![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো .......
শুভ মধ্যাহ্ন। এই দুপুরে ঘুমঘুম চোখে খুব সহজেই কিন্তু শৈশবে ফিরে যাওয়া যায়। আমার দিব্যি মনে আছে দুপুরের খাওয়ার পর রাশিয়ান বই পড়তে পড়তেই ঘুমিয়ে যেতাম খুব ছোট...
অতঃপর ক্ষুধার্ত শিশুটি ক্যামেরাবন্দী হলো,
অসমাপ্ত ছবিটি ফ্রেমবন্দী হয়ে চলে গেল
আর্ট গ্যালারী অথবা সুসজ্জিত ছবির দোকানে,
দিস্তা দিস্তা কাগুজে টাকায়
বিক্রি হলো খুব,
সুসজ্জিত দোকান থেকে ছবি চলে গেলো
মর্যাদাপূর্ণ ড্রয়িং...
তখন থাকতাম মাটির ঘরে, বাঁশের খুঁটি আর মাথার উপর খড়ের চাল।বাসায় একটা টেপরেকর্ডার ছিল।আব্বা অনেক রাত পর্যন্ত রেডিও শুনতেন। অনেক রাতে বিদেশী কাহিনী নিয়ে বাংলা নাটক প্রচারিত হত। আমার...
শুভ অপরাহ্ন। এই দুপুরে ঘুমঘুম চোখে খুব সহজেই কিন্তু শৈশবে ফিরে যাওয়া যায়। আমার দিব্যি মনে আছে দুপুরের খাওয়ার পর রাশিয়ান বই পড়তে পড়তেই ঘুমিয়ে যেতাম...
কে আমায় ডেকে নিয়ে যায় নীল
জ্যোৎস্নায়?
কেউ ডাকবে না
তবু যাব,
যেখানে তাঁর পদচারণা
হলুদ রোদে মিশে আছে
ধুলোবালি আর অক্ষরমালা
বইয়ের পাতায় ডানা ঝাপ্টায়...
চলে যায় বসন্তের দিন!
যাক না,
কেউ আর মনে করিয়ে দেয় না
তবু...
প্রথম অংশ:
একরাশ হতাশা নিয়ে রাস্তায় নামলাম।শোঁ শোঁ করে ছুটে চলেছে আন্তঃজেলা পরিবহনের বাস গুলো। লোকাল সার্ভিস রাস্তায় জটলা পাকায় আর বিশ্রী শব্দে হর্ণ দিতে...
কেউ একজন চেয়েছিলো স্বপ্ন
দুলাইন লেখা অথবা অক্ষরমালা।
অক্ষরমালা কুটিকুটি করে ছিঁড়ে
বাতাসে মিলিয়ে দিয়েছিলাম সে বহুকাল আগে,
আমি আজ ডানা ঝাপটায়...বাতাসে কান পেতে
শুনে ফিরি কবিতার অভিশাপ!
কেউ শুধু নেহায়াতি দুটো...
আমার নানাবাড়ি যেতে হলে পদ্মা নদী পার হতে হয়। ঘাটে ফেরীর জন্য অপেক্ষা করতাম। ফেরী কিংবা ঘাট দুটাই ছিলো খুব মজার বিষয়। ঘাটের দোকান গুলোতে খাওয়া আবার ফেরী উঠে...
শিরোনাম টা হুট করে মাথায় এলো।১৯ ডিসেম্বর বাংলা ব্লগ দিবস।আর মাত্র ৪০ দিন ! মাত্র কিছুদিন আগে সামু মুক্ত হলো , সেই খুশি এখনো বিরাজমান। পুরোনো ব্লগার ধীরে ধীরে...
একদিন আমিও হাঁপাতে হাঁপাতে
কুকুরের মত জিহবা বের করে বসবো
শুকনো পুকুর ধারের পাতাঝরা জামগাছের নিচে
সুশীতলতা আর পানির আশায়।
একদিন অদ্ভুত নিয়মের ফাঁদে নেতিয়ে পড়বে
আমার...
এই বইটি পড়লে বুঝবে মাশা কেমন বুদ্ধিমতী। তবে সে তো এমনিতেই বোঝা যায়।বুদ্ধিমতী না হলে কি আর তাকে নিয়ে কেউ বই লেখে ? ছবি আঁকে ?এমন...
তোমার জন্য লেখা কবিতাটা যখন তোমকে দিতে গেলাম
তুমি বললে - রেখে দিও সযতনে , চেয়ে নেবো একদিন।
এই একখান কবিতা লিখতে আমাকে জাগতে হয়েছে...
১.
বাঁটা মসলায় গরুর মাংস রান্না অনেকদিন খাওয়া হয়না।এখন আছে রাধুঁনী মরিচের গুড়া, মাংসের মসলা। আগে মনে আছে বাড়িতে মাংস রান্না হতো শুকনা মরিচ বেঁটে, মাটির হাঁড়িতে। অপূর্ব একটা গন্ধ...
বন্ধু,
অনেকদিন তোর হাত ধরে হাঁটা হয়না
তোর বাইসাইকেলের পিছে বসে পড়তে গিয়েছি,
সেতো অনেক আগের কথা!
তোর বাইসাইকেলের অবশিষ্ট বলে আর কিছু নেই আজ।
শুধু স্বপ্নে দেখা পাই মাঝে মধ্যে!
বন্ধু,
অনেকদিন তোর পাশাপাশি হাঁটি...
দিন তারিখ কিছুই মনে নেই। ইদানীং কিছুই মনে থাকছে না। তোমার হয়ত মনে আছে।কারণ মেয়েরা স্মৃতিগুলো চিরকুটের মত ভাঁজ করে রেখে দিতে ভালোবাসে। শুধু মনে আছে তখন তাহসানের \'দূরে...
©somewhere in net ltd.