নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful
মালয়েশিয়ার পাশার মালাম উচ্চারণ ভেদে পাসার মালাম/পাছার মালাম। বাংলায় বলা যায় “রাতের বাজার”। এটি আসলে সাপ্তাহিক বাজার, কোনো একটি এলাকায় খোলা রাস্তায় বাজার বসে যার সময়সীমা বিকাল থেকে রাত অবধি হয়ে থাকে, অনেকটা আমাদের দেশের গ্রাম অঞ্চলের হাটবারের মতো। আমাদের দেশের হাটবার অবশ্য সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি হয়। রাতের বাজার এক এক এলাকায় সপ্তাহের এক এক দিন হয়। রাতের বাজার থেকে বাজার করে এক ধরনের আনন্দ আছে আর স্থানীয় নানা ধরনের অত্যন্ত মুখ রোচক মজাদার রান্না করা খাবার পাওয়া যায়। আমার ধারণা রাতের বাজার আসিয়ান দেশগুলোতেই হয়ে থাকে। দশটি দেশ নিয়ে গঠিত হয়েছে আসিয়ান ASEAN (Association of Southeast Asian Nation) সংগঠন। আমাদের সার্কের মতো হলেও তাদের কার্যক্রম আমাদের সার্কের মতো নয়, খুবই শক্তিশালী এই সংগঠন। আসিয়ান দেশ সমূহঃ ইন্দোনেসিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, ব্রুনাই দারুসসালাম, মিয়ানমার (বার্মা) ও লাওস। আমার দেখা ও জানাশোনায় যদি ভুল না থাকে তাহলে এ ধরনের আঞ্চলিক রাতের বাজার শুধুমাত্র আসিয়ান দেশ সহ মরিশাস ও নিউজিল্যান্ডে আছে এছাড়া আর কোথাও আছে বলে আমার সঠিক জানা নেই।
আমি কাজের বিনিময়ে খাদ্য গোছের মানুষ। জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে আমাদের অন্ধগ্রাম থেকে গিয়েছি শহরে, শহরান্ত থেকে দেশান্তরে। এমন এমন যুদ্ধ বিগ্রহ দেশে যেতে হয়েছে বেঁচে দেশে ফিরে আসবো সে আশা ছিলো না। আবার এমন দেশে যেতে হয়েছে বিমান বন্দর থেকে বার হয়েই মনে হতে পারে এই দেশে আজীবন থেকে গেলে কেমন হতো? আমার প্রচুর পিছুটান আছে - বাড়িঘর জমিজমা ফেলে দূরে থাকা আমার পক্ষে প্রায় অসম্ভব বিষয়। অসম্ভব বিষয় আত্মীয় পরিজন ছেড়ে দূরে থাকা। অসম্ভব বিষয় শীতের দিনের সকালে চালের গুড়ির তৈরি গরম গরম রুটি খেজুরের ঝোলা গুড়ে ডুবিয়ে খাওয়া থেকে বিরত থাকা। শুধু জলপাই টেংরা মাছের ঝোল দিয়ে সাদা ভাত খাওয়ার জন্য নিউজিল্যান্ড যাত্রা ক্যান্সেল করেও মনে আনন্দ থাকবে। আত্মীয় পরিজন নিয়ে খাবারের মাঝে যে আনন্দ আছে তা পৃথিবীর কোথাও কোনো হোটেল রেষ্টুরেন্টে আছে বলে আমার বিশ্বাস হয় না।
যাক সে কথা। আজকের বিষয় রাতের বাজার। মালয়েশিয়ার রাতের বাজার। পোস্টের ছবিতে মালয়েশিয়ার বাজারের কিছু দৃশ্য সংযুক্ত করেছি। প্রবাসীরা এই বাজারে অনেক আনন্দের সাথে বাজার করেন সপ্তাহে একদিন। স্থানীয়রা এ বাজারে খুবই আনন্দ সহকারে পরিবার পরিজন নিয়ে যান। বাংলাদেশীরাও আনন্দের সাথেই বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনাকাটা করেন। পাশার মালামে যে সকল মালয়েশিয়ান ও অন্যান্য দেশে সে দেশের স্থানীয়রা বিক্রিবাট্টা করে থাকেন। বেশীরভাগ দোকানে নারী বিক্রয় কর্মী - এরা খুবই ভদ্রমহিলা, কারো সাথে উচ্চবাচ্য হাসি তামাশা বা এ ধরনের কাজে নেই - আজকে হাটবার আজ বেঁচা বিক্রির দিন - সম্ভবত এটি তাদের মূল নীতি।
উপসংহারঃ আবার নিজের কথায় ফিরে আসি, জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে যে দেশেই গিয়েছি স্থানীয় খাবারের সন্ধান করেছি। আজ পর্যন্ত কোনো দেশে কোনো স্থানীয় খাবার আমাকে হতাশ করেনি। আসিয়ান দেশগুলোতে স্থানীয় খাবারের সন্ধানে বেস্ট হচ্ছে পাশার মালাম বা রাতের বাজার। সবার কাছে দোয়া চেয়ে আজকের লেখা এখানেই সমাপ্ত করছি।
কৃতজ্ঞতা স্বীকরঃ সামহোয়্যারইন ব্লগ। নির্বাচিত পোষ্টে “উক্ত লেখাটি” স্থান দেওয়াতে সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ছবির এলাকাঃ বালাকং পাশার মালাম, বালাকং, চেরাস, মালয়েশিয়া।
ছবি তুলেছেনঃ কাজী গোলাম মোস্তফা (বাংলাদেশী মালয়েশিয়ান প্রবাসী। একজন সাধারণ কর্মী)
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সব জমিতে চাষ হয়। এমনকি নদীর ধারে - বিলের পাড়েও। সমস্যা হচ্ছে খুব কম মানুষ আগ্রহ নিয়ে জমি চাষ করেন। যারা আগ্রহ নিয়ে জমি চাষ করেন তারা লাভবান।
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ইসিয়াক বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ধন্যবাদ ইসিয়াক ভাই। আপনি যে এলাকাতে যাবেন সেখানকার স্থানীয় খাবার খাওয়ার মাঝে যেমন আনন্দ আছে তেমন আছে সেই এলাকার রান্না ও খাবারের স্বাদ নিয়ে গল্প করার মতো কিছু বিষয়ও।
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫১
রামিসা রোজা বলেছেন:
অসম্ভব সুন্দর ও শান্ত একটি দেশ মালয়েশিয়া ,আমার
অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে মালয়েশিয়ার সাথে ।
ছবিগুলো দারুন হয়েছে ।
ভাবতে অবাক লাগে মালয়েশিয়া কতো উন্নত আর আমরা
এখনও কতটা পিছিয়ে আছি । ধন্যবাদ আপনাকে ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মালয়েশিয়ার মানুষ মালয়েশিয়াকে ভালোবাসেন। বাংলাদেশের লোকজন বাংলাদেশকে নিয়ে ঠাট্টা মজা করেন। বাংলাদেশে আইন প্রশাসন সরকার খারাপ এ কথা সবার। আইন প্রশাসনে কি ভিন্ন দেশের লোকবল? বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের থেকেই এখানে লোকবল নিয়োগ হয়।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মালয়েশিয়ার এখন দুর্দিন চলছে।
মানুষের হাতে টাকা নেই।
দারুন অসহায় হয়ে পড়েছে জনগণ ।
পর্যটন নির্ভর এই দেশে এখন এক জন ও পর্যটক আসে না।
হাজার হাজার হোটেল-রেস্তোরাঁ , বিমান বন্ধ।
দেশে চলছে জরুরি অবস্থা, লকডাউন।
ভয়েস টাইপ করেছি বলে প্রথম মন্তব্যটাতে মারাত্মক একটি ভুল এসেছে।
দয়ায়করে মন্তব্যটি মুছে দিবেন।
মন্তব্যে এডিট অপশন থাকা দরকার ছিল।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি জানি মালয়েশিয়ার অবস্থা। মালয়েশিয়ানদের সাথে আমি কিছুদিন সাউথ সুদানে ছিলাম। বিচিত্র কারণে আমি মালয়েশিয়ানদের খুবই পছন্দ করি। জানিনা বাংলাদেশের অবস্থা কি হয় - বাংলাদেশের মধ্যবর্তী এলাকায় এখন শৈত প্রবাহ চলছে। সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত বরফ শীতল অবস্থা।
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৩
জুন বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ,
ছবির নীচে ক্যাপশন দিলে বুঝতে সুবিধা হতো কোনটা কি জিনিস কি নাম এইসব। মালয়েশিয়া আমারও ভালো লেগেছিল। তবে অবাক হবেন শুনলে যে আমরা তাদের বিখ্যাত লাংকাভি যাই নি। আমরা গিয়েছিলাম অখ্যাত ক্রাব আইল্যান্ড, গেনটিং হাইল্যান্ড, ফায়ার ফ্লাই আর মালাক্কা প্রনালী দেখতে। অনেক উপভোগ করেছি সেই ভ্রমণ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ছবিঃ নাসি গোরেং কাম্পুং।
লাংকাউই যে যেতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। আপনি ক্যামেরুন হাইল্যান্ড গিয়েছেন কিনা জানিনা - ক্যামেরুন হাইল্যান্ড মালয়েশিয়ার সবজি ও ফল চাষের অন্যতম স্থান। আপনি শাহরুখ খানের ডন দেখেছেন? ডন ছবির লাস্ট সিন ক্যামেরুন হাইল্যন্ডে ধারণ করা হয়েছে। Malacca – Declared A UNESCO World Heritage City. মালাক্কা মালয়েশিয়ার অন্যতম একটি ট্যুরিজম স্টেট।
মালয়েশিয়ার স্থানীয় খাবার দাবার খুবই মজাদার। এদের একটি বিরিয়ানী আছে নামঃ নাসি গোরেং কাম্পুং (অর্থাৎ গ্রামের পোলাও ভাত) মালয়েশিয়া ভ্রমন করে নাসি গোরেং কাম্পুং যদি না খেয়ে থাকেন তাহলে বলতে হবে মালয়েশিয়ার স্থানীয় মজাদার একটি রান্না মিস করেছেন।
মালয়েশিয়া সত্যি সত্যি বেড়াবার মতোই দেশ।
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পাশার মালামের রাতের ছবিগুলি খুবই সুন্দর হয়েছে ।
কিছু দোকানে খদ্দেরের ভীর আবার কিছু দোকান
নানা রকম পশরা সাজিয়ে খদ্দেরের অপেক্ষায়
আছে , দেখতে সুন্দর লাগছে ।
বছর বিশেক আগে কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত এশিয়ান
প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন ( APO) আয়োজিত
একটি ইন্টারন্যাশনাল সিম্পোজিয়ামে একজন ন্যশনাল
এক্সপার্ট হিসাবে অংশগ্রহন করার সৌভাগ্য হয়েছিল।
সে সময় কুয়ালালামপুরের চায়না টাউনে গিয়ে তদের স্ট্রিট
ফুডের দোকান হতে মজাদার সিক কাভাব খাওয়ার কথা
এখনো মনে পড়ে ।সে এক দারুন অভিজ্ঞতা । অবশ্য
আপনার বৈচিত্রময় অভিজ্ঞতারতুলনায় তা তেমন
উল্লেখযোগ্য কিছু নয় ।
যাহোক, চায়না টাউনে তুলনামুলকভাবে সস্তায় উপহার সামগ্রী
ক্রয় করা যেতো , দরকশাকষির সুযোগ থাকত । তাই সেখানে
প্রচুর ভির লেগে থাকতো অনেকটা ঢাকার গুলিস্থানে রাস্তার উপর
হকার মার্কেটের মত । এখন চায়না মার্কেটে ভির লেগে থাকে
কিনা জানিনা ।
সাগরের তীরে সি ফুড নামে একটি খাবারের রেস্টোরেন্টের
কথাও মনে পরে । রেস্টোরেন্টটির আঙ্গিনার ভিতর প্রবেশ
পথের দোধারে একোরিয়ামে ( সারফেস লেভেল থেকে একটু
নীচে) সুন্দর সুন্দর ছোট বড় সাইজের মাছ ঘুরে বেড়াত ।
মঝার বিষয় হলো কোন মাছ পছন্দ হলে সে মাছের জন্য
অর্ডার দিয়ে পুর্ব হতে বুক করা ডাইনিং টেবিলে খেতে
বসলে কিছুক্ষনের মধ্যে বিশালাকৃতির ভাজা মাছ এসে
উপস্থিত হতো । আমাদের সকলের পছন্দের একটি
সুন্দর সামুদ্রিক মাছ গাইড যে অর্ডার করেছিল তা
খেতে না বসে আমরা টেরই পাইনি । মালএশিয়ার
খাবার হোটেলে এমন তাজা মাছ পরিবেশনের কথা
আপনার ব্লগে খাবারের ছবি দেখে মনে পড়ে গেল ।
সুন্দর সুন্দর ছবি সমেত পোষ্টটি প্রিয়তে তুলে রাখলাম ।
শুভেচ্ছা রইল
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৪২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই সাহেব,
একটি বিষয় আমি আপনাকে বলছি। আপনার বয়স যখন পঞ্চাশ অতিক্রম করেছে তখন আর এটি এ্যাজ (বয়স) না, তখন এটি মাইলেজ। আমি জীবনে যা দেখেছি শুধু বয়সের কারণে আপনি আমার চেয়ে বেশী দেখেছেন, আপনার অভিজ্ঞতা জীবনের প্রতি জানাশোনা তো বলা বাদ রেখেছি। সামহোয়্যারইন ব্লগে আমার একজন বড় ভাই আছেন আর তিনি হচ্ছেন ডঃ এম এ আলী ভাই। তাই এই কথা বলবেন না আপনি আমার চেয়ে অভিজ্ঞতা কম বা কম দেখেছেন, প্লিজ।
কাবাবের কথা বলে আপনি আমাকে তুরস্কতে নিয়ে গেলেন। ভাই সাহেব আমার জীবনে বেস্ট কাবাব খেয়েছি তুরস্ক আর ইরানে। ইরানের মানুষ খুব সম্ভব জেনেটিক রান্নাবিদ। তুরস্কের মানুষ অলস তবে রান্নায় খুবই পারদর্শী। আপনার কি মনে আছে ৭০ এর দশকে ঢাকা শহরে বিহারি’রা সন্ধ্যা বেলায় রাস্তায় বসে বসে শিক কাবাব, বটি কাবাব, শামি কাবাব করে বিক্রি করতো। পোড়া কয়লার ঘ্রাণটাই ছিলো স্বাদের বিষয়বস্তু।
কুয়ালালামপুর চায়না টাউন এলাকাটির নাম পেটালিং স্ট্রিট। সেখানে চাইনিজদের বানানো দ্রব্য সহ স্থানীয় বেশ কিছু খাবার পাওয়া যায়। যদিও আমরা বাংলাদেশী মাছে ভাতে বাঙ্গালী তবে কিছু মাছের রেসিপি আছে যা আমাদের অজানা অচেনা। যেমন মাছের স্টেক, মাছের গ্রিল্ড। মালয়েশিয়া আপনি যে মাছটি খেয়েছেন খুব সম্ভব স্যামন/রেড ক্রোকার/বারামোন্ডি হতে পারে। এই মাছের স্ট্রেক গ্রিল্ড মনে রাখার মতোই স্বাদ।
খাবার নিয়ে আপনাকে মজাদার তথ্য দিচ্ছি। আমার ছোট ভাই প্রবাসিনী বিয়ে করেছেন। সেই ছোট বোন তার মাতাপিতা নিয়ে দেশে এসেছেন বারবার। তার কারণ বলছি - তিনি পরিবার পরিজন নিয়ে দেশে আসার পর আমি তাদের “কচুর লতি দিয়ে চিংড়ি মাছের তরকারি, লইট্টা শুটকির ভুনা, শিং মাছের ভুনা, ইলিশ মাছের ডিম ভুনা” খাওয়ানোর ব্যবস্থা নেই। আমাদের সকলে মনে করেছেন তারা মাছ মাংস খাওয়া মানুষ তবে এমন তরকারি হয়তো পছন্দ নাও করতে পারেন। মজার বিষয় হচ্ছে আমাদের দেশে প্রতিটি আঞ্চলিক খাবার তারা অত্যন্ত পছন্দ করেছেন। শেষে এমন হয়েছে পাকের ঘরে চুলার কাছে বসে বসে খাবার খেয়ে দেশ থেকে যাবার সময়ে আমার আম্মাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদেকেটে বিদায় নিয়েছেন।
আমি আমার অভিজ্ঞতা দিয়ে বলতে পারি প্রতিটি দেশের আঞ্চলিক খাবার অত্যন্ত মজাদার হয়। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। ভালো থাকবেন।
৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছবি গুলো মুগ্ধ হয়ে দেখছি।
মাছগুলো আমাদের দেশী মাছের মত।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মালয়েশিয়া মাছের দেশ বললে কম বলা হবে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে খাল নদী ডোবায় মাছ আর মাছ। কালো আইর মাছ (গোছি মাছ) মালয়েশিয়া পাশার মালামে পাওয়া যায়। দাম ২০ রিঙ্গিত করে কিলোগ্রাম, বাংলাদেশী টাকায় ৪৫০ টাকা করে ধরে নিতে পারেন। আমাদের দেশে এ মাছ ত্রিশ বছর আগে ছিলো, এখনও আছে তবে খুবই কম।
রুই, কাতল, সরপুঁটি, কই, শিং, মাগুর, বোয়াল মালয়েশিয়া আর বাংলাদেশে একই রকম দেখতে। সাগরের মাছে কিছু পার্থক্য আছে মালয়েশিয়ার সাগরের অনেক মাছ বাংলাদেশের সাগরে পাওয়া যায় না।
৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সাথে আমার মিল আছে।
আমিও ঘরকুনো স্বভাবের মানুষ। নিজের ঘরে পরিবার পরিজন নিয়ে একসাথে থাকা। খাওয়া আমার বিশেষ পছন্দ।
টেংরা মাছের ঝোল আর চায়ের দোকানের আড্ডার জন্য ইউরোপ যাই নি।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি পরিবার পরিজন নিয়ে থাকতে পছন্দ করি তবে আমি ঘরকুনো মানুষ নই। ইউরোপ আমার ৯০ এর দশকে দেখা শেষ। তারপর যখন ইউরোপ গিয়েছি ইউরোপ আর দেখা হয়নি, কারণ কাজে গিয়ে ভ্রমণ হয় না। আমার জীবন কাজের বিনিময়ে খাদ্য গোছের, তাই ভ্রমণ বিশেষ হয়নি। যা হয়েছে তা হচ্ছে কাজের জন্য দৌড় মাত্র।
ভয়ঙ্কর বিদেশ আমার দেখা, সেটি কানাডা হোক, হোক আমেরিকা বা জাপান, আস্ত মহাদেশ নামক দেশ অস্ট্রেলিয়া। আর যুদ্ধ বিগ্রহ দেশ পশ্চিম আফ্রিকা। সব যায়গায় ভাতের জন্যেই আামার যাওয়া। আমি অতি সামন্য মানুষ। কাজ ছাড়া আমার জীবনে ভ্রমণ ট্যুরিজম করে বেড়াবার সুযোগ হয়নি।
কাঁচা আম দিয়ে টক ডাল বাংলাদেশেই সম্ভব। এই রেসিপি পৃথিবীর আর কোনো দেশে রান্না করে মজাদার হয় না।
শুভ রাত্রি।
৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৪৮
স্প্যানকড বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। অনেক কিছুই জানলাম শিখলাম। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনাকে পেয়েও খুব ভালো লাগলো, আশা করছি আমরা খুব ভালো একজন ব্লাগর পেয়েছি। আপনার কবিতাগুলো দুর্দান্ত। আপনাকেও ধন্যবাদ।
১০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:২৪
ল বলেছেন: আফসোস ,
আমরা যদি আরেকটু নারীদের কাজের সুযোগ করে দিতাম !!!
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ল ভাই, নারী পুরুষে কোনো ভেদাভেদ নেই। নারী পুরুষে ভেধাভেদ করে আজ কি ধরনের সমস্যা তৈরি হয়েছে আপনি জানেন। আজ কর্মজগতে পুরুষদের যেমন কোনো নারী সুযোগ দেবেন না, ঠিক তেমনই কোনো পুরুষও কোনো নারীকে সুযোগ দিবেন না। যদি কেউ কাউকে সুযোগ দেন তাহলে বুঝতে হবে এখানে ব্যক্তিস্বার্থ জড়িত আছে।
যেহেতু নারী পুরুষ সমান অধিকার তাই উভয়ে যার যার নিজ যোগ্যতায় এগিয়ে যাবেন। আমি আপনি সুযোগ করে দেওয়ার কেউ নই। সমাজ এটি খারাপ চোখে দেখবেন।
১১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার তো যে কোন ধরনের মেলায় ঘুরে দেখতে কিনে খেতে খুব ই মজা লাগে !! এই বাজারের ছবি ই বলে দিচ্ছে সে এক দারুণ ব্যাপার হবে। ধন্যবাদ ভাইয়া চমৎকার ছবি শেয়ার এর জন্য।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ঢাকা বানিজ্য মেলাতে যা পাওয়া যায় তার অধিকাংশ আমাদের সাধারণ বাজারেও পাওয়া যায় - কিন্তু আামরা মেলাতে যাই মনের আনন্দের জন্য। একসাথে এতো এতো দোকান একমাত্র মেলাতেই সম্ভব। আর মেলাতে কিছু বিচিত্র দোকান থাকে যা কিনা শুধু মেলাতেই পাওয়া যায়। মেলার বাইরে এদের খুঁজে পাওয়া রিতিমতো দুস্কর বিষয়।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
১২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ। সঙ্গে লেখাটি পড়ে আরও খুশি হয়েছি। শুরুতে উচ্চারণ ঠিক মত না করতে পারায় মারাক্তক অপকর্ম করে ফেলেছিলাম।নাহা! মালয় ভাষায় আর উচ্চারণের চেষ্টা করব না। বরং বাংলাতেই বলি, রাতের বাজার খুব সুন্দর হয়েছে।
শুভেচ্ছা প্রিয় ঠাকুরমাহমুদ ভাইকে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি দীর্ঘদিন যাবত লেখালেখি করি, ডিপ্লোমেসি কি তা আমি ভালো করে জানি। কিন্তু সাধারণ পাবলিককে কিভাবে ইমোশন করতে হয় তা আপনার কাছে শিখতে হবে। আপনি এ বিষয়ে রিতিমতো উস্তাদ মানুষ। আপনার মন্তব্য এক একটি আস্ত প্রবন্ধ। ধন্যবাদ পদাতিক চৌধুরি ভাই। আপনার জন্যও শুভেচ্ছা রইলো।
১৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: চমতকার ছবির সাথে হৃদয়গ্রাহী লেখা। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে পাশার মালাম ( বাতের মলম / মলম নহে) পোস্টের জন্য।
আপনি আসলে এই দুনিয়ার চরম ভাগ্যবান কিছু মানুষের মাঝে একজন যারা অনেক কিছু পেয়েও শিকড়ের টান ভুলেনা বা তার মূলের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করে চলতেই ভালবাসে । এ এক চরম ভাল গুণ। এখন ত বেশীরভাগ মানুষই জীবনে বা পেশাগতভাবে একটু সাফল্য পেলে নিজেকে "মুই কি হনুরে" টাইপ ভাবতে শুরু করে।
আর আপনি আপনজনদের সাথে সাদা ভাত সাথে টেংরা মাছের ঝোল খাবার জন্য নিউজিল্যান্ড যাওয়া ছেড়ে দিতে রাজী আছেন যেখানে আমরা সবাই ঘটি-বাটি সব বেচে দিয়ে ,সব কিছুর সাথে সম্পর্ক ঘুচিয়ে বৈদেশ যাওয়ার জন্য একপায়ে খাড়া শুধু একটু সুখের আশায়।
আর এই জন্যই আসলে বলা হয়,সুখের কোন সার্বজনীন সংগা নেই এবং সুখ ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে পরিবর্তিত হয়।আর সুখ আসলে মানুষের মনে ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি জীবন দেখা মানুষ। ১৯৭১ যুদ্ধে কোটি মানুষ দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন এবং যুদ্ধশেষে দেশে ফিরেছেন অনেকে। দুর্ভাগ্য - অনেকে আবার দেশে ফেরেন নি। তাদের ভারত ভালো লেগেছে - ভালো লাগতেই পারে। আজ এতো দিন পর ভারত সরকার এখন বলছেন এরা বাংলাদেশী তাদের আমরা তাদের দেশে ফেরত দিবো - এখন রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে অথচ সবাই ভারতীয় আধার কার্ড (এনআইডি কার্ড) হোল্ডার। সেকেন্ড হোম যে কোনো সময় যেকোনো ভাবে বিট্রে করতে পারে।
আমার জীবনে আমি এতো এতো কষ্ট করেছি যে - নিজেকে আমি বিশেষ কিছু ভাবার সুযোগ নেই। একবার ২১ দিন ভাত না খেয়ে ছিলাম, তিনবেলা রুটি খেয়েছি। বাঙ্গালীর জন্য ভাতের মতো মজা কিছু আছে আমার ধারণা নেই।
১৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: চমৎকার লেখার সাথে সুন্দর ছবি মাশাআল্লাহ
আপনি এখন কই দেশে না বিদেশে?
মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় দেশ ছাইড়া যাইগা
কোনো প্রতিবাদও করা যায় না। মুখ মন খুলে কথা কওয়াও যায় না। কী দেশে বসবাস করছি।
সুন্দর পোস্টের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া জি
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বোন আমি দেশে আছি। দেশের বাইরে যাওয়ার সকল ব্যবস্থা এখন খুবই বিপদজনক। নিজের জন্য পরিবারের জন্য ন্যয় সঙ্গত কাজ যা ভালো হয় তাই করবেন। যদি মনে করেন প্রবাসে গেলে ভালো হবে অবশ্যই চলে যাবেন।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: গুড পোস্ট।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি যে কোনো এলাকায় স্থানীয় বাজারে যেতে পছন্দ করি। অবশ্য এই ছবিগুলো আমার তোলা না, ইদানিংকালের করোনাকালীন সময়ের ছবি। ধন্যবাদ। আপনি কেমন আছেন? ঢাকা পূর্বাচলে বিশ তলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স করা হবে, তাতে অফিস, শোরুম, দোকান একমাত্র মুক্তিযোদ্ধারা বরাদ্ধ পাবেন উপযুক্ত টাকা দিয়ে যারা নিতে পারবেন। আপনার প্রয়োজন হলে ইস্কাটনের অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন। ধন্যবাদ।
১৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫১
পদ্মপুকুর বলেছেন: আমাদের দেশেও ২০০৭ এর দিকে হলিডে মার্কেট শুরু হয়েছিলো। সেটা অবশ্য শুধু রাতে নয়, বরং ছুটির সারাদিনই চলতো এবং হকারী দ্রব্য পাওয়া যেতো। আপনার ছবিগুলোতে সবকিছু অনেক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন দেখা যাচ্ছে, যা আমাদের হলিডে মার্কেটে থাকতো না।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমার মনে আছে। তবে খুব সম্ভব হলিডে মার্কেট হয়েছিলো যারা ফুটপাত দখল করে দোকান করছে তাদের জন্য। আমার সঠিক জানা নেই তারা হলিডে মার্কেটে কাঁচা বাজার মাছ মাংস মসলা বিক্রি করতো কিনা।
মালয়েশিয়া সহ আসিয়ান দেশগুলোতে {আসিয়ান দেশ সমূহঃ ইন্দোনেসিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, ব্রুনাই দারুসসালাম, মিয়ানমার (বার্মা) ও লাওস} এবং খোলাবাজার, হাটবার বা পাশার মালামে অধিকাংশ দোকানি মহিলা, এবং আমার দেখা প্রতিটি মহিলাকে ভদ্রমহিলা বলতে হবে। ব্যবহার আচার আচরণ অত্যন্ত মার্জিত ও রুচির পরিচয় দেয়।
আমরা কখনো আমাদের নিজ দেশকে ভালোবাসতে শিখিনি তাই দেশকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখার কথা কখনো ভাবিনি।
১৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: কাঁচা আম দিয়ে টক ডাল বাংলাদেশেই সম্ভব। এই রেসিপি পৃথিবীর আর কোনো দেশে রান্না করে মজাদার হয় না।
শুধু কাঁচা আম না। চালতা, আমড়া, জলপাই দিয়েও আমাদের দেশে ডাল রান্না হয়।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
টক দিয়ে ডাল, ছোট মাছের চচ্চরি আমার খুবই পছন্দ। আমার জীবনে আমি সবচেয়ে বেশী যে খাদ্য খেয়েছি ভাত রুটির পর তার নাম হবে টক।
১৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ।+++
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ছবিগুলো আমার এক ছোটভাই আমার কাছে মেইল করেছেন। পোস্টে লাইক করেছেন জেনে কৃতজ্ঞ। আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫১
আখেনাটেন বলেছেন: একেবারে আমাদের দেশি বাজারের মতো.....পার্থক্য পরিচ্ছন্নতায়।
চমৎকার ছবি...........
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমরা সত্যিকার অর্থে এখনো শিক্ষিত হতে পারিনি, আর পারিনি নিজ দেশকে ভালোবাসতে। যেদিন এই দুটির সমন্নয় হবে দেশ পরিচ্ছন্ন হবে কাঁচের আয়নার মতো।মন্তব্য পোস্টে লাইক দেয়াতে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
Pasar Malam এখন আর আগের মতো বসে না । প্রায় এক বছর হয়ে গেল এই অবস্থা।
তবে এখন সীমিত আকারে কঠোর নিয়ন্ত্রণে সকালের দিকে কিছু কিছু বাজার বসে।
মে সব দোকানপাট চালুর অনুমতি আছে সেগুলো সন্ধ্যা আট টার আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এই দেশের অবস্থা এখন খুবই খারাপ।
মানুষ জনের হাতে টাকা পয়সা নেই।
বিভিন্ন ফুটপাতে এখন অনেক মানুষ জন্য ছোট-ছোট দোকান দিয়ে বসে গেছে যদি দু পয়সা আয় করা যায়।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমি জানি মালয়েশিয়ার বর্তমান অবস্থা। করোনা প্রকোপ শেষ হলে হয়তো মালয়েশিয়া দ্রুত আগের স্থানে চলে যাবে। তাদের দেশের পেট্রোনাস ও পাম অয়েল সারা বিশ্বে জনপ্রিয়। মানুষের কষ্ট আমি দেখেছি আমি জানি মানুষের কষ্ট দেখতেও মনে কষ্ট লাগে। সমগ্র বিশ্ব এমন এক অবস্থানে চলে এসছে যার পরিণতি ও ভবিষ্যত অন্ধকার ছাড়া কিছুই চোখে পরে না।
*** মালয়েশিয়া যে সকল বাংলাদেশী আছেন তারা কি পরিমান কষ্টের জীবন অতিক্রম করছেন তা বলে - লিখে শেষ করা যাবে না। তাদের দেশে এসেও লাভ নেই কারণে দেশে যা টাকা পাঠিয়েছেন আত্মীয় পরিজন সে টাকা আর কখনো শোধ দিবে না। আর ঘরে যা টাকা দিয়েছেন তা শেষ। - এই হচ্ছে প্রবাস জীবন ফলাফল।
২১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৬
করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট- মালয়েশিয়ার হাট বাজারের ছবি দেখে ভালো লাগলো।
ভালো লাগলো মহিলা বিক্রেতাদের দেখে। পর্দা করছে আবার বাজারে ক্রয়- বিক্রয় করছে।
চমৎকার পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মালয়েশিয়া সহ আসিয়ান দেশগুলোতে {আসিয়ান দেশ সমূহঃ ইন্দোনেসিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, ব্রুনাই দারুসসালাম, মিয়ানমার (বার্মা) ও লাওস} এবং খোলাবাজার, হাটবার বা পাশার মালামে অধিকাংশ দোকানি মহিলা, এবং আমার দেখা প্রতিটি মহিলাকে ভদ্রমহিলা বলতে হবে। ব্যবহার আচার আচরণ অত্যন্ত মার্জিত ও রুচির পরিচয় দেয়।
মজাদার একটি তথ্য দিচ্ছি এ সকল বাজারে বাজার করে একটি আনন্দ আছে, আপনি যাই বাজার করবেন মাপ দিয়ে সামান্য দ্রব্য বেশী দিয়ে দেবেন দোকানি। হেসে আপনার কাছে জানতে চাইবেন - আপনি খুশি?
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০২
ঢাকার লোক বলেছেন: অনেক দেরিতে এলাম, আপনার মালয়েশিয়ায় খাওয়া দেখে মনে হলো "নাসি গোরেং আয়াম" এর কথা নাসি ভাত, আর আয়াম মুরগি, বলা যায় চিকেন ফ্রাইড রাইস, সারা দেশেই যে কোন ফুড স্টলে পাওয়া যায় এবং বড় উপাদেয়। মালয়েশিয়ার মত এত লোকজন বাইরে খেতে আমি আর কোথাও দেখিনি। কাছেই কোথাও ফুড কর্নার না থাকলে বাড়ি নাকি ভাড়া হয় না! পেনাং এ স্যাটিয়া বা এরকম নামে একরকম কাবাবও দারুণ জনপ্রিয়!
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মাম্মা রেস্টেুরেন্টে মধ্যরাত এমন কি কিছু কিছু রেষ্টোরেন্ট আছে সারারাত খাবার দাবার চলে। খাবারের মান খুবই উন্নত তাই বাসায় রান্না করার ঝামেলাতে যেতে হয় না। বাইরে খেয়ে নেন বেশীরভাগ লোক। হালিয়া ও বা আদা চা আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। তাছাড়া আছে রুটি চানাই নামের পরোটা। এগুলোও বেশ মজাদার রুটি।
মালয়েশিয়াতে তিনটি জাতি মিলেমিশে আছে তারা হচ্ছেন - মালাই, ইন্ডিয়ান, চাইনিজ। চাইনিজদের রান্না করা কাবাব যথেষ্ট মজাদার। তবে আমার কাছে মনে হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে ভালো কাবাব করেন ইরানী আর তার্কিশ শেফ। - মনে রাখার মতো কাবাব।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা।
২৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:১৩
ঢাকার লোক বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। রোটি চানাই সত্যি খুব জনপ্রিয়, সকালে দোকানে লাইন না দিয়ে কেনা দূরুহ। রোটি চানাই 'মালয়েশিয়ান পরোটা' নামে আজকাল বাংলাদেশেও দোকানে পাওয়া যায়, আমেরিকা, কানাডা সহ অন্যান্য দেশেও পাওয়া যায়। মালইদের খাবারে মশলা কম ব্যবহার করে, সেই তুলনায়ায় ভারতীয়দের রেস্তোরাঁগুলোতে আমাদের দেশীয় স্বাদের ঝাল মাংস বেশ মজাদার। মুসলিম প্রধান মালয়েশিয়ায় ভারতীয়দের রেস্তোরাঁগুলোও সাধারণত মুসলমানদের এবং হালাল খাবার সার্ভ করে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভালো কথা বলেছেন। বাংলাদেশে যে রুটি চানাই পাওয়া তা কোথায় কোন রেস্টোরেন্টে আমার সঠিক জানা নেই, আপনার জানা থাকলে প্লিজ জানাবেন - খেতে পারবো।
আমার মনে হয় না সমগ্র দেশের সমগ্র বিশ্বের সার্বিক পরিস্থিতি খুব দ্রুত স্বাভাবিকের দিকে যাবে। তারপরও একটি বিষয় বলি কিছু খাবার আছে কালচারাল ফুডস বলে খ্যাত। এগুলো সেই দেশে সেইদেশের মানুষের হাতের রান্নাই ভালো লাগে। আপনি মালয়েশিয়াতে এরাবিয়ান রেস্টোরেন্টে খেয়েছেন কিনা জানা নেই, মালয়েশিয়ার এরাবিয়ান রেস্টোরেন্টের রান্না আর আরব দেশের অতি সাধারণ রেষ্টোরেন্টো রান্না আকাশ পাতাল ব্যবধান। আরব দেশে এক ধরনের রুটি পাওয়া যায় তমিজ। আরেকটি রুটি পাওয়া যায় খবুজ। এগুলো অসাধারণ স্বাদ।
প্রবাসে আরব দেশ ব্যতিত মালয়েশিয়া হালাল খাবারের জন্য একটি প্রথম শ্রেনীর দেশ।
২৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০৫
কামরুননাহার কলি বলেছেন: আমি শুধু আপনার ছবিগুলো দেখলাম। এবং অবাক হলাম। আমাদের দেশের মতোই দোকানীদের অবস্থা। কিন্তু একটা বিষয় খুবই দারুন। আশে পাশে কোন রকম ময়লা আবর্জনা নেই কি সুন্দর পরিবেশ। আর আমাদের দেশের হলে গরুর হাতাল বানাইয়া ফালায়।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আসলে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী লেখক কবি সাহিত্যিক কথা সাহিত্যিক প্রবন্ধকার রম্য লেখক জন্ম নিয়েছেন আমাদের দেশে। সব সময় তারা লেখালেখির উপর থাকেন। লেখালেখির মাঝেই দেশের প্রতি ভালোবাসা কাজের বেলায় ঘন্টা। দেশের প্রতি ভালোবাসা আমাদের সত্যি সত্যি কখনো তৈরি হয়নি তাই আমরা নিজ দেশকে কখনো সুন্দর করতে পারিনি, সুন্দর দেখতেও চাইনি। এটিই বাস্তবতা। এটিই এখন পর্যন্ত সত্য বলে বিবেচিত। ভব্যিষ্যত অজানা - - -
মালয়েশিয়ার গ্রামের বাজারগুলো দেখতে আরও সুন্দর। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৫
রক বেনন বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ ঠাকুর ভাই।কয়েকটা ছবি খুবই লোভনীয়। বিশেষ করে খাবারের ছবিগুলো। ছবিগুলো দেখে একটু খারাপ ও লাগলো এই ভেবে যে আমাদের ও এমন বাজার আছে তবে অপরিষ্কার ও অপরিছন্ন। বিশেষ করে বাজার শেষ হওয়ার পর দেখা যায় সবাই আবর্জনাগুলো বাজারেই ফেলে রেখে যায়। অথচ কয়েকটা দেশে দেখেছি তাদের পর্যটনের আকর্ষণের মধ্যে তাদের ছোট ছোট বাজার/ নাইট মার্কেট অন্যতম।
ঠাকুর ভাই, বিভিন্ন দেশে আপনার নানা রকম তিতা-মিঠা অভিজ্ঞতা নিয়ে একটা সিরিজ লিখুন না! মনে হয় চমকপ্রদ হবে। অনেক কিছু জানতে ও দেখতে পারব।
পরিশেষে অনেক অনেক শুভ কামনা রইল আপনার ও আপনার পরিবারের জন্যে। ভালো থাকবেন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রক বেনন ভাই, তথাস্তু। আপনি অবশ্যই অবশ্যই লেখা পাবেন। দেশে প্রবল শীত পরেছে। প্লিজ সাবধোনে থাকুন এব সবাইকে সাবধানে রাখার চেষ্টা করুন। আমি ভালো আছি আমার জন্য ভাই দোয়া করেবন, আমিও আপনার জন্য দোয়া করছি। আগামীতে খুব ভালো কিছু লেখা পাবেন বলে ইচ্ছা প্রকাশ করছি।
শুভ কামনা রইলো ভাই।
২৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৩
ঢাকার লোক বলেছেন: মালয়েশিয়া থেকে আমদানিকৃত প্যাকেট করা ফ্রোজেন "মালয়েশিয়ান পরোটা" ঢাকার আগোরা, মিনা বাজার বা স্বপ্না ইত্যাদি যে কোন বড় বড় ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে পাবেন। মাঝে মধ্যে খেতে ভালই লাগবে, তবে এত তৈলযুক্ত খাবার সব সময় খাওয়া খুব স্বাস্থ্যসম্মত নয়!
অনেক অনেক শুভ কামনা রইল আপনার ও আপনার পরিবারের জন্যে। ভালো থাকবেন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
বিশেষ করে একটি বয়স আছে এই বয়সের পর অতিরিক্ত তৈলযুক্ত খাবার খাওয়াই উচিত না। আর সেই বয়সটি হচ্ছে ৩০ বছর বয়স। দেহের চর্বি সমস্যা এতোই গুরুতর যে সমস্যা হচ্ছে এই চর্বি জমতে যেমন সময় নেয় ঠিক তেমনই এই চর্বি থেকে মুক্তি পেতেও অনেক সময় প্রয়োজন যা আমাদের পক্ষে অসম্ভব বিষয় বলা চলে।
দেশে প্রবল শীত পরেছে। প্লিজ সাবধোনে থাকুন এবং সবাইকে সাবধানে রাখার চেষ্টা করুন। আপনার জন্যও শুভ কামনা রইলো।
২৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
রাতের বাজার নিয়ে ঝলমলে সব ছবি সহকারে দেয়া এই ব্লগটিতে " ইনহাস্ত ওয়াতানম" অনুভবটি বুকে ধারন করা একজন মানুষের ছবি কিন্তু লুকানো যায়নি!
আপনার যা অভিজ্ঞতা তাতে, এবারে দেশীয় হাটগুলো নিয়ে জবরদস্ত কিছু ছবি ব্লগ দিতে পারেন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রতনে রতন চেনে - আর জহুরি চেনে হীরা। আহমেদ জী এস ভাই আপনি মানুষটিকে চিনতে পেরেছেন বা চিনতে চেষ্টা করেছেন তাতেই সেই মানুষটির পক্ষ থেকে আমি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপণ করছি। আমি অবশ্যই অবশ্যই গ্রাম বাংলার দেশী হাটের ছবি ব্লগ ও গল্প পোস্ট দিবো।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা।
২৮| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৭:০১
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ! ছবিগুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। + +
আপনি যেসব দেশে রাতের বাজার বসে বলে উল্লেখ করেছেন, সেসব ছাড়াও, আমি অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নেও কিছু নির্দিষ্ট এলাকায় 'রাতের বাজার' বসতে দেখেছি। তবে ওগুলোর নাম 'রাতের বাজার' হলেও বাজারগুলো বসে সাধারণতঃ বিকেল চারটা থেকেই, শেষ হয় রাত ন'টায়। সেখানে স্বল্প দামী থেকে অনেক মূল্যবান হরেক রকমের পণ্যসামগ্রী বিক্রয় হয়। খাদ্যসামগ্রীও বিক্রয় হয়, এমন কি পানশালাও থাকে।
মালয়েশিয়ায় কয়েকবার গিয়েছি, কিন্তু 'নাসি গোরেং কাম্পুং' এর কথাটা আগে জানা ছিলনা বলে তা খাওয়া হয়নি।
পোস্টে কুড়িতম ভাললাগা। + +
২৪ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:২৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আসিয়ান দেশগুলোতে রাতের বাজার আছরের নামাজের পর পর বা বেলা চারটা নাগাদই বসে যায়। প্রতিটি দেশে স্থানীয় খাবারের জন্য কিছু রেষ্টুরেন্ট থাকে দুঃখজনক বিষয় বাংলাদেশে স্থানীয় খাবারের রেষ্টুরেন্ট প্রায় নেই বললেই চলে। মালয়েশিয়ান স্থানীয় খাবার সবগুলোই বেশ মজাদার তারমধ্য নাসি গোরেং কাম্পুং একটি।
অস্ট্রেলিয়ার অসম্ভব সুন্দর এক দেশ। দেশ গড়ার ইচ্ছে যদি থাকে এক একটি দেশ কেমন হতে পারে তার অন্যতম নিদর্শন হচ্ছে এ সকল দেশ। সারা বিশ্ববাসী অস্ট্রেলিয়াতে পড়তে যাচ্ছেন কারণ কি? কারণ পড়ালেখার মান, আইন প্রশাসন, খাদ্য নিরাপত্তা ও চিকিৎসা সবগুলো প্রথম শ্রেণীর।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
২৯| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৭:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: ৫ নং প্রতিমন্তব্যে আপনি ক্যামেরুন হাইল্যান্ড সম্পর্কে বলেছেন। আমি সেখানে গিয়েছিলাম। সেখানকার চা বাগান এবং শস্যক্ষেত দেখে মুগ্ধ হয়েছি। সেখানে বেশ কিছু সংখ্যক হিজড়াদেরকে কোন বৈষম্য ছাড়াই কর্মরত দেখেছি, এমন কি হোটেলের ফ্রন্ট ডেস্কেও।
২৪ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৩৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ক্যামেরুন হাইল্যান্ড প্রচুর বাংলাদেশী কাজ করেন। তাছাড়া হিজড়া সম্প্রদায় সমগ্র মালয়েশিয়াতে হোটেল সুপারশপের ক্যাশ কাউন্টারে সম্মানের সাথে কাজ করছেন। জু নেগারা /ন্যাশনাল জু মালয়েশিয়াতে পশুপাখির যত্ন ও তাদের অবাধ চলাফেরা দেখার মতো।
মালয়েশিয়া বারো মাস লেবু টমেটো লাউ শিম ফুলকপি পাতাকপি ক্যামেরুন হাইল্যান্ড চাষ হয়। ক্যামেরুন হাইল্যান্ড থাকার জন্য ও বেড়াবার জন্য চমৎকার।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার এলাকায়, ফসলের মাঠের সব জমিগুলোতে চাষ হয়?