![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভ্রমরের ডানা
আর তাকেও বলা যায় নক্ষত্র বলাকা পাখা~
হিম হিম বাতাসে যার ভালবাসা মধু মাখা..
যে ছুঁয়ে গেছে রহস্যাবৃত উষ্ণসাগর ঘেঁষে
মিহিদানা মিহিপ্রেম বালুকা বেলার দেশে...
উত্তর থেকে দক্ষিণ বক্ষোজ বলয় কোলে..
প্রকাণ্ড সুনামি...
সময় ফুরিয়ে আসে নশ্বর এই জীবনে~
জানালা খুলে দেখি কোলাহল বসেছে আসর খুলে..
শহরের অলিগলির বনেদিপনায় দিবসযাপনে~
সত্যিই জেল্লা কতক তবুও যাইনি তোমাকে ভুলে____
তোমার জন্যে এই স্মৃতি অপভ্রংশ, প্রথম অভিমান
হঠাৎ কোলাহল ভেঙে শোনায়...
আমি শরতের মেঘ যখনি কাশবন হয়েছিলি তুই
উতলা অধীর দরিয়ার কূলে বক্ষবিলাসী জুঁই..
ভুলে গেছিস সেইসব সুখের দোলা হেলি..
বন্ধন-সুখ চন্দ্রনেশা শিউলিস্বপ্ন ফেলি..
দেখ কী গভীর প্রশ্বাস-চিঠি কর্পূর ধূপে ধূপে..
প্রেমহীন গহীন বনে পুড়ে...
পাঠক তোমাকে বলছি,
যখন আমার কবিতায় তুমি ফিরে আসবে..
মনে রেখো আমার কিছু কবিতা কাদামাটির মতন,
যেখানে কুমোরটুলির আঙুলি তোমার..
সেখানে আমি নেই; কবিতারা আছে মাটির দলা হয়ে..
বুকের হাপড়ে তাতিয়ে নাও.. গড়ে...
এই শহর আমার কষ্টে পোড়া নীলছাই;
ডাহুকপাখির দুঃসময়ের সংলাপ
এখানে ডুবে গেছে যুবতী লেকের জলে
চন্দ্র নৃত্যকলা, অনিবার্য তাই বিমূর্ত অমাবস্যা..
এই শহর আমার বিষমবাহুর ত্রিভুজ...
শত অঞ্জলি দিয়েও মুছে না বৈষম্যতা..
এখানে নৈমিত্তিক...
সেই জলের মোহনায় পুনরায় মিতালি হয়ে গেলে
ঝরে যাব নিঝুম সন্ধ্যাতারায়.. নক্ষত্র আমার উল্লাস মেঘ..
রাতের জোনাকের গায়ে এলাচি বৃক্ষের চক্ষেরপুতলি
হরিনীর পত্রালি দূত হয়ে উড়ে যাবে দক্ষিণা...
ইউটিউবের সর্বাধিক বার ভিউস পাওয়া গান লুই ফনসির ডেস্পাসিতোর কিছুদিন আগে বাংলা প্যারোডি ভার্শন বের হয়। বিশ্বজুড়ে এই রকম ভাবে অজস্র ভাষায় প্যারোডি গান বের হয়েছে। তবে বাংলাটা...
রাত নামে এই শহর জুড়ে..
বুকপকেটের নিচে বায়োলজিক্যাল যন্ত্রে ধরা পড়ে
প্রথমত, কিছু মুখ মুখোশ; দর্পণে চেনা কিছু বিম্ব..
দ্বিতীয়ত, সামাজিক কিছু জীবের মুখে হায়েনার মন্ডু...
তৃতীয়ত, বাঘের বিমুগ্ধ চোখে হরিণ...
ও এমন যাদু রে তোর... স্বপন আঁকে যখন...
ভ্রমর ডানায় জুড়ে .. তোরই নেশা তখন.....
ও হাতের চুড়ি রে তোর
রিনিঝিনি বেজে
কেড়ে নিল এ মন____
সমুদ্র উথলি উঠে হায় কি করি...
[
আমি দেখছি..
আমি এই জনসমুদ্রে ভাসছি..
এই জনতার ভীড়ে হাবুডুবু খাচ্ছি....
আমি দেখছি শত মানুষ হেটে চলে
অনবরত সোজাসুজি লাইনে..
কারো পায়ের ক্ষিপ্ততা চিতার মতই
কেউ চলে নির্লিপ্ত..
কেউ নুয়ে পড়ে বয়সের ভারে
কেউবা...
জল
কাট্টলি পারে এখন মৃদু পবনবেগ~
ঝিরিঝিরি নারকেল পাতা,
নির্জন রাতে জোছনা ফুল; ফাঁকফোকরে
অভিসারে ডাহুকপাখির দল~
নীরবে নামে
বুকের পাঁজরা বেয়ে বিশুদ্ধ প্লাবন ঢল...
আহ, ধেয়ে আসে... জল..
শান্ত মন উতল...
প্রতীক্ষা
জলের মত রঙ তবু...
স্বরচিত কবিতা কেইবা না ভালবাসে। এদের মধ্যে ছোট বড়, ভাল মন্দ, জনপ্রিয় কিংবা জননিন্দিত কবিতা খুঁজতে গেলে হয়রান হতে হয়। যদিওবা আমি কবি নই, নবিশ কাব্যচর্চাবিদ বলে পরিচয় দিতেই...
আমার কিছু শব্দ প্রয়োজন..
এমন কিছু শব্দ যা বেরেটা পিস্তলের বুলেটের মতন
একশত পঁচিশ মিলিমিটারের ব্যারেলে
চুম্বন দিয়ে ঝাঁঝরা করে অত্যাচারীর বুক..
এমন কিছু শব্দ যা মিকোয়ান মিগ টুয়েন্টি নাইনের বেয়াড়া ইঞ্জিনের...
যখন হারিয়ে গেলে বনলতা.....
পরিপূর্ণ সমুদ্র জোয়ারের জলে
অকালে... বড়ই অকালে..
আমি তখনো...
তোমার অপূর্ব বর্নন ব্যাঞ্জনা পড়ছি...
মনের জঠরে পুষে প্রেমের তৃষায় মরছি...
প্রতি রাতেই গলিত অপূর্ব অর্গল
পাঁজরার ডঙ্কা নিষ্ফল....
ফিরে এসো বনলতা.. ভুলে গিয়ে...
আমি একটি মেঘের মতই একাকি দিচ্ছিলাম পাক,
যেটি ভেসে যাচ্ছিলো পাহাড় উপত্যকা উপর অনাবিল,
তখনি সহসা দেখলাম একটি ঝাঁক,
অতিথিবৎসল সোনালি ড্যাফোডিল;
লেকের পাড়ে, বিটপী তলে,
উড়ে উড়ে নাচে পবনের দোলে।
ক্রমাগত...
©somewhere in net ltd.