নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো .......
১.
জুম্মার পড়ে এসে ভাত টা খেলাম খুব তাড়াহুড়া করে। কোথাও যাওয়ার আগে সব সময় আমার কেমন টেনশন কাজ করে। সেই ছোটবেলা থেকেই। কয়েকবছর আগেও বাড়ি থেকে...
জীবনানন্দের মত কোন নির্ভেজাল উপমা
আমার মাথায় কখনো আসেনা।
রবি ঠাকুরের কাব্যে নিখাদ প্রেমময়ী গীতবান,
উচ্চারিত হয়নি আমার কবিতায়।
শ্রাবনের ঘনঘটা আকাশ কে দেখে,
তোমার জন্য কোন ছন্দ জোগাড়...
প্লেন পোলাও সাথে মুরগীর রোস্ট আর খাসির রেজালা। আমার খুব প্রিয়। সেই সাথে বোরহানি আর জর্দা থাকলে মন্দ হয় না। না , আমি ঠিক ব্লগ ডে এর...
বুকের বাম পাশে খসখসে স্পর্শ অথবা অভিমান,
হৃদয়ে আগুনের ফুলকির মত জমে থাকা আহবান,
ভালোবাসা অথবা বিপ্লব দুটো ঠিক পাশাপাশি রয়ে গেছে।
বলেছিলে, ফেলানী ঝুলেছে তোমার কি মত?
তোমার লেখায় কি এখনো
ভালোবাসা...
বাবা যখন ছোটো : আদরের মেয়ের জন্যে লেখা বাবার বই।
লেখক : আলেক্সান্দর রাস্কিন
অনুবাদ : ননী ভৌমিক
রঙিন বল
বাবা যখন ছোটোটি , থাকতো পাভলভ-পসাদ নামে এক ছোট্ট...
১.
লোকাল বাসের পিছে বসে রমিজ সিগারেট টানছে । সামনের সিটে বসে দুই মহিলা , কোলে বাচ্চা। খক করে এক দলা থুথু ফেললো...
১.
ওটির সামনে সবাই ভিড় করে আছে। শুধু জয়নাল সেখানে নেই। সে বেবিটেক্সি নিয়ে তার বাসায় চলে গেছে। বাসা থেকে সে পাসপোর্টটা নেবে। সেখান থেকে যাবে বাদামতলী। বাদামতলী...
ভাবছি রেজিস্ট্রেশনটা আজ করে ফেলবো
নাম লেখাবো ব্লগ ডের উচ্ছলতায়
ভেবে নেয়া অপরিচিত মুখগুলো পরিচিত হবে নিমেষেই
হাই হ্যালো সালাম কিংবা কুশলাদির আড়ালে
সকরুণ আকুলতা সহজেই...
( শেষ অংশ )
--- একটু সবুর কর । মা’কে আর বাকি সবাইকে বাঁচিয়ে দেবো আমরা। এবার ঘুমিয়ে নে।
অনুনয়-ভরা দৃষ্টিতে ছেলেটি...
ক্যাপ্টেনের সামনে দাঁড়িয়ে আছে সে - ছোট্ট নাকটা ডগার দিকে উল্টানো , চোয়ালের হাড় দুটো উচু হয়ে উঠেছে , গায়ে কৃত্রিম পশমে – তৈরী লালচে কলারের খাটো ওভারকোট। ঠান্ডা...
বহুকাল আগে ইলেক্ট্রিকের তারে একাকী শালিক দেখে বলেছিলে -
\'One for Sorrow\' ; পরক্ষনেই কোথা থেকে উড়ে এলো আরেকটি শালিক
বসলো গিয়ে একাকী শালিকের পাশে , ওরা জোড়া...
আজ ১৮ ই নভেম্বর ২০১৯। আমি দিন তারিখ খুব হিসেবে করে চলি। একেকটা দিনের প্রস্থান মানে আরো একটা হারিয়ে ফেলার আক্ষেপ। এই আক্ষেপ কে জড়ো করতে করতে...
শুভ মধ্যাহ্ন। এই দুপুরে ঘুমঘুম চোখে খুব সহজেই কিন্তু শৈশবে ফিরে যাওয়া যায়। আমার দিব্যি মনে আছে দুপুরের খাওয়ার পর রাশিয়ান বই পড়তে পড়তেই ঘুমিয়ে যেতাম খুব ছোট...
অতঃপর ক্ষুধার্ত শিশুটি ক্যামেরাবন্দী হলো,
অসমাপ্ত ছবিটি ফ্রেমবন্দী হয়ে চলে গেল
আর্ট গ্যালারী অথবা সুসজ্জিত ছবির দোকানে,
দিস্তা দিস্তা কাগুজে টাকায়
বিক্রি হলো খুব,
সুসজ্জিত দোকান থেকে ছবি চলে গেলো
মর্যাদাপূর্ণ ড্রয়িং...
তখন থাকতাম মাটির ঘরে, বাঁশের খুঁটি আর মাথার উপর খড়ের চাল।বাসায় একটা টেপরেকর্ডার ছিল।আব্বা অনেক রাত পর্যন্ত রেডিও শুনতেন। অনেক রাতে বিদেশী কাহিনী নিয়ে বাংলা নাটক প্রচারিত হত। আমার...
©somewhere in net ltd.