![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।
হাজার শতক--বেদনায় ভারী হয়ে আছে
জমিন ভরিয়া গেছে অগণন মানুষের শবে,
মালয়েশিয়ার বন, ব্যাবিলন চেঙ্গিস পাহাড়ের তলা
কোন্ যাগা বাকী আছে? নতুন বদ্যভূমি হবে?
চিতা আর কবরের অগণন বিশাল হিসেব,
বাঙ্গালি সাগরে ডুবে বাড়াযে দিয়েছে...
চলেযায় বাংলার চৌদ্দশ বাইশ সাল, আট ফাল্গুন,
গুনে দেখো চলে গেছে কতগুলো সাল, তবু
হৃদয়ের কেনভাসে টকটকে লাল আজও শহীদের খুন-
আমাদের। চলে যায় আট ফাল্গুন।
কয়েকটি নাম, জানে সবাই--
আমাদের মায়েদের নারীছেড়া ধন এরা...
চলেযায় বাংলার চৌদ্দশ বাইশ সাল, আট ফাল্গুন,
গুনে দেখো চলে গেছে কতগুলো সাল, তবু
হৃদয়ের কেনভাসে টকটকে লাল আজও শহীদের খুন-
আমাদের। চলে যায় আট ফাল্গুন।
কয়েকটি নাম, জানে সবাই--
আমাদের মায়েদের নারীছেড়া ধন এরা...
ভাষার যুদ্ধ কবে থেকে আরম্ব হয়েছে? সেটি কি বায়ান্নসালে? না, এটি তার অনেক আগেই বাংলায় অঙ্কুরোদগম হয়েছে।
রাজ নৈতিক এবং ভৌগোলিক কারণে প্রাচীণ কাল থেকেই ভারত উপমহাদেশে বিভিন্ন...
বৃটিশরা যখন মেঘনা রেলব্রিজ তৈরি করলো তখন অনেক বাঙ্গাল গেলো সেই ব্রিজ দেখান জন্য। তাদের মাঝে ছিলো এক ফইখরা আর ফকিন্নি।
ব্রিজ দেইখা ত দুইজন তাজ্জব, ফইখরা কয়-
আল্লাও আল্লা!!...
স্থান বড় বঙ্কিল, ঢেউ ঢেউ। সময় হলো কুঁচকানো। আমরা এই কুঁচকানো সময়ের বাসিন্দা। আইনস্টাইন এই কথা বলেছিলো ১০০ বছর আগের। আরো বলেছিলো , সময হলো ভাঙ্গা ভঙ্গা, মানে নীরবিচ্ছিন্ন নয়।
১...
তখন সৃষ্টির আগের কথা, সময় ছিলো অনন্তকাল স্থির
আদম হাওয়া কালের মহান কল্পনার বিলাশ,
আকাশ দিলো তারায় তারায় স্বর্গে দিলো নীড়
আদম হাওয়ার ভালোবেসে তাও মিটেনা আশ।
পান করেছে প্রেমের সুধা, খেয়েছে এক ফল
আকাশ...
সাইন্স ভালোবাসার একটু অন্যরকম ব্যখ্যার দেয়, যার সাথে আমাদের সাহিত্যিক ব্যখ্যার মিল অমিল দুটোই আছে। রবিন্দনাথ কি বলে সেটা দেখা যাক, লাভ সাইন্স অন্যদিন।
তোমরা যে বলো দিবস রজনী...
সময় ছিলো অনন্তকাল স্থির
আদম হাওয়া কালের মহান কল্পনার বিলাশ,
আকাশ দিলো তারায় তারায় স্বর্গে দিলো নীড়
আদম হাওয়ার ভালোবেসে তাও মিটেনা আশ।
পান করেছে প্রেমের সুধা, খেয়েছে এক ফল
আকাশ বাড়ির নিয়মে সে নিষেধ...
সুহাসিনী একদিন ভালোবেসেছিলো এই নদী
আমারে বাসেনি ভালো, বাসবার কথা ছিলো শুধু
আমি তাই রাত জাগি এ নদীর পাড়ে নিরবধি,
কলেরার আগুন ছিলো নিল শিখা ওয়ালা। চার ধারে একটা লাল আভা অবশ্য আছে, কিন্তু ভিতরে সারাটা ছিলো নীল রঙ্গের আগুন। এই আগুন যার দিকে নজন দিতো তার আর রক্ষা নাই্,...
প্রথম পাতার যতটুকু যায়গা দৃষ্টির সীমায় আছে সেখানে তার সবটাই ভরা দৃষ্টি আকর্ষণ নামের পোষ্ট দিয়ে। তার পর যেটা দৃষ্টির বাইরে আছে সেখানেও লেখা দৃষ্টি আকর্ষণ।
মনে হচ্ছে আস্তে আস্তে...
চায়ের কাপে পোড়া মাংশের ঘ্রাণ।
চারদিকে হীম শীত কুয়াশা কুয়াশা
চা’র কাপ নিয়ে হাতে, ছয়-কি সকাল সাত-
আরাম আরাম, মুঠ করে সেকি হাত
চায়ের মিনাজে চোখ ধোয়াশা ধোয়াশা।
বেহুদা বসিয়া আছি , জানি আমি;
এই চা’য়ে...
ফেরা নদীর মরা জলে ‘দীঘির পাড়ের মেয়ে’
হঠাত এসে মিষ্টি হেসে দুপুর জলে নেয়ে-
শিংড়াচরের কলমীর ফুল খোপায় গুঁজে তুমি
ভালোবাসায় মাড়িয়ে দিয়ে শিশির ভেজা ভূমি;
মেয়ে, হঠাত আবার কোথায় চলে গেলে!!
শুনেছিলাম কদিন আগে...
একদিন চলেযাবো এ সবুজ পৃথিবীর সব
মায়া-টান-ভালোবাসা ভুলে, হবো শব—
দাহ’ কি গুরস্থানে পড়ে রবে হাড়, মাটি-ছাই,
তবুও মানুষ র’বে- আমাদেরই ছানাপোনা কিছু
এইখানে এই পৃথিবীতে, তখনো জাগিয়া রবে
সুরতীর হিজলের বন,...
©somewhere in net ltd.