নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আআত্মকেন্দ্রিক, স্বার্থপর, বিশ্বাসঘাতক এবং চরমভাবে বদমেজাজি টাইপের একটা প্রাণী। নিরাপদ দূরত্বে থাকুন।
মরিচা পড়া অতীতের স্মৃতি আর ধারালো অনুভূতির কোপাকোপিতে আমাদের / বাঙালির হৃদয় প্রতিনিয়তই রক্তাক্ত হয় আর সেই রক্তাক্ত হৃদয়ের রক্ত দিয়ে আলতা পড়ে হলিও আমাদের/বাঙালির মধ্যেই কেউ না কেউ...
আমার অনুভুতিগুলো জুড়ে শুধুই আমি। আর কারো স্থান নেই এইখানটাতে। কি করব বলেন?
একে একে ত রীমা, সানী, মারিয়া, রোজি সবাইকেই বিশ্বাস করলাম। বিনিময়ে কি পেলাম ওদের থেকে? এক বুক...
অনুভূতি গুলো কি ক্লান্ত?
নাকি বিরক্ত?
গ্রামীণ মেঠো পথে গোধূলি বেলায় একাকী হেটে চলেছি বিরতিহীন। ভাল লাগছে কিনা টের পাচ্ছি না। আবার বিরক্ত লাগছে এমনটাও বলা যাচ্ছেনা।
ব্যর্থ প্রেমিক দের কি তাহলে...
একটা সময় প্রকৃতিকে অন্ননেক ভাল লাগত তখন আমি প্রকৃতির প্রেমে বিভোর ছিলাম।
কিন্তু যেই না প্রকৃতি আমার উপর নির্দয়, নির্মম ও ক্ষমাহীন প্রতিশোধ নেওয়ার নেশায় মত্ত হল, আমিও হয়ে গেলাম...
গাণিতিকভাবে একটি সংখ্যার সাথে আরেকটি সংখ্যাকে যোগ করে অতঃপর বিয়োগ করলে প্রথম সংখ্যাটির কোনো পরিবর্তন হয়না।
ক্লিয়ার করলে ৫৮+৯৫-৯৫=৫৮।
কিন্ত বাস্তব জীবনে কি তাই?
অসম্ভব, বিশ্বাস না হলে আপনার নিজের সাথে কাউকে...
বাতাস হয়ত একদিন আর নিকোটিন, গাজা কিংবা ইয়াবার গন্ধ বয়ে বেড়াবেনা কিন্তু কিছু অকাল ঝরে যাওয়া কিছু মেধাবী প্রাণ যাদের কে সামাজিক ভাবে দাপন করা হলেও অসামাজিক আর নষ্ট...
রসায়ন বিজ্ঞানের ভাষায়,
"ইলেক্ট্রন আদানপ্রদানের মাধ্যমে যে বিক্রিয়া সংঘটিত হয় তাকে জারণ - বিজারণ বিক্রিয়া বলে। "
আর জারণ বিজারণ যুগপৎ একসাথে ঘটে।
তাছাড়া যেকোনো বিক্রিয়া সংঘটনের প্রধান কারন, প্রতিটি মৌলিক পদার্থই চায়...
অতঃপর বরাবরের মতই আমার মত কিছু নিশাচরের চোখের সামনেই ধর্ষিত হল অসহায় আরেকটি রাত।
আর যথারীতি আমি অসহায় চোখে আবারো অবলোকন করলাম এই নির্মম দৃশ্য।
অথচ এর ধর্ষকেরা নির্বিকার চিন্তে আপন সুখে...
জীবনের Database টা কিভাবে সাজালে যেকোনো প্রয়োজনীয় ডাটা Corrupted হবেনা, Data Access Easier হবে তা ভেবে ক্লান্ত হলেও অগুচালো Database Delete করার মত কোন Transaction আজো খোঁজে পাইনি।
জানা হয়নি...
হাজারো মেধাবী আজ মেধার সবটুকু দিয়ে প্রেম করে চলেছে , শ্রমিকেরা তাদের শ্রম বিলিয়ে দিচ্ছে প্রেমিকার পদতলে।
দেশ যাচ্ছে রসাতলে।
প্রেমিকারা আজ বালকের সবটুকু ভাবনা জুড়ে।
চলুন তাদের এই তথাকথিত ভালবাসাকে সংজ্ঞায়িত...
নিন্ম মাধ্যমিকে যখন পড়ি তখন মানিক স্যার প্রায়শই আমাকে বলতেন, “ এই মিয়া, স্বর্ণ ডাস্টবিনে থাকলেও সেটা স্বর্ণ, আর ইমিটেশন কে সিন্ধুকে ভরে রাখলেও সেটা ইমিটেশনই রয়ে যায়।”
আর একটা কথা...
মনোরাজ্য এখন নিষিদ্ধ পল্লী।
ভাবনাগুলো পতিতা। এদের একচ্ছত্র আধিপত্য এখানে। যদিও লোকসমাজে এরা অবহেলিত তাতে কি?
স্বপ্নচোরা মানুষগুলো এই পল্লীর খদ্দের।
তারা তাদের প্রয়োজনে নিজের স্বাদ আহ্লাদ মেঠাতে এই পল্লীতে প্রবেশ করে ভাবনাগুলোকে...
একজনের মনোরাজ্যের মন্ত্রী সভা বসেছে।
প্রধান অতীতি সুখ বরাবরের মতই অনুপস্থিত।
সভাপতি বিবেক সাহেব সবার কাছে দুঃখ প্রকাশ করে সভা শুরু করলেন ।
আজ অনেক কিছুই সিদ্ধান্ত হবে।...
"গুজব" আর মাত্র "গাঞ্জা টেনে উঠসে" এমন ব্যাক্তির কথা.. এই দুই প্রকার কথার মধ্যে ব্যাপক মিল।
এই দুই প্রকার কথার মধ্যেই "গরু আর তিমি একত্রে লোহিত সাগরের নিচে ডেটিং করতে পারে"...
©somewhere in net ltd.