নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি। কেউ না। তবে মাঝে মাঝে আমার দুষ্ট মনটা কানে কানে এসে বলে, তুমি মহাকালের উচ্ছল সমুদ্রে ভেসে বেড়ানো এক কচুরিপনা । কালের ঊর্মিমালার সাথে সাথে নাচা ছাড়া তোমার আর কোন কাজই নেই.....
(১)
রাতকানা;
নিশিতে যাহারা চোখে দেখেনা।
জন্মান্ধ;
জনমের পর থেকেই অন্ধ যিনি।
বর্ণান্ধ;
খাস বর্ণের অন্ধ যাহারা।
সত্যান্ধ?
যার নয়নে সত্য দেখে না।
(২)
সেদিন বিকেলে।
মোটে সূর্য ডুবেছে।
আকাশে তার ছেড়ে যাওয়া লোহিত এখনো টহল দিচ্ছে।
কতেক ছেলেপুলে আসলো।
লম্বা...
ভদ্র আবরণ, অভদ্র আচরণ,
ধিকৃত সে মানব সমাজে।
সাদামাটা জীব, শালীনতার বীজ,...
যখন,
খোলা ময়দানে
গলা ছেড়ে বলে;...
সব গুলিয়ে ফেলছি।
রাতকে দিন আর ভাবছি...
অকুস্থল : ফেসবুক। দূরালাপনী। চট্টগ্রাম-২নং গেইট (মসজিদ গলি)। চমক।
ভাবনার অনুঘটক (যাদের কাছে আমি ঋণী) : হালজমানার রাজকুমার আর রাজকুমারী।
অনুপ্রেরণায় : মস্তিষ্কের সব চেতনা।
[ পৃথিবীর ইতিহাস নাতীদীর্ঘ কোন উপন্যাস নয়। অসমাপ্ত...
এই মেয়ে;
ওখানে যেয়োনাকো তুমি।
ধরো নাকে হাত ওই পুরুষের।
মেয়ে তুমি;
বলোনাকে কথা তার সাথে।
ছুঁ'তে তোমায় দিয়োনাকে তারে।
হ্যাঁ গো;
তুমি ওভাবে হেসোনাকে কারো সাথে।
বসোনাকো কারো পাশ ঘেষে।
যদি এমন করো;
কি হবে জানো?
আমার ভেতরে জ্বলবে খুব।
মন...
যে রাতে তুমি পাশে ছিলেনা; যে রাতে অভিমান করে হাত ছেড়েছিলে
সে রাতে ঘুমুতেই পারছিলাম না! কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে
তবেই বিছানায় গা রাখি; মশার বাপ এসেও যাতে নিদের গায়ে
সুই...
সতের কি আঠারো কোটি বাসিন্দা,
যার অর্ধেকের বেশীতো মরদই;
কিন্তু সব শালা কাপুরুষ। মরদের কলঙ্ক।
তুর সামনে একটা মেয়ের ইজ্জত লুটে নিলো;
নির্বাক তাকিয়ে থাকলি? উপভোগ করলি লাইভ পর্ণো?
শালা কাপুরুষ না বলে কী...
আর কোন কবিতা লিখবো না আমি;
যতদিন এইসব দালানের চাপে পড়া কুঠিরে আহাজারি শুনবো।
যতদিন রাস্তায় দেখবো পুড়ে খাক হওয়া মানুষের তৈলচিত্র।...
“আমি প্রত্যেকের দুর্দশা দূর করবো। ভালবাসা
বিলিয়ে দিবো সকলের মাঝে।” - নেতার উচ্ছ-কন্ঠ
বয়ান ছড়িয়ে পড়ছে জন-সমুদ্রের কানায় কানায়।
মাইকের সুবিধায় অজানা কোন দরিদ্র কুঠিরেও হয়তো
কড়া নাড়ছে নেতার আশা-বাণী? যে ঘরে...
তোরা শুধু ব্যার্থতা মনে রাখলি? আমার প্রেম
বন্দরে কিছু শুভ দিনও আছে। ভূলে গেলি গত
বছরের চৌদ্দই ফেব্রুয়ারীর উন্মাদনায় ভরপুর
দিনের কাহিনী? ক্যামনে? অন্ধকার জঙ্গলে যখন
চুম্বনে চুম্বনে তার জানানীয় গুনাবলীকে মাতাল করে
তুলে...
শোনো; কতো বন্ধু আমার সঙ্গ ছেড়েছে অজান্তে,
সুহৃদরা করেছে কতো কাদা ছুড়াছুড়ি ঘেন্না করে
স্রেফ তোমাকে ভুলছিনা বলে। অগণিত ভয়ঙ্কর রজনী
ধেয়ে এসেছে মহা প্লাবনের মতোন-আমি যখন তোমার
নেশায় টুপভুজঙ্গ হয়ে জোছনা...
ক্যামনে দিবো তার রূপের বয়ান? এতো বড়ো
কবি তো আমি নই! চেহারার উজ্জ্বলতা বিদগুটে
আঁধারে আলোর বন্যা বয়ে দেয় যেন এ পৃথিবীর
প্রবীণতম সন্নাসীর জ্বালানো সন্ধ্যা-প্রদীপ। স্পর্শ
পেলে মনে হয়, দেহ তার উছরো...
ডিমের কুসুমের মতোন সুরক্ষিত রমনীর অন্দর
মহলে আঁখি মুদে ঢুকছি সংশয় বিনা। যেখানে
উঁকি মারার হিম্মত আজো কোন পুরুষের হয়নি।
অতন্দ্র প্রহরীরা খড়গ হস্তে সজাগ। নজরে পড়লেই
মুহুর্তে শবে পরিণত হবো। সেসব ভীতির তোয়াক্কা
না...
মুঠোবন্ধী করি তার কোমল হাত। পালিয়ে যাই
গহীন বনে। সারি সারি বৃক্ষের আড়ালে উঁকি দিয়ে
মোলায়েম আলো জ্বেলে পথ দেখাচ্ছে চাঁদ। পাশে
চলে সঙ্গ দিচ্ছে রাহের রফিক জোনাকি পোকারা।
পরিশেষে আমাদের উন্মত্ত...
©somewhere in net ltd.