![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগের কাহিনীর পর.........।
পরদিন কাজকাম বাদ দিয়া আবার সক্কালে এই অধম থানায় হাজির! লগে কইরা অবশ্য পাসপোর্টখানা লইয়া গেছিলাম! পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্টটা বানাইতে ওই জিনিসটা নাকি লাগে। যাইহোক সকালে বড়...
আগের কাহিনীর পর.........।
এরপর আমি ক্যাম্পাসে চইলা গেলাম পরের সেমিস্টারের মিডটারম দেওয়ার জন্য। আর আমার আব্বারে কইলাম যে আমার একখান পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট লাগবে থানা থেইকা। ওইটা নাকি আবার...
আগের কাহিনীর পর.........।
কিছুদিন পর আমি দালাল মামাগোরে কল দিয়া জিগাইলাম যে মামারা কি খবর? দালাল মামারা আমারে কয় যে কাগজপত্রগুলা দিয়া আসার পনের দিন পর ওরা নাকি আমার চিঠি...
আগের কাহিনীর পর.........।
এরপর তো একরকম বাধ্য হইয়া ওই দালালগোরে ফুন লাগাইলাম। আমার বাপে হ্যাগোর উপ্রে এমুন ফাপড় লইছিল যে আমি নিজেই ভয় পাইয়া গেছিলাম। আমার বাপেরে এই লেভেলে কুনদিন...
আগের কাহিনীর পর.........।
মেইল পাওয়ার পর থেকেই শুরু হইল গরু খুজার মত কইরা সেই হলুদ খামটা খুঁজা! বিছানার তলা, ট্রাঙ্ক, টেবিল, ড্রুয়ার থেইকা শুরু কইরা সব কিছু তন্ন তন্ন কইরা...
আগের কাহিনীর পর.........।
এই ঘটনার কয়েকদিন আগে ইন্ট্রোডাকশন টু ইন্টারনেট নামে একটা ওয়ার্কশপে গেছিলাম। বিবিএ’র বড় ভাইরা ওইটা অরগানাইজ করছিল। ব্যাপারটা ছিল এমন যে ওনারা ইন্টারনেট ক্যামনে ব্যাবহার...
আগের কাহিনীর পর.........।
এরপর হাজী দানেশে ভেটেরিনারিতে ভর্তি হইলাম, একটা সেমিস্টার চামের উপ্রে দিয়া কইরা লাইলাম! যদিও ভেটেরিনারি এনাটমি আর হিস্টোলজি পড়তে পড়তে লাইফটা কৃষ্ণবস্তুর রং ও ধারণ করা...
(আগের কাহিনীর পর.........।)
এই কাহিনীর শুরুটা হইছিল ২০০৭ সালে! এস এস সি দিনাজপুর সরকারি কলেজে ভর্তি হবার পর শহরের রেলবাজারে সম্প্রীতি ছাত্রাবাস নামে একটা মেসে উঠছিলাম! ওইখানে আমিই ছিলাম...
আম্রিকা!!! স্বপ্নের দেশ! দি ল্যান্ড অফ অপরচুনিটি!!! জীবন বাজি ধরে হইলেও অনেকে এইখানে আস্তে চায়। কয়েক বছর আগেও যদি কুনু আধ্যাত্মিক ফকির বাবা কইত যে বাবা তুই কিছুদিন...
বেশ ইন্টারেস্টিং এই সায়েন্টিফিক ব্যাপারটা বাংলায় সহজ করে লেখার চেষ্টা করতেছি। আমি সিউর অনেকের কাছে ব্যাপারটা অবিশ্বাস্য মনে হবে। ।
গত বছরের থার্টি ফার্স্ট নাইটে কয়েকজন মিলে রোড ট্রিপে গেছিলাম। বহুত...
ছবিঃ ইন্টারনেট...
কাহিনীর সব চরিত্র কাল্পনিক! জিন্দা কিম্বা মুর্দা কারুর সাথে কাহিনী মিল্লা গেলে কেউ দায়ী নহে!!!
“ডেটিং” জিনিসটার নাম শুনলেই একসময় মনে মনে একটা মিচকা হাসি দিয়া লাইতাম! কিছু গর্বিত বড় ভাই...
ভ্যালেন্টাইন ডে জিনিসটা আস্তে আস্তেএকটা পেইন হইয়া দাঁড়াইতেছে। এইটা থেইকা নিস্তার ক্যামনে পামু এইডা মাথায় আইতেছে না!!!!
...
চলতি মাসের গোড়ার দিকে ইউ. কে. তে একটা ইন্টারেস্টিং আইন পাশ হয়েছে! এই আইন মোতাবেক দুইজন মা আর একজন বাবা থেকে একটি সন্তান জন্ম দেওয়া পুরোপুরি বৈধ! ব্যাপারটা ক্যামন উদ্ভট...
এইটাই সিরিজের শেষ পোস্ট। একটু লম্বা হইয়া গেছে আরকি!!
সিটি কলেজের ক্রাশ (দুই)...
©somewhere in net ltd.