসাথে এটি প্রধান রপ্তানিযোগ্য পণ্যও। এছাড়াও পর্যটন শিল্প থেকেও বেশ কিছু আয় হয়। কারণ, আটলান্টিক মহাসাগরের তীরে অবস্থিত হওয়ায় সাগরের উপকূলের সমুদ্র-সৈকতে অনেক পর্যটক ঘুরতে আসেন। এছাড়াও সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো এই দেশে প্রচুর পাখি রয়েছে। তাই পর্যটকরা পাখি দেখতেও ভীড় করেন এই দেশে এবং গাম্বিয়া নদীর বৈচিত্র ও মনোরম সৌন্দর্য্য দেখতে পর্যটকেরা গাম্বিয়াতে আসেন। দেশটির কিয়াং ওয়েস্ট ন্যাশনাল পার্ক পাখিদের অভয়াশ্রম হিশেবে বিবেচিত। অসংখ্য পাখি ছাড়াও বেবুনস, ওয়ার্টহগ, বুশবাবি, মার্শ মঙ্গুস সহ স্তন্যপায়ী প্রাণীদের আবাসস্থল। গাম্বিয়ার প্রধান সমুদ্রসৈকত কোটু। নানা ধরনের রেসিংয়ের জন্য জায়গাটি বিখ্যাত পাশাপাশি সামুদ্রিক মাছ ধরার ব্যবস্থা আছে। তাছাড়া প্রাচীন পাথর নিয়ে পূর্ব গাম্বিয়ায় গড়ে উঠেছে ওয়াসু স্টোন সার্কেলস। ১২০০ বছরের পুরোনো এই জায়গাটিকে প্রাচীন কবরস্থান মনে করেন অনেকে।
ইতিহাস:- ধারণা করা হয় যে নবম ও দশম শতাব্দীতে গাম্বিয়া অঞ্চলে আরব ব্যবসায়ীদের আগমণ ঘটে। দশম শতাব্দীতে মুসলিম বণিক এবং আলেমগণ পশ্চিম আফ্রিকায় বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক কেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন। তারা ট্রান্স-সাহারান বাণিজ্য রুট স্থাপন করেছিলেন, যার ফলে এ অঞ্চল থেকে সোনা ও হাতির দাঁতের রফতানি করা হতো। পাশাপাশি বিভিন্ন তৈরি পণ্য আমদানি করা হতো। আর এ কারণেই গাম্বিয়াতে ইসলামের প্রসার ঘটে। আর এভাবেই এক সময় ইসলামের ছায়াতলে আসে গাম্বিয়া। দেশটির অধিকাংশ মানুষ সুন্নী মুসলমান। তারা মূলত মালেকী মাযহাবের অনুসারী। তবে কিছু শিয়া মতালম্বীও রয়েছেন। গাম্বিয়া আন্তর্জাতিক বিষয়ে বিশেষত পশ্চিম আফ্রিকান এবং ইসলামিক বিষয়ে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে থাকে। যদিও বিদেশে দেশটির সীমাবদ্ধ প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এর আগে লাইবেরিয়া এবং সিয়েরা লিওনের গৃহযুদ্ধের সমাধানে গাম্বিয়া সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।
রাজনীতি: - গাম্বিয়া ১৯ শতকের দিকে একটি ব্রিটিশ উপনিবেশে পরিণত হয়। ১৯৬৫ সালে দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৯৪ সালে একটি রক্তপাতহীন সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গাম্বিয়ার রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করা হয় এবং সামরিক নেতা ইয়াহিয়া জাম্মেহ ক্ষমতা নেন। জাম্মেহ পরবর্তীতে গাম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিজয়ী হন। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে জাম্মেহ’কে পরাজিত করে জানুয়ারী ২০১৭ সালে অ্যাডামা ব্যারো গাম্বিয়ার তৃতীয় রাষ্ট্রপতি হন।
রোহিঙ্গা ইস্যু: - গাম্বিয়া রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগ এনে জাতিসংঘে সর্বোচ্চ আদালত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিস বা আইসিজে-তে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে। এই অভিযোগে গাম্বিয়া বলেছে, রোহিঙ্গাদের উপর নৃশংস সামরিক অভিযান চালানোর মাধ্যমে ১৯৪৮ সালে গৃহীত জাতিসংঘের মানবাধিকার সনদ লঙ্ঘন করেছে মিয়ানমার। দেশটি বলছে, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর সমন্বয়ে গঠিত ৫৭ জাতির সংগঠন অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কনফারেন্স বা ওআইসি'র পক্ষ থেকে এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। গত জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে সৌদি আরবের মক্কায় অনুষ্ঠিত ওআইসি'র ১৪তম সম্মেলনে রোহিঙ্গা ইস্যুটিকে ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিস বা আইসিজে-এ তুলে ধরার সিদ্ধান্ত হয়। এজন্য ওআইসি'র এড-হক মিনিস্ট্রিয়াল কমিটিকে দায়িত্ব দেয়া হয়। গাম্বিয়া এ কমিটির নেতৃত্বে রয়েছে। বিচার কার্যক্রমে মামলায় বাদি গাম্বিয়া, আসামি মিয়ানমার ছাড়াও ওআইসিসহ বেশ কিছু দেশ ও সংস্থা অংশ নিয়েছে। আদালতে অং সান সু চি মিয়ানমারের পক্ষে হাজির হয়েছেন। গাম্বিয়ার প্রতিনিধি দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন দেশটির অ্যাটর্নি জেনারেল ও বিচারমন্ত্রী আবুবকর মারি তামবাদু।
অভিযোগের গুরুত্ব: - মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার যে অভিযোগ ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিস-এ গাম্বিয়া দায়ের করেছে সেটি নজিরবিহীন। গণহত্যার অভিযোগ নিয়ে এর আগে আইসিজে'র কাছে কেউ কখনো আসেনি। আইসিজে যদি শোনার জন্য এই অভিযোগ গ্রহণ করে তাহলেও এটি একটি বড় প্রাপ্তি হবে। গণহত্যা সংক্রান্ত যে আন্তর্জাতিক সনদ আছে ১৯৪৮ সালের, সেই সনদ ইন্টারন্যাশনাল ল'র একটি মূল অংশে পরিণত হয়েছে। কোন একটি রাষ্ট্র যদি মনে করে যে আরেকটি রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন মান্য করছেনা তখন তারা আইসিজে'র শরণাপন্ন হতে পারেন এবং এখানে গাম্বিয়া সে কাজটিই করেছেন। মিয়ানমার ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিস-এর সদস্য। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, আইসিজে কি এখন মিয়ানমারকে বিচারের আওতায় আনতে পারবেন? আসলে সময়ই বলে দিবে রোহিঙ্গা তাদের অধিকার ফিরে পাবে কিনা? নাকি অনন্তকাল তাদের বাংলাদেশে শরণার্থী জীবন যাপন করতে হবে।
আবুবকর তামবাদু: - গাম্বিয়া, আবুবকর তামবাদু উভয়েই বাংলাদেশের ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নিলেন। রাখাইনে মিয়ানমারের গণহত্যার বিরুদ্ধে অপ্রত্যাশিত পদক্ষেপ হচ্ছে গাম্বিয়ার আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা। গাম্বিয়া মিয়ানমারকে গণহত্যার দায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের মুখে দাঁড় করিয়েছে। মানবতার স্বঘোষিত নেত্রী শান্তিতে নোবেল জয়ী অং সান সু চি আজ প্রশ্নবিদ্ধ গণতন্ত্র আর মানবাধিকারের। আন্তর্জাতিক আদালতে অং সান সু চি যথারীতি সকল মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে গণহত্যার পক্ষে কথা বলে যাচ্ছেন।
His Excellency Abubacarr M. Tambadou
The bravest sight in the world is to see a great man struggling against adversity. The first test of a truly great man is his humility. By humility I don't mean doubt of his powers or hesitation in speaking his opinion, but merely an understanding of the relationship of what he can say and what he can do.
we are proud of his justice, we are proud of his honor, we are proud of His Excellency Abubacarr M. Tambadou.
উপসংহার: - শেষ পর্যন্ত মামলার ফলাফল যা-ই হোক, আবুবকর তামবাদুকে সময় মনে রাখবে। গাম্বিয়াকে সবাই মনে রাখবেন। নির্যাতিতের পক্ষে, নিপীড়িতের সঙ্গে দাঁড়ানোর সুযোগ সময় করে দেয়। কিন্তু সেই সুযোগ সবাই গ্রহণ করতে পারেন না। যারা ঝুঁকি নিয়ে, দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে যান, ইতিহাসের পাতায় তাদেরই নাম লেখা হয়। গাম্বিয়া থেকে বাংলাদেশের ভৌগলিক দুরত্ব ১১,০৬৪ কি: মি: এতোদুরে থেকে গাম্বিয়া আমাদের মর্মপীড়া, মর্মব্যথা বুঝতে পেরেছেন তাদের প্রতি আমরা বাংলাদেশী চিরো কৃতজ্ঞ। গাম্বিয়ার প্রতি আমরা বাংলাদেশী চিরো ঋণী।
কৃতজ্ঞতা: - সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ। নির্বাচিত পোস্টে “গাম্বিয়া, আবুবকর তামবাদু ও রোহিঙ্গা ইস্যু” লেখাটি স্থান দেওয়াতে সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।।
তথ্য ও ছবি: - গুগল সার্চ ইঞ্জিন
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রোকসানা আপা,
রোহিঙ্গা দুর্ভোগে বাংলাদেশের সাথে ব্যবসায়ী সম্পর্ক থাকা বিশ্বের কোনো দেশ এগিয়ে আসেনি! এগিয়ে এসেছে ১১,০৬৪ কি: মি: ভৌগলিক দুরত্ব থাকা দেশ গাম্বিয়া, যাদের সাথে আমাদের কোনো কালে কোনো সম্পর্ক ছিলো না। - রোহিঙ্গা সমস্যা নিরসন হোক আর না হোক আমরা গাম্বিয়ার প্রতি চিরো ঋণী থাকবো।
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
গাম্বিয়া নালিশ করায়, তাদেরকে ধন্যবাদ। তারা নালিশ না করে, আরো গুরুত্বপুর্ণ কোন দেশ নালিশ করলে ভালো হতো; আফ্রিকান এসব দেশের তেমন গুরুত্ব নেই বিশ্বে, এদের নিজের কাজকর্মকে বিশ্বের কেহ সন্মানের চোখে দেখে না তেমন।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই,
বাংলাদেশ সরকারের উচিত হবে উপকারের বিনিময়ে উপকার করা। গাম্বিয়ার কৃষিখাত ডেভেলপমেন্টে বাংলাদেশ সরকার অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারে। বিশ্বে গুরুত্বের প্রয়োজন নেই। নিজের গুরুত্ব নিজের কাছে দিলেই হবে। গাম্বিয়া থেকে বাংলাদেশের ভৌগলিক দুরত্ব ১১,০৬৪ কি: মি: এতোদুরে থেকে গাম্বিয়া আমাদের মর্মপীড়া, মর্মব্যথা বুঝতে পেরেছেন তাদের প্রতি আমরা বাংলাদেশী চিরো কৃতজ্ঞ। গাম্বিয়ার প্রতি আমরা বাংলাদেশী চিরো ঋণী।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই,
আমার জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি যতো বড় অভিনেতা ততো বড়ো নেতা। আর যতো বড় নেতা ততোবড় মিথ্যাবাদী। সুচি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তার মিথ্যা ছলচাতুরীর জন্য্। তিনি মানসিক দিক দিয়ে কখনো সুস্থ ছিলেন না। বাংলাদেশ সরকারের হাতে এখন মোক্ষম সুযোগ। বাংলাদেশ সরকার খুব সহজে প্রমাণ করে দিতে পারেন একজন মানসিক অসুস্থ ব্যক্তি আন্তর্জাতিক কোর্ট হিয়ারিংয়ে সাক্ষ্য প্রমাণ দিতে পারেন না। তা কখনো গ্রহণযোগ্য নয়।
৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৩১
ইসিয়াক বলেছেন: অসাধারণ তথ্য সমৃদ্ধ ও বিশ্লেষণধর্মী পোষ্ট।
গাম্বিয়া এবং আবুবকর তামবাদু চির কৃতজ্ঞার বন্ধনে আবদ্ধ করলো বাংলাদেশ কে।
পোষ্টে ভালো লাগা ।
সুপ্রভাত ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সুপ্রভাত ইসিয়াক ভাই ভোরের পাখি।
আমাদের সরকারের উচিত গাম্বিয়ার পাশে দাড়ানো। সরকাই চাইলেই উপকারের বিনময়ে উপকার করতে পারেন। ধন্যবাদ ইসিয়াক ভাই ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভালো লেগেছে।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৫৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই,
একটি ব্যাপার মনে রাখতে হবে সময় সব সময় অনুকুলে থাকে না। আর যখন অনুকুরে থাকে তখন সময়কে কাজে লাগাতে হয় যা আমাদের প্রশসনের এই ব্যাপারে দুর দুর পর্যন্ত কোনো ধারণা নেই।
৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৩
আসোয়াদ লোদি বলেছেন: গাম্বিয়া যা পেরেছে বাংলাদেশ তা পারে নাই। বাংলাদেশেরই উচিৎ ছিল বিষয়টা হেগে নিয়ে যাওয়া।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আসোয়াদ লোদি ভাই,
গাম্বিয়া যা পেরেছে বাংলাদেশ তা পারেনি কারণ ভৌগলিক দিক দিয়ে আমরা ভারত বার্মা দ্বারা পরিবেষ্টিত। আমাদের উচিত সকল প্রকাল প্রিন্টিং তথ্য ও ভিডিও তথ্য গাম্বিয়াকে দিয়ে সহযোগতা করা তাতে করে কোর্ট হিয়ারিং ভালো হবে। ধন্যবাদ আসোয়াদ লোদি ভাই ধন্যবাদ।
৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯
রাকু হাসান বলেছেন:
গাম্বিয়া বিশ্বের মন জয় করেছে । অবশ্যই বর্তমানের মানবিকতার দিক থেকে শীর্ষে । মনে রাখবে বিশ্ব । তবে সূচি যে মন্তব্য করেছে বাঙালি মেয়েদের তা কোনো সন্দেহ নেই বর্ণবাদ । এমন মানুষও শান্তিতে নোবেল পায় । অনেক দিন পর কেমন আছেন ভাই ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ব্যক্তি অং সান সুচি’র নামে একটি মামলা এখন হাতে গরম গরম আছে এই মামলাটি কোর্টে ফাইল করা উচিত সে যে ধরনের অসংলগ্ন কথা বলছে তাতে সে পার্শবর্তী দেশের অসম্মান করছে। যেখানে বাংলাদেশ তাদের আহত ও বিতারিত রোহিঙ্গাদের ঠায় দিয়েছে সেখানে বার্মার অং সান সুচি বাঙ্গালী শব্দটি ব্যবহার করতে পারে না। রোহিঙ্গা বাঙ্গালী নয় এরা ভিন্ন জাতি। তাছাড়া ভারতের কোলকাতায় বাঙ্গালী আছেন তারা কি বাংলাদেশী বা বাংলাদেশী বঙ্গালী? অং সান সুচি’র মানসিক সমস্যা আছে। সে মানসিক ভারসাম্যহীনতায় ভূগছে।
ভালো আছি রাকু হাসান ভাই, আপনি কেমন আছেন? অনেকদিন পর দেখা পেলাম সত্যি।
৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৭
হাবিব ইমরান বলেছেন:
ধন্যবাদ তথ্যবহুল পোষ্ট সবার সাথে শেয়ার করার জন্য।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হাবিব ইমরান ভাই,
আমাদের নিজেদের নিয়ে ভাবতে হবে, ভাবতে হবে কারা আমাদের শত্রু আর কারা আমাদের মিত্র। আজ প্রমাণ হয়েছে আমাদের মিত্র দেশ ভৌগলিক দুরত্ব ১১,০৬৪ কি:মি: দুরে থাকা দেশ গাম্বিয়া।
৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: গাম্বিয়ার জয় হোক।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
জয় গাম্বিয়া জয়
জয় হোক গাম্বিয়ার জয় হোক
গাম্বিয়া থেকে বাংলাদেশের ভৌগলিক দুরত্ব ১১,০৬৪ কি: মি: এতোদুরে থেকে গাম্বিয়া আমাদের মর্মপীড়া, মর্মব্যথা বুঝতে পেরেছেন তাদের প্রতি আমরা বাংলাদেশী চিরো কৃতজ্ঞ। গাম্বিয়ার প্রতি আমরা বাংলাদেশী চিরো ঋণী।
৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কৃতজ্ঞতা আবুবকর তামবাদু।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
His Excellency Abubacarr M. Tambadou
The bravest sight in the world is to see a great man struggling against adversity. The first test of a truly great man is his humility. By humility I don't mean doubt of his powers or hesitation in speaking his opinion, but merely an understanding of the relationship of what he can say and what he can do.
we are proud of his justice, we are proud of his honor, we are proud of his excellency abubacarr m. tambadou.
১০| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধারণা করি, চীন যেহেতু বার্মার সমর্থনে তাই বাংলাদেশসহ বাংলাদেশের মিত্ররা কোর্টে যাইতে চাহে নাই। চীনের কোপানলে পড়িলে অর্থিনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হইবে ভাবিয়া। তাই ওআইসি এবং বাংলাদেশ গাম্বিয়ারে দিয়া মামলা করাইয়াছে ! চীন অসন্তুষ্ট হইলে যাহাদের ক্ষতির সম্ভাবনা কম ! যাহারা দরিদ্র , তাহাদের দারিদ্রের ভয় দেখাইয়া লাভ নাই ! তারপরও গাম্বিয়া যাহা করিয়াছে তাহা স্মরণীয়। তাহাদেরকে ধন্যবাদ ও সাধুবাদ জানাইতেই হয়। বাংলাদেশসহ মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর উচিত গাম্বিয়াতে বিনিয়োগ করিয়া, সামরিক-বেসামরিক সাহায্য করিয়া তাহাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা !
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
His Excellency Abubacarr M. Tambadou
The bravest sight in the world is to see a great man struggling against adversity. The first test of a truly great man is his humility. By humility I don't mean doubt of his powers or hesitation in speaking his opinion, but merely an understanding of the relationship of what he can say and what he can do.
we are proud of his justice, we are proud of his honor, we are proud of his excellency abubacarr m. tambadou.
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
টারজান০০০০৭ ভাই,
গাম্বিয়া আমাদের দেশের দুঃসময়ে পাশে দাড়িয়ে যে উদারতার প্রমাণ দিয়েছে তাতে আমাদের উপকারের বিনিময়ে উপকার করেই বন্ধুত্বের সাক্ষ্য দিতে হবে। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।
১১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
His Excellency Abubacarr M. Tambadou
The bravest sight in the world is to see a great man struggling against adversity. The first test of a truly great man is his humility. By humility I don't mean doubt of his powers or hesitation in speaking his opinion, but merely an understanding of the relationship of what he can say and what he can do.
we are proud of his justice, we are proud of his honor, we are proud of his excellency abubacarr m. tambadou.
১২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশ থেকে নার্স যাবে গাম্বিয়ায়।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সাবাস রাজীব নুর ভাই সাবাস,
একটি সু সংবাদ দিয়েছেন। আমি ব্যাক্তিগতভাবে বাংলাদেশ সরকার ও প্রশাসনকে ধন্যবাদ জা্নাই এমন একটি মহৎ উদ্যেগের জন্য। গাম্বিয়ার পাশে আমাদের দাড়াতে হবে। গাম্বিয়া কথায় নয় কাজে প্রমাণ করেছে তারা আমাদের বন্ধু দেশ।
১৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩১
রাকু হাসান বলেছেন:
এটা পরিষ্কার সূচির উপর সেনাদের প্রচণ্ড চাপ আছে। যে করেই হোক সূচির একটা সুযোগ আসছিলো মহামানবী হওয়ার সেটা পারলো না । শেষ পর্যন্ত খল চরিত্রেই দেখলাম । মাহমুদ ভাই আমি ভালো আছি। উইকিপিডিয়ার গাম্বিয়াকে নিয়ে যে প্রবন্ধ আছে সেটা থেকে আপনার লেখাটিই মনের খোরাক যোগালো।চাইলে সেখানে কিছু এডিট করতে পারেন যেহেতু ভালোবাসে লিখছেন । আমাদের বাংলা ভাষার উপকার হবে । যদিও একটু ঝামেলার । প্রকৃত নোবেলের দাবিদার আবু বকর ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাকু হাসান ভাই,
অং সান সু চি একজন মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি তাকে নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। আমরা চাইলে গাম্বিয়ার পাশে দাড়াতে পারি। একটি কথা আছে উপকারের বিনিময় উপকার দিয়েই হয়। গাম্বিয়ার ডেভেলপমেন্টে বাংলাদেশ সরকার নানা ভাবে সহযোগিতা করতে পারেন। সেই মহৎ উদ্যেগ বাংলাদেশ সরকারকেই নিতে হবে।
১৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫১
নীল আকাশ বলেছেন: দারুন সময়োপযোগী একটা লেখা দিয়েছেন। যেই কাজটা বড় বড় মুসলিম দেশগুলি করতে পারতো, বিশেষ করে সৌদি আরব, ইরান, তুরস্ক, সেখানে গাম্বিয়ার মতো একটা দেশ নজীরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেল। এই পৃথিবীর কোন ধন্যবাদ কিংবা প্রশংসাই গাম্বিয়ার জন্য উপযুক্ত নয়। আমি আগামি বছর গাম্বিয়ার আবুবকর তামদাদুকে একুশে পদক দেয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি।
ধন্যবাদ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নীল আকাশ ভাই,
আমি সহজ কথা বুঝি আমাকে যিনি ভালোবাসেন আমিও তাকে ভালোবাসবো, যেই দেশ আমাদের দেশকে ভালোবাসেন আমাদের দেশও সেই দেশকে ভালোবাসবে ভালোবাসতে হবে। রোহিঙ্গা সমস্যায় যথন আমরা হিমশিম তখন দুরদেশ গাম্বিয়া নজিরবিহীন এক কাজ করেছেন তারা আন্তজার্তিক কোর্টে মামলা করে দিয়েছেন।
উপকারের বিনিময়ে উপকার করতে হয় গাম্বিয়ার জন্য আমাদের করণীয় আছে। আর মহামান্য আবুবকর তামবাদুকে একুশে পদক, বাংলাদেশ রাষ্ট্রপতি পদক দিয়ে সম্মান করে বরং বাংলাদেশই বিশ্বের দরবারে সম্মানিত হবে।
নীল আকাশ ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এবারের OIC মিটিঙ্গে বাংলাদেশ সুনির্দিষ্ট ভাবে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়।
ওয়াইসির হয়ে ছোট দেশ গাম্বিয়া রাজি হয়। আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করার, মামলায় বার বার জয়লাভ করার অভিজ্ঞতা ও জ্ঞ্যান বাংলাদেশের চেয়ে বেশী কোন দেশের নেই।
টেকনিক্যাল কারনে বাংলাদেশ মামলাটি করেনি।
বাংলাদেশ নিজে মামলা করা ভুল হোত। বাংলাদেশ ইতিমধ্যে কাগজে কলমে রহিংগাদের ফেরানর জন্য দ্বিপাক্ষিক চুক্তি সমঝোতা সম্পন্ন করেছে। এই চুক্তি বর্মি তরফে টালবাহানা, আর রহিংগারা ফিরতে অস্বীকৃতি জানায় (জমিজামা ঘরদুয়ার গরুছাগল বউ ঠিক আগের মত না হলে ফিরবেনা) তারা ফিরুক না ফিরুক রোহিঙ্গা ফেরানো চুক্তির একটা ভ্যালু আছে। বাংলাদেশ মামলা করলে সব ভেস্তে যেত।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির থিম হচ্ছে '' সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়, যুদ্ধ নয়''
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী ভাই,
আমি এই বিষয়টি বিষদ জানি। সমস্যা হচ্ছে OIC কমিটিতে বিশ্বের শক্তিশালী মুসলিম দেশ আছে যারা এই সাহসটি করতে রাজি হোন নি। গাম্বিায় সাহস করে এই পদক্ষেপ নিয়েছেন। আমাদের এখন প্রথম করণীয় রোহিঙ্গা সংক্রান্ত্র যাবতীয় তথ্য গাম্বিয়াকে দিয়ে সহোযোগিতা করা। আগামী ৫-১০ বছরে রোহিঙ্গা সংখ্যা ৩০ লক্ষতে পৌছাবে এটি বাংলাদেশের জন্য বিড়াট হুমকি।
তাছাড়া অং সান সু চি মানসিক দিক দিয়ে কখনো সুস্থ ছিলেন না। বাংলাদেশ সরকারের হাতে এখন মোক্ষম সুযোগ। বাংলাদেশ সরকার খুব সহজে প্রমাণ করে দিতে পারেন একজন মানসিক অসুস্থ ব্যক্তি আন্তর্জাতিক কোর্ট হিয়ারিংয়ে সাক্ষ্য প্রমাণ দিতে পারেন না। তা কখনো গ্রহণযোগ্য নয়।
১৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৮
এমজেডএফ বলেছেন: মাহমুদ ভাই, আরেকটু দেরি করলে তো আপনার এত সুন্দর পোস্টটা মিস করে ফেলতাম! এখন এত বেশি পোস্ট (কবিতা ) আসে যে ব্লগে দেরি করে আসলে অনেক ভালো লেখাও চোখের আড়ালে চলে যায়। যাই হোক, এখন আপনার লেখার বিষয়ে আসি।
আপনার এই লেখাটি আমার সবচেয়ে বেশি পছন্দ হয়েছে। কেন? কারণ—
● সঠিক সময়ে সঠিক বিষয়ের ওপর লেখাটি লিখেছেন।
● লেখাটি বড়ও নয় আবার ছোটো নয়, প্রয়োজন থেকে এক শব্দ বেশিও লেখেন নাই, আবার কমও লেখেন নাই।
● ব্যস্ত পাঠকরা দৌড়ের ওপরও পড়তে পারবে, অবসরপ্রাপ্ত পাঠকরা আরাম করেও পড়তে পারবে।
● প্যারাগুলোকে বিষয় ভিত্তিক করে ভাগ করে দিয়েছেন, যার যে পয়েন্টে উৎসাহ সে সেখানে নজর দিতে পারবে।
● গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন যে অল্প কথায় যা জানলাম, উইকিপিডিয়া পড়েও তা জানা সম্ভব নয়।
এক কথায় আপনার এই লেখাটি আমার কাছে মনে হয়েছে, "একেবারে খাপের খাপ, আবদুল্লার বাপ!"
গাম্বিয়ার মানচিত্রটা এরকম বিচিত্র আগে জানতাম না। আমার কয়েকজন বিদেশি বন্ধুবান্ধব গাম্বিয়া সফর করেছেন। তারা দেশটির বেশ সুনাম করেছেন। কিন্তু আফ্রিকার দেশ বলে মন থেকে সায় পেলাম না। ওদের কাছে তো এখন ঋণী হয়ে গেলাম। ভাবছি সামনের বছর গাম্বিয়া ভ্রমণ করতে যাবো।
তথ্যসমৃদ্ধ একটি লেখা উপহার দেওয়ায় মাহমুদ ভাই অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা রইলো। ভালো থাকুন।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এমজেডএফ ভাই,
আমি নিজেও গাম্বিয়া যাওয়ার জন্য চিন্তা করছি। আপনি লক্ষ্য করেছেন গাম্বিয়া দেশের বেশ অনেকখানি ছুরি চাকু দিয়ে কেটে বিভক্ত করা হয়েছে বলে দেশের দুদিকেই সমান ক্লিন কাট মানচিত্র। বাংলাদেশ সরকার চাইলেই গাম্বিয়ার পাশে দাড়াতে পারেন। আমাদের দেশের সরকারের সেই ক্ষমতা ও সম্পদ আছে।
আমরা সত্যি সত্যি বাংলাদেশী গাম্বিয়ার কাছে ঋণী হয়ে গেলাম। আর অনেক অনেক শ্রদ্বা রইলো মহামান্য আবুবকর তামবাদুর প্রতি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইলো।
১৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:১৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মিয়ানমারের বিরোদ্ধে সাম্প্রতিক কালের কুক্ষাত গনহত্যার বিষয়ে আইজিসিতে অভিযোগ দায়েরের জন্য
গাম্বিয়ার প্রতি রইল অভিনন্দন ।
গাম্বিয়ার অভিযোগে বলা হয়েছে বিয়ে ও সন্তান নেয়া, চলাচলসহ রোহিঙ্গাদের নানা মৌলিক অধিকার পরিকল্পিতভাবে হরণ করেছে মিয়ানমার৷ রোহিঙ্গাদের ক্যাম্পে আটে রাখা এবং তাদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়াতেও সমর্থনের অভিযোগ আনা হয়েছে৷ গাম্বিয়া বলছে, এর সবকয়টিই ‘জেনোসাইডাল ইনটেন্ট’৷ ২০১৬ সালের অক্টোবর ও ২০১৭ সালের আগস্টে অভিযান চালিয়ে নারী ও শিশুসহ রোহিঙ্গা হত্যার মাধ্যমে তারা তাদের জেনোসাইডাল ইনটেন্ট বাস্তবে প্রমানিত করেছে।
অভিযোগের জবাবে সু চি বলেছে দেশটির সেনাবাহিনী শুধু সরকারের সমর্থনে কাজ করেছে এবং বলেছে যে দেশটিতে সরকার ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সমালোচনা করা অ্যাকটিভিস্টদেরকে তারা শুধু গ্রেপ্তার করেছে । এই গ্রেফতারী কর্মকান্ডে নির্যাতন করা হয় বলে কিছু অভিযোগ পাওয়া যাওয়ায় তাদের বিরোদ্ধে ব্যবস্থাও নেয়া হয়েছে এবং তাদের দেশের বিভিন্ন নৃগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা বিচারের বিষয়ে আদালতের প্রক্রিয়াকে সমর্থন করে বিবৃতি দিয়েছে৷এগুলিসু চির ডাহা মিথ্যা কথা।
এখন শুনানি শেষে বিচার আদালত কি করতে পারে সেটাই বিবেচনার বিষয়। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগ দীর্ঘদিনের ৷ কিন্তু গাম্বিয়া মামলা করার আগ পর্যন্ত মিয়ানমারকে বিচারের মুখোমুখি করা সম্ভব হয়নি৷ এই মামলা শেষ হতে কয়েক বছর লেগে যেতে পারে৷ এ কারণে মামলা শেষ হওয়ার অন্তর্বর্তী সময়ে রোহিঙ্গাদের অধিকার নিশ্চিত করার ব্যবস্থা নিতে গাম্বিয়া বিচার আদালতের কাছে আবেদন জানিয়েছে৷ এ সংক্রান্ত নির্দেশনা খুব দ্রুতই আসতে পারে বলে আশা করা যাচ্ছে ।
উল্লেখ্য গনহত্যার বিষয়ে অতীতেও রায় হয়েছে । গত ২০০৭ সালে বসনিয়া-হ্যারৎসেগোভিনার স্রেব্রেনিকায় সার্বিয়া গণহত্যা চালিয়েছে বলে রায় দেয়৷ একই সঙ্গে বসনিয়ার সার্ব জেনারেল রাতকো ম্লাদিচকে গ্রেপ্তার ও হস্তান্তর না করে সার্বিয়া গণহত্যা প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়েছে বলেও রায়ে বলা হয়৷ শেষ পর্যন্ত ম্লাদিচকে ২০১১ সালে ইয়ুগোস্লাভ ট্রাইব্যুনালে হস্তান্তর করতে বাধ্য হয় সার্বিয়া৷
এখানেউল্লেখ্য যে নভেম্বরে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর অনুমতি দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত- আইসিসি ৷ বাংলাদেশ ২০১০ সালে আইসিসির সদস্য হলেও মিয়ানমার সদস্য নয়৷ নভেম্বরেই আর্জেন্টিনার আদালতে রোহিঙ্গাদের একটি গ্রুপ মিয়ানমারের শীর্ষ সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে৷ জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে একটি তদন্ত দল গঠন করে৷ তবে এই দলকে সহযোগিতা করেনি মিয়ানমার ৷
কথা হলো আন্তর্জাতিক চাপ সত্ত্বেও কার্যকর ব্যবস্থা নিতে ব্য়র্থ হয়েছে মিয়ানমার৷ ২০১৮ সালের জুলাইয়ে জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন গঠন করার পরে রোহিঙ্গা গ্রাম বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেয়াসহ গণহত্যার সব প্রমাণ মুছে ফেলার অভিযোগ আসে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে৷ ইন দিন গ্রামে গণহত্যায় জড়িত থাকা সাত সেনাসদস্যকে ১০ বছর কারাদণ্ড দেয়া হলেও মাত্র সাত মাস পর তাদের ক্ষমা করে দেয় মিয়ানমার৷
তবে যা্ই হোক গণহত্যা মামলা মিয়ানমারের জন্য বিরাট রাজনৈতিক পরাজয় । যদিও মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ হেগের আদালতে প্রমাণের অপেক্ষায় , তা সত্ত্বেও বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, পুরো প্রক্রিয়াটি দেশটির জন্য দীর্ঘমেয়াদে রাজনৈতিক ক্ষতি বয়ে আনবে এটা তার জন্য বিরাট রাজনৈতিক পরাজয়৷ মিয়ানমারের আন্তর্জাতিক খ্যাতির উপর এটি আরেকটি আঘাত ৷ ধারণা করি তার দেশের অধিকাংশ মানুষ এ সম্পর্কে সচেতন নয়, কিংবা, বিষয়টিকে তারা এড়িয়ে যাচ্ছে৷ বিশেষ করে দেশটির সেনাবাহিনীর মধ্যে এই ধারনা রয়েছে যে, এই ইস্যুতে তারা পার পেয়ে যাবে৷ নিরাপত্তাবাহিনীগুলো মনে করছে, আগের অনেক অপরাধের মতো এবারও তাদের জবাবদিহিতার মুখে পড়তে হবে না৷
কিন্তু, যেহেতু বিষয়টি আন্তর্জাতিক আদালতে পৌঁছেছে, তাই সেটিকে আর হালকা করে দেখার সুযোগ নেই৷ এটাও ঠিক, এই মামলার ভবিষ্যত কী হবে সেটা এখনই বলা যাচ্ছে না, কেননা, গণহত্যা প্রমাণ করা বেশ কঠিন ব্যাপার৷ তবে, একথা এখনই বলা যায় যে, মামলার ফলাফল যা-ই হোক পুরো প্রক্রিয়াটির কারণে রাজনৈতিকভাবে মিয়ানমারের পরাজয় ঘটেছে৷
মিয়ানমার মনে করে, চীন এবং অন্যান্য এশীয় দেশ তাদের রক্ষা করবে৷ এই ধারণা অবশ্য গত কয়েক দশকের আলোকে চিন্তা করলে ভুল নয়৷ কেননা, অতীতে অনেক অপরাধ করেও তারা পার পেয়ে গেছে৷কিন্তু আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত কিংবা আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের ক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন ৷ সেখানে মামলা চলাকালে বিষয়টি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরো আলোড়ন সৃষ্টি করবে এবং গণহত্যা ইস্যুতে মিয়ানমারের নাম স্থায়ীভাবে রুয়ান্ডা, কম্বোডিয়া কিংবা সার্বিয়ার মতো দেশগুলোর সঙ্গে যুক্ত হবে ৷ এমনকি এটা যদি আইনিভাবে প্রমাণও করা নাও যায়, গণহত্যার সঙ্গে মিয়ানমারের নামটি কিন্তু থেকে যাবে ইতিহাসের পাতায়।
মামলায় গাম্বিয়ার জয়লাভের জন্য বাংলাদেশকে সর্বাত্বক সহযোগীতা করতে হবে। আর সু চি বাঙ্গালী সম্পর্কে যে কথা বলেছে তাতে উচিত হবে মিয়ানমারের পন্য বর্জন করা । একাজ যারা না করবে তাদের কে মধু কবির মত বলা যেতে পারে ...... বঙ্গেতে জন্মে যে সহে বঙ্গকে নিয়ে কুৎসাবানী তার জন্মের নির্ণয় না জানি!
ধন্যবাদ মুল্যবান পোষ্টটির জন্য।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডঃ এম এ আলী ভাই,
উপকারের বিনিময়ে উপকার দিয়েই করতে হয় গাম্বিয়ার জন্য আমাদের করণীয় আছে। আর মহামান্য আবুবকর তামবাদুকে একুশে পদক, বাংলাদেশ রাষ্ট্রপতি পদক দিয়ে সম্মান করে বরং বাংলাদেশই বিশ্বের দরবারে সম্মানিত হবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি মহামন্য আবুবকর তামবাদু বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের কাছে এই সম্মানটুকু প্রাপ্য।
বার্মা রোহিঙ্গাদের উপর যে বর্বর অত্যাচার করেছে তা ইতিহাস কতোটুকু সাক্ষ্য দেবে জানিনা তবে এর দায়ভার বার্মাকে নিতে হবে, সেটি আজ হোক আর কাল। প্রকৃতিরও একটি নিজস্ব বিচার নিয়ম আছে আর সেই বিচার নিয়মের বাইরে বার্মা না।
মিয়ানমার উত্তর কোরিয়া ও চীন সহ যুক্তরাজ্যর পরম বন্ধু দেশ। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় বড় ও শক্তিশালী দেশগুলো কোনো সময় কোনো দেশের বন্ধুদেশ হয় না। তারা তাদের স্বার্থে যে কোনো দেশকে ব্যবহার করে মাত্র। এখন সময় প্রমাণ করে দিবে মিয়ানমার কার সাথে কতোটুকু বন্ধুত্ব ধরে রাখতে পারে নাকি এই সব দেশ মিয়ানমারকে টিস্যু পেপারের মতো ব্যবহার করে ফেলে দিবে।
***ডঃ এম এ আলী ভাই, একটি কথা বলে রাখি মনে রাখবেন, চীন মিয়ানমারকে সর্বোচ্চ ব্যবহার করে বিলিয়ন ডলার ঋনের বোঝা মাথায় দিয়ে দিবে। তখন মিয়ানমার ও জান্তা সরকার গান গাইবে - তোমাদের এই ঋণ কোনো দিন শোধ হবে না, না-না-না শোধ হবে না।
অং সান সু চি একজন মদ্যপ পাড় মাতাল অসুস্থ ব্যক্তি, অং সান সু চি মানসিক দিক দিয়ে কখনো সুস্থ ছিলেন না। বাংলাদেশ সরকারের হাতে এখন মোক্ষম সুযোগ। বাংলাদেশ সরকার খুব সহজে প্রমাণ করে দিতে পারেন একজন মানসিক অসুস্থ ব্যক্তি আন্তর্জাতিক কোর্ট হিয়ারিংয়ে সাক্ষ্য প্রমাণ দিতে পারেন না। তা কখনো গ্রহণযোগ্য নয়।
আর একবার অং সান সু চি আন্তর্জাতিক কোর্টে ডিক্লেইন হয়ে গেলে বার্মা থেকে সামরিক লোক ছাড়া আন্তর্জাতিক কোর্টে দাড়ানোর মতো আর কোনো লোক নেই আর সামরিক লোকের উদ্যত ক্ষুব্ধ আচরণে ও কথায় আন্তর্জাতিক কোর্ট সহ সমগ্র বিশ্বে প্রমাণ হবে বার্মা সরকারের চিন্তা চেতনা ও তাদের ব্যবহার ও তাদের বর্বরতা।
বাংলাদেশ সরকার ও ব্যবসায়ী মহলের উচিত সকল প্রকার বানিজ্য ও ব্যবসায়ী সম্পর্ক বার্মার সঙ্গে স্থগিত করা। এবং এটি জরুরী। এব্ং গাম্বিয়াকে আইনী সহযোগিতা করার জন্য যাবতীয় রোহিঙ্গা তথ্য সরবরাহ করা।
১৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আইজিসি কে আইসিজে পড়তে হবে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডঃ এম এ আলী ভাই,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনি পোষ্টে মূল্যবান মন্তব্য রেখেছেন। আমি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ।
১৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪২
সোহানী বলেছেন: হাঁ, এটি একটি বিশাল ব্যাপার।
কানাডা সহ আরো অনেক রাস্ট্রই বরাবরেই রোহিঙ্গা ইস্যুতে সোচ্চার ছিল। কিন্তু আমরা অনেক সুযোগ হাতছাড়া করেছি আর নিজের পায়ে কুড়াল মে্রেই চলছি।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সোহানী আপা,
আমরা জাতি হিসেবে শুধু যে নিজের পায়ে নিজে কুড়োল মারি তা না আমরা অনেক সময় কুড়োলে পা মেরে দিই। রোহিঙ্গা নিরসনে কতোটুকু কি হবে জানিনা তবে রোহিঙ্গা জনসংখ্যা আগামী ৫-১০ বছরে ৩০ লক্ষ হবে এটি নিশ্চিত।
২০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এমন একটি পোস্ট দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ঠাকুরমাহমুদ ভাই। গাম্বিয়া যে কাজটি করেছে তা মানবাধিকার রক্ষার লড়াইয়ের ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবে। বাংলাদেশ কেন অভিযোগ করেনি তা আপনি পোস্টে উল্লেখ করেননি। প্রথমআলোর রিপোর্টে ব্যাপারটি খোলাসা করা হয়েছে।
"মিয়ানমারের ঘটনাবলিতে যদি কোনো দেশ সংক্ষুব্ধ হয়ে থাকে, সেটা হওয়ার কথা বাংলাদেশের। কিন্তু বাংলাদেশ গণহত্যা সনদের প্রযোজ্য ধারাটি গ্রহণ না করায় কোনো মামলা করার অধিকার রাখে না। কার্যত, লাওস ছাড়া মিয়ানমারের অন্য কোনো প্রতিবেশীই এমন মামলা করতে পারে না।"
বিস্তারিতঃ Click This Link
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সম্রাট ইজ বেস্ট ভাই,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, বাংলাদেশ টেকনিক্যালি বার্মার সাথে লড়তে পারে না। আর বাংলাদেশ ভারত নয়। বাংলাদেশ যদি ভারত হতো তাহলে বার্মাকে সাগরে ডুবিয়ে দিতো। বার্মা নামের কোনো দেশ পৃথিবীতে থাকতো না।
২১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮
অন্তরন্তর বলেছেন: গাম্বিয়া এবং আবু বকর তাম্বাদুকে স্যালুট। ঠাকুর ভাই বর্তমান সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখেছেন। বাংলাদেশ সরকারের উচিৎ গাম্বিয়াকে সকল প্রকার সাহায্য করা যেহেতু তারা বাংলাদেশের হয়ে এ নালিশটি করেছে। আশা করি তারা যথাযথভাবে গাম্বিয়াকে সহযোগিতা করবে। শুভ কামনা।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
অন্তরন্তর ভাই,
গাম্বিয়া কথায় নয় কাজে প্রমাণ করেছে তারা আমাদের বন্ধু দেশ। রোহিঙ্গা সমস্যায় যথন আমরা হিমশিম তখন দুরদেশ গাম্বিয়া নজিরবিহীন এক কাজ করেছেন তারা আন্তজার্তিক কোর্টে মামলা করে দিয়েছেন। উপকারের বিনিময়ে উপকার দিয়ে করতে হয় গাম্বিয়ার জন্য আমাদের করণীয় আছে। আর মহামান্য আবুবকর তামবাদুকে একুশে পদক, বাংলাদেশ রাষ্ট্রপতি পদক দিয়ে সম্মান করে বরং বাংলাদেশই বিশ্বের দরবারে সম্মানিত হবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি মহামন্য আবুবকর তামবাদু বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের কাছে এই সম্মানটুকু প্রাপ্য।
২২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬
জাহিদ হাসান বলেছেন: গাম্বিয়ার পদক্ষেপ নায়কোচিত !
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমরাও গাম্বিয়ার পাশে নায়কের মতোই দাড়াবো। তাদের সুখে দুঃখে অংশিদার হবো। ধন্যবাদ জাহিদ হাসান ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৩০
রোকসানা লেইস বলেছেন: গাম্বিয়া সম্পর্কে তথ্যবহুল লেখাটি বেশ লাগল। বাংলাদেশের মানুষের কাছে প্রিয় একা দেশ হয়ে উঠল গাম্বিয়া এবং আবুবকর তামবাদু।
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধার আসুক এটাই আশা করব। বাংলাদেশের বোঝা হালকা হওয়া দরকার।