![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিবাদি এই দেশের মানুষ
প্রতিবাদ তার রক্তে
শোষন শাসন করলে কেহ
প্রতিবাদ অক্তে অক্তে
প্রতিবাদ চলে মন্ত্রি সভায়
প্রতিবাদ চলছে রাস্তায়
প্রতিবাদি হয়ে প্রতিবাদ হয়
চায়ের দোকানে স্বস্তায়
প্রতিবাদ আছে সারাদেশে তবু
প্রতিবাদ কোথা নাই
আবেগের তরে শুধু ঘুরে...
লক্ষ্য প্রাণের রক্ত মেখে
দেশটা সেদিন স্বাধীন হলো
এই ভাবণায় রক্ত মেখেও; প্রাণ হারিয়েও
আমার দেশের বীর সেনারা শান্তি পেলো
দেশের মানুষ নিরাপদে বাঁচবে বলে
রাস্তা ধরে নির্ভয় তে হাটবে বলে
মনের কথা অকাতরে ইচ্ছে...
নিরাপত্তার দাবিতে দাবিতে উত্তাল হল দেশ
জ্ঞানি অজ্ঞানি সমস্বরে সেটারে; বলে গেল; বেশ বেশ
কতোশত ছটাক খুনে মাখামাখি করে; লাল হল রাজপথ
নানা মতামতে কুড়ালো কেহ কেহ রসালো অভিমত!
আমিও সে ধারায় লিখিলাম কিছু,...
প্রেম নামের এই সম্পর্কে
চলছে উকি ঝুকি
নিত্যদিনে নামছে এতে
নানান খোকা-খুকি।
বয়স ভেদে হচ্ছে আলাপ
হচ্ছে মনের মিল
অল্পদিনেই তাবৎ উধাও
হারিয়ে সব ফিল।
গড়ছে কেহ লইতে মজা
হইতে কথায় পটু
কেউবা তখন ফোনে মজে
বলতে কথা কটু।
কেউবা এদের বলছে...
গত পরশুই তোমাদের সে পুরোনো বাড়িটা থেকে ঘুরে এসেছি
তোমাদের সে বংশিয় ঐতিহ্য গুলো, ও বাড়ির ইট-পাথরে এখনো ঝোলানো আছে জানো?
শুধু মানুষগুলোই কেমন অকালে চলে গেলে এক এক করে!
ঐ যে ঐ...
আবেদনময়ী এবং সুন্দরী
দুটো শব্দই বেশ কাছাকাছি বটে
প্রথমটাই যেমন চাঞ্চল্যতা ফেলে মনে
দ্বিতীয়টা সেথায় ভাবুকের ভাবনায় মেলে ডানা
ক্ষণে প্রতিক্ষণে সমুদ্র তটে।
কামনার আগুনে দাহ হয় দেহ
টেনে আনে চোখের উদগ্রিবতার নেশা
রক্ত কণিকায় যেন তা,...
তিক্ত সিক্ত গাঢ় রক্তে ভাসমান দেহ
ছিন্নভিন্ন জরায়ু কিংবা কাটা মস্তক নিয়ে কেহ
পঁচে গলে যেন একাকার চারিদিক-চারিপাশ
তবুও তারমধ্যেও আমি লিখে যায় প্রেমকাব্য
লিখে যায় ছাঁইপাস
রোজ রোজ।
ফেলেনা যেন দাঁগ কোনো মনে
যেন ফেলে না...
ঘুটঘুটে আমানিশা, স্থির মনিদ্বয়
কোথায় যেন চিনচিনে ব্যাথা, খুটখাট শব্দ
আর, আর জোনাকি আঙিনাময়!
পিছে পিছে আবছা আধো আলো, আধো ছায়া
নিসপিস নিসপিস করে মনে
নিত্যে বাঁধে সুর, বাঁধে মায়া
নিরালায়।
এইতো আমি পিছে পিছে হাটি
মৃদু...
দোষাদোষি চলে রোজ
রাখে না রাখে না খোঁজ
খোঁজে না খোঁজে না কেউ সমাধান
বুঝিবার মন নেই, পুরোনে নতুন নেই
আছে শুধু সেকেলে সে অভিধাণ।
আছে শুধু কোনা জুড়ে
ও পাড়া সে পাড়া ভরে
আটি আটি পঁচে...
বিসর্জনে প্রাপ্তি না খুজিয়া, সমর্পনে খোজ,
ওভাবে কেবল মরীচিকাই মিলিবে,
যদি না তুমি বোঝ।
বিলিয়েছ যখন ধর্ম পালনে,
মিলিয়েছ তখন ন্যায়,
এখন কিসের হিসাব খুলেছ,
দেখাচ্ছ আয় আর ব্যয়।
করুণা করেছ সৃষ্টিকে তখন,
পুরুস্কার দেবেন স্রষ্টা,
কুড়াল যদিবা পায়েই...
ইচ্ছে করে সাঁজছি সবে রুপের মোহে,
কেন যে মোরা ব্যস্তময়ি মিথ্যা কহে,
বলছি কাকে মিথ্যা মোরা, কিসের লোভে,
ইচ্ছে করে সাঁজছি বোকা, ফাটছি ক্ষোভে।
বেশতো তুমি, দেখবে যখন আয়না খুলে,
নাঁচছি কেন, ধিংধিঙিয়ে, পরের তালে...
বিজয়ের ৪৪ টি বছরে মোরা,
স্বপ্নের ৪৪ টি সিড়ি মাড়িয়েছি,
বহু চড়ায় উতরায় সেই কাঙ্খিত
মঞ্চে, নতুন উদ্যামে দাড়িয়েছি।
লক্ষ শহীদের রক্তে লাল করে,
গড়েছি লাল-সবুজের উর্বর ভূমি,
শ্রমিকের শ্রম আর কৃষকের ঘামে,
সফলতার চুড়া এখন আকাশ...
মৃত্তিকার ক্রন্দনে প্রকম্পিত শহীদি আত্মারা,
জির্ন-সির্ন হয়ে দাড়িয়ে রহিয়াছে,
সৌধের বহিরাবরণে।
মানবতার হুহুকারি কান্নায়,
সদলবলে বেড়িয়ে আসতে চায়,
নির্বাসিত প্রেতাত্মারা।
তবুও কিছু অশরীরিয় শুদ্ধাত্মাদের,
কৃত দায়বদ্ধতার অঙ্গিকারে,
ফিরে ফিরে আসে, আত্ম-নিপিরিত,
মানবতার শেষাংশ টুকু।
উহাদের উপস্থিতিতে বাঁচিয়া রহিয়াছে,
মৃত্তিকার উপরস্থিত জন-বসতি...
©somewhere in net ltd.