![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্মঃ ১লা মার্চ ১৯৮১ ইং। গ্রাম-গয়নাকুড়ি। বগুড়া জেলার শাজাহানপুর থানা। পিতা-মৃত হাবিবুর রহমান। মাতা-আলহাজ্বআছিয়া বিবি। মুসলিম পরিবারে জন্ম। গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন ১৯৯৯ ইং। আমার সম্পাদিত লিটেল ম্যাগ কুয়াশা।
প্রিয় মৌ!
জানিনা কেমন আছো বন্ধু।
অনেক দিন ধরেই মনের কোষে কোষে প্রশ্ন বিঁধছে,
তোমার ভালো থাকার শরীরে কতোটা
সুখ জমেছে অামিহীন।
আমার চোখ বলে
তোমার ডাহুক চোখে নদী ভাঙ্গে প্রতিনিয়ত,
আমার মন...
আমি আগেই টের পেয়েছিলাম
আমার জন্মের ঘর আঁতুর হবে;
ধূপ ধূনো দিয়ে গ্রহন করা হবে...
বিশ্ব ভালোবাসা দিবস,
এ এক মহামিলনের দিন;
দেখিস উদ্ভিদের মতোন পিল পিল করে
গজিয়ে উঠবে ভালোবাসারা ;
খুনসুটির ঘনঘটায় সাঁতরিয়ে বেড়াবে
ঝাঁকে ঝাঁকে কপোত-কপোতির শিহরিত পালক।
আমি নিথর যুবক,দেখতে দেখতে
কেটে যায় যাক একাকীত্বের পালা।
আমি বিশ্বাস...
মনে ভুলিনি আজো
এক স্বর্নালি বিকেল-
যখন নরম তুল তুলে হাওয়ায় তোমার রেশমি চুল
আমার মুখে এসে পড়লো
লজ্জায় লাল হয়ে সনাতনি সূর্যটা
পানির নিচে ডুবে যাচ্ছিলো
খিল খিল করে হাসির ফাঁকে রসদ
ঝড়ছিলো জগতজুরে...
সংগ্রহ করুন! সংগ্রহ করুন!
------------------------
কবিতা সংকলন " মেঘক্রান্তি"
পাওয়া যাচ্ছে বই মেলায়।
স্থানঃসোহরাওয়ার্দী উদ্যান
স্টলঃ নওরোজ সাহিত্য সম্ভার
স্টল নংঃ ৩৯৪/৩৯৫
প্রয়োজনেঃ01670285352
নারীদের যৌতুক
ভাবলেই কৌতুক।
চেয়ে তো নেইনি
দিচ্ছে এ্যামনি।
মেয়েটা চাকুরে
কি চাও বাপুরে?
বাপের সে একটাই
অন্ধের চাঁদটাই
যৌতুক আর চাবো কি
নগদ বা বাঁকি।
লেখাঃ ৩০/১/১৫ইং
এই তুমি
অতঃপর আমি
তারপর নির্জন ভূমি
ভেঙ্গে লজ্জা ও পাগলামি
ঈষৎ ঈষৎ নষ্টামি
আদর ও চুমি
নেকামি?
না!
আর না!
দেখবে তো ললনা
সন্ধ্যাদের উৎসুক বিড়ম্বনা
চুপিসারে এসোনা!
নাকি ছলনা!
জানিনা।
চলো
কি যে হলো!
নষ্ট ঘেঁসা কাব্য বলো
নজরুলের গান অথবা সলো
জীবন...
ফুটপাতে হাঁটতে তিন বন্ধুর সঙ্গে দেখা
একজন দেখে বল্লঃ হায় ফ্রেন্ড
আরেকজন বল্লঃ মাই ডিয়ার
কিছুদুর গিয়ে তৃতীয়জন বল্লঃ মাই সুইট হার্ট
এক রাশ দুঃখ শিঞ্চিত নয়নে আমি
বিস্মিত নিথর প্রাণ এক,
বাংলা বুঝি বেসুরের...
নিজের মতো করে ভালোই আছি
হয়তো কিছুটা-হয়তো কিচ্ছুটি নয়
গুছিয়ে নিয়ে তাবৎ আকাশ
নীল থেকে নীলের ভীড়ে
অবিনাশি নীল ধোয়া মেঘ
আমার এই তো ভালো থাকার ইতিহাস;
শুধুই নাম সর্বস্ব এক ঝাঁক ভালো থাকার আঙ্গুল।
ভালোই তো...
এতো যে চেনাচিনি
এতো যে ভালোবাসাবাসি
এতো যে পোড়া পুড়ি দুজনাতে ;
অথচ এখন কেউ কারো চেনা নেই
ভালোবাসার প্রমাণ নেই
পোড়াপুড়ির কোন চিহ্নও নেই!
এতো যে উতলার ঢেউ বয়ে চলার স্রোত,
এতো যে চড়ুইভাতী হাওয়ার হিন্দোল
এতো...
বাসের শেষ হুইসেলটা কানে ভাসে এখনো
পাঁচ আঙ্গুল নাড়াতে নাড়াতে
নিষ্পলক হয়ে গেলো এক খন্ড হাত
এক জোড়া চোখও নিভে গেলো অতঃপর;
এভাবেই মানুষ হারিয়ে যেতে থাকে
দুরন্ত বাস বেসামাল হয়ে হুইসেল বাজাতে থাকে।
এখন...
তখন কেউই ছিলোনা খোঁজ নেবার
কেমন আছি আমি,
চার পাশ ঘৃনার মিছিল,প্রতারণার খিল খিল হাসি,
অবহেলা আর অবজ্ঞা নেমে আসে
নুড়িপথ বেয়ে বেয়ে আমার সিথান পর্যন্ত,
আমার সামনে পিছনে নতজানু স্বপ্ন,
খসে খসে...
আবার ঘুরে দাঁড়াবো
আবার এই মনুষ্যত্বটাকে
অমানবতার পাঁচিল টপকে
সমাজের গোড়ায় দাঁড় করাবো ;
সমাজকে উবে তুলবো নিরন্তর সিধে পথে
ঝেঁকে ওঠে দাঁড়াও হে ব্যকুল আঙ্গুল
ঢেলে সাজাবো ঘুণে ধরা দেহের আস্তরন
বৈকুণ্ঠের হাত...
তাকে অবরুদ্ধ করেই রাখো,
তাকে শৃঙ্খলিত করেই রাখো,
ইট বালি সিমেন্টের ভেতরেই যতদিন...
ও মেয়ে!
ও পথ ছেড়ে এ পথে আসো
এ পথে সরু পিচালো পথ আছে
জলপাই রঙ্গা সবুজ ছাউনিতে
জলপান নিয়ে আমার প্রজা হাত অপেক্ষা করে
এক ঝুড়ি প্রেমের সওদা বিছিয়ে আর
এক নোকতা মন নিয়ে বসে...
©somewhere in net ltd.