![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিস্তব্ধতার বুক চিরে তুমি যান্ত্রিক দানব
স্বগৌরবে দিচ্ছ নিজ অস্তিত্বের ঘোষণা।
এ আমার বড় বাজে, বড় লাগে,
বড় অশ্লীল লাগে...
নদীর ঢেউয়ে
তোমার বক্ষ বিভাজিকা
ডাকে আমায়, আহবান করে
প্রলুব্ধ করে হরণে
বিসর্জন হোক আজ হননে...
খুব রাত্তিরে,
আহার শেষে, এক প্রস্থ শ্রান্ত শরীর
বিছানায় ছুড়ে ফেলেছ, কারো অপেক্ষায় না
খানিক সময় বাদ, প্রিয়তমা ডান পাশে
মাথা বুকে বুলাচ্ছে পালক সদৃশ আঙুল
পুত্র কন্যারা বুকের উপর খাচ্ছে হূটোপুটি
এই বুঝি সংসার!
দিনের ক্লান্তি...
গভীর রাতে ঘুমায় যখন দুনিয়া
দূর থেকে তোমার সারাদিন
চুকিয়ে ধার-দেনা, সুদ আর ঋণ
লুকিয়ে থাকা চাঁদ ও আসে
মেঘনা ও মোহনার বুকে হাসে
রাত যত গভীরে আসে
প্রেমিক দিল হয় অস্থির।
“সুভানাল্লাহ" বলিয়া আশেক দিল
হাতে লইয়া...
আপনি মানুষ হিসেবে খুব খারাপ,
এ সমাজে এইটা তেমন কোন ও সমস্যা না।
বরং, আপনি খারাপ হওয়ায় কিছু বেনিফিট পাবেন, যেটা সমাজ আপনারে দিবে, ভালো মানুষ বা তথাকথিত ভালো মানুষ সেটা...
মানুষ হিসেবে ভালো না মন্দ?
সে প্রশ্নটা নিতান্তই অবান্তর।
আপনি ভালো হলে লোকে আপনারে ভালো বলবে,
সমুখে আপনারে সালাম দিতেও পারে, না ও পারে।
তবে নিশ্চিত থাকুন, আপনি ভালো মানে সে আপনারে বোকাচোদা ধরে...
গভীর রাতে ঘুমায় যখন দুনিয়া
ক্লান্তির পরে সারা দিনের
পাখি ফেরে নীড়ের
এত প্রতাপশীল সূর্যও যায়
যারে বিনে হতনা ভোর হায়
রাত যত গভীর হয়
প্রেমিক দিল হয় ততই উদ্বেল!
“বিসমিল্লাহ" বলিয়া আশেক দিল
হাতে লইয়া পানি করিতে...
অসাধারণ কেউ নই
নই সাধারণ
হয় সাধারণের উপরে আমার বাস
যেখানে অনেক কিছুর উর্ধ্বে,
অনেক কিছু ত্যাগ করে
অনেক ভোগ করে জ্বালা, কষ্ট
সয়ে অনেক প্রতারণা
সাধারন কেউ নই
নই অসাধারণ
রবি ঠাকুর মোর মিতা
আলাপ চলে...
বড় হয়ে যায় বাচ্চারা, আমাদের চোখের সমুখে
দিনে দিনে ছাড়িয়ে যায় কোমড়, বুক ঘাড় মাথা
বুকে থাকত জড়ায়ে, পরম আদরে আর মমতায়
শরীরের ওমে এ নিরাপদ আশ্রয়ে, পাইনা ভেবে
সে কার আশ্রয়,...
ভাগ করো নিপুন হাতে বাটখারা নিয়ে
ভাগ করো সম্পদ, সহায় গড়েছিল যা পূর্বপুরুষ
ভাগ করো সংসার অতীব আগ্রহে, মায়ের
নিপুন হাতে গড়া, একটু একটু, খানিক মায়ায়
সহীহ নিয়মে, হাড়ি বাটি, ঘর উনুন
গরু, গাধা,...
স্বল্পভাষী হিসেবে আমার বেশ দুর্নাম আছে।
প্রয়োজন ছাড়া কথা বলিই না একদম, বরাবরই নিজেকে খোলসে আটকে রাখি।
লোকে যাকে অন্তর্মুখী স্বভাবের বলে।
হ্যা, আমি ঐ টা ই।
তদুপরি, ব্যক্তিগত জীবনে বেশ সমস্যায়...
নারী
পূর্ণতায় মুগ্ধতায় স্থিরতায় জীবনে
ভিন্ন ভাবে আসীন ক্ষনে ক্ষনে
হতাশা বিষাদ আশ্রয় বন্ধু বেশে
মায়ের মমতায় ভগ্নি হয়ে আসে
প্রেমিকা রুপে জীবনের পুর্ণতায়
কন্যা জায়া মায়ের শাসন মমতায়
রমনী
হাজির হয় হাজার ও ভূমিকায়
হাজিরা দেয় হাজারও...
ব্লগে আমি সাধারনত দু চার লাইন লিখি, কিছু বল্গার পাঠ করে তাকে কবিতা বলে (আমি প্রীত হই, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ রই, তয় শইল্যে একটা ভাব আসে! হাহা)
এর বাইরে তেমন কিছুই...
ইদানীং অনভ্যস্ততা থেকে ঘুম থেকে দেরীতে ওঠা।
রাস্তায় বের হয়েই দিনটা কেমন ভিন্ন ভিন্ন লাগছে;
কেমন একটা উৎসব উৎসব আমেজ।
কিশোর-কিশোরী,
যুবক-যুবতীরা আজ ফাগুনের আগুন রঙে রাঙানো,
মাথায় কিউপিডের ফুলচক্র।...
রহমত দরবার এ বাবা মোল্লা
বৃষ্টির ন্যায় রহমত পড়ে ঝড়িয়া
তাহার সাথে আছেন সহায় আল্লা
এ আশেক কাদিতে কাদিতে হায়
জিকির করে সুবাহানাল্লা সুবাহানাল্লা
হায় হায় ইয়া রব এ বাবা মোল্লা
দুই হাত আরশ পানে...
©somewhere in net ltd.