নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা

০৪ ঠা মে, ২০২১ দুপুর ২:৫৬



পরম করুণাময় আল্লাহপাকের দরবারে প্রার্থনা করছি - ইয়া রহমানুর রাহিম, আপনি আপনার রহমতের বৃষ্টি দিয়ে আপনার সকল সৃষ্টিকে রক্ষা করুন। আপনি বিচার দিনের মালিক। আপনি ছাড়া আমাদের চাওয়ার আর কেউ নেই। রোদ্রের তাপে খাদ্য-শস্য, শস্য বীজ, লতা পাতা পুড়ে যাচ্ছে, পুড়ে যাচ্ছে খেটে খাওয়া মানুষের দেহ। আপনার রহমতের জন্য আমরা সকলে প্রার্থনা করছি। আপনি আমাদের দোয়া কবুল করুন।








মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৩:৩৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কয়েকদিন ধরে রাতের বেলা ঝড় হচ্ছে। সাথে খুব সামান্য বৃষ্টির কণা।

বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করছি। শস্যের জন্য এবং প্রাণীদের জন্য বৃষ্টি এখন জরুরি প্রয়োজন।

০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৩:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ঝড় হচ্ছে, ঝড়ের সাথে খুবই সামান্য বৃষ্টি। তীব্র খরার জন্য শস্য বিপর্যয় ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। আমার সাথে আপনিও দোয়া করছেন, ফি আমানিল্লাহ। আশা করছি পোস্টটি যারাই পড়বেন তাঁদের পড়ার সাথে সাথে দোয়া করা হবে।

আমাদের প্রার্থনা করা ছাড়া আর কোনো কিছু করণীয় আছে বলে জানা নেই। একমাত্র আল্লাহ আমাদের রক্ষাকর্তা আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করুন।

২| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৪:০১

রাজীব নুর বলেছেন: বহু যুগ আগে মানুষেরা বৃষ্টির জন্য গান করতো। গ্রাম বাংলায় এরকম অনেক গান আছে। এর মধ্যে আমার একটা প্রিয় গানও আছে।
আল্লাহ মেঘ দে, পানি দে, ছায়া দে রে তুই,. আল্লাহ মেঘ দে।
ফাইট্টা ফাইট্টা রইছি যত. খালা বিলা নদী।

০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৪:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমার যতোটাকু ধারণা এটি গ্রাম বাংলার গান নয়। এটি বাংলা সিনেমার গান। আর গ্রাম বাংলায় এটি বৃষ্টির জন্য কাউকে গাইতে দেখিনি, শুনিনি। উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা গ্রাম মফস্বল - এমন কি ৮০’র দশকে ঢাকা শহরেও কোরাস গান করতো বিয়ে, গায়ে হলুদ, বৌ ভাত, দুধ ভাত, চিনি ভাত, ইত্যাদি ইত্যাদি - তাতে এটিও একটি গান ছিলো। তারপরও গানের বিষয়ে আমাদের ব্লগে সবচেয়ে ভালো জানেন আমাদের সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ভাই আপনি তাঁর সাথে ক্রসচেক করে নিতে পারেন। তিনি আমার চেয়ে এ বিষয়ে ভালো জানবেন।

আসুন বৃষ্টির জন্য গান নয়, প্রার্থনা করি।

৩| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৪:১৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ ভাই, গানের জন্য আমাকে এভাবে সম্মানিত কররা জন্য সত্যিই মুগ্ধ, অনুপ্রাণিত এবং কৃতজ্ঞও। যদিও আরো অনেক অনেক অভিজ্ঞ ও জ্ঞানবান গানরসিকেরা ব্লগে বিদ্যমান আছেন। কোনোরূপ গবেষণা ছাড়াই মতামত দিচ্ছি, ঐ গানটি বাংলার প্রচলিত গান, আবহমান কাল থেকে গাওয়া হয়ে আসছে। সিনেমাতেও সেভাবেই এসেছে। আমি শিওর না, রুনা লায়লার আগেও অনেক বড়ো শিল্পী এ গান গেয়েছেন। তারপরও আমি আরেকটু স্টাডি করে আবার আসবো।

০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৪:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ভাই, আমিও শিওর না তবে আমার কাছে মনে হয়েছে এটি শিল্পিীদের গান। ঠিক গ্রাম বাংলার গীত বা গীতিমালা নয়। আপনার মতামতের অপেক্ষায় রইলাম।

একজন সম্মানিত মানুষ আরেকজন সম্মানিত মানুষকে নির্ধিধায় সম্মান করবেন। এটি উভয়ের প্রাপ্য।

মজাদার তথ্য: - তরমুজ চাষ করার মতো জমি আছে আমাদের, এবার তরমুজ চাষ করিনি তবে ইনশাল্লাহ আগামীতে করবো। তরমুজের চাহিদা দেখে ভালো লাগছে। আমি এক সময় বিস্তারিত লিখবো এ বিষয়ে।

৪| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৪:৪১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মিলন সাগর ওয়েবসাইট থেকে জানা যায় যে, এ গানের প্রথম চার লাইন জালালউদ্দিন নামক এক গ্রামীণ লোকশিল্পীর লেখা। ওটি সংগ্রহ করেন গিরীন চক্রবর্তী এবং পরের অংশগুলো গিরীন চপক্রবর্তীর লেখা ও সুর করা। ইউটিউব চ্যানেল Saregama Bengali গীতিকার হিসাবে শুধু জালালউদ্দিনের নামই লিখেছেন। সুরকার হিসাবে গিরীন চক্রবর্তী। আমার মতে, মিলন সাগরের তথ্য বেশি নির্ভরযোগ্য। তবে, এ গানের মূল শিল্পী হিসাবে আব্বাদউদ্দীন আহমদের নাম পাওয়া যায়। এই লিংকে শচীন দেববর্মণের কণ্ঠে 'গাইড' ছবিতে হিন্দিতে শোনা যায়, যেখানে মিউজিক পরিচালক শচীনকর্তা নিজেই, গীতিকার শৈলেন্দ্র হিসাবে উল্লেখিত।

০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৪:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সাড়ে সর্বনাশ!
এটি সত্যি সত্যি কঠিন বিষয় জানা যে, আসলে এই গান বা গীতের আসল মাতাপিতা কে? যেখানে শচীনদেব বর্মনের নাম এসেছে সেখানে ভাবতে কষ্ট হচ্ছে তিনি কপিকাট করবেন কোথাও থেকে! আবার লৌকগীতি যদি হয়ে থাকে তাহলে এই গান ঊনিশ শতকেরেই হবার কথা। কারণ ঊনিশ শতকের আগে এমন গান হয়ে থাকলে তার রেকর্ড আরোও মজবুত থাকতো। আব্বাস উদ্দিন আহমেদ সাহেবের গান হয়ে থাকলে মোস্তফা জামান আব্বাসী ও ফেরদৌসি রহমানের এ বিষয়ে কোনো লেখা আছে কিনা আমি খোঁজ করছি।

শচীনদেব ও আব্বাস উদ্দিন সমকালীন শিল্পী।
আপনাকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ।



৫| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৪:৪৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ও, আসল জিনিসটা বলা হয় নি ঠাকুর মাহমুদ ভাই, এ গানটা ছোটোবেলায় আমরাও গেয়েছি। আমাদের মা-চাচিদের মুখেও শুনেছি। বৃষ্টির জন্য আরো অনেক ধরনের গান গাওয়া হতো, সেগুলো অবশ্য এ মুহূর্তে মনে পড়ছে না।

তরমুজ এ বছর কেদি দরে বিক্রি হচ্ছে- এ বিষয়টা খুব সমালোচিত হচ্ছে। বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীরা ক্ষেত থেকে পিস হিসাবে আনেন, বাজারে কেজি দরে বেঁচেন। ভোক্তারা অধিক দাম দিলেও কৃষক কিন্তু ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

তরমুজের পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

২য় কমেন্টের উত্তরে আপনার বিনয়ী রিপ্লাই পেয়ে আবারো মুগ্ধ ও সম্মানিত বোধ করছি। ভালো থাকুন মাহমুদ ভাই।

০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ভাই, আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা মিডিয়া মারাত্বকভাবে হিংসা ও বিদ্বেষ রোগে আক্রান্ত। আপনার বিশ্বাস হয় বাজারে তরমুজের উচ্চ মূল্য আর জমিতে তরমুজের ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত কৃষক? তাও এই ইন্টারনেট স্যাটেলাইট টেলিভিশন যুগে?

আপনি সঠিক জমিতে তরমুজ কুড়ি ও শ দরে বিক্রি হচ্ছে। আর বাজারে কেজি দরে তবে কৃষক তরমুজ চাষে ক্ষতিগ্রস্ত নয়। ক্ষতিগ্রস্ত হিংসুটে মিডিয়াকর্মী ও হিংসুটে ফেসবুকার - আর তাই তারা সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য করছে।

লকডাউন ও অবরোধে ট্রান্সপোর্ট কস্ট হয়েছে আকাশছোঁয়া। তাই বাজারে তরমুজ সহ নিত্য প্রয়োজনীয় সবজীর দামও বেশী আর আমরা হচ্ছি ভুক্তভোগী।

অত্যন্ত গর্বের সাথে জানাচ্ছি শচীনদেব বর্মন আমাদের এলাকার সন্তান। তাঁর ভাইবোনের বংশধর এখনো আমাদের এলাকায় আছেন কিছু গানের সাথে কিছু হোমিও পেশার সাথে, কিছু দই মিষ্টির পেশার সাথে জড়িত আছেন। গানের বিস্তারিত তথ্যর জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিশ্বব্যাপী জলবায়ুতে পরিবর্তন আসছে; তবে, এশিয়ায় চীন ও ভারতের সৃষ্ট প্রাকৃতিক বিপর্ষয় মানব সভ্যতার জন্য ভয়ংকর হুমকি হয়ে গেছে।

আল্লাহ নিশ্চয় ঝড়, বৃষ্টি, জলবায়ু কনট্রোল করেন না; তিনি এগুলো কন্ট্রোল করলে, আমাদের নবীর (স: ) যুগেই আরব সুজলা, সুফলা হয়ে যেতো।

০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




জলবায়ূ পরিবর্তনে আসলে আমরা নিজেরা দায়ী। দেশে যে পরিমাণ ব্রিকফিল্ড, রি রোলিং মিল, স্টিল মিল, গ্লাস সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ সহ কেমিক্যাল কল কারখানা হয়েছে তার জন্য উত্তাপ বাড়ছে বৈ কমছে না।

ফসলি জমিতে দাড়িয়ে বৃষ্টির জন্য মোনাজাত করে বৃষ্টিতে ভিজে লোকজন বাড়িতে ফিরেছেন এমন দৃশ্য কি আপনি দেখেছেন? আল্লাহ নবী রাসুল সম্পর্কে আমার ধারণা খুব অল্প। তাছাড়া আমার বেশী ধারণার দরকারও নেই। আপাতত আমার ধারণা দরকার প্রথম শ্রেণীর স্বাদযুক্ত কিছু ফল (পেপে, লেবু, পেয়ারা) যার বীজ সংগ্রহ করে বাংলাদেশে আনা সম্ভব এবং যার চাষ বাংলাদেশে করা সম্ভব।

৭| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:২৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শচীন দেববর্মণ জনম - ১ অক্টোবর, ১৯০৬, মৃতু ৩১ অক্টোবর, ১৯৭৫
আব্বাসউদ্দীন আহমদ জন্ম - ২৭ অক্টোবর ১৯০১, মৃত্যু - ৩০ ডিসেম্বর ১৯৫৯
আল্লাহ মেঘ দে'র রচনাকাল জানা নাই, তব, রেকর্ডিঙের দিন বের করা যাবে। তবে, বাংলা থেকে হিন্দি, হিন্দি থেকে বাংলায় সুর অদল বদল হয়েছে অনেক। সেগুলো কোনো কপিরাইটেড ডকুমেন্টের মাধ্যমেও হয়ে থাকতে পারে, আবার এমনি এমনিও হয়ে থাকতে পারে। আমার ধারণা, ঐ সময়ে আজকের মতো এত কুইক কমিউনিকেশন/প্রচারণা না থাকায় এ নিয়ে মানুষ জানতো কম, হৈচৈও তেমন হতো না।

শচীন, জসীমউদ্দীন, আব্বাসউদ্দীন আহমদ, কাজী নজরুল ইসলাম - এরা একইসাথে গানে সম্পৃক্ত ছিলেন, বিভিন্ন গানের সৃষ্টির ইতিহাসে জানা যায়। শচীন একজন জিনিয়াস ছিলেন। তিনি প্রচলিত গানকে রেন্ডিশনের মাধ্যমে আধুনিকতার ছোঁয়া দিয়েছিলেন। বহুল প্রচলিত গান 'নিশীথে যাইও ফুলবনে' গানটি মূলত সিলেটের মরমী সাধক শেখ ভানুর গান 'নয় দরজা করিয়া বন্ধ'র সংস্করণ। শচীন এ গানটার একটা রোমান্টিক ভার্সন লেখার জন্য জসীমউদ্দীনকে অনুরোধ জানান, যেটিতে শচীনকর্তা কণ্ঠ দেন এবং বর্তমানে বহুল প্রচলিত। নীচে শেখ ভানুর গানটা উপরে দিলাম স্বাগত দে'র কণ্ঠে। তার নীচে খালিদ হাসান মিলুর কণ্ঠে শচীনের গান।





০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পিতামাতার জেনেটিক কারণে সন্তানের বৈশিষ্ট বলা বাহুল্য। শচীনদেব বর্মনের (এসডি বর্মন) ছেলে আরডি বর্মন। আর আব্বাসউদ্দীন সাহেবের ছেলেমেয়ে যথাক্রমে মোস্তফা জামান আব্বাসী ও ফেনদৌসি রহমান, এবং আব্বাসউদ্দীন সাহেবের এক ছেলে বাংলাদেশের দশম প্রধান বিচারপতি ছিলেন তিনি বিচারপতি মোস্তফা কামাল সাহেব।

আপনার তথ্য বহুল মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

৮| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫

কামাল১৮ বলেছেন: কৃত্তিম উপায়ে বৃষ্টি ঝড়ানো বা বন্ধ করা সম্ভব।তবে এই জন্য আকাশে মেঘ থাকতে হবে।ভবিষ্যতে হয়তো কৃত্তিম উপায়ে নিম্নচাপ সৃষ্টি করে দুরের মেঘকে টেনে আনা সম্ভব হবে।প্রকৃতিকে জয় করাইতো বিজ্ঞানের কাজ।
কতো কিছু ছিল না,কতো কিছু হয়েছে, কতো কিছু নাই কতো কিছু হবে,এর নামই প্রগতি।

০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। হয়তো এক সময়ে এভাবে কৃত্তিম উপায়ে আমাদের দেশেও বৃষ্টিপাত হবে।

৯| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহর রহমতে আজ দিন খুব আরামের আলহামদুলিল্লাহ। ইনশা আল্লাহ তিনি আমাদের প্রার্থনা শুনবেন, বৃষ্টি হবে

০৪ ঠা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আল্লাহপাক আমাদের ডাক কবুল করুন। পৃথিবীর সকল জীব জগতের শান্তি দিন।

১০| ০৪ ঠা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

দেশে কোটি কোটি গাছ লাগানো ও তার পরিচর্যা করা দরকার।
কেবল দোয়া করলে কোন কাজ হবে না।
দোয়ায় যে কাজ হয় না তা বিগত ১ বছর ধরে করোনার অবস্থা দেখেই উপলব্ধি করা যায়।
কর্মই সব।
দোয়া দরুদ হুজুররা করুক।

০৪ ঠা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি আমার মতো করে নিজ উদ্যোগে ও আমার পক্ষে আমার সামর্থ্য অনুযায়ী যতোটুকু সম্ভব বৃক্ষ রোপন করে যাচ্ছি। বাদবাকি আল্লাহ ভরসা। দোয়া করবেন।

১১| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ৮:১২

ইসিয়াক বলেছেন: প্রার্থনা কবুল হোক।

কেমন আছেন প্রিয় মাহমুদ ভাই? খুব সাবধানে থাকুন।

দোয়া রইলো।

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ৮:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বৃষ্টি খুবই প্রয়োজন। নয়তো খরার তাপে সব ফসলের ক্ষতি হয়ে যাবে। আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করুন।

ইসিয়াক ভাই, আমি ভালো আছি, আপনি কেমন আছেন? জ্বী সাবধানে থাকার চেষ্টা করছি। বাদবাকি আল্লাহ ভরসা। আগামীতে তরমুজ নিয়ে মজাদার একটি পোস্ট দিবো বলে ভাবছি। আপনার কবিতার বই কেমন বিক্রি হয়েছে জানাবেন? বিশেষ করে রকমারি থেকে কেমন সাড়া পেয়েছেন।

১২| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ৮:৪৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
বাংলাদেশের কোন কোন এলাকায় যেন নামায আদায় পরবর্তী বৃষ্টির জন্য দু'আ করা হয়েছে। এমনকি দু'আ শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পর বৃষ্টিও নেমেছে বলে কিছু খবরাখবর পেলাম। আসলে বাংলাদেশের তাপমাত্রার এখন যা অবস্থা, তাতে প্রত্যহ রাতে হালকা বৃষ্টির প্রয়োজন। বিশেষ করে বৈশাখ মাস হওয়ায় কৃষকেরা সারাদিন হাড়ভাংগা খাটুনি খাটার পর যদি রাত্রে গরমের উত্তাপের কারণে ঘুমাতে না পারে তাহলে এর চাইতে আর কী অশান্তি থাকতে পারে! শহুরে ইট-পাথরের দেওয়াল তো গরমে আগুণ লেগে যাওয়া অবস্থা! তারউপর বৃষ্টিহীনতা প্রকৃতিতে মারাত্মক খারাপ প্রভাব ফেলে। এসবের উত্তরণে বৃষ্টির আগমণ খুবই প্রয়োজন!

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১০:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মাত্র বিশ বছর আগেও আবহাওয়া এতোটা বৈরী বিরূপ ছিলো না। জানি না ভবিষ্যত কতোটা ভয়ঙ্কর সময় অপেক্ষা করছে। আমাদের সচেতনতা কতোটা জরুরী আর তাতে কতোটা উত্তরণ হওয়া যাবে তাও জানিনা। আপাতত বৃক্ষ রোপন আর সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করা ছাড়া আর কোনো সমাধান সম্ভবত নেই।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃত্জ্ঞতা প্রকাশ করছি।

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১০:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সৈয়দ তাজুল ইসলাম ভাই, আমার সাথে পোস্টে লেখা দোয়া পড়েছেন তাঁর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

১৩| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ৮:৪৮

স্বর্ণবন্ধন বলেছেন: ধীরে ধীরে উষ্ণতা বাড়বে। হয়তো সামনের বছর গুলোতে, পরবর্তী দশক গুলোতে অসহনীয় হয়ে যাবে তাপমাত্রার উৎপাত! তবু তখনো মানুষ বাঁচবে! তারা হ্য়তো আমাদের নিয়ে বলবে- কি সৌভাগ্যবান ছিলো তারা, যারা বৃষ্টিতে ভিজেছিল!
মানুষ প্রচন্ড অদ্ভুত জীব। তাদের বুদ্ধির বিকাশ উচ্চতর পর্যায়ের হলেও স্বেচ্ছায় নিজেদের ধ্বংসের দিকে চালিত করে! প্রত্যাশা থামুক এ জলবায়ুর বদল!

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১০:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ধীরে ধীরে উষ্ণতা বাড়বে। হয়তো সামনের বছর গুলোতে, পরবর্তী দশক গুলোতে অসহনীয় হয়ে যাবে তাপমাত্রার উৎপাত! তবু তখনো মানুষ বাঁচবে! তারা হ্য়তো আমাদের নিয়ে বলবে- কি সৌভাগ্যবান ছিলো তারা, যারা বৃষ্টিতে ভিজেছিল!

মানুষ প্রচন্ড অদ্ভুত জীব। তাদের বুদ্ধির বিকাশ উচ্চতর পর্যায়ের হলেও স্বেচ্ছায় নিজেদের ধ্বংসের দিকে চালিত করে! প্রত্যাশা থামুক এ জলবায়ুর বদল!

আপনার চমৎকার মন্তব্যতে সত্যি সত্যি আমি আনন্দিত ও কৃতজ্ঞ। এতোটা সুন্দর গোছানো কথা দিয়ে একটি সুন্দর পোস্ট লেখা সম্ভব। আমার নিয়মিত পোস্টে আপনাকে পাশে আশা করবো। আপনাকে আবাওে ধন্যবাদ ও আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

আমার সাথে পোস্টে লেখা দোয়া পড়েছেন তাঁর জন্য বিশেষভাবে ও আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

১৪| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ৮:৫৪

ইসিয়াক বলেছেন: প্রিয় ভাই, আমার কবিতার বই খুব ভালো বিক্রি হচ্ছে। রকমারি আমার কবিতার বই নিজেরা বার বার স্পন্সর করছে। এটা আমার জন্য অনেক পাওয়া। বইমেলা ঠিক মত হলে আরও বেশি পাঠক প্রিয়তা পেতো। তবু এতেও আমি খুশি।

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১০:২৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




জেনে খুবই ভালো লাগছে। আপনার বইয়ের প্রচ্ছদ খুবই সুন্দর হয়েছে।

১৫| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ৮:৫৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আজ ফেনীতে বৃষ্টি হয়েছে । কয়েক দিনের তাপে জান শেষ আজ একটু রহমত হলো

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১০:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




জীবন চলার পথে যে সকল বন্ধু পেয়েছি তার মধ্য অধিকাংশ নোয়াখালী জেলার। ফেনীতে বৃষ্টি হয়েছে জেনে ভালো লাগছে। দেশের মাটিতে প্রশান্তি ফিরে আসুক এই দোয়া করছি।

আমার সাথে পোস্টে লেখা দোয়া পড়েছেন তাঁর জন্য বিশেষভাবে ও আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

১৬| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ৮:৫৮

ইসিয়াক বলেছেন: ওহ বলতে ভুলে গেছি। সামনে আমার গল্পের বই আসছে।
দোয়া রাখবেন। যেন ভালো কিছু লিখে যেতে পারি।

শুভ কামনা সতত।

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১০:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




খুবই ভালো লাগলো জেনে। আপনার গল্পের বইয়ের অপেক্ষায় রইলাম।


১৭| ০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ৯:৩৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যি ই খুব জরুরী কিছুটা শীতলতার, ঢাকা শহরে পানিরস্থর নীচে চলে যাওয়ায় অনেক এলাকায় ই পানির জন্য হাহাকার , আমি নিজেও প্রায় দুসপ্তাহ সারাদিনে একবার পেয়েছি সাপ্লাই এর পানি। আর ফসল পাতি তো রয়েছেই।
আল্লাহ প্রার্থনা কবুল করুন।

০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১০:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ফসলী জমি সহ আমাদের বাড়িতে আম গাছে যে পরিমাণ আম আসার কথা ছিলো তা হয়নি তার অন্যতম কারণ বৃষ্টির অভাবে আমের মুকুল পুড়ে গেছে। ঝর্ণার পানির ব্যবস্থা করেছি তাতেও খুব একটা সুফল পাইনি। প্রাকৃতিক আর কৃত্রিম ফাঁরাক তো আছেই। বৃষ্টি খুবই জরুরী প্রয়োজন।

আমার সাথে পোস্টে লেখা দোয়া পড়েছেন তাঁর জন্য বিশেষভাবে ও আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

১৮| ০৫ ই মে, ২০২১ সকাল ৭:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




চৈত্রের খরতাপে মাঠ ঘাট , ফসলের জমি ফেটে চৌচির হয়ে যেতো
চৈত্র পেরিয়ে বৈশাখেও যখন বৃষ্টির দেখা মিলতনা তখন গ্রামের
সকলে মিলে বৃষ্টির জন্য মাঠে একত্রিত হয়ে দোয়া মাহফিলের
আয়োজন করে বৃষ্টির জন্য অনেক দোয়ার মাহফিলে সামিল
হয়েছি । অনেক সময়দেখেছি দোয়া করে ঘরে ফিরতে না
ফিরতেই আকাশ কালো হয়েগুরি গুরি বৃষ্টি শুরু হয়ে যেতো ।
তখন আমাদের সে কি আনন্দ হতো বুঝাতে পারবনা অল্প
দুয়েক কথায় । বৃষ্টি নিয়ে লতা মুঙ্গেসের গানের কয়েকটি
কথা তুলে দিলাম এখানে ।
ইউটিউবে এই সুন্দর গানটি শুনতে পারেন ।
https://www.youtube.com/watch?v=HGxeiYi55l8
বৃষ্টি বৃষ্টি বৃষ্টি
এ কোন অপরূপ সৃষ্টি
এতো মিষ্টি মিষ্টি মিষ্টি
আমার হারিয়ে গেছে দৃষ্টি।
এতো মেঘের কোনে কোনে
এলো বাতাস হুহুশনে
রিমঝিম ঝিম রিমঝিম বৃষ্টি
বৃষ্টি বৃষ্টি বৃষ্টি
ওগো বৃষ্টি তুমি মিষ্টি
তোমার অঝোর ধারায় ভিজে
আমি নতুন হলাম নিজে
মা মা পা ধা নি ধা নি
আজ হারিয়ে গেছি আমি
বৃষ্টি বৃষ্টি বৃষ্টি কেনো এতো তুমি মিষ্টি
বৃষ্টি বৃষ্টি বৃষ্টি
এ কোন অপরূপ সৃষ্টি
এতো মিষ্টি মিষ্টি মিষ্টি
আমার হারিয়ে গেছে দৃষ্টি

যাহোক, সুখের কথা দেশের কয়েক স্থানে
বৃষ্টির দেখা মিলেছে । সেখানে প্রশান্তির
বাতাশ বইছে । সারা দেশে বৃষ্টি নামুক
সে দোয়াই করি ।

বৃস্টির তরে প্রার্থনার আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইল ।

০৫ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে মনে পড়লো তোমায়
অশ্রু ভরা দুটি চোখ
তুমি ব্যাথার কাজল মেখে লুখিয়েছিলে ওই মুখ।

বেদনাকে সাথী করে পাখা মেলে দিয়েছ তুমি
কতদুরে যাবে বল
তোমার পথের সাথী হব আমি

আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে মনে পড়লো তোমায়।

একাকিনী আছ বসে পথ ভুলে গিয়েছ তুমি
কোন দূরে যাবে বল
তোমার চলার সাথী হব আমি।

আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে মনে পড়লো তোমায়
অশ্রু ভরা দুটি চোখ
তুমি ব্যাথার কাজল মেখে লুখিয়েছিলে ওই মুখ।

=============================================
শিল্পী: নিয়াজ মুহাম্মদ চৌধুরী
সুর: লাকী আকন্দ
কথা: কাওসার আহমেদ চৌধুরী
=============================================

বিচিত্র একটি বিষয় আপনার সাথে শেয়ার করছি, বর্তমান যুগে এ কথা বললে আমার ধারণা সকলে মিথ্যা প্রমাণ করার জন্য উঠে পরে লেগে যাবেন যে আমরা বৃষ্টির জন্য মোনাজাত করে বৃষ্টিতে ভিজে বাড়িতে ফিরেছি। এটি কোনো শোনা কথা নয় নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা। জানিনা পৃথিবীতে কি হচ্ছে খুব সম্ভব আমরা পৃথিবীর নতুন কোনো সময়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছি। যার সাথে আমরা বা আমাদের পূর্ব পুরুষ পরিচিত ছিলেন না। ভবিষ্যত বলে দিবে কতোটা খারাপ বা ভালো সময় আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে।

আপনার প্রতি শুভেচ্ছা স্বরূপ আমার প্রিয় শিল্পী নিয়াজ মোহাম্মাদ সাহেবের গাওয়া “আজ এই বৃষ্টির কান্না” গানটি আপনার জন্য উপহার।


১৯| ০৫ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:৪৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ ,



গত তিন চারদিন ধরে রাতের দিকে জোর বাতাস বইছে ঠিকই, বিদ্যুৎও চমকাচ্ছে কিন্তু যে বৃষ্টির প্রতীক্ষায় আমরা চাতকের মতো চেয়ে আছি তার দেখা তেমন মিলছেনা। প্রকৃতিকে দূষনের কারনেই এটা আমাদের প্রাপ্য। তবুও বলি --

আয় বৃষ্টি ঝেঁপে
ধান দেবো মেপে.....

০৫ ই মে, ২০২১ রাত ৮:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আহমেদ জী এস ভাই,
আপনার কি মনে আছে মাত্র আশি-নব্বইয়ের দশকেও কি পরিমান বৃষ্টি হতো? লাগাতার ৮-১০ দিন বৃষ্টি, বৃষ্টিতে মাছের দাম আর জলের দাম বরাবর হয়ে যেতো। মাছ খেতে খেতে আমরা বিরক্ত হয়ে যেতাম তাও কি মাছ - ইলিশ মাছ! আসলে সকল কিছুর মূলে মানুষ। মানুষ আত্মহত্যা করতে পারে মানুষ পরিবেশ দেশ পৃথিবী ধ্বংস করতে পারে।

ভবিষ্যতে না জানি কতোটা বিপদ অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য তা একমাত্র সময়ই বলে দিতে পারবে। আমরা সাধারণ মানুষ ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র বালুকণা মাত্র।

২০| ০৫ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: দেখুন স্যার সত্যটা বুঝতে চেষ্টা করুন। মানুন। প্রার্থনায় কাজ হয় না। কাজ হলে সকল বাপ মায়ের সন্তান- ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট হতো। কেউ করোনায় মরতো না। এতই যদি সহজ হতো তাহলে মানুষ শুধু প্রার্থনা করে দুনিয়াটা আনন্দময় করে ফেলতো।

প্রচুর গাছ লাগান। গাছ লাগিয়ে সারা দেশ ভরে ফেলুন। পরিবেশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন। প্রকিতির ক্ষতি না করলে সময় মতো বৃষ্টি হবে, রোদ উঠবে। আমরা ফুল ফল পাবো। প্রার্থনা নাম দিয়ে ঘ্যান ঘ্যান করলে কোনো লাভ হবে না। এটা আধুনিক যুগ। বিজ্ঞানের যুগ। ঘ্যান ঘ্যান আর অন্ধ বিশ্বাসের যুগ না। ট্রাই টু আন্ড্রাস্ট্রেন্ড।

২১| ০৫ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:৫০

রানার ব্লগ বলেছেন: বেশি বেশি গাচজ লাগান, গাছ লাগিয়ে সব খালি জায়গা ভরে ফেলুন বৃষ্টি আপনা আপনি আসবে।

০৫ ই মে, ২০২১ রাত ৮:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এই মূহুর্তে দেশে বৃক্ষরোপণ করা ছাড়া আর বিকল্প কিছু ভাবনা হতে পারে না। কারণ দূষিত কল কারখানা বন্ধ করার মতো শক্তি সাধারণ মানুষের নেই। আমি আমার মতো করে চেষ্টা করে যাচ্ছি আপনিও বৃক্ষরোপণে কাজ করুন।


২২| ০৫ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



দেশের শতকরা ২৫ ভাগ বনে পরিনত
করতে হবে ।বৃক্ষ রোপন কারীদেরকে
প্রনোদনা দিতে হবে । বায়ু দুষনকারী
দেরকে কঠোরভাবে রুখতে হবে ।
বন খেকুদেরকে ধরে ধরে জেলে
পুরতে হবে । সাথে আল্লার কাছে
বৃস্টির জন্য প্রার্থনা করতে হবে ।
তহলে বিধাতার অপরূপ সৃষ্টি
বৃষ্টি আসবেই আসবে ।

০৫ ই মে, ২০২১ রাত ৮:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সত্যি সত্যি তাই করতে হবে। দেশে বনায়ন করতে না পারলে দেশের ভবিষ্যত ভয়ঙ্কর থেকে ভয়ঙ্কর রূপ নিতে বাধ্য হবে। তাছাড়া নিজ নিজ উদ্যেগে দূষিত কল কারখানা বন্ধ করে দেওয়া উচিত, একটি সুস্থ সুন্দর পরিবেশ দেশ ও পৃথিবীর জন্য। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

২৩| ০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



২০. ০৫ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:২৫০

রাজীব নুর বলেছেন: দেখুন স্যার সত্যটা বুঝতে চেষ্টা করুন। মানুন। প্রার্থনায় কাজ হয় না। কাজ হলে সকল বাপ মায়ের সন্তান- ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট হতো। কেউ করোনায় মরতো না। এতই যদি সহজ হতো তাহলে মানুষ শুধু প্রার্থনা করে দুনিয়াটা আনন্দময় করে ফেলতো।

প্রচুর গাছ লাগান। গাছ লাগিয়ে সারা দেশ ভরে ফেলুন। পরিবেশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন। প্রকিতির ক্ষতি না করলে সময় মতো বৃষ্টি হবে, রোদ উঠবে। আমরা ফুল ফল পাবো। প্রার্থনা নাম দিয়ে ঘ্যান ঘ্যান করলে কোনো লাভ হবে না। এটা আধুনিক যুগ। বিজ্ঞানের যুগ। ঘ্যান ঘ্যান আর অন্ধ বিশ্বাসের যুগ না। ট্রাই টু আন্ড্রাস্ট্রেন্ড।


-চমৎকার পোস্টটির বক্তব্যের সাথে সহমত। আমিন। +

@রাজীব নূর,

গাছ লাগানোর উপদেশটা ঠিক আছে। কিন্তু প্রার্থনা করতে নিরুৎসাহিতকরণের প্রচেষ্টাটা রীতিমত দৃষ্টিকটু এবং অনাকাঙ্খিত। একজন তার বিশ্বাস অনুসারে প্রার্থনা করতেই পারেন। ঠাকুর মাহমুদ ভাইও সেটাই করেছেন। তাকে তার বিশ্বাস থেকে সরিয়ে দেয়ার প্রচেষ্টা কোনোক্রমেই করা সঠিক নয়।

আর এটা আধুনিক যুগ বলে স্রষ্টায় বিশ্বাস পৃথিবী হতে এখনো একেবারে উবে যায়নি। আপনিও দয়া করে এই মহাসত্যটি বুঝতে চেষ্টা করুন। প্লিজ ট্রাই টু আন্ডারস্টান্ড, প্রিয় রাজীব নূর।

০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নতুন ভাই, আমি যদি নাস্তিক হই তাহলে সবাইকে আমার সাথে নাস্তিক বা আামার অনুসারী হতে হবে এটি কোন ধরনের অন্যায় আব্দার? ঠিক তেমনি আমি কখনো বলি না আমার সাথে কেউ আস্তিক হোক বা আমার অনুসারী হোক। কাল কেয়ামতে এর জবাবদিহি আমি করতে পারবো না। আমার বিশ্বাস আমার কাছে।

নতুন ভাই, আমি পাঁচ কলেমা জানি নামাজ পড়ি, যতোটুকু ধর্মকর্ম না করলেই নয় তা করি। সততার সাথে জীবন যাপন করি। আমি কাউকে ধর্মীয় উপদেশ দেই না। ধর্ম নিয়ে কোনো বিভেদ আমার ভালো লাগে না।

নতুন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আরব দেশের ফুল তমিজ খবুজ তামিয়া স্যান্ডউইচ আমার খুবই প্রিয় খাবার। আপনাকে মজাদার একটি তথ্য দেই বিশ্বের সবচেয়ে মজাদার খাবারগুলো আরব দেশের খাবার। আর খাবারের কষ্টের দেশ হচ্ছে চীন জাপান কোরিয়া - যথেষ্ট পরিমান খাবার আছে, তবে তা খাবারের যোগ্য না। আর পশ্চিম আফ্রিকাতে যে খাবারের কষ্ট করেছি তা জীবনে ভুলার না। আমি বিস্তারিত লিখবো এক সময়।

২৪| ১৯ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ দোয়া-প্রার্থনায় আমিও সামিল হ'লাম।

মাঝে মাঝে কিছুটা করে বৃষ্টি বাদল হচ্ছে, কিন্তু তবুও যেন খরা ও দাহ কমছে না।

"আসুন বৃষ্টির জন্য গান নয়, প্রার্থনা করি" - আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, এ উদাত্ত আহবানটুকুর জন্য।

"আল্লাহ মেঘ দে, পানি দে, ছায়া দে রে তুই,. আল্লাহ মেঘ দে" - এ গানটি অমর হয়ে আছে মরমি শিল্পী আব্বাস উদ্দিন এর কন্ঠে, রুনা লায়লা বা অন্য কারো কন্ঠে নয়।

কামাল১৮ এবং নতুন নকিব এর মন্তব্যদুটো ভাল লেগেছে।

১৯ শে মে, ২০২১ রাত ১১:১০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন আপনাকে আমাকে আমাদের সকলকে নেক হায়াত দান করুন। বাংলাদেশের মানুষ বৃষ্টির জন্য সীমাহীন কষ্ট করতেছেন। হয়তো ঢাকায় বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা হয় তাতে অনেকে কষ্ট হয়। কিন্তু নিম্নবিত্ত শ্রেণীর লোকজন সহ গ্রাম মফস্বলের লোকজন বৃষ্টির জন্য গরম তাপদাহে যে কষ্ট করছেন তা লেখার ভাষায় বোঝানো সম্ভব না।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.