নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো .......
সাত বন্ধু ইয়ুসিকের
এক যে ছিল ছোট্ট বন্ধু : ইয়ুসিকে। রোববারের দিনটা বড়ো ভালো লাগতো তার।
কোনোরকম ভয়-ভাবনা, ঝক্কি ছাড়াই সকাল থেকে সন্ধ্যে ত্ক এমন চমৎকার খেলাধুলো আর ছুটোছুটি আর কোনদিনই...
অতঃপর ক্ষুদার্থ শিশুটি ক্যামেরাবন্দী হলো,
অসমাপ্ত ছবিটি ফ্রেমবন্দী হয়ে চলে যায়
আর্ট গ্যালারী অথবা সুসজ্জিত ছবির দোকানে,
দিস্তা দিস্তা কাগুজে টাকায়
টিকেট বিক্রি হলো খুব,
সুসজ্জিত দোকান থেকে ছবি চলে গেলো
মর্যাদাপূর্ণ ড্রয়িং...
বৃষ্টি নামছে
জানালার কাঁচে ঝাপসা
আমার অর্বাচীন চোখ।
ফেলা আসা বহুদূর
বহুদূর থেকে ভেসে আসা
সকরুণ আকুতি।
চেয়েছে কি বেশি কিছু ?
শুধু শূন্যস্থানে বেড়ে
যাওয়া ব্যবধান।
সেখানে কেউ নেই
ছিলোনা...
কত রাত কাটিয়েছি জ্যোৎস্না কে সাথী করে
কত বসন্ত গেলো, হৈ হৈ কলরব
হলুদ রাঙ্গা বসন্ত, কৃষ্ণচূড়ায় আগুন
অথবা সেই নবধারা জলে
নীপবনে একাই ভিজে গিয়েছি।
আমার ঝাপশা চশমায়
টলমল জল
ভিজিয়েছি চোখ সমুদ্র জলে
চাঁদনী...
কফিটা বানালাম আমার কবিতার মত...
ছিল আবেগ, ছিল ক্রোধ, ছিল না পাওয়ার হাহাকার!
কফি দুধ আর চিনি তীব্র আঁচে গাঢ় হয়ে ঠিক যেন একাকার।
কখনো ভালোবাসা আথবা দ্রোহ,
কিংবা দ্রোহ কে...
কে আমায় ডেকে নিয়ে যায় নীল
জ্যোৎস্নায়?
কেউ ডাকবে না
তবু যাব,
যেখানে তাঁর পদচারণা
হলুদ রোদে মিশে আছে
ধুলোবালি আর অক্ষরমালা
বইয়ের পাতায় ডানা ঝাপ্টায়...
চলে যায় বসন্তের দিন!
যাক না,
কেউ আর মনে করিয়ে দেয় না
তবু ভাবি,
লাল কৃষ্ণচুড়া...
পাথুরে সময়ে ছন্দ খোঁজা বড় বেমানান
সময়ের বজ্রাঘাতে ছিটকে পরে রক্তের মত আমার কলমের কালি
অস্থির সময়ে কলম আর বিদ্রোহ করে না
খুঁজে ফেরা কিছু আক্ষেপ, জমাটবদ্ধ কিছু ক্রোধ
নিমেষেই...
বহুকাল আগে রক্তাক্ত শার্টের বাম পকেটে
ভেজা চিঠিটা তোমার কাছে রয়ে গেছে
বিমুর্ত রাত্রি জেগেছো,
অঘুমা চোখের শুন্য দৃষ্টির কারণ
হয়ে আছে বাম পকেটের রক্তে ভেজা চিঠিটা।
এরপর কেটে গেছে বেশ কিছুটা...
বিদ্রোহ হোক
ভাতের থালায়
খসে পড়া এক
মাথার চুলে!
বিদ্রোহ হোক
খুন্তি হাতে
ছোট্ট মেয়ের
ছোট্ট ভুলে!
বিদ্রোহ হোক
বাড়তি ভাড়ায়
বাড়লো ভাড়া
মাত্র চার!
বিদ্রোহ হোক
কলার চেপে
কিল ঘুষি আর
বেদম মার!
তোমার আমার বাংলাদেশে
বিদ্রোহটা বাঁচলো ঐ
সকাল বিকেল
সন্ধ্যে রাতে
নেপোই যে খুব
খাচ্ছে দই!
ব্লগে...
মেয়েটাকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে বুড়ো মানুষটি উঠে দাঁড়িয়ে বললেন,
আম্মা বসো। কিশোরী মেয়েটি অবলীলায়
বসে পড়লো সিটে, সংকোচহীন... যেনো এটাই তার প্রাপ্য ছিলো।
উপেক্ষা করলো বয়স্ক দাঁড়িয়ালা বাবার বয়সী মানুষটাকে।...
বন্ধু,
অনেকদিন তোর হাত ধরে হাঁটা হয়না
তোর বাইসাইকেলের পিছে বসে পড়তে গিয়েছি,
সেতো অনেক আগের কথা!
তোর বাইসাইকেলের অবশিষ্ট বলে আর কিছু নেই আজ।
শুধু স্বপ্নে দেখা পাই মাঝে মধ্যে!
বন্ধু,
অনেকদিন তোর পাশাপাশি হাঁটি...
হয়তো তুমি বড় হবে
আমার আদর তোমার শরীরে
তখনো ল্যাপ্টে রবে
হয়তো তোমার আঁকার খাতায়
জল রঙের খেয়াল
হয়তো তুমি পেড়িয়ে যাবে
আমার শাসন দেয়াল
হয়ত তোমার আকাশ হবে
অনেক বেশী নীল
হয়তো তুমি আমার মতই
স্বপ্নে রাঙাও...
অপরাধী হয়ে জীবনটাই শেষ করে দেবো
চোয়াল শক্ত হতে হতে চোয়াল চূর্ন হয়ে যাবে!
অপরাধের ভারে সর্বদা পিঠ টান করা কোমড় একদিন নুয়ে পড়বে,
যে পেশীর কথা আমি বার বার...
ঘাম ঝড়ানো শরীর গুলো
কুচকুচে গা ভিজছে ঘামে
তবু আমি ছন্দ খুঁজি
বার্তা পাঠায় রঙ্গীন খামে।
রোদের তেজে স্বপ্ন পোড়ে
পুড়তে থাকে মাথার চুল
তবু আমি ভীষণ রোখা
রোদকে বানায় মেঘের ফুল।
কপাল বেয়ে টপটপিয়ে
ঝড়ছে কেবল নোনতা জল
গামছা...
©somewhere in net ltd.