নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কফ থেকে বাঁচার উপায় (অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪২



বর্তমান করোনাকালীন সময়ে সবচেয়ে বড় সমস্যা কফ অথবা কাশি, সর্দি ও জ্বর। আমি ডাক্তার নই, হাকিম কবিরাজও নই। যদিও হাসপাতালের সাথে আমার আত্মীয়তার সম্পর্ক আছে অথবা এমনও হতে পারে আমি সাজানো গোছানো একটি হাসপাতালেই বসবাস করি - এটিই আমার বাড়ি এটিই আমার ঘর। যাক প্রসঙ্গে ফিরে যাই। - যে ঔষধের কথা বলছি এটি অনেক অনেক পুরাতন ও গ্রাম বাংলার ঘরে তৈরি একটি অন্যতম সেবা ও কবিরাজি চিকিৎসা।

আমরা শীতের দেশের মানুষ নই আর তাই হয়তো মোটামোটি ১৫ - ১৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস শীতেই আমরা রিতিমতো কাবু হয়ে পরি। এবার শীতে হয়তো অনেকে কফ কাশির কষ্ট করছেন। আর সাথে আছে করোনার ভয়। আমার বেহেস্তবাসী দাদীজান একটি কথা বলতেন - “ভয়ে ক্ষয়” আমার দাদীজান আমার জীবনের বেস্ট শিক্ষক ছিলেন - আছেন - থাকবেন অনন্তকাল। তাই অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে বলছি - সাহস রাখুন, শুধুমাত্র সাহস দিয়ে জীবনের অনেক বড় বড় সমস্যা মোকাবেলা করা সম্ভব। ১৯৭১ এর যুদ্ধে পাকিস্তানিদের তুলনায় আমরা শারীরিকভাবে দুর্বল হয়েও আমাদের যুদ্ধে জয়ী হওয়ার অন্যতম কারণ ছিলো অদম্য সাহসিকতা আর বুকভরা দেশপ্রেম

বুকে জমাট বাঁধা কফ থেকে মুক্তি পাওয়ার খুব ভালো একটি প্রিপারেশন আমার জানা আছে। যারা মনে করছেন আপনার বুকে হয়তো কফ জমে আছে, বুকে জমে থাকা কফ বার হচ্ছে না, কফের কারণে যথেষ্ট কষ্ট পাচ্ছেন। তাদের জন্য খুবই উপকারী একটি তথ্য: -



আস্ত দারুচিনি - ব্লেন্ডার/শিল পাটা/ হামান দিস্তা দ্বারা মিহি গুড়ো করে দারুচিনি ও মধু মিশ্রন করতে হবে। দারুচিনি ও মধু মিশ্রনের অনুপাত। ৭ঃ১ - অর্থাৎ ৭ চা চামচ মধুর সাথে ১ চা চামচ দারুচিনি গুড়ো। মধুর সাথে পেস্ট করে কাঁচের বয়ামে করে শুকনো স্থানে সংরক্ষন করুন। অবশ্যই ফ্রিজে রাখা যাবে না। সকালে ঘুম থেকে উঠে ফুল এক চা চামচ খেতে হবে, আর রাতে ফুল এক চা চামচ। দারুচিনি মধু পেস্ট খাবার পর একগ্লাস কুসুম গরম পানি পান করুন। (অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন খাঁটি মধু পাবো কোথায়? - খাঁটি মধুর প্রয়োজন নেই, মধু মিশ্রনের কারণ - মুখে যেনো ঝালের অনুভব কম হয়। নিজের হাতে মধুর চাক ভাঙ্গতে না পারলে খাঁটি মধু কোথাও নেই)

দারুচিনি মধু পেস্ট
১ চা চামচ + ০ + ১ চা চামচ

দুই দিনে আপনি বুকে জমা কফ থেকে মুক্তি পাবেন ও শান্তি পাবেন। কফ তরল হয়ে সাধারণ কফের মতো বেড়িয়ে যাবে। অতিরিক্ত ঝাল মনে হলে আধা চামচ করে খেতে পারেন। দুধের বাচ্চা ও গর্ভবতী মায়েদের অবশ্যই খাওয়া নিষেধ। তবে ছয় বছরের অধিক বয়সের শিশুদের ১/৬ - ১/৪ চা চামচ করে দুই বেলা খাওয়ানো যাবে।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ নেই।
কারা খেতে পারবেনঃ ছয় বছরের অধিক বয়সের শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত।
কাদের জন্য নিষেধঃ গর্ভবতী মা, কিডনি আক্রান্ত রোগী সহ যে কোনো ধরনের গুরুতর অসুস্থ রোগী (উল্লেখিত ব্যক্তিদের একমাত্র রেজিস্টার্ড চিকিৎসক নির্দেশিত খাবার ও ঔষধ ব্যতিত কোনো কিছুই খাওয়া উচিন না)
সতর্কতাঃ দারুচিনি ও মধু পেষ্ট খাবার পর যথেষ্ট পুরাতন কফ বেড়িয়ে আসতে পারে, তাই অনুগ্রহ করে যত্রতত্র কফ কাশি নিক্ষেপ করা থেকে অবশ্যই বিরত থাকুন। এবং অবশ্যই অবশ্যই টিস্যু ব্যবহার করুন। পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন।

আজকের লেখা এখানেই শেষ করছি, বাদবাকি মন্তব্যে আলোচনা হতে পারে। আজকের মতো দোয়া চেয়ে সকলের কাছে বিদায় নিচ্ছি। সকলের জন্য শুভ কামনা রইলো। নিজে নিরাপদ থাকুন এবং সকলকে নিরাপদ রাখতে সচেষ্ট হোন।


দারুচিনি ও মধুর বিভিন্ন উপকারিতাঃ
১। মধুর সঙ্গে দারুচিনি
২। মাথাব্যথা দূর করতে দারুচিনি মধু
৩। মধুর সঙ্গে দারুচিনি উপকার

ছবিঃ মধুর সঙ্গে দারুচিনি
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ সামহোয়্যারইন ব্লগ। নির্বাচিত পোষ্টে “উক্ত লেখাটি” স্থান দেওয়াতে সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।





মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশ ও ভারতে যেসব দারুচিনি বিক্রয় হয়, সেগুলো কি আসল?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



জ্বী আসল। চাঁদগাজী ভাই, আপনাকে একটি মজাদার তথ্য দিচ্ছি - হাজার ফলের মাঝে কলা একটি ফল। বাদ দিন কলা। শত শত কলার মাঝে সাগর কলা একটি কলার জাত - ঠিক? শুধু বাংলাদেশেই এই সাগল কলার ৭ - ৯ ধরনের সাগর কলা পাওয়া যায়। বাংলাদেশে দারুচিনি গাছ আছে খুবই সামান্য, বাদবাকি সবই আমদানি করা, এসব ভারত ও ইন্দোনেসিয়া থেকে আমদানি হয়। এলাকার মাটি ও আবহাওয়ার কারণে যেমন দারুচিনি ভিন্নতা আছে আবার জাত ও শ্রেনীর কারণেও আছে।

আজ থেকে ২০ বছর আগে আপনার সাথে আমার পরিচয় হলে আপনাকে বলতাম দেশে চলে আসুন দেশেই আমেরিকান জীবন যাপন করতে পারতেন।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি বেশীরভাগ দেশেই ছিলাম; গত আড়াই বছর সমস্যা বেশী হওয়ায় আমি দেশে থাকছি না; অবস্হা ভালোর দিকে গেলে, আমি আবারো দেশেই থাকবো।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




কাজের বিনিময়ে খাদ্য তালিকায় কষ্টের যে শ্রম তা বলে যদি ব্যাখ্যা করতে হয় তাহলে আমি প্রথম সারিতে চলে আসি। হাসি কান্না সুখ দুঃখে জীবনের অর্থ আমাদের দেশে আমি খুঁজে পাই। আপনি বাড়ির দিকে যাচ্ছেন - পথে পথে মানুষের সাথে কথা বলে বলে ভালো মন্দ জিগ্যাসা করে। দুর দুরান্ত থেকে যখন কেউ জানতে চান মিয়া বাই ভালা আছেন নি? আমি ভালো আছি না মন্দ আছি তা নয়, এই একটি কথা মন ভরে যায় - যা কখনো প্রবাসে পাওয়া যাবে না।

আমি কখনো প্রবাস বিরোধী নই, কিন্তু নিজের বাড়ি নিজের দেশ হচ্ছে নিজের সবচেয়ে বড় আশ্রয়। এতো বড়, এতো আপন আশ্রয় পৃথিবীর কোথাও নেই।

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৩২

রামিসা রোজা বলেছেন:

খুবই প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট দিয়েছেন ।
দারুচিনি ও মধুর মিশ্রণ এত উপকার করে জানা ছিল না
আর আপনার লিঙ্ক ধরে পড়ে এলাম ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




গুগলে সার্চ করে নানা সংবাদ মাধ্যমে দারুচিনি ও মধুর উপকারিতা সম্পর্কে আরও জানতে পারবেন। গরম মসলা সবগুলো মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী ও ঔষধিগুণে সম্পন্ন। আপনাকেও ধন্যবাদ।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর একটি পোস্ট।
এরকম পোষ্ট আরো বেশী দরকার।

আমার পা খুব চাবায়। রাতে ঘুমাতে পারি না। অনেক ডাক্তার দেখিয়েছি। ফলাফল শূন্য।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমার জানামতে ও আমার ধারণাগুলো আমি ব্লগে লিখবো, হয়তো সময় লাগবে তবে আমি নিয়মিত লিখে যাবো। আপনি একজন ভালো অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ দেখান। এতো অল্প বয়সে পা ব্যাথা পা চাবানো ভালো কথা নয়। বয়সকালে আরোও বাড়বে।


৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: জানা রইলো, উপকারী পোস্ট।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



দারুচিনির সাধারণ দাঁত ব্যথা নিরাময় করে। দারুচিনির অনেক অনেক গুণাগুণ। আমি তিনটি লিংক শেয়ার করেছি। পড়ে দেখতে পারেন। ধন্যবাদ।

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমার জানামতে ও আমার ধারণাগুলো আমি ব্লগে লিখবো, হয়তো সময় লাগবে তবে আমি নিয়মিত লিখে যাবো। আপনি একজন ভালো অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ দেখান। এতো অল্প বয়সে পা ব্যাথা পা চাবানো ভালো কথা নয়। বয়সকালে আরোও বাড়বে।

এরকম বিষয় নিয়ে আপনার লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।

প্রায় দশ বছর হয়েছে এই চাবানো। ডাক্তারগন ক্যালশিয়ামের ওষুধ দেয়। কোনো উপকার পাই না। তবে যখন পা চাবায় তখন কেউ পা পাড়িয়ে দিলে আরাম হয়।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনি অবশ্যই অবশ্যই ভালো চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হবেন - কারণ এ সকল সমস্যা পরবর্তীতে অনেক বড় ধরনের ঝুঁকির কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। প্রয়োজনীয় পোস্ট, তথ্য নিয়ে খুব ভালো ভালো পোস্ট দিতে চেষ্টা করবো, আশা করছি আপনাদের আশাহত হতে হবে না।


৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



খুবই উপকারী একটি মেডিসিনাল ও মসলাজাতীয় বিষয় দারুচিনি নিয়ে লিখেছেন । মধুর সাথে দারুচিনি কাশের জন্য
উপকারী জানা হলো । দারুচিনির রেড হট কান্ডিও কাশের জন্য বেশ উপকারী ।

আমি প্রায় নিয়মিতই এ দারুচিনি কান্ডি খাই , গলার খসখসে ভাব কেটে যায় ।
আমাদের দেশের বাড়ীতে শ্রীলঙ্কান জাতের একটি বেশ বড় দারুচিনি গাছ ছিল ।
গাছের পাতা দেখতে বড় তেজপাতার মত । গাছের ডাল কেটে তার থেকে ছাল
তুলে নিয়ে বাদামি রঙের সুঘ্রাণযুক্ত, পাতলা, মসৃণ, সুস্বাদু ও মিষ্টি দারুচিনি পাওয়া
যেতো । পারিবারিক প্রয়োজন মিটিয়েও পাড়া প্রতিবেশীদেরকে বিলানো যেতো ।
দারুচিনির পাতাও ব্যবহার করা যেতো ।

কৃষি তথ্য বিভাগ সুত্র থেকে জানা যায়
বাংলাদেশের আবহাওয়া দারুচিনি চাষের জন্য উপযুক্ত। দেশের সর্বত্র বিশেষ করে
পার্বত্য এলাকার অম্লধর্মী মাটি সমৃদ্ধ পাহাড়ের পতিত ঢালে খুব সহজেই দারুচিনির
বাণিজ্যিক বাগান করা যেতে পারে বলে কৃষিবিদগন । দেশের পার্বত্য অঞ্চলের মোট
আয়তন ১৩,২৯,৫০০ হেক্টর বা ১৩,২৮১ বর্গকিলোমিটার। আয়তনের দিক থেকে এ
অঞ্চল বাংলাদেশের মোট আয়তনের এক-দশমাংশ হলেও ভূপ্রকৃতিগত কারণে এ
অঞ্চলের আবাদি জমির পরিমাণ ১৮১৫৯৪ হেক্টর, যা মোট আয়তনের মাত্র ১৪%।
পার্বত্য অঞ্চলে আবাদযোগ্য অনাবাদি জমি আছে প্রায় ৩৭০৮৪ হেক্টর।এসব
অনাবাদি জমিতে পরিকল্পিতভাবে দারুচিনির বাগান গড়ে উঠতে পারে।
২০১৭ সালে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক সারাদেশে চাষযোগ্য
দারুচিনির একটি জাত অবমুক্ত করা হয়েছে, যা বারি দারুচিনি-১ নামে পরিচিত।
এ জাতটির বাকলে অতি মাত্রায় সুঘ্রাণযুক্ত উদ্বায়ী তেল রয়েছে এবং জিংক সমৃদ্ধ।
খরা ও লবণাক্ততা সহনশীল। আর হেক্টর প্রতি ৩৮৫ কেজি বাকল পাওয়া যেতে পারে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভাই সাহেব,
আপনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য রেখে আমার পোস্টের যে মূল্যায়ন করেছেন তার জন্য আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। একটি মজাদার তথ্য দিচ্ছি সকল প্রকার গরম মসলা: - লবঙ্গ, এলাচি, দারুচিনি, গুলমরিচ (সাদা ও কালো) তেজপাতা আমাদের রক্তে কোলেষ্টরল লেভেল সমতা রাখতে অত্যন্ত কার্যকরি ভূমিকা রাখে। আপনি যেভাবে ইচ্ছে গরম মসলা খেতে পারেন।

দারুচিনি সহ সকল গরম মসলা গাছের পাতাও রান্না করা সহ মসলা সুগন্ধি ও ঔষধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে সেই পুরাণ কাল থেকে। রামায়ণ মহাভারতেও এলাচি দারুচিনি লবঙ্গের কথা উল্লেখ আছে।

যাদের সাইনাসের সমস্যা আছে তাদের জন্য খুবই উপকারী দারুচিনি পেস্ট, দারুচিনি তৈল, দারুচিনি দিয়ে গরম চা। এছাড়া দারুচিনি দাঁতের জন্যও অত্যন্ত উপকারী, দারুচিনি সেবনে দাঁতের ক্ষয়রোধ করে ও দাঁতের গোড়া মজবুত করে।

এক সময় আপনাদের বাড়িতে শ্রীলংকান জাতের দারুচিনি গাছ ছিলো জানতে পেরে বুঝতে পারছি গাছটি এখন নেই। আপনাকে আরেকটি তথ্য দিচ্ছি সকল প্রকার গরম মসলা গাছ অত্যন্ত সেনসেটিভ প্রকৃতির হয়ে থাকে। আমাদের বাড়িতেও দারুচিনি গাছ ছিলো বর্মা জাতের দারুচিনি গাছ - আমার দাদাজান বার্মা থেকে এনেছিলেন। অতিবৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে গাছটি মারা গেছে। লবঙ্গ, এলাচি, দারুচিনি, গুলমরিচ (সাদা ও কালো) তেজপাতা গাছ এরা জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না।

মালয়েশিয়া যেভাবে পাম বাগান করেছে আমাদের দেশে পার্বত্য অঞ্চলে পাম অথবা মসলাজাত দ্রব্য আদা, লবঙ্গ, এলাচি, দারুচিনি, গুলমরিচ (সাদা ও কালো) তেজপাতা গাছ চাষা করা সম্ভব। আশা করি এ সকল কৃষি ইন্ডাস্ট্রি শুরু হবে দেশের মঙ্গলের জন্য দেশের জনগণের জন্য দেশের উন্নয়নের জন্য কৃষিকে দেশের প্রথম কাতারে রেখে সরকার ব্যবস্থা নিবেন আর সাধারণ জনগণও সরকারের ডাকে সাড়া দিয়ে সমগ্র দেশে কাজ করে যাবেন।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।


৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:১৯

বলেছেন: আসল মধু পাওয়া যায় কি !!!'

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ল ভাই, খাঁটি মধু একমাত্র নিজে উপস্থিত থেকে / নিজের হাতে চাক ভাঙ্গতে পারলে আপনি খাঁটি মধু পাবেন। এছাড়া খাঁটি মধু বাজারে কিনতে পাওয়া যায় আমার বিশ্বাস হয় না। এগুলো মধু না - এগুলো ফ্লেভার দেওয়া চিনির সিরাপ। আমি চাষ করা মধু নিজে চাষী থেকে সংগ্রহ করেছি। চাষী মৌমাছিকে গুড় চিনির সিরাপ তৈরি করে পান করিয়ে থাকেন। এই মৌমাছি ক্ষেত থেকে নানা ধরনের ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করার মতো মৌমাছি না। এদের গুড় চিনি খাইয়ে দুর্বল করে রেখেছে।

আমি মধু নিয়ে বিস্তারিত লিখবো। আপনাকে পেয়ে ভালো লাগছে।

৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:২২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মোটামুটি অনেক উপকার দেখছি !!
লিন্ক দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সকল প্রকার গরম মসলা: - লবঙ্গ, এলাচি, দারুচিনি, গুলমরিচ (সাদা ও কালো) তেজপাতা আমাদের রক্তে কোলেষ্টরল লেভেল সমতা রাখতে অত্যন্ত কার্যকরি ভূমিকা রাখে। এছাড়া গরম মসলাকে আমাদের উপকারী ও বন্ধু মসলা বলার অন্যতম কারণ সবগুলো মসলা ঔষধি গুণে ভরপুর। আপনি যে কোনো রান্নাতে পরিমান ও স্বাদ অনুযায়ী গরম মসলা খেতে পারেন। তাতে উপকার পাবেন এবং কোনো প্রকার ক্ষতি নেই।

১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:১৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সর্দি,কাশি বা জ্বর কেন জানি কোনটাই আমার হয় না।ছোট বেলায়, বর্ষায় তিন চার ঘন্টা পানিতে থাকতাম প্রতি বছর।সারা শীত কাল কাটিয়ে দিতাম হাল্কা গরম কাপড়ে। একাত্তুরে সারাটা বর্ষাই জামা কাপড় গায়েই ভিজত গায়েই শুকাতো।তার পরও সর্দি বা জ্বর হয়নাই একদিনের জন্য।
ছোট আকারে বানিয়ে মার্কেটিং করে দেখতে পারেন।দেশের লোকের উপকার হয়।বাজারের কাশির ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া খুব বেশি।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বিচিত্র কারণে কিছু মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে প্রবল। এবং এটি জেনেটিক। এটি অর্জন করা সম্ভব নয়, এটি বাই বর্ন জেনেটিক্যালি পেতে হয়। আমার মনে হচ্ছে আপনি তেমন একজন।

একাত্তরে বাংলাদেশের মানুষ পুরো বর্ষা বৃষ্টি কাঁদায় মাখামাখি হয়ে গ্রাম কে গ্রাম দৌড়েছেন। আহারে জীবন। দুই দিন তিন দিন পর পর ভাত খেয়েছি, বাকি সময় চিড়া মুড়ি কলের সাদা পানি খেয়ে পার করেছি।

সকল প্রকার গরম মসলা: - লবঙ্গ, এলাচি, দারুচিনি, গুলমরিচ (সাদা ও কালো) তেজপাতা আমাদের রক্তে কোলেষ্টরল লেভেল সমতা রাখতে অত্যন্ত কার্যকরি ভূমিকা রাখে। এছাড়া গরম মসলাকে আমাদের উপকারী ও বন্ধু মসলা বলার অন্যতম কারণ সবগুলো মসলা ঔষধি গুণে ভরপুর। আপনি যে কোনো রান্নাতে পরিমান ও স্বাদ অনুযায়ী গরম মসলা খেতে পারেন। তাতে উপকার পাবেন এবং কোনো প্রকার ক্ষতি নেই।

১১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪২

রক বেনন বলেছেন: দারুন একটি তথ্য দিলেন ঠাকুর ভাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ। আজই তৈরি করবো।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




রক বেনন ভাই,
আপনাকে আরোও একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিচ্ছি দারুচিনি মধু খাওয়াতে আপনার সাইনাস সমস্যা থাকবে না। নাক বন্ধ সমস্যা থাকবে না। তাতে করে পর্যাপ্ত সময় ঘুম হবে এবং নাক বন্ধ না থাকার কারণে মস্তিস্ক ও হার্ট অক্সিজেন সংগ্রহ করতে পারে সহজে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৮

অক্পটে বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট ধন্যবাদ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি পোস্টের শিরোনামে লিখে দিয়েছি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট - যাতে করে আপনাদের সামান্য হলেও উপকার হয়। আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৭

নীল আকাশ বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। আমি এটা বানিয়ে খাবো। প্রাকৃতিক ঔষুধ সব সময় ভালো হয়।
আপনাকে ধন্যবাদ এই পোস্টের জন্য।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




গরম মসলা মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী ও বন্ধুপ্রতিম। এতো এতো ঔষধি গুণের জন্য আমাদের সকলের বাসাবাড়িতে লবঙ্গ, এলাচি, দারুচিনি, গুলমরিচ (সাদা ও কালো) তেজপাতা কিছু সংগ্রহে রাখা উচিত - যে কোনো সময় যে কোনো কাজে প্রয়োজন হতে পারে - হয় রান্নার জন্য অথবা ঔষধি কাজের জন্য। আপনাকেও ধন্যবাদ।


১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: কাশির জন্য আমি নিজেই ওরজিনাল মধু খেয়ে উপকার পেয়ে। এবং মধু ও কালো জিরা খেয়ে ওরিশের উপকার হয়েছে একজনের।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




খাঁটি মধু খেতে পারাও ভাগ্যের ব্যাপার। নিঃসন্দেহে আপনি একজন ভাগ্যবান মানুষ। কাইল্ল্যা জিরার অনেক উপকার আছে তবে আমার কাছে এই দ্রব্য ভালো লাগে না। আমি কাইল্ল্যা জিরা খেতে পারি না। একজন সুস্থ সবল মানুষ দুই থেকে তিন চা চামচ খাঁটি মধু খেতে পারেন এর বেশী খেতে পারেন না। আমি সময় করে লিখবো মধু সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে।


১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,






আপনার লেখাটি পড়লুম। গুড়ো দারুচিনির সাথে মধু না মেশালেও চলে বলেছেন, বলেছেন ঝাল থেকে বাঁচতেই মধুর ব্যবহার। তার মানে ১ চামচ করে গুড়ো দারুচিনি খাওয়া যাবে সকাল বিকেল ।

কিন্তু উইকিপিডিয়াতে "Cinnamon challenge" ( সূত্র: Click This Link ) শিরোনামের একটি লেখাতে দেখলুম, শুধু ১ চামচ গুড়ো দারুচিনি খাওয়া গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকির জন্ম দেয়। এমনকি তা মৃত্যুর কারনও হতে পারে। কারন দারুচিনিতে থাকা "সিনামালডিহাইড" নামের রাসায়নিক পদার্থটি শ্বাসতন্ত্রের ঝিল্লির কোষকলা সহ চামড়াতেও উত্তেজনা সৃষ্টি করে দম আটকে যাওয়া, বমি, শ্বাসকষ্ট সহ নিউমোনিয়া এমনকি "লাং কোলাপস" করতে পারে।
অবশ্য আপনি গুড়ো দারুচিনি মধু সহকারে খাওয়ার পরপরই পানি খাওয়ার কথা বলেছেন। এতেই মনে হয় বাঁচোয়া। অনেক কিছুর শুকনো গুড়ো ঝট করে খেলে যে গলায় আটকে যায়, সে তো আমাদের অভিজ্ঞতাতেই জানি। মধু যোগ করাতে গুড়ো দারুচিনির সে শুষ্কতা থাকেনা। তাই দম আটকানোর সুযোগ নেই।

আমি পাঠকদের এ ব্যাপারে আরো সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়ে আপনার এই কথাটি "আপনি যেভাবে ইচ্ছে গরম মসলা খেতে পারেন। কোনো প্রকার ক্ষতি নেই।"র বিপরীতে বলতে চাই - মশলা ইচ্ছেমতো খাওয়া মনে হয় ঠিক নয়। আপনি যে ভাবে নিয়ম মেনে খাওয়ার কথা বলেছেন তেমন তেমন সব নিয়ম মেনে খেলে ভালো।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আহমেদ জী এস ভাই,
আপনি সঠিক। আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত মধু ও দারুচিনি মিশ্রনের অনুপাত উল্লেখ করতে ভুলে গিয়েছি। মধু ও দারুচিনি মিশ্রনের অনুপাত হবে যথাক্রমে ৭ঃ১ - অর্থাৎ ৭ চা চামচ মধুর সাথে ১ চা চামচ দারুচিনি গুড়ো। আমি পোস্টে কারেকশান করে তা উল্লেখ করে দিয়েছি।

গরম মসলা যে কোনোভাবে খেলেই মানব শরীরের জন্য উপকারী তবে তা অবশ্যই একটি পরিমাণ থাকতে হবে, যেমন মুখে সুগন্ধির জন্য একজন দিনে হয়তো তিনটি এলাচ খেতে পারেন, কিন্তু সারা দিন খেলে অবশ্যই অবশ্যই তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়াবে। ঠিক তেমনই দারুচিনি অতিরিক্ত অবশ্যই ক্ষতির কারণ হবে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছেন।

যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে বলতে খাবারের সাথে লাল মরিচ না দিয়ে গুল মরিচ, চায়ে লবঙ্গ/দারুচিনিিএলাচি/তেজপাতা ইত্যাদি। আহমেদ জী এস ভাই অতিরিক্ত বা মন ইচ্ছা মতো আমরা দুধ খেলেও মারা যাবো। নানান খাবারে আমরা অবশ্যই পরিমাণ মতো গরম মসলা খেতে পারি এটিই আসলে বলার উদেশ্য। আমি মন্তব্য উত্তরে কারেকশান করে দিচ্ছি। তাতে সকলের বুঝতে সুবিধা হবে।

১৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১০

ইসিয়াক বলেছেন:

অনেক আগে মারাত্নক ঠান্ডা কাশির সমস্যা ছিলো আমার । গত পাঁচ ছয় বছর আল্লাহর রহমতে তেমন কোন সমস্যা নেই।
অনেক প্রয়োজনীয় পোস্ট। আমার কাজে লাগবে নিশ্চয়।
শুভ সকাল প্রিয় মাহমুদ ভাই।
দোয় রইলো।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ইসিয়াক ভাই, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্যও দোয়া রইলো।

১৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০০

জুন বলেছেন: @ আহমদ জী এস
আমিতো ভারতীয় অভিনেত্রী শিল্পা শেঠির হেলথ টিপস ফলো করছি ;) জিরা মৌরি আর জৈন সমান পরিমাণ টেলে গুড়ো করে খাচ্ছি পেটের সমস্যা, একটু ভাজাভুজি খেলেই গ্যাস ফর্ম করে বুক পিঠ প্রচন্ড ব্যাথা ইত্যাদি সমাধানে। এখন আপনি যা বললেন গুড়ো মশল্লার কথা তাতে আমার কি হবে :-/

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আয়ুর্বেদ হাকিম চিকিৎসা বা ঔষধি আমরা নিজে নিজে করে থাকি কারণ এগুলো ভেষজ উপাদানে তৈরি বিধায় ক্ষতি নেই, তবে গুরুতর চিকিৎসার জন্য হসপিটাল ও ডাক্তার ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। আমরা রান্না সহ চায়ে যে পরিমান গরম মসলা খেয়ে থাকি তাতে শরীরের কোনো ক্ষতি নেই উপকার ছাড়া। বরং নিয়মিত মসলা চা, মসলা দিয়ে গরম পানি ভালো হতে পারে।


১৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫১

আমি সাজিদ বলেছেন: শুভ দুপুর। শুভেচ্ছা নিবেন। আপনার স্বাস্থ্য সচেতনতা বরাবরই আমাকে মুগ্ধ করে। পোস্টটি চোখে পড়লো। প্রথম কয়েকটা লাইন দেখে মনে হলো সর্বনাশ! ঠাকুর মাহমুদ ভাইয়ের মতোন একজন জ্ঞানী লোক বুঝে শুনে কথা বলছেন তো! নাকি স্বাস্থ্য সচেতনতার জন্য আন্তরিক থেকে অনলাইনের বিভিন্ন জায়গা থেকে লেখা জুড়ে দিতে গিয়ে ব্যাপারটা খেয়াল করেন নি। আমি জানি না, আমার মন্তব্য আপনি কিভাবে নিবেন। তবুও যেহেতু আমরা সহব্লগার তাই সেই অধিকার থেকে কিছু দৃষ্টিকটু ভুল আপনাকে ধরে দিচ্ছি, ঠিক আছে?

প্রথমে বলেছেন - করোনা কালীন সময়ে বড় সমস্যা কফ কাশি সর্দি। এখানে দ্বিমত। আপনি নিজেই বলেছেন আপনি ডাক্তার বা হাকিম কবিরাজ কিছুই নন। এজন্যই হয়তোবা আপনার মোটাদাগের ভুল বাক্যটি চোখে পড়েনি। সর্দি কফ কাশি এগুলো বড় সমস্যা নয়, বড় সমস্যা হচ্ছে যে কারনে এই সর্দি কাশি কফ হলো সেটাই। ধরুন কারও সিওপিডি আছে, তার এই সময়ে কাশি ও কফ হবে এটা স্বাভাবিক, এজন্য তাকে কাশির সিরাপ বা এর বিকল্প আপনার এই মধু দারুচিনি দিলেই হবে না। এই কাশির সাথে যদি জ্বর থাকে, শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা হয় তাহলে এন্টিবায়োটিক দিতে হবে ( অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে, গুগল করে নয়), আবার ধরুন ঠাকুর ভাই, আপনার ফুসফুসের বাতাস সরবরাহকারী পাইপগুলো বড় হয়ে গেলো, এগুলোতে আঠালো পদার্থ জমা হয়, এজন্য বুক ভারি থাকে, বছরের একটা সময়ে খুব কষ্টে ভুগেন, সকালে কফ বের হয় বেশী, প্রচুর কাশিও হয় - এই ধরনের সমস্যাও দারুচিনি মধু বা কাশির সিরাপ খেলে কমবে না। এন্টিবায়োটিক বা অন্যদরকারি ওষুধ খেতে হবে।
ঠাকুর ভাই আমার মনেহয় আপনি ভেবেছেন করোনায় সবাই বুঝি শুধু ভাইরাসের কারনেই কফ কাশি সর্দিতে ভুগেছেন। আসলে তা ভুল। যে আক্রান্ত তার লক্ষন উপসর্গ বিবেচনা করা ছাড়া আমি আপনি কেউ সিদ্ধান্ত নিতে পারি না যে - কমন কোল্ড নাকি কোন ইনফেকশন। আশা করি আমি আপনাকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছি - কাজেই পোস্টের মূল সুরটি হবে যারা কমন কোল্ডে ভুগছে কিংবা ভাইরাল ইনফেকশন পরবর্তী রিএকশনে কাশিতে ভুগছে তাদের জন্য মধু বা দারুচিনির রেসিপি। এই যে, একটা ভুল ধরে দিলাম।
আরেকটা বিষয় আমাদের মনে রাখতে হবে - কাশির সাথে কফ মানে শুধু মধুর রেসিপি খেলে হবে না। কফের রং কি, সকালে নাকি বিকালে বেশী বের হয়, স্মেল আছে কিনা, কফের সাথে মাঝে মাঝে রক্ত যাচ্ছে কিনা, কতদিন ধরে কফ যাচ্ছে, আক্রান্তের বয়স কত, খাদ্যাভ্যাস কেমন এসব মাথায় রেখেই কফ শব্দটির সাথে চিকিৎসকরা মোকাবিলা করেন। চিকিৎসা বিদ্যায় পড়ানো হয়, এই যে কফ যাচ্ছে এই কফটা কি কারনে যাচ্ছে ( শতটা কারন থাকতে পারে, শতরকম ভাবে আক্রান্তরা চিকিৎসকের কাছে আসতে পারে), আশা করি আমি বুঝাতে পেরেছি যে কফের পেছনের কারনটা সঠিকভাবে উদঘাটন করা ছাড়া সব কফকে করোনা কফ বা সিজনাল কফ বলার আগে ভাবতে হবে আমি যাকে উপদেশ দিচ্ছি আপনি তার ক্ষতির কোন কারন হচ্ছি না তো। কাজেই আপনি কিছু কথা প্লিজ এডিট করে দিন। ভালো লাগবে। আর আপনার আরেকটি বড় ভুলটি ধরে দিয়েছেন জী এস স্যার। আশা করি আমার মন্তব্যটিকে গঠনমূলক হিসেবেই নিবেন। সবার জন্য আপনার ভাবনা এপ্রিশিয়েট করার মতোন। আপনিই সত্যিকারের দেশপ্রেমিক।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমার মনে হয় আপনি গুরুতর রোগী আর সাধারণ রোগী এক করে ফেলেছেন। উদাহরণ: আমরা সকলে জানি জ্বরের জন্য চিরতার পানি ভালো, এখন আপনার টাইফয়েডে আপনি এখন মরেন তো তখন মরেন, স্থানীয় ডাক্তার ভয়ে আপনার কাছে যেতে রাজী হচ্ছেন না - আমরা কি করবো চিরতার পানি খাওয়াবো নাকি জরুরী বিশেষ ডাক্তারের কাছে নিবো?

আপনার কাশতে কাশতে যক্ষা হয়ে গেছে কফের রং ভয়ঙ্কর! সাথে রক্ত যাচ্ছে এখন করণীয় কি - মধু দারুচিনি গুড়ো! ইন্দোনেসিয়ার দারুচিনির আস্ত গাছ আর মধুর চাক মৌমাছি সহ গিলে ফেললেও উপকার হবে বলে আমি মনে করি না, আপনি মনে করেন কি। তাহলে উপায় কি?

মাথা ব্যথা হলে আমরা মাথায় পানি দেই, প্যারাসেটামল খাই, এখন আপনার মাথায় ক্যান্সার - আপনাবে নিয়ে আমরা কি করবো প্যারাসেটামল আর এক গ্লাস পানি দিবো নাকি বিশেষজ্ঞের কাছে যাবো।

সারা বিশ্বে করোনার চিকিৎসা নেই আর করোনার চিকিৎসা হবে দারুচিনি মধুতে?

আপনিই সত্যিকারের দেশপ্রেমিক। (শিশু বক্তা আর কাকে বলে) - পোস্টে কি আমাকে দেশপ্রেমিক মনে হচ্ছে? - গুড জোক!

আমার আজও একটি পোস্ট আছে আশা করি সেখানেও কিছু ভুল খোঁজে পাবেন! আপনি কি ভারতীয় সিরিয়ালের ভক্ত? অফিসে কি আপনার উপর সবাই বিরক্ত? তাহলে আপনি নিজের কাজ সঠিক ভাবে করছেন না, অন্যদের দেখে দেখে সময় অপচয় করছেন। এখানের প্যাঁচ সেখানে লাগাতে চেষ্টা করছেন - বাংলা সিনেমার কুটনি বুড়ি সুমিতা দেবীর মতো।

আপনার অক্লান্ত পরিশ্রম - গ্রো আপ।

১৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৯

আমি সাজিদ বলেছেন: আমি আমার ক্ষুদ্র কর্মজীবনে যে স্ট্রেস ও দ্বায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছি আপনি আপনার সারাজীবনেও তার দশ ভাগের পাঁচভাগ করেননি। কারন জীবন মৃত্যু নিয়ে কাজ করাটাই আমার পেশা হয়ে গেছে।সে পেশার আলোকেই আপনার কিছু ভুল ধরিয়ে দিলাম। আমি গুরুতর রোগী আর সাধারণ রোগীকে এক করে ফেলিনি। করেছেন আপনি। একটা ধারনা সবার আছে যে, গুরুতর রোগী অর্ধমৃত অবস্থায় থাকবে আর বাকি সব রোগী সাধারণ রোগী। এই ধারনাটা ভুল। এই ভুল আপনি আপনার প্রতিমন্তব্যে করেছেন। আমি এত কিছু লিখে আপনাকে বুঝাতে পারিনি যে, পঞ্চাশ বছর আগের কনসেপ্টটা মেডিকেল সায়েন্সে নেই যে জ্বর হলো কেন জ্বর হলো তা বিশ্লেষণ না করে চিরতার পানি খাও, কাশি হলো মধু খাও। বুঝতে পেরেছেন? আমি বুঝাতে চেয়েছি সব কাশি ও কফই সাধারন হবে এমন কোন কথা নেই। বুঝাতে চেয়েছি সব কাশি ও কফই সাধারন হবে এমন কোন নিয়ম নেই। বুঝাতে চেয়েছি কাশি কফ হলে অন্য শারীরিক অবস্থা বিবেচনা না করে মধু রেসিপি করলে হবে না। আমার পেশাগত দিক থেকে এটা অন্যায়। মহাপাপ।

আপনি আরেকটা ভুল করলেন, আমাকে কঠিন ভাষায় জবাব দিয়ে। আরেকটা ভুল করলেন, আরেকটা ভুল তথ্য দিয়ে যেখানে বলেছেন স্থানীয় ডাক্তাররা কাছে যেতে রাজি হচ্ছে না এমন সময় রোগী কাশির জন্য কি করবে? আপনি বলুন তো ঠাকুর ভাই, আপনার ছোটবেলার সময় আর এখনকার সময় এক? এখন উপজেলায় উপজেলায় হেলথ কমপ্লেক্স আছে, জেলায় জেলায় সদর হাসপাতাল আছে, এই করোনায় কোন হাসপাতাল বা হেলথ কমপ্লেক্স একদিনের জন্যও বন্ধ ছিল? ডাক্তার পালিয়েছে দ্বায়িত্ব থেক? ডাক্তার রোগীর কাছে যায় নি? তাহলে এত এত ডাক্তার সরকারি বেসরকারি হাসপাতাল ক্লিনিক থাকতে সমস্যার জন্য রোগী মধু রেসিপি খাবে নাকি কাছাকাছি স্বাস্থ্য সেবায় যাবে? কোনটা উচিত? আবারও কিন্তু বলে রাখছি যে কোন সমস্যা সাধারন নাকি সাধারণ নয় তা আক্রান্তকে না দেখে কোনভাবেই বলা ঠিক নয়।

মজার একটা তথ্য দিচ্ছি, কফের রঙ কিন্তু শুধু যক্ষাতেই পরিবর্তন হয়না। একশ একটা কারন আছে যেখানে কফের রঙ পরিবর্তন হতে পারে।

আপনি পোস্টে বিশেষ দ্রষ্টব্য দিয়ে আমার কথাগুলোর সারমর্ম লিখলেই কিন্তু পোস্টট আরও চমৎকার হয়।


এখন স্পেশালিষ্ট এর যুগ, প্রতিটি পেশায়, প্রতিটি বিষয়েই৷ কাজেই যে অন্য বিষয়ে কিছুই জানে না, বিশেষ করে স্বাস্থ্য রিলেটেড বিষয়ে, সে বিষয়ে সুপরামর্শ দিতে গিয়ে অজান্তে একজন মানুষেরও খারাপ করলে সেটার দায়ভার কি সে নিবে?


শুভ বিকেল ঠাকুর ভাই।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি আমার ক্ষুদ্র কর্মজীবনে যে স্ট্রেস ও দ্বায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছি আপনি আপনার সারাজীবনেও তার দশ ভাগের পাঁচভাগ করেননি। - আমার মনে হয় এখানে আপনি সঠিক বলেছেন। আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের কারোও সাথে তুলনা না করে আমার সাথে তুলনা করে সঠিক করেছেন, আপনি আমি পাশাপশি রুমে বসে অফিস করি - আপনি আমাকে ভালো করেই জানেন আমি কতোটুকু কাজ করি আর আপনি কতোটুকু?

সাধারণ চিকিৎসা যাকে আমরা ঘরে তৈরি বলে থাকি - তাকে আপনি গুরুতর পর্যায়ে নিয়ে মজা করছেন কি? আসলে এটি সঠিক বলেছেন “আমি আমার ক্ষুদ্র কর্মজীবনে যে স্ট্রেস ও দ্বায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছি আপনি আপনার সারাজীবনেও তার দশ ভাগের পাঁচভাগ করেননি”

গুরুতর চিকিৎসা গুরুতরভাবেই করা হয়ে থাকে। আর ঘরের দারুচিনি মধু, থানকুনি পাতা, চিরতা পানি, আদা পানি এসব ভিন্ন বিষয় - বোকা মানুষ কিচ্ছু বুঝে না।

নতুন পোস্টে না গিয়ে পুরাতন পোস্টে কি সুপার গ্লুতে নাকি ফেবিকল আইকাতে আটকে গেলেন - এখন কি করি বলুন? কিছু ফেলে গেলেন কি? আবার আসতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ। শুভ বিকাল।

২০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১০

আমি সাজিদ বলেছেন: আপনি সহজে কিছু বুঝেন না কেন বলেন তো! আপনার কথাই ঠিক, পোস্টে ফেলে গেছিলাম, নিতে এসেছি। আমি বললাম আমি চিকিৎসক হিসেবে যেভাবে সহজ বা গুরুতর রোগ বিবেচনা করব আপনি তা করবেন না, আপনি আমার স্থানে থাকলে আজ আমি যে কথা বলেছি জনমানুষের স্বার্থে আপনিও আমার মতো একই কথা বলতেন। আপনার স্বাস্থ্যগত বিষয়ের এই ভুলটি সমন্ধে সচেতন না করে কিভাবে আমি পরের পোস্টে যাই।আপনার নতুন পোস্ট দেখেছি। অবশ্যই পড়বো।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:






একটি ঠান্ডা পেপসি নিন, পেপসিতে এক্সট্রা বরফ নিন, একটি ঝাল কাঁচা মরিচ কেটে পেপসিতে দিন, এক চুমুকে পুরো গ্লাস পেপসি শেষ করুন - অবশ্যই এটি হতে হবে জুন মাসের ০৬ তারিখ।

নতুন পোস্টে দেখা হবে। খোদা হাফেজ।


২১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৪

আমি সাজিদ বলেছেন: এই সেরেছে, কফ থেকে বাঁচার উপদেশ দিয়ে এক্সট্রা বরফ দিয়ে জুন মাসে পেপসি খেতে বলছেন!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নতুন পোস্টে প্রতিটি মন্তব্যে একটি করে খাবারের ছবি দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এটি আপনি ভিন্নভাবে দেখছেন হয়তো।

২২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২

আমি সাজিদ বলেছেন: আশ্চর্য বয়সে আপনি আমার বড়ই হবেন। ব্লগ কি রুটি মাংসের ভাগের জায়গা পেয়েছেন? দৌড়াতে কাকে বলেন? আপনি দেখছি নিজেই বিশাল পাজল্ড মানুষ ঠাকুর ভাই। ২১ নম্বর কমেন্টের প্রতিউত্তরে আঘাত পেলাম। আপনার ভুল ধরিয়ে দেওয়াতে আপনি আমাকে শিশু বক্তা বলেছেন তাতেও কিন্তু আমি আঘাত পাইনি। ভবিষ্যতে চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে সস্তা লেখা লিখবেন না প্লিজ। এগুলো শিশুতোষ আচরন।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাই দ্য ওয়ে, কেউ কি আপনাকে প্ররোচিত করছেন - এই পোস্টে গিয়ে ঝামেলা করুন এমন কিছু? ব্লগার’রা ফেসবুকে কানেক্টেড আছেন আমি জানি তাই হলেও হতে পারে।

বিচিত্র কারণে আপনি পোস্টে আক্রমণ করেই যাচ্ছেন, কোনোভাবেই আপনার ব্যক্তি আক্রোশ কমানো যাচ্ছে না। কি করণীয়? আচ্ছা রুটি মাংস না খেলে কফির দাওয়াত রইলো। এবার যান - প্লিজ আর বিরক্ত করবেন না। আচ্ছা ঠিক আছে ভবিষ্যতে প্রেমের কবিতা লিখবো লাইলি মজনু শিরি ফরহাদ - চলবে?

আমি মোটামোটি সস্তা টাইপের লেখা লিখে থাকি, আপনি কিছু দামি লেখা লিখে ব্লগের দুর্দিন দুর করে দিন।

২৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৫

আমি সাজিদ বলেছেন: নিজের ভুল বুঝে কমেন্ট ডিলেট করে দেওয়ায় ধন্যবাদ। আমার বাইশ নম্বর কমেন্টটিও ডিলেট করে দিন যেহেতু আপনার কমেন্টের প্রসঙ্গেই লিখেছি এটা। ধন্যবাদ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনার আসল নাম কি সাজিদ? সাজিদ নামের লোকজন বেশ গোছানো সভাবের হয়ে থাকেন। আর বিচিত্র কারণে সাজিদ নামের লোকজন জীবনে প্রচুর কষ্ট করেন। (একটি গড় ধারণা থেকে বলছি সবার ক্ষেত্রে এমন নাও হতে পারে)


২৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৯

আমি সাজিদ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আশা করি আপনাকে বুঝাতে পেরেছি সাধারন কফ কাশি বলে আন্দাজি ডায়াগনোসিস করা উচিত না। কারন বিপদ হয়েও যেতে পারে। ব্যাক্তি বিশেষে ও শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী কফ কেন হচ্ছে তা নির্ভর করে। আপনি আপনার যেকোন শারীরিক সমস্যায় সচেতন থাকুন। এটাই চাওয়া। এরজন্যই এত কিছু বলা। গল্প করার সময় আমার নেই। খেয়াল করে দেখবেন আমি আপনার ভালো লেখা এপ্রিশিয়েট করেছি কিন্তু নিয়মিত পাঠক ও আড্ডাবাজ নই।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমিও একজন অনিয়মিত ব্লগার। যেদিন পোস্ট দেই সেদিন ব্লগে লগইন থাকি - যাতে যথা সময়ে মন্তব্য উত্তর দিয়ে দিতে পারি নয়তো লোকজন হয়তো অহংকার ভাবতে পারেন। এগুলো হচ্ছে হোম রেমিডি এসবের সাথে হাসপাতাল ডাক্তারের সম্পর্ক নেই। যে কোনো ধরনের অসুস্থতার জন্য একমাত্র ভরসা রেজিস্টার্ড চিকিৎসক।

যাইহোক, ধন্যবাদ।

২৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:০০

জিল্লুর রহমান রিফাত বলেছেন: প্রতি বছর নিজ গাছে ৪-৬ টা চাক বাঁধে বলে এখনো খাঁটি মধুটা খেতে পারছি,

দারুণ সব তথ্য দেবার জন্য ধন্যবাদ ।

আমার কোল্ড এলার্জি আশাকরি উপকার পাব।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




তাহলে আপনি আমার চেয়ে ভালো জানেন এ বিষয়ে, বাংলাদেশের বাজারে যতো মধু আছে সব ছয় নাম্বার। এ দেশে ঘি, মধু, সরিষার তৈল নিজ হাতে না হলে সব ছয় নাম্বার। আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা।

২৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৩

করুণাধারা বলেছেন: লিন্ক দেবার জন্য ধন্যবাদ। উপকারী পোস্টে লাইক।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




দারুচিনি সহ সকল প্রকার গরম মসলা উপকারী ও স্বাদ বাড়ায়। উদাহরণ: আপনি একটি ডিম পোজ করবেন। সামান্য লবন আর সামান্য গুল মরিচ দিয়ে দিন। স্বাদ আপনাকে এভাবে ডিম পোজ করে খেতে বাধ্য করবে। টমেটো সালাদে সামান্য গুল মরিচ দিতে পারেন স্বাদ আপনাকে বলে দিবে সালাদ কেমন হয়েছে।

মন্তব্য ও পোস্টে লাইকের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

২৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন।

২৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:১১

বলেছেন: মধু চাষ করে মিলিয়নিয়ার হওয়া যায় —- মতামত চাই

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বাংলাদেশে মধু কাইল্লা জিরা কারা বিক্রি করেন তারা কেমন আছেন? তাদের কাছে জেনে নিন মধু চাষে কেমন লাভ? চিনির সিরা বিক্রি করে লাভ নেই বরং লস সহ মানুষের বদদোয়া আছে। এবার যারা শিম আর মরিচ চাষ করেছেন শিম ও কাঁচা মরিচে ভালো ব্যবসা করেছেন।

আপনি কি ব্যবসা করতে চাইছেন? প্রোডাকশন/ট্রেডিং/আমদানি

২৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি প্রথম পৃষ্ঠায় ব্লক ছিলাম :( তাই একটা পোস্ট আসে নি পেইজে

এখন সেফ করা হয়েছে ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আল্লাহ ভরসা। ধর্ম আর অধর্ম আমি দুটো থেকেই সব সময় দুরে থাকি। পাঁচ কলেমা জানি এর বেশী জানার প্রয়োজন নেই। বেশী জানতো ইবলিশ শয়তান। বেশী জেনে ইবলিশ শয়তানের কি হয়েছে তা সবার জানা।

৩০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। সুন্দর। দারুচিনি রেসিপি ভালো লেগেছে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনাকে অনেক খোঁজ করেছি। মন খারাপ লেগেছে ভেবে ভেবে মানুষটা গেলো কোথায়? আমি ভালো আছি, খানিকটা ব্যস্ত বাড়ির কাজ নিয়ে। বয়স হয়েছে বাড়ছে ক্লান্তি। ঘুম প্রয়োজন লম্বা ঘুম।

শুভ কামনা রইলো।

৩১| ০৮ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: মধ- দারুচিনি রেসিপি ভালো লাগবে বলে মনে হয়। আপনার এ প্রেসক্রিপশনটি কপি করে রাখবো।

১৭ ই জুন, ২০২১ সকাল ১১:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমরা প্রকৃতির সৃস্টি প্রকৃতিতেই আমাদের সকল চিকিৎসা আছে বলে আমার বিশ্বাস। লেখাটি ভালো লেগেছে জেনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.