![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্মঃ ১লা মার্চ ১৯৮১ ইং। গ্রাম-গয়নাকুড়ি। বগুড়া জেলার শাজাহানপুর থানা। পিতা-মৃত হাবিবুর রহমান। মাতা-আলহাজ্বআছিয়া বিবি। মুসলিম পরিবারে জন্ম। গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন ১৯৯৯ ইং। আমার সম্পাদিত লিটেল ম্যাগ কুয়াশা।
পাথরের ঘর্ষণ বলে কোন ধ্বনি নেই
সব কিছু মানুষে মানুষে প্রকাশিত
নিষ্টুরতার ঘটনা মাত্র।
এক সময় পাথরের শাসনে
লঙ্কা বাটতে দেখেছি
সিলপাটার পেশনে জলাঞ্জলি যেতো
রসুন,পিঁয়াজের আয়ু,
এখন নিত্য বুকের ক্ষত বাটি,
পাঁজরে আবিস্কৃত হয় থকথকে রক্তের...
বর্ষা এলেই আকাশ এসে বসে থাকে কাঁধে,
কাঁধ ভরা আকাশ আল্টান্টিকের
সুইচে আটকে থাকে কিছু সময়,
লু - প্রান্তরে অভিসারে ছুটোছুটি করে
পোয়াতি মেঘ,
নগরে নগরে মেঘের পালক ওড়ে।
পাহাড়ের গায়ে ঠেস দিয়ে
বাষ্পের...
স্বপ্নরা বাঁচেনা
দ্বীপ সরকার
.
বিবিধ প্রশ্নের হাটে বিশ্বাসের ধুলো ওড়ে,
ভিড়ের চাপে বিশ্বাসের দরপতন,
প্রায়শঃই ওঠানামা করে বিশ্বাস পেরিমিটারে,
অতঃপর আবাবিলের পাথরে ছেঁকে
ওঠে পরিযায়ী দুঃখ।
স্বপ্নের ঘারে নিক্ষিপ্ত বালিহাঁসের লেজ,
ডুবে চলা রুই...
যন্ত্রণার প্রহর কাটা ক্ষত, মন ছুঁই ছুঁই বেলকোনিতে আগলে ধরা হাওয়া, কখনো কখনো বিদঘুটে আঁধার
হেঁটে চলে আত্নায়,অভিমান ছিঁড়ে ফেলি সযত্নে, গাঢ় বিষন্নতা ঠোঁটপথে সুনসান থাকে তুমিহীন।
অনেক প্রশস্ত পথের...
ব্লগার হত্যা এবং সরকারের করনীয়
দ্বীপ সরকার
ব্লগার এবং কবি লেখকদের মধ্যে নীতিগত কোন পার্থক্য নেই। ব্লগার অর্থই মূলত লেখক। যে সকল কবি লেখক ব্লগে লেখেন তারাই ব্লগার। এটা মূলত অনলাইন এ্যক্টিভিটরদের...
ধানমন্ডির বত্রিশ নম্বর বাড়ি
........ দ্বী/প/ স/র/কা/র
একালের, সেকালের এবং মহাকালের
বৈষয়িক স্বপ্নের মতো বারংবার স্বপ্ন হয়ে ফিরে আসে
ধানমন্ডির বত্রিশ নম্বর বাড়ির স্মৃতিময় অধ্যায়।
কালের পর যে মহাকাল পুনঃমুদ্রিত হতে
প্রস্ততি নিতে শুরু করে...
নিজেরাই জেনে যাচ্ছি মৃত্যু
দ্বীপ সরকার
মৃত্যু, অপমৃত্যু , হত্যা চর্চা অনুদিত
হতেই চলেছে প্রকারান্তরে,
নিজেদের হত্যার বিষয় যেনো
নিজেরাই জেনে যাচ্ছি ইদানিং,
শুধু মহুর্তটা জানা থাকেনা।
শুধু একটা কাকের ডাকের অপেক্ষা
মাথার ওপর...
আমি তো ভাঙ্গিনি
ভেঙ্গে পড়িনি।
শরীরটা মাপ বুঝে গেছে
আর কতোটুকু বা দিতে পারো এর চে,
মনটা বুঝে গেছে
কতোটুকু যন্ত্রণার ছবক বা
চাপিয়ে দিতে পরো এর চে,
কৃকলাসের ভয় দেখে দেখে
কবে যে বীরত্ব ছুঁয়েছি ;
কষ্ট ,যন্ত্রণা...
আকাশের যুক্তিতে
মেঘ দলের মুক্তিতে
নামলো যে বর্ষণ...
গা ভিজে হেঁটে দুলে
কলেজের গেট খুলে
হয়ে গেলো দর্শন।
পিচ পথে হেঁটে হেঁটে
বৃষ্টিটা চেটে চেটে
চকিত দৃষ্টি..
পাশ কেটে চলতেই
দুটো কথা বলতেই
থেমে গেলো বৃষ্টি।
রিম ঝিম ছন্দে
কিছুটা দ্বন্ধে
হাত নেড়ে গুডবাই...
জলকেলি...
একদা হাঁটছিলাম নদীর তীরে..
তীর বোঝাই অজস্র রোদ,
নদীটা বালুচরে গা ভাসিয়ে
দৈনন্দিন চৌচির হচ্ছে।
কি যে খটখটে তাম্রলিপির বালুকাময়
অজৈবিকতার চিকচিকে দাবদাহ!
নৌকোর মাস্তল আটকে অাছে ভাগ্য নিয়ে- তীরে।
ছাগল ভেড়ার ছুটোছুটি...
মেঘেরা আবৃত্তি করে করে
বরষার সুর তোলে
উঠোনে সানবাঁধা ঘাটে-
নীলচে ডানা মেলে
কদম্ব ফুলে ফুলে ।
ছামিয়ানা আকাশ পানে
তাকিয়ে
কাদাজল মাখিয়ে
ওড়াউড়ি করে চিল,
এবং বিচলিত হাঙরের শিং
করে জলপান ভেতরে ভেতরে ।
বর্ষার শরীরে এতো জল...
ভালোবাসি বলতেই
নিমের তেতো এসে
বিষকে করে অগ্রাহ্য-
নিমগাছটা অন্তরেই বাড়ে,
অন্তরেই কাঁপায় ধ্বনি।
|
ওহে নিম!
ইদানিং
ভালোবাসি বলতেই
তোমার ঔরষজাত \' বিষ \'
ভাই ভাই হয়ে যায়... ।
লেখাঃ ১৫/৬/১৫ইং
ভালোবাসি শব্দটা বলতেই
আচমকা এসে কাঁপে ঠোঁটপথে,
তখন ঘোড়ার পিঠে
গর্জে ওঠা চাবুকের ধ্বনী
বুকের পাশে জমিয়ে তোলে নীল।
ভালোবাসা শব্দটা শুনলেই
বিবেকের টানে
আঙ্গুল চোষে শিশু,
তবু তোমার তপমন কাঁদেনা।
২৭ /৬/১৫ইং
ঈদের প্রসঙ্গটা কেমন এক ঘেঁয়ে মনে হয়।
বিবেকের সমীপে মানবিকতার প্রশ্ন
এসে ফিরে যায়
হেরে যায়-
সয়ে যায়।
এ আমার কেবলি প্রশ্ন নয়-
হুঙ্কারে কাঁপে আমার দাবির হাত ও গ্রীবা।
ঈদ আসে, পার্থক্য আরো...
আষাঢ় এসেছে,
বাদলা মেঘে ছেয়ে গ্যাছে নীলাঞ্জনার আকাশ।
আকাশের যে পাশে আদৌ হয়নি চেনাজানা,
সেপাশের ঘুঙুর সরিয়েছে মেঘ-নীরবে।
আজ ওপথেই তাদের মেলামেশার লজ্জা ছড়াবে
লিচু বনের আড়ালে,আবডালে।
সহাবস্থান থেকে মেঘের পালকি
খুঁড়ে খুঁড়ে এসে চিলেকোঠার...
©somewhere in net ltd.