নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
আমরা বাংলাদেশী জনগণ ব্যথা পেলে মাগো বাবাগো করে চিৎকার করি, (সূত্র: দুর্ঘটনা, থানা ও হাসপাতাল) আর প্রকৃতি ও অদৃশ্য আঘাত হলে ঈশ্বর আল্লাহ ভগবানের দোহায় দেই বা গজব মনে করি। - এটাই স্বাভাবিক। ঈশ্বর আল্লাহ ভগবানের নাম চলে আসলে মানুষের মাঝে আতঙ্ক কম কাজ করে (এটি ভালো দিক) মানুষের মনে সান্তনা বড় একটি ব্যাপার। যাক সেসব।
বাংলাদেশী ও বাংলাদেশী প্রবাসী ঠিক কতোজন ডেঙ্গু আতঙ্ক দেশের দুর্যোগে সামনা সামনি দেখেছেন আমার সঠিক জানা নেই। নেট থেকে আতঙ্ক জানা আর পরিবারে, সমাজে, হাসপাতালে দেখা এক নয়। ঠিক তেমনি করোনা ভাইরাস (জাপানের টয়োটা করোনা সেলুন কার ১৯৮৪ - ২০০১ সন পর্যন্ত মডেল, পরবর্তীতে টয়োটা প্রিমিও মডেলে আপডেট ভার্সন করা হয়) - এতো এতো নাম থাকতে কার ব্রান্ড করোনা কেনো ভাইরাস নামে রুপান্তর নিলো তাও ভাবনার বিষয় হতে পারে (হয়তোবা)। করোনাভাইরাস চীনে যেভাবে ফলাও হয়েছে আর বাংলাদেশের মিডিয়া চড়াও - এখন মনে হচ্ছে এই মেশিন বাংলাদেশে আক্রমণ হলে রোগের ভয়েই মানুষ মারা যাবেন! রোগে শোকে কতোজন মারা যাবেন তার হিসাব পরে!
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। লঞ্চ যাতায়াতের জেলাগুলোতে সবাই ভালো সাতার জানেন, তারপর ও লঞ্চডুবি হলে কতোজন মারা যান তার হিসাব সাধারণ মানুষ ও সরকার কখনো জানেন না। আতঙ্ক, ভয় - ভয়ঙ্কর হয়ে থাকে।
ক্যান্সারে মানুষ মারা যায় এটি যতোদিন জানা ছিলো না আতঙ্কও ছিলো না। যখন জানা হয়েছে, প্রচার হয়েছে - আতঙ্ক হয়েছে ভয়ঙ্কর! কোটি কোটি টাকা খরচ করছেন মানুষ ক্যান্সার থেকে বাঁচার আশায় (উদাহরণ: লেখক হুমায়ূন আহমেদ) চিকিৎসা না করলে তিনি হয়তো আরো তিন - পাঁচ বছর বাঁচতেন। ভয়ে আতঙ্কে আর মিডিয়ার প্রচারে মারা গেছেন ভদ্রলোক।
যত দোষ নন্দ ঘোষ: করোনাভাইরাস বাংলাদেশে প্রবেশ করতে হলে বার্মা দিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রবেশ করার সম্ভবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না! চাইনিজ বার্মিজ - নামে নামে যমে টানে তাছাড়া সীমান্ত দেশ। রোহিঙ্গা, এইবার তোমাদের খবর আছে!
আশার বাণী: প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাথে লড়াই করে টিকে থাকার জাতি আমরা বাংলাদেশী। ডেঙ্গু করোনা আরো যত্তোসব কি কি নাম তারা যদি একান্ত চলেই আসে ধরে রাখার তো উপায় নেই! মসজিদ মন্দিরে তবারক দিবো আর লড়বো আমরা দুর্যোগের সাথে। দেখবো মানুষের শক্তি বেশী না রোগের? ফরমালিন খেয়ে খেয়ে আমরা ১৭ কোটি জনতা আউলিয়া দরবেশ হয়ে গেছি, মৃত্যুর পর কবরে লাশ পঁচবে না। আর করোনা নিয়ে ভয় নয় প্রয়োজন আশা, সাহসিকতা আর সচেতনতা।
উপসংহারঃ বাংলাদেশে গুজব ভয় আতঙ্ক ছড়ানোর অন্যতম মাধ্যম মিডিয়া ও কর্মহীন মানুষ। কাশ্মীর সমস্যা - বাংলাদেশে গুজবে কান দিয়ে অন্ধগ্রামেও আন্দোলন হয়। ইরান আমেরিকা দ্বন্দ্ব নিয়ে বাংলাদেশী শিয়া হত্যায় আনন্দ প্রকাশ করেন। এই জাতি গুজবে এতো এতো কান দেওয়ার অন্যতম কারণ কর্মহীন সমস্যা। কর্মহীন মানুষ একটি দেশের জন্য জাতীয় বারুদ স্বরুপ। এই বারুদ এই দেশ ধ্বংস করার কারণ হয়ে দাড়াবে। মানুষ আছে তো সরকার আছে, মানুষহীন দেশে সরকারের প্রয়োজন নেই। সরকার কি একবার ভেবে দেখবেন এই জাতিকে কর্মময় করা যায় কিভাবে?
কৃতজ্ঞতা স্বীকার: সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ। নির্বাচিত পোষ্টে “উক্ত লেখাটি” স্থান দেওয়াতে সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।।
ছবি: গুগল সার্চ ইঞ্জিন
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ছবি আপা প্রথম মন্তব্য ও লাইকে ধন্যবাদ। তুমি লড়াকু কর্মী মানুষ।
করোনা নিয়ে দেশে আতঙ্ক ছড়ানোর দায়ে কমপক্ষে পাঁচ দশটা পত্রিকা ও টিভি লাইসেন্স বাতিল করা উচিত। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। যে যেই ধর্মের হোক সৃষ্টিকর্তা ও নিজ বলের উপর ভরসা করে টাইট হয়ে কাজে মন দেওয়া উচিত গুজবে না। এভাবে গুজব ছড়ালে দেশে রায়ট হয়ে যাবে।
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আশাময় পোস্টে ++
কিন্তু একবার দেশে ঢুকলে গুজবের চেয়ে শতগুন দ্রুততাই ছড়িয়ে দিতে দেরি করবেন না জনতা।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: স্বপ্নবাজ সৌরভ ভাই,
শীতের সকালের শুভেচ্ছা নিবেন। দেখতে দেখতে গরম চলে আসবে পত্রিকার হেডলাইন নিউজ হবে “তীব্র গরমে রাজধানীবাসী অতিষ্ঠ” দেশের পত্রিকাগুলো গুজবের আখড়া। আর দেশের জনগণ সেই গুজবের একান্ত বাধ্যগত ভোক্তা।
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
করোনা নিয়ে ভয় নয়। সাহসিকতার সাথে
নিয়মকানুন মেনে চলা কর্তব্য।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই,
ধন্যবাদ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অভিযোগে করোনা নিয়ে দেশে আতঙ্ক ছড়ানোর দায়ে কমপক্ষে পাঁচ দশটা পত্রিকা ও টিভি লাইসেন্স বাতিল করা উচিত।
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: তোমার কথায় সহমত পোষন করছি। গুজন ছড়ানোর জন্য আমরা বাঙালিরা সবচেয়ে এগিয়ে। তিলকে তাল করা আমাদের স্বভাব। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝদান করুন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ছবি আপা,
আমরা বৈচিত্রহীন ও কর্মহীন মানুষ তাই সামান্য কথাকে কেন্দ্র করে খুন মার্ডার করি। শিয়া হত্যায় আনন্দ পাই। চীনের রোগ নিয়ে বাংলাদেশ প্রবল আক্রান্ত! মনে হচ্ছে বাংলাদেশ চীন পাশাপাশি সীমান্ত দেশ।
৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৩
একাল-সেকাল বলেছেন:
করোনার উৎপত্তি বিষধর সাপ থেকে।
University of Hong Kong এর ইনফেকশাস ডিজিজ এক্সপার্ট Dr. Yuen Kwok Yung এর দেয়া বিশেষ নির্দেশণাঃ
করোনা ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশান না। কাজেই এ্যান্টিবায়োটিকে এটার নিরাময় হবেনা।
নিজেকে নিরাপদ রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শঃ
যত বেশী পারেন আপনার কণ্ঠনালীকে আর্দ্র রাখুন। কোনো অবস্থাতেই শুষ্ক হতে দেয়া যাবে না।
কাজেই তৃষ্ণা পেলেই পানি পান করুন। কণ্ঠনালী যদি শুষ্ক থাকে তবে মাত্র দশ মিনিটেই আপনি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন।
৫০ থেকে ৮০ সিসি ষদুষ্ণ পানি পান করুন।
(বড়দের জন্য)
৩০ থেকে ৫০ সিসি ছোটদের জন্য।
যখনই আপনি মনে করছেন- আপনার কন্ঠনালী শুষ্ক হয়ে আসছে। অপেক্ষা না করে দ্রুত পানি পান করুন।
সবসময় হাতের কাছে বিশুদ্ধ পানি রাখুন।
একবারে প্রচুর পানি পান করলে লাভ হবেনা । বরং অল্প বিরতিতে অল্প অল্প পান করে কণ্ঠনালীকে সব সময় আর্দ্র করে রাখুন।
জনাকীর্ণ জায়গা থেকে দূরে থাকুন।
ট্রেন, বাস এবং যে কোন পাবলিক ট্রান্সপোর্টেশানে মাস্ক পরুন।
ভাজা পোড়া খাবার এড়িয়ে চলুন। যে সব খাবারে প্রচুর ভিটামিন সি আছে সেই খাবারগুলো বেশী করে খান।
লক্ষণ সমূহঃ
১) ঘন ঘন হাই ফিভার।
২) জ্বরের পর দীর্ঘায়িত কাশি।
৩) শিশুদের হওয়ার প্রবণতা বেশী।
৪) বয়ষ্কদের শারীরিক অসুস্থতাবোধ করা, মাথাব্যথা বিশেষ করে শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত রোগে ভোগা ।
এই রোগ অত্যন্ত সংক্রামক।
এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আগে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিন।
শুনলাম ভারতেও নাকি আক্রান্ত ব্যাক্তি পাওয়া গেছে তবে নির্ভর যোগ্য সংবাদ এখন অব্দি পাইনি।
সর্বোপরি আল্লাহ সকল কে হেফাজত করুন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই একাল-সেকাল,
প্রথমে শোনা গেছে সামুদ্রিক মাছ থেকে, তারপর পাখি থেকে এখন শুনছি বিষধর সাপ থেকে।
ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশ জনাকীর্ণ। ভারত বাংলাদেশের আদি দেশ। এই দেশের মানুষ করোনা রোগীকে পিটিয়ে মেরে ফেললে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই।
বাংলাদেশে বয়স্কদের বারো মাসই অসুস্থবোধ সহ মাথাব্যথা শ্বাস কষ্ট লেগেই থাকে। - এটি নিয়ে চিন্তার কোনো কারন নেই।
বাংলাদেশে করোনা প্রবেশ করলে বার্মা দিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রবেশ করার কথা। - এটি নিয়ে একটু ভেবে দেখবেন।
৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
এটা ঠিক বলেছেন, কর্মহীন মানুষ বারুদের মতোই ভয়ঙ্কর। আমাদের দেশের মানুষ একে তো অশিক্ষিত, কুসংস্কারাচ্ছন্ন,বুদ্ধিহীন আর এর সাথে যদি অকর্মন্যতা যোগ হয় তবে তা "টিএনটি"র চেয়েও ভয়ঙ্কর।
লাখ লাখ কর্মসংস্থানের সুযোগ কি এ দেশে আছে ? শুধু কর্মসংস্থান হলেই হবেনা, লাগবে শিক্ষাও।
এখন ঘন্টা বাঁধবে কে ?
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই,
এই জাতিকে কর্মী করতে না পারলে এই দেশে গোলযোগ লেগেই থাকবে। সরকার পতন অধঃপতন সহ ক্যু একটার পর একটা হতেই থাকবে। সরকারের উচিত ঘন্টার দায়ভার নেওয়া। প্রবাসীদের উচিত দেশের মানুষের সাথে প্রতারণা না করে যিনি যতোজন পারবেন প্রবাসে নেওয়ার ব্যবস্থা করা। আর দেশের ব্যবসায়ীদের উচিত হবে কর্মসংস্থান গড়ে তোলা এখানেও সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন ১৫-২০% সুদে ব্যাংক ঋন নিয়ে ব্যবসা করা সম্ভব না।
দেশের টিভি ও পত্রিকা যেভাবে করোনাভাইরাসের মহামারী প্রচার করছে তাতে দেশের মানুষ আতঙ্কিত। দেশের মিডিয়ার মানুষজন পড়ালেখা করেও অশিক্ষিত বর্বর থেকে যাচ্ছে।
অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলছি আহমেদ জী এস ভাই, এই দেশে বিবিএ এমবিএ এখন ঘরে ঘরে কিন্তু ঘরে ঘরে শিক্ষিত কতোজন? মাত্র একাডেমিক পড়ালেখায় যে মানুষ শিক্ষিত হয়না তার উদাহরণ বাংলাদেশে বর্তমান।
৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: করোনার চাইতে হাজারগুল বেশি আতংকজনক হচ্ছে ঢাকার সড়ক , মহাসড়ক।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ঢাবিয়ান ভাই,
দুরপাল্লার যাতায়াতে আমি ট্রেনের আশ্রয় নেই। যদিও এখন ট্রেনের দুর্ঘটনা চোখে পড়ার মতো অবস্থা হয়েছে। বাংলাদেশের মহাসড়ক প্রতিবছর গিলে খাচ্ছে হাজার হাজার তাজা প্রাণ। দেশের সড়ক মহাসড়ক মরণব্যাধি এইডসের চেয়েও ভয়ঙ্কর।
করোনাভাইরাস বাংলাদেশে প্রবেশ করতে হলে বার্মা দিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রবেশ করার সম্ভবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না! চাইনিজ বার্মিজ - নামে নামে যমে টানে তাছাড়া লেজে লেজে সীমান্ত দেশ।
৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৮
একাল-সেকাল বলেছেন:
প্রত্যাশা, কোন ক্যাম্পেই যেন না ছড়ায়, ক্যাম্প থেকে বেরুতে সময় লাগবেনা।
বিষধর সাপ থেকে ছড়াচ্ছে করোনা ভাইরাস!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই একাল-সেকাল,
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমি রিপোর্ট টি পড়েছি। আশা রাখুন, বাংলাদেশে করোনা আসবেনা।
৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০৫
একাল-সেকাল বলেছেন:
প্যাঁচার ছবি র মানে কি ?
* নববর্ষের র্যালির সাথে করোনার কি সম্পর্ক ?
* হিন্দুধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী প্যাঁচা হলো ধনসম্পদ ও ঐশ্বর্যের দেবী লক্ষ্মীর বাহনের সাথে করোনার কি সম্পর্ক ?
* মধ্যপ্রাচ্যের অর্থনীতিতে পেঁচা ইঁদুর মেরে অনেক উপকারী ভূমিকা পালন করে বলে চীনের করোনার সাথে কি সম্পর্ক ?
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই একাল-সেকাল,
ঘনবসতিপূর্ণ দেশে লোকে লোকারণ্য ছবির অর্থ আপনি বোঝার কথা।
এখানে ধর্ম ও কাগজের প্যাঁচা সম্পর্কহীন। পেছনে কাগজের হরিণ ও সুন্দর বনের রয়েল বেঙ্গল বাঘ দেখা যাচ্ছে। করোনার সাথে বাঘের সম্পর্ক কি?
হাজার হাজার জীবন্ত মানুষের ভিড়ে কাগজের প্যাঁচা আপনার কাছে কেনো গুরুত্ব বহন করছে?
আপনি মধ্যপ্রাচ্য থাকেন?
বাংলাদেশের ছবি সরিয়ে মধ্যপ্রাচ্যর ছবি দিবো কি?
১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবীর পথ সমান নয়।
তেমনি মানব জীবনও সমান নয়। আঁকা বাঁকা খানা খন্দে ভরা।
পৃথিবীতে রোগ শোক আনন্দ সবই আছে। ভালো মন্দ নিয়েই আমাদের বেঁচে থাকতে হবে।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাজীব নুর ভাই,
যথার্থ বলেছেন।
১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০৩
একাল-সেকাল বলেছেন:
ঘনবসতিপূর্ণ দেশে লোকে লোকারণ্য ছবির অর্থ আপনি বোঝার কথা।
সমসাময়িক প্রসঙ্গের সাথে মিল রেখে বাণিজ্য মেলার ছবি আরও বেশী আবেদনপূর্ণ হত বলে মনে করি। সাথে সাথে আপনার উদ্বেগের সাথেও একমত পোষণ করি।
স্বাভাবিক ভাবেই চীন সরকার তার আভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক কারনে প্রকৃত ঘটনাকে যথা সম্ভব আড়াল করার চেষ্টা করবে। তবে করোনা কে পেঁয়াজ লবন ভাবা আমাদের উচিৎ হবেনা, কারন ৫৫ হাজার বর্গমাইলের দেশে আমরা ১৯ কোটি লোক বাস করি। নাগরিকরা যে কতটা সচেতন তা নির্বাচনী পলি পোস্টার-ই বলে দেয়।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
করোনা একটি ভাইরাসবাহী রোগ। আর পেঁয়াজ লবন নিত্য প্রয়োজনীয় সহযোগী খাদ্য।
৫৫ হাজার বর্গমাইলের দেশে আমরা ১৯ কোটি লোক বাস করি। নাগরিকরা যে কতটা সচেতন তা নির্বাচনী পলি পোস্টার-ই বলে দেয়। - ভাই একাল-সেকাল যথার্থ বলেছেন।
১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:২০
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমরা ম্যাক্সিমাম বাঙালিই হুজুগে চলতে পছন্দ করি ।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বোন অপর্ণা মম্ময়,
হুজুগ আমাদের জাতীয় চরিত্র। হুজুগ আমদের জাতীয় ব্রান্ড। মিডিয়া করোনাভাইরাস দিয়ে মানুষকে যেভাবে আতঙ্কিত করছে তাতে ক্ষতিগ্রস্থ কারা? এই দেশের মানুষ। এই দেশের মানুষ নিজের ক্ষতি কবে বুঝতে পারবেন। সচেতনতার প্রয়োজন আছে কিন্তু এভাবে আতঙ্কিত করার কারণ কি?
১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
করনাতঙ্ক কমে আসছে মনে হচ্ছে।
পত্রিকায় বা বিবিসি পেইজেও দেখা যাচ্ছে না। প্রথমালো অনলাইন ফার্ষ্টপেজেও নেই।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী ভাই,
এই দৈনিক মোমের আলোর লাইসেন্স বাতিল করা সহ দেশের বেশ কিছু টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স সরকার বাতিল করে দিলে ভালো হতো। সব উম্মাদ মিলে বাংলাদেশে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়ার দায়ে তাদের ঠ্যাঙ্গার চরে নির্বাসন দেওয়া উচিত।
আপনি যথার্থ বলেছেন করোনা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। চাইনিজরা করোনা কে স্যুপ করে গরম গরম খেয়ে নিবে আগামী দশ পনেরো দিনের মধ্যে আশা করছি।
১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৬
মিরোরডডল বলেছেন: সবই ঠিক আছে হোয়াট ইউ সেইড আতঙ্ক না সাহস থাকতে হবে কিন্তু একইসাথে সাবধানতাও থাকতে হবে । আর সব দেশের মতন ঢাকা এয়ারপোর্টের মেডিক্যাল চেকিং কনটিনিউ করতে হবে । At least for time being. No harm to be careful.
কোনকিছু নিয়েই বাড়াবাড়ি ভালোনা । কিন্তু সচেতন থাকা বা করাটা খারাপ কিছুনা । ভেবে দেখুন একটা লাইফও যদি কাউকে হারাতে হয় সেটা করোনা ভাইরাস এ হোক অথবা ডেঙ্গুতেই হোক no one wants to be that one person or no one wants to loose their loving one.
কাজেই যাই করিনা কেন আমরা সেটা যেন এক্সট্রিম না হয় খেয়াল রেখে যতটুকু প্রয়োজন সেটা করতে হবে ।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বোন মিরোরডডল,
বিমান বন্দরে ইমিগ্রেশন চেক খুবই প্রয়োজন। ক্ষেত্র বিশেষে রেড এলার্ট জারি করাও জরুরী - এগুলো সচেতনতার অংশ। আমাদের দেশে টিভি দৈনিক পত্রিকা নিয়মিত আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়েছে যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। বাংলাদেশের মানুষ গুজবে কান দেয় বেশী, এবং এসব বিষয়ে খুব অল্পতে আতঙ্কিত হয়।
১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০১
করুণাধারা বলেছেন: শেষ বাক্যটা মন ছুঁয়ে গেল। সত্যিই যদি এই নিষ্কর্মা জাতিকে কর্মময় করে তোলা যেত তবে কত সমস্যার সমাধানই না হত! মানুষ ব্যস্ত থাকলে গুজব ছড়ানোর সময় কোথায় পেত! অর্থনৈতিক সাফল্য আসত, জ্ঞান বাড়ত, বিপদ মোকাবেলা করতে জ্ঞান প্রয়োগ করতে পারত।
কবে এমনটা হবে
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:৫৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
করুণাধারা আপা,
আপনি পোষ্টের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো হাইলাইট করেন এটি কি জানেন? আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ পোষ্টের মূল একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। আপা দুঃখের বিষয় এই দেশে সবচেয়ে বেশী সমস্যা তৈরি করছে এই কর্মহীন মানুষ তাদের হাতে পর্যাপ্ত কাজ থাকলে তারা কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন, তাদের পরিবার পরিজন ভালো থাকতেন সর্বোপরি দেশ ভালো থাকতো - সমস্যা হচ্ছে কে শুনে কার কথা?
আশা রাখি হবে কোনো একদিন। কোনো একদিন।।
১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: সবার মন্তব্য গুলো পড়তে আবার এলাম।
কে কি মন্তব্য করছে তা আমার জানার দরকার আছে। আছে কিনা বলেন? কথা বলেন। কথা বলেন।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:৪৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাজীব নুর ভাই,
অবস্যই জানার অধিকার আছে। একটি পোষ্টে কি কি মন্তব্য হয়েছে আর মন্তব্য উত্তর তা অবস্যই - অবস্যই জানার, দেখার প্রয়োজন ও অধিকার আছে। এটি ব্লগিংয়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৫৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: এতোবড় ছবি !!!!!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাঙালীর জাতীয় প্যারেড !!! রোল মডেল - এতো মানুষ এখানে কি করে?
১৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
রাজীব নুর ভাই,
অবস্যই জানার অধিকার আছে। একটি পোষ্টে কি কি মন্তব্য হয়েছে আর মন্তব্য উত্তর তা অবস্যই - অবস্যই জানার, দেখার প্রয়োজন ও অধিকার আছে। এটি ব্লগিংয়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
ধন্যবাদ। আমার মনের কথাই বলেছেন।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমার ও মনের কথা। আমি বার বার দেখি একজন ব্লগার আমার মন্তব্য উত্তর কি দিয়েছেন - অনেক সময় দেখা যায় দুই তিন দিন পর উত্তর পাই।
১৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৭
নতুন বলেছেন: জাপানের টয়োটা করোনা
গাড়ীটা নাম করোনা না তো ভাই, করোলা.
https://www.toyota.com/corolla/
দেশের মানুষ খুবই অজ্ঞ তারা জানেনা কিভাবে সঠিক খবর খুজে নিতে হয়।
ফেসবুকের কিছু পেজে মানুষের কমেন্টে দেখলেই বুঝতে পারবেন কত মানুষ অজ্ঞ।
ব্লগেই পোস্ট দেখেছি ৬কোটি মানুষ মারা যাবে বলে ব্লগার প্রচার করছেন। মাস্ক উল্টে না পাল্টে পড়বে সেটা নিয়ে পোস্ট ভাইরাল হচ্ছে।
আমরা বাঙ্গালীরা যেকোন বিষয়ে নিজেস্ব মতামত দিতে পছন্দ করি। তাই আমাদের গুজব ছড়ানো কমবেনা।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৩৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নতুন ভাই,
https://en.wikipedia.org/wiki/Toyota_Corona
করোনা এখন মার্কেট আউট, হয়তো কারো কারো আছে পুরাতন রদ্দি।
আর করোলা এক্স, জি, জিএল, স্পোর্টস বাজারে বর্তমান।
নতুন ভাই, এসব হচ্ছে কর্মহীনতার অন্যতম কারণ। ব্যস্ত থাকলে গুজব নিয়ে সময় ব্যয় করতো না।
২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সত্যিকার অর্থেই কর্মহীন মানুষ বারুদের মতোই ভয়ঙ্কর এবং গুজব ছড়ানো মূল মাধ্যম।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই দেশ প্রেমিক বাঙালী,
কর্মহীন মানুষ একটি দেশের জাতীয় বারুদ। এরা বিবেকহীন ও গুজবে চলার হাতিয়ার, এরা দেশ ধ্বংস করে দেওয়ার অন্যতম অস্ত্র।
২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৮
ময়ূরী বলেছেন: আমি আপনার লেখা এই প্রথম পড়লাম এবং পড়ে চমৎকারভাবে মুগ্ধ হলাম। শুভ কামনা নিরন্তর।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বোন ময়ূরী,
পরবর্তীতে আমার আরো লেখা পড়বেন এই আশা রাখছি, এবং চমৎকৃত হওয়ার মতোই লেখা পাবেন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য ও শুভ কামনা রইলো।
২২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫১
নতুন বলেছেন: টয়োটা করোনা র না্মই তো আপনার কাছে শুনলাম ২০০১ এ উতপাদন বন্ধ হইছে তাই দেখিওনাই কোথাও।
টয়োটা করোলা এখনো বেশ জনপ্রিয়।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নতুন ভাই,
আমি পুরাতন মানুষ, আমাদের সময় আল আমিন এর পাইন অ্যাপল বিস্কুট আর নাবিস্কো এর পাইন অ্যাপল ও গ্লুকোজ বিস্কুট ছিলো জনপ্রিয়। হক এর বিস্কুট ঢাকার বাইরে বড় ও প্রধান জেলা শহর ছাড়া মফস্বলে পৌছাতো না।
করোনা, ক্যারিনা, ক্যারিনা মাই রোড উৎপাদন বন্ধ। জ্বী টয়েটা করোলা দামের দিকে সস্তা ও স্পেয়ার পার্টস সহজলভ্য তাই জনপ্রিয়।
ব্লগে করোনা নামটির উল্লেখ কেউ ধরতে পারেনি - এটি আমার জন্য মোটেও আনন্দের নয়। সম্ভবত ব্লগার ডঃ এম এ আলি ভাই সমস্যাটি ধরতে পারতেন। তিনি ব্লগে অনুপস্থিত আছেন।
২৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: গুজব হচ্ছে সব চাইতে শক্তিশালী ভাইরাস ।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মনিরা সুলতানা আপা,
খুবই সত্য কথা বলেছেন, গুজব দিয়ে বাংলাদেশ আক্রান্ত হয়ে গেছে এখন করোনা আক্রান্ত হলে মানুষ ভয়েই মারা যাবার কথা। এই গুজবের সম্পূর্ণ দায়ভার মিডিয়া ও কর্মহীন মানুষের।
শুভ কামনা রইলো আপা।
২৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১৮
অন্তরন্তর বলেছেন: গুজবে বিশ্বাসী জাতি, তিলকে তাল করা জাতি, চাঁদে সাইদিকে দেখা জাতি এবং সর্বোপরি একটা দুর্নীতিগ্রস্থ জাতির মিডিয়া ঠিক সেইরকম কাজ বছরের পর বছর ধরে করে আসছে। কর্মহীন মানুষের অলস মস্তিষ্ক যা যেভাবে বলবেন সেভাবে বিশ্বাস করে। মিডিয়া সবদেশে দেশের ভালর জন্য, দেশের কল্যাণের জন্য খবর প্রচার করে কিন্তু আমাদের দেশের মিডিয়া ঠিক উলটো কাজ করে। আপনি ঠিক বাংলাদেশের আসল যে সমস্যা তা বলেছেন। বেকার মানুষ দেশের জন্য খুব খারাপ এবং সরকারের উচিত উন্নয়ন উন্নয়ন করে না চেঁচিয়ে এই সমস্যা খুব দ্রুত সমাধান করা। বেকার সমস্যা সমাধানে কোন সরকার আজ পর্যন্ত কাজ করেনি। আমরা তারপরও আশাবাদী। এছাড়া আর কিছু করারও নেই।
বেশ কিছুদিন পর ব্লগে আসা এবং আপনার দুটি পোস্ট পড়া। এর আগের পোস্ট যা পানি নিয়ে লিখেছেন তা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীর সবদেশে সরকার পানি অপচয় না করার জন্য প্রচারণা চালাচ্ছে অনেক বছর ধরে। আমাদের দেশে কিছুই সঠিকভাবে সরকার করে না। আশা করি এখন আপনি বাংলাদেশে সুস্থভাবে এসেছেন। শুভ কামনা ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
অন্তরন্তর ভাই,
আমি যথাসময়ে দেশে পৌছেছি। ভালো আছি সুস্থ আছি আলহামদুলিল্লাহ।
আমাদের দেশে বৈচিত্রের এতোই অভাব যে মানুষ মৃত্যুতে আনন্দ খোঁজে পায়, রোগ শোকেও আনন্দ বৈচিত্র, যুদ্ধ হত্যা ধর্ষনেও বৈচিত্র আর আনন্দ! লেখাপড়া করেও কোনো জাতি এমন বর্বর আছে তার জ্বলন্ত প্রমাণ বাংলাদেশ।
গ্যাস ও পানি অপচয় অপব্যয় ও নষ্ট করে একদিন এই জাতি কোন অবস্থায় যাবে তা চিন্তা ও কল্পনার বাইরে। স্যোশাল মিডিয়া সহ ব্লগে সচেতনতার অভাব দেখি না। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় সচেতন নাগরিক কতোজন?
সাংবাদিক, মিডিয়া সহ রুপালি পর্দা অভিনেতা অভিনেত্রী হচ্ছে নষ্ট চরিত্রের মানুষ। ডাষ্টবিনে কি থাকে? - নর্দমা।
কর্মহীন মানুষের জন্য সরকার কিছু করবেন না। এরা সরকারের অস্ত্র। যার যার নিজদোষে সে কর্মহীন। আর যুগে যুগে সরকার ও রাজনীতিবিদরা তাদের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। রাজনীতি করে আয় করা শধুমাত্র ভারতীয় দেশেই সম্ভব।
২৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:১৫
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: চীন থেকে ফেরত আনা সবাইকে হজ ক্যাম্পে একসাথে রাখা হয়েছে। এটা কি ঝুঁকিপূর্ণ নয় ?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:২৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বোন শুভ্রনীল শুভ্রা,
হজ ক্যাম্পে রাখা ঝুঁকিপূর্ণ তবে, হাসপাতালে রাখা আরো বেশী ঝুুঁকিপূর্ণ কারণ হাসপাতালে আরো রোগী আছেন তারা সংক্রমিত হতে পারেন। আর হজ ক্যাম্প এই মূহুর্তে ফাঁকা। তাই হজ ক্যাম্পে রাখা হাসপাতাল ও বাসাবাড়ি থেকে কম ঝুঁকিপূর্ণ (নিরাপদ কোথাও নয়)।
এদের দেশে এনে মানবিক দিক থেকে ভালো করেছেন সরকার। তবে তারা চীনে সম্ভবত উন্নত চিকিৎসা পেতেন যা বাংলাদেশে সম্ভব নয়। সেইক্ষেত্রে তারা চীনে থাকলে বরং ভালো হতো। রোগটি যদি বাংলাদেশে ছড়িয়ে পরে তাহলে এর জন্য দায়ী কে? এই দায়ভার কে নেবেন? চীন থেকে আগত বাংলাদেশী বা তাদের চিন্তিত আত্মীস্বজন? সরকার?
ডেঙ্গুজ্বরে বাংলাদেশে কি পরিমান মানুষ মারা গেছেন তা অজানা যেমনটি চিরোকাল অজানা থাকে বাংলাদেশে লঞ্চডুবিতে ঠিক কতোজন মারা যান!
ব্যক্তিগত ভাবে আমি চিন্তিত, যেই রোগ চীনের মতো উন্নত দেশ কাবু করে রেখেছে - আর আমরা তো কিছুই না। ভবিষ্যত করণীয় কি সরকার জানেন আর জানেন অদৃশ্য!
২৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:৫৭
সুপারডুপার বলেছেন:
মাহমুদ ভাই ,
মসজিদ মন্দিরে তবারক দিয়ে লড়ার পাশাপাশি ঝাড়ফুঁকও দেশে আছে। কোনখানের কোন শালা করোনা ! করোনা দেশে আসলে ঝাড়ফুঁক দিয়েই দেশের মানুষ করোনাকে দেশ থেকে বিদায় করে কাফের পাপীদের দেশে পাঠিয়ে দেবে !
@ শুভ্রনীল শুভ্রা, হাজার হাজার হাজীদের আসন আছে হজ ক্যাম্পে। ঐখানে করোনা- ফরোনা টিকতে পারবে না। তাই, হজ ক্যাম্পেই তারা বেশি নিরাপদ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:২৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সুপারডুপার ভাই,
আমাদেরে দেশে উন্নত চিকিৎসা নামে যে ধরনের নিম্নমানের ও ডেষ্টিনি ২০০০ টাইপের বাটপারী চিটারি করা হয় তার চেয়ে তো ভালো চিকিৎসা না করে “ফু আর পানি পড়া খেয়ে মরে যাওয়া”।
ফু দিয়ে তো কাফেরের দেশে এই রোগ পাচার করা যাবে না, পাচার করতে হলে মানব দেহ (হিউম্যান বডি ও এই রোগ বহন করে এমন বডি) পাচার করতে হবে।
সুপারডুপার ভাই, হজ ক্যাম্পে রাখা ঝুঁকিপূর্ণ তবে, হাসপাতালে রাখা আরো বেশী ঝুুঁকিপূর্ণ কারণ হাসপাতালে আরো রোগী আছেন তারা সংক্রমিত হতে পারেন। আর হজ ক্যাম্প এই মূহুর্তে ফাঁকা। তাই হজ ক্যাম্পে রাখা হাসপাতাল ও বাসাবাড়ি থেকে কম ঝুঁকিপূর্ণ (নিরাপদ কোথাও নয়)।
এদের দেশে এনে মানবিক দিক থেকে ভালো করেছেন সরকার। তবে তারা চীনে সম্ভবত উন্নত চিকিৎসা পেতেন যা বাংলাদেশে সম্ভব নয়। সেইক্ষেত্রে তারা চীনে থাকলে বরং ভালো হতো। রোগটি যদি বাংলাদেশে ছড়িয়ে পরে তাহলে এর জন্য দায়ী কে? এই দায়ভার কে নেবেন? চীন থেকে আগত বাংলাদেশী বা তাদের চিন্তিত আত্মীস্বজন? সরকার?
ডেঙ্গুজ্বরে বাংলাদেশে কি পরিমান মানুষ মারা গেছেন তা অজানা যেমনটি চিরোকাল অজানা থাকে বাংলাদেশে লঞ্চডুবিতে ঠিক কতোজন মারা যান!
ব্যক্তিগত ভাবে আমি চিন্তিত, যেই রোগ চীনের মতো উন্নত দেশ কাবু করে রেখেছে - আর আমরা তো কিছুই না। ভবিষ্যত করণীয় কি সরকার জানেন আর জানেন অদৃশ্য!
২৭| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২১
জাহিদ হাসান বলেছেন: করোনা নিয়ে আমরা সবাই আতংকের মধ্যে আছি।
০৩ রা মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
যতোটা না আতঙ্ক হওয়া উচিত তার চেয়ে বেশী আতঙ্ক ছড়িয়েছে মিডিয়া। প্রাকৃতিক দুর্যোগ একা কারো জন্য আসে না। ভয় পাবার কোনো কারণ নেই। আমার আজকের নতুন পোষ্ট পড়ার জন্য অনুরোধ করছি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ আমাদের হেফাজত করবেন। আর যারা আল্লাহর গজবকে ডরায় না, আল্লাহ তাদের হেদায়েত আর হেফাজত করুন।
জাতীর উপর ধ্বংস নেমে আসে বেশী পাপের কারণে, এগুলো তো কোরআনেই আছে। এতে অবিশ্বাস কেনো তবে।