| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জেড আই অর্ণব
আমার নিজেস্ব কোন পরিচয় নেই, সহজাতই আমি মানুষের ফ্রেমে বন্দী এক অজ্ঞাতনামা✔
বোবা প্রেম
__________অর্নব"
দেখ, বার বার দূরে ঠেলে দিতে কেমন
আরো কাছে চলে যাই তোমার-
গভীর থেকে গভীরে!!
যতটা গভীরে মুক্তো জন্মায় ঝিনুক
ভালবেসে ঠিক ততটাই।
যতবার পিছু নিতে বারণ করি তোমায়
ঠিক ততবার আমি কেমন ছায়া হয়ে...
ইচ্ছাশক্তি অথবা ভালবাসা
------------অর্নব
দুর্লভ! খুব সাবধানে আত্মগোপন,
হোচট খেয়ে উঠে দাঁড়াতে মানা
কিন্নরদলে কালচে মুখ; চেনা দায়।
যোগ্যতা কেবল অর্জনে মানি,
তবে ইচ্ছাশক্তি মিথ্যে নয়।
.
তথাপি, ভালবাসায় পা বেঁধে
অলস সময় হেঁটে দেখি না!
জল অতল তাই না...
বেশ্যার জন্ম
ক্ষুধার্ত দশটি চোখের দৃষ্টি
কামনায় জিবে লালা-বৃষ্টি;
কিশোরীর দেহের প্রতিটি ভাঁজে
কামসূত্রের অঙ্কুরিত বীজ খুঁজে।
দশটি হাতের পঞ্চাশটি আঙ্গুল
ছিড়ে খায় তার অপূর্ণ বক্ষ-মূল;
কিশোরী নীরব, অশ্রুজলে পাথর
হায়নারা কামনার নেশায় কাতর!!
নগ্ন উদরে কালো জমাট বাঁধা...
জল-ফড়িং ও জ্যোৎস্না
নিভে যাক প্রদীপের শিখা,
আমি নক্ষত্রের প্রেমে পরিনি।
উড়ুউড়ু প্রজাপতির ডানায়
শিশিরের গন্ধ মিশে যায়
জ্যোৎস্নার পূর্ণতায়……!!
খোলা উঠোন জুড়ে যত
জল-ফড়িঙের মেলা,
আমি কল্পনায় এঁকে যাই
তাদের সবুজ-সবুজ খেলা……||
পত্রের বদলে বিষ
দেয়াল টপকে এইতো কদিন আগেই দেখো;
যে ছেলেটা ভালবাসা বুকে রেখে
আনন্দে ঘুমাতে যেতো প্রতিরাতে,
প্রতিটা ভোর ছিল প্রেমের নতুন প্রস্তাবিত-
দুঃখ খাওয়া ছারপোকার গান।
সেই ছেলেটা\'ই আজ ভয় পায়,
ঘুমাতে যেতে দুঃস্বপ্ন ঘিরে...
“ইচ্ছেরা”
জহিরুল ইসলাম অর্নব
দিনগুলো না হয় হোক একটু ভিন্ন!
ভোরের শিশির ভেজা মেঠোপথ শূন্য-
পায়ে হাঁটা বহুদূর ছুটে না ফেরায়
...
যখনই হুইসেল বাজিয়ে ট্রেন তার আসার সংবাদ দেয়
আমি তাকিয়ে থাকি লোহাগড়া বগি\'র জানালায়।
লোহায় লোহা বারি খাওয়ার শব্দ থেমে গেলে
কান পেতে শুনি তোমার চুরি\'র শব্দ
হাসি\'র শব্দ, আর নূপুরের শব্দ।
তুমি। দাবা\'র ছকে...
কোন ভোর রাত থেকে দিনের প্রথম সূর্যের আলো,
শিশির ছুঁয়ে শাপলার জল মিশে, বালক\'টি কালো।
তার বদনে ঝলমল হাসি হলদে দাঁতের ফাঁকে,
আষাঢ়-শ্রাবণে বৃষ্টি নয়, তার দৃষ্টিতে স্বপ্ন আঁকে।
ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল জুড়ে...
“পুঁতি\'পাথর”
•••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••
সভ্যতার ছিটকিনি খুললেই নষ্ট শহরের চৌকাঠ।
আমার রক্তাক্ত...
“৪১০ টাকার পাঞ্জাবি”
কুঁড়েঘরে ছোট্ট সংসার আমাদের, অট্টালিকার বিলাসীতা সেখানে কৌটা\'বন্দী থাকতো। ভাঙ্গা চালের ফুটো দিয়ে জ্যোৎস্না গলে পরতো চোখেমুখে, ভালবাসার সুতোয় স্বপ্নের জাল বুনেতো নতুন বন্ধন। মেয়েটি খুব সহজেই মানিয়ে...
--কি হয়েছে তোমার? মন খারাপ কেন?
আমি মেয়েটির চোখে চোখ রাখলাম, সেখানে অগণিত প্রশ্নেরা ভীড় করেছে। সে প্রশ্নেগুলোর প্রত্যুত্তরে আমি কি বলবো ভাবা দরকার, আর একটু সময়ের।
--কি হলো? তাকিয়ে থাকতে...
শ্বাশত সুখ
________________
সংসার, ধর্মে-কর্মে নিত্য যাপিতে,
প্রভাত গড়িয়ে সন্ধ্যা মিলে নিশীথি।
বেলা শেষে অন্তিম-সূর্য অস্ত যেতে-
সুখ-দুঃখের হিসাবে_...
©somewhere in net ltd.