![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিংক-----
১০
রেল বস্তির মানচিত্রে সামনের দিকে কিছুটা খোলা জায়গা। তার মধ্যে একটা পাড় বাঁধানো বড় কুঁয়ো। বাকি খোলা জায়গাটা বস্তির বাচ্চাদের। ভোট আসলে মাঝে মধ্যে সেখানে রাজনৈতিক দলের জমায়েত হয়।...
লিংক---
৯
জাহানারাদের ঘর আর ঊর্মিলার ঘরের মধ্যেকার দূরত্ব খুব বেশি হলে তিন হাত। প্রথম প্রথম সুবোধের অস্বস্থি হতো। শুনেছে ওর স্বামীর নাম কমল। দু’ একদিন দেখেওছে,কিন্তু কথা হয় নি।...
লিংক--৬ ৭
৮
সুবোধ এখানে আসার পর আজকাল ঊর্মিলা বিকেলের বাজারেও দোকান দেয়। বাইরে গেলে সারাদিন এতকাল মনের মধ্যে বাচ্চাগুলো থাকতো। এখন সেখানে সুবোধও থাকে। বেড়ে গেছে পরিশ্রম। রাতে ফিরে শ্রান্ত শরীরে...
লিংক---
৬
সকালে স্টেশনের কাছে এক জায়গায় বাজার বসে। ঊর্মিলার জায়গা আছে সেখানে। সকালেই যেতে হয় দোকান সাজাতে। অফিস বাবুদের বাজার সকালে। ঘণ্টা দুই তিনেকের বাজার।আজ যাওয়ার সময় দেখে...
লিংক----
৫
হাত মুখ ধুয়ে লুঙ্গি পরে একটা গেঞ্জি গায়ে সুবোধ সদ্য ঠিকঠাক করা চারপাইটার উপর বসলো।
ঊর্মিলা ঘরে নেই। বোধ হয় বাইরে গেছে। সুবোধের...
লিংক---৩ [link||প দা তি ক
৪
ঊর্মিলার একটাই ঘর। পাশে রান্নার ছোট্ট জায়গা। চারটে ছানাপোনা জায়গা নেয় যথেষ্ট।শোয়ার কষ্ট বেড়েছে। শীতের শুরু। রাতের দিকে...
লিংক--
৩
মালের ঝুড়ি মাথায় ঊর্মিলা আগে আগে, পেছনে সুবোধ। মাথায় একটা ভার থাকা সত্ত্বেও ঊর্মিলা ছেলেটাকে নিয়ে চিন্তাটা তার মাথা থেকে দূর পারছে না। তাতে ভার যেন...
লিংক২
এই ভিড়ের রহস্য আর প্রকৃতি জানে সুবোধ। সুবোধ মাকাল ফল। বস্তির অনেকে তাকে আড়ালে তাই ডাকে।কারণ বস্তির অনেকের চোখে সে দেখতে সুন্দর,কিন্তু কোনো কাজ করে না।বসে বসে...
(দেখতে দেখতে somewhereinblogএ আমার অনেক দিন হয়ে গেল। ২০০৮/৯ সন থেকে আছি। খুব নিয়মিত না হলেও আছি। মাঝে মধ্যে ছোট লেখা লিখলেও মূলত ধারাবাহিক কিছু রচনা লিখেছি। তার মধ্যে এখন...
(শেষ পর্ব)
৪২
নিয়তি কোন রকমে বিছানা থেকে উঠে রাতের খাবার খেল। দিবাকরই অনভ্যস্থ হাতে বেড়ে দিল। ছেলেদের নিয়ে বসে একসঙ্গে তারা খেল। খাওয়া দাওয়ার পর দিবাকর...
৪০
দুপুরে ভাত খেতে রান্না ঘরে ঢুকে দিবাকর বললো—ঢাকাতে বোমা ফেলছে আইজ সকালে—কইছিলাম না যুদ্ধ এইদিকেও হইব—ঠিক লাইগা গেছে—দেহ অহন কী অয়। তার বড় ছেলে শম্ভু...
৩৮
ধান কাটার কাজ শুরু হওয়ার পর মনে হচ্ছিল দেশটা যেন অনেকটা স্বাভাবিক হয়ে গেছে। কিন্তু না, গতরাত থেকে কেন্দুয়াতে ভীষণ গোলমাল। মানুষজন সেখান থেকে পালাচ্ছে। চলছে...
৩৬
এটা ইন্ডিয়া। হউক নদীর এপার ওপার—তবু তারা এখন ইন্ডিয়ায়। অনেকদিন পর না-দেখা ছেলেদের দেখা পাবেন সুপ্রভা। ভোরবেলা তার মুখে তাই একটু রক্ত সঞ্চালনের আভা ছড়িয়েছে। কন্ঠস্বর...
৩৪
এখন রাত কত কে জানে! মা-বাবা-ভাইবোন শূন্য ঘরে আজ শুধু তারা। সন্ধ্যের পর পরেই রওনা হয়ে গেছেন এই বাড়ির সবচেয়ে পুরনো বাসিন্দা দুজন। তারা বট-বৃক্ষের মতই...
৩২
সকালে সুপ্রভার ঘুম ভাঙ্গতে একটু দেরিই হলো। নিয়তি আগেই ঘুম থেকে উঠে পড়েছে। বারান্দায় বসে আছে একা। রবীন্দ্রবাবু বাড়িতে নেই। বোধ...
©somewhere in net ltd.