নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এইসব গাঢ়তর মান-অপমানবোধ নিয়া তবুও
আমরা পথ চলি, এই রকম চলতে হয়…
তবুও, একটা বিষণ্ণ দূর্বাঘাস মন খারাপ করে
কোথাও না কোথাও বসে থাকে। ছোট এক
কণা...
এইসব বিমর্ষ ভাবাপন্ন পৃথিবীতে একদিন
আমি আর কোথাও থাকবো না, তবুও
পৃথিবীত্র গাঢ়তর নিয়মের মতন আমার
গল্প আর কবিতা থেকে যাবে। তোমার
চোখের কিনারে গিয়া দাঁড়াবে, জানাবে--
আমি ছিলাম।...
আমার সব প্রেমিকার চাইতে কবিতাই শান্তি
দিয়েছে বেশি, কোন অনুযোগ নেই…
দাঁত কড়মড় করে চেয়ে থাকা নেই
তার জন্য অবেলার রোদ্দুরে আমাকে
দাঁড়িয়ে থাকতে হয়নি কখনো!
সম্পর্কের পিষ্টনে তারা...
গারো পাহাড় থেকে ফেরার পথে মাঝখানে আমরা একটা বাজারে দাঁড়ালাম।
বাজারের নামটা ভুলে গেছি। দোকানে ঢুকে কলা পাউরুটি খেলাম। এর মধ্যেই দোকানির সাথে নাফিজ ভাইয়ের বেশ ভাব...
শীতকাল চলে আসছে… আমি জানি, মা
অনেকদিন পর্যন্ত ভাপা পিঠা খাবেন না!
অনেকদিন ধরে আমি পৃথিবীর বাইরে
ঘুরাঘুরি করছি, ঠিকঠাক বাড়ি যাওয়া
হয় না। পৃথিবীর ভিতরে আমার...
একটা গভীর শীতকাল বুকের ভিতর শোয়ায়ে রেখে
আমি চলে যাচ্ছি। এই রকম চলে যেতে হয়…
আমার যাওয়ার পথ, এইসব...
খুব মন খারাপ হলে একা একা নদীর কাছে যাই
রাত দশটা-এগারোটা পর্যন্ত অভয়মিত্র ঘাটে বসে
থাকি। নদীরও কি কোনো বেদনা থাকে মানুষের
মতো? (থাকে সম্ভবত। হু হু একটা আওয়াজ সব
সময়...
এই যে দরজার হুক লেগে কোমরের উপর বাম পাশে
আড়াই ইঞ্চি লম্বা হয়ে চামড়ার উপর চিরে গেলো,
অন্তত এইসব বেদনায় মলম লাগাতে কেউ লাগে।
ভালোবাসাবাসি নিয়ে...
পরের দিন ঘুম ভেঙে গেলো একেবারে ভোরে।
ভোর বলতে একেবারে ভোর। কাকডাকা ভোর। আমরা তাড়াতাড়ি উঠে রেডি হইয়া গেলাম। আজকে দিনে বিশাল পরিকল্পনা। প্রথমে বিজয়পুর...
ধরো, আমি আর কোনোদিন তোমার শহরে ফিরলাম না!
ধরো, এইসব রিকশায় ঘুরাঘুরি, এইসব টক-ঝাল পানিপুরি
সস্তার বেলিফুল, এইসব কলাভর্তার দিন শেষ করে আমি
আর তোমার...
তবুও আমার আড়ষ্ট শরীরের নিচে
তোমার প্রার্থনারত অন্ধকার!
ভালবাসার এক একটা অসন্তুষ্ট গভীর রাতে
আমরা বারবার পূর্ণ হয়েছি,
পরস্পর হারিয়ে দিয়েছি ভালোবেসে,
তবুও আরো কতো শতবার
তোমার ওই অন্ধকারে আমি যাই…
প্রার্থনারত...
তোর চোখের কোণে ছোট্ট একটা পাপ ছিলো
সেই পাপে ডুবে আমি সাঁতারু হয়ে গেছি…
ফণীমনসার ঝাড়ের মত আগন্তুক চুল আমাকে
আটকে দিয়েছে জলে…
জলের জীবন...
আমার জন্য তোমার ভিতরে কোনো রকম বেদনা
হচ্ছে না--মনে হলে তোমার সাথে ঝগড়াঝাঁটি করি,
চিৎকার-চেঁচামেচি করি, মাঝেমাঝে আবার চুপচাপ
নির্বিকার হয়ে যাই। ম্যাসেঞ্জার বাবলটা আর খুলে
দেখি...
নিউ মার্কেট থেকে টিউশন শেষ করে এক নাম্বার বাসে করে বাসায় ফিরছিলাম।
বাস আন্দরকিল্লা পার হচ্ছিলো। এই সময় পিছন থেকে একজন হঠাৎ তার ছোট ভাইকে ফোন...
একটা বগিতেও দেখি দাঁড়াবার জো নাই।
শাহিন একদম শেষ বগি থেকে ডাক দিয়া বললো, “ভাই এই বগিতে আসেন। এইখানে ভীড় কম।”
সব বগিতে দেখি মানুষ হুড়াহুড়ি করছে।...
©somewhere in net ltd.