![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপ্রিলের শুরু থেকে গতকাল অবধি সময়টা অনেক কঠিন ছিল। এমনকি এখনোও হয়তো। তবুও আজ আমার অষ্টাদশতম জন্মদিনে যথাসম্ভব ভালো থাকার চেষ্টা করছি। সময় আমাদের উপর প্রসন্ন থাকেনা সবসময় তাঈ যেখানে...
সেই একরাত্রির চাঁদ
আজও একাকীত্বের শিহরন আহ্লাদে
সূঁচপতন নিরবতায় ভাসে
কার্তিকের শুক্লা-প্রতিপদে।।
একটু বাড়ে, একটু কমে কখনও
নৈশসম্রাটের জ্যোৎস্নামাখা আবেগ।
কখনো অসাবধানতায়
ঈশানের পুঞ্জমেঘ।।
কেউ চিত্তবৃত্তিহীন, কারো
অধঃপতন সংশয়..
অসংখ্যের সংসারে
চাঁদ চাঁদোয়া জেগের রয়।।
চাঁদ,
কখনো স্বপ্নপারাবারের খেয়ার মাঝি,
কখনো গাঙুড়ের জলে...
সকাল হলেই আরেকটি তারিখ
কালের মহাসমুদ্রপৃষ্ঠে মিলিয়ে যাবে।
এক থেকে একত্রিশ সবই মিলিয়ে যায়..
শুধু চেনা-হৃদনিহীত মুহুর্তগুলি
বারে বারে পরিযায়ী পাখি হয়ে
একুল_ওকুল উড়ে চলে।
তারা গন্তব্যহীন, চির যাযাবর আর অমরনশীল ।
আজ কেউ ঘুমোয়নি!
আমার সঙ্গে সকলে...
আমিও অবিকল তোমার মতো ছিলাম।
শৈশবের আমিটার সঙ্গে সমকালিন তুমি নিশ্চয়ই পেরে উঠতে না।
আসলে ছোটোবেলায় ভেদাভেদের কবলে পড়িনি,
কিমবা পড়েও বুঝিনি!
অনেক প্রানবন্ত ছিল আজকের এই
অস্থিচর্মসার দেহ!
হয়তো তোমাকেউ ছাড়িয়ে যতো।
সেই শৈশবের প্রানোচ্ছাস থেকে
আজকের...
এপারে অপ্রতিবন্ধ প্লাবন
উষৎ শরিরে
সহসা তমসা ছড়ালো নিশী,
আকৃতির নিড়ে।।
অনিন্দ্য প্রহর সব
হাঁটুতে মাথা গুঁজে -
পাঁজরের কাঁপুনি, দাঁতের সংগ্রাম
কৃষ্ণকায় ত্রিদিশেরে খোঁজে।।
অক্ষিপল্লবের ছলনা
কতক্ষন রাত্রি অবসাদকে ঠেকিয়ে রাখত জানিনা,
বদ্ধ আইরিসের বহু চোখাচুখি
এখনও নিতি নিতি বর্তমান.।
শুধু...
অসহ্য টিভির খবরের চ্যানেলগুলো! মাঝেমাঝে এমন সব খবর ঊঠে আসে!
আতঙ্কবাদী---
কিভাবে রক্তমাংস থেকেও তার বিরুদ্ধাচরন করে এরা? এদের অভিযোগ করব কার কাছে? কাকে বলব তাদের কুকর্মের কথা?
আজ দুপুরে নিউজ...
স্তব্ধ ঘরটাতে আত্মমগ্ন বালকটি হঠাৎ একটা ঝাঁকুনি খেল।
পালঙ্ক নড়ছে।চেয়ে দেখে ঘুমন্ত মা-কে .. মা স্বপ্ন দেখছে! তাই বোধহয় ঘুমের মধ্যে নড়ে চড়ে উঠছে, ঠোঁটগুলো কাঁপছে, বন্ধচোখে ব্যাস্ততা, কুঞ্চিত ভ্রু।
মা মাঝেমাঝেই...
গ্রামটা পাল্টে গেছে
সেই প্রেমময় ছোঁয়াটা আর নেই।
বিষাক্ত অপরাহ্ন
ধুলোতে মিশেছে বিষ!
ফাঁকা স্মৃতীজড়িত মাঠ,
ঘাসে ঘাসে প্রাক্তনের স্পর্স উঁকি দেয়।
গাছগুলো ধুলোমাখা
অন্যমনস্ক বাতাস গ্রামের মোড়ে
পতাকাটি ওড়াতে ভুলে যায়।
জির্ন দাম্ভিকতা নিয়ে গেরুয়া বসনে
পতাকাটি বেঁচে আছে।
সময়ের...
নিজেকে চিনে নিজেকে পড়ে
নিজেরে দিও সন্মান।
নিজের মধ্যে রক্তে রয়েছেন
সর্বশক্তিমান।।
মানবসৃষ্ট কংক্রিট ঈশ্বরের ঠিকানা নয়।
ঈশ্বরসৃষ্ট মানবদেহে
স্রষ্টার আশ্রয়।।
বৃথা প্রসাদে
সাদা ঘন দুধে
ভরছে মন্দির যত।
হাড়ের পুতুল ক্ষুধাকাতর হয়ে
মরছে কত শত।।
দামি...
চুপ করে আছি চোখে কথা নিয়ে..
মোনের আর্ত চিৎকার
শব্দশোষক অক্ষিপল্লবের দেওয়ালে
ঠোক্কোর খায়।
আশ্বাসের মরিচিকা
নিঃশ্বাসের বাঁশিতে হারায়।।
মস্তস্কের কোনো এক গ্রন্থির মত্ততা
কিমবা পেশির কেন্দ্রে জমে যাওয়া শীতের রাত.. নেমে যায়।
সেই কবে যেন...
©somewhere in net ltd.