![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্মঃ ১লা মার্চ ১৯৮১ ইং। গ্রাম-গয়নাকুড়ি। বগুড়া জেলার শাজাহানপুর থানা। পিতা-মৃত হাবিবুর রহমান। মাতা-আলহাজ্বআছিয়া বিবি। মুসলিম পরিবারে জন্ম। গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন ১৯৯৯ ইং। আমার সম্পাদিত লিটেল ম্যাগ কুয়াশা।
ভারতীয় বিভিন্ন টিভি চ্যানেল এবং বিভিন্ন সিরিজ বাংলাদেশের নারী সমাজের মাথামুন্ড নষ্ট করে দিয়েছে।
চাই পাড়া গাওঁ অথবা শহরের নারী।
আমার এলাকার এবং গ্রামের নারীদের তো আমি তাই দেখি। যত দুর জানি...
সুহৃদ,
আমরা গুটিকয়েক সাহিত্যপ্রেমী সাহিত্যকে আরো শক্তিশালী ও বেগবান করনার্থে অনলাইন ভিত্তিক সাহিত্যপত্র " মাসিক কাব্যকণ্ঠ " বের করেছি। প্রতি মাসের এক তারিখে প্রকাশ হয়ে থাকে।
আপনার নিকট থেকে ভালো মানের লেখা...
ঘুম থেকে জেগে দু চোখ মেলে দেখি
অামার জানলায় দুলছে বাস্তব সকাল
দুলছে ধবল সুর্য জানলার ফাঁকে
বাঁশ পাতার ফাঁকে চোরা রোদ এসে নাচে,
আর পুরনো শলোক কাঁপে পর্দার সাথে
অচেনা সকাল ঘুঙুর সরালে
আমার সবুজ...
ভালোবাসা কারে কয় আজো বুঝেই উঠিনি।
এক এক করে দেখে এসেছি কামিজের
ভেতরে গুছে রাখা প্রেমিকার জীবন
লক্ষ বছর এক পথে হেঁটেছি
এক মনের ভেতরেই ঘুরে ফিরে দেখে এসেছি
সমস্ত আত্নার সোডিয়াম শহর,...
আমরা শিশু ছিলাম
বেড়ে ওঠার কারনে
এখনো বেড়েই উঠছি
আমরা জন্ম নিয়েছিলাম
মৃত্যুর প্রয়োজনে
এখনো মৃত্যুতেই ডুবছি।
আমরা নষ্ট ছিলাম
ভালো হওয়ার প্রয়োজনে
এখনো ভালোই হচ্ছি
এই জীবনের রঙ্গ মঞ্চে
মানুষ আছে ক,জনে
এই অপমানই বচ্ছি।
আজো অপেক্ষা আছি,অপেক্ষায় থাকতে হয় বলে
অপেক্ষার জানলা ছেপে যোজন বছর
আমার সতর্ক চাহনী,
জানলার কার্নিশে ঝুলে থাকে চাতক দৃষ্টি
ঝুলে থাকে অপেক্ষার ক্ষীয়মান সময়,
ওপারে আকাশ থেকে খসে পড়ছে রোদ
দৃষ্টি ঘেঁসে বাজখাঁই চিল ওড়ে...
আজো অপেক্ষা আছি,অপেক্ষায় থাকতে হয় বলে
অপেক্ষার জানলা ছেপে যোজন বছর
আমার সতর্ক চাহনী,
জানলার কার্নিশে ঝুলে থাকে চাতক দৃষ্টি
ঝুলে থাকে অপেক্ষার ক্ষীয়মান সময়,
ওপারে আকাশ থেকে খসে পড়ছে রোদ
দৃষ্টি ঘেঁসে বাজখাঁই চিল ওড়ে...
আমরা বিংশ শতাব্দীতে প্রগতির কথা বলছি।
অবিনাশি উন্নতি,মানবতা,মানুষের চৈতন্যবোধ সব।
অথচ অনাহারের গল্পোটা এখন তথাকথিত।
নেতা,নেত্রী,সমাজপতি, শান্তিকামী
পক্ষের মানুষ ,এনজিও,বিত্তশীল
সকলে মহানুভবতার পক্ষে মাইক ধরে।
অহেতুক চিৎকারে উন্নতির ছবক শুনিঃ
কেউ না খেয়ে মরেনা -কেউ না...
আমার কলম, খাতা, প্যাড, মোবাইল, পিসি,
ব্যাক্তিগত হাত,বহিমিয়ান বুড়ো আঙ্গুল,
সব কিছু সৃষ্টির নেশায় নুয়ে থাকে
প্রযত্নের টেবিল চেয়ারে।
আমার ঝাপসা চোখ ঝুঁকে
থাকে সৃষ্টির নেশায় কবিতার স্থির অবয়বে।
আমার কবিতা প্রেসে শতবার বাঁচে মরে,
যন্ত্রাংশে...
ও মেয়ে, বড়ই আর্টিফিসিয়াল চোখ তোমার।
দেখি তো দেখতেই থাকি,
নকশী কাঁথার কৃত্রিম চোখ
ডুবে যাই নীলাভ গর্তে,
প্রতিবিম্ব ভেসে ওঠে নিয়ন আলোর গতিপথে,
কিন্ত ফিরতে পরিনা নিজের ভুলো পথে এক মহুর্ত।
আর্টিফিসিয়াল গন্ধব চোখ
বাঘেদের...
আমি মাঝে মধ্যে হারিয়ে যাই
হারিয়ে ফেলি নিজেকে নিজের ভেতরেই।
তোর ভেতরে যে নৈঃশব্দের উলুবন আছে
তোর ভেতরে যে বাতিশহর আলোকিত
করে রেখেছে গোপন অমাবস্যার
তাতে হারিয়ে যাই নিরন্তর
ক,টা দিন হারিয়ে ফেরি করে বেচি ভালোবাসা।
তোর...
ধরো আমি মানুষের কথা বলছি
আকাশ আর পাখি
অজস্র আকাশের ভেতর একটি আকাশ
অজস্র পাখিদের ভেতর একটি,
যে শুন্যেই গড়ে ভাঙ্গে
শুন্যেই বাঁচে মরে
শুন্যেই তার আকাঙ্খারা লটকে থাকে
যতোদুর দীর্ঘ হয় ডাহুকের ডানা।
যে পাখি আকাশে নড়ে...
আমার পোয়াতি কলম
আজ একটিবারও প্রসব করলোনা কিছু।
সব দিনই কোন এক সময়ে
প্রসব বেদনায় ফেটে পড়তো
যোনি হতে বর্ণমালার ঘ্রান ;
করুন চিৎকারে কলমের ঠোঁট
ঠুকরে মরতো কাগজের দেহে ;
আগলে ধরে চিকন পথ
বেরিয়ে আসে চিকচিকে...
নীড়ে ফিরছে মেঘ...
পাখিরা সাঁরায় মেঘের কুজ্বটিকা জুরে
ঠিক আমার মতোন -
কেবলি আমি সাঁতরায় কবিতার পেখম
নেড়ে দশক থেকে দশকে,
যে কবি উচ্ছনে গেছে মেঘে মেঘে
সহস্র বছর আগে।
দেখো লিচু তলায় মেঘে মেঘে
উড়ছে...
বজ্জাত নারী তুই নদী হ,
অবলীলায় নেমে যাবো হাঁটুজল
অথবা আপাদমস্তক চুবিয়ে তুলবো তোর চিতায়,
দ্রবীভূত হয়ে কাঠ শরীর পোড়াবে পাপ!
বজ্জাত নারী তুই নদী হ,
গ্ল্যামার জীবনটা ধুয়ে তুলবো তোর লালচে জলে,
পশ্চিমা ঘাটে ভিরাবো...
©somewhere in net ltd.