নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্মঃ ১লা মার্চ ১৯৮১ ইং। গ্রাম-গয়নাকুড়ি। বগুড়া জেলার শাজাহানপুর থানা। পিতা-মৃত হাবিবুর রহমান। মাতা-আলহাজ্বআছিয়া বিবি। মুসলিম পরিবারে জন্ম। গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন ১৯৯৯ ইং। আমার সম্পাদিত লিটেল ম্যাগ কুয়াশা।
নব বর্ষে পা রেখে
এসো এবার নবীন হই
দুঃখটাকে ভুলে গিয়ে
উড়ুক নায়ের ভাঙ্গা ছই।
নব বর্ষে পা রেখে
মিলে মিশে পাল্টাই
নব রুপে সাজাবো
জং ধরা চালটাই।
নব বর্ষে পা রেখে
ভুলে যাবো সব...
কে বলে মানুষে মানুষ খায়না-
সর্বদা রক্ত রক্ত খেলছে মানব পশু
আমি তো প্রতিনিয়ত ক্ষতের দাগে
ক্যান্সারের ভ্রুণ জন্মাতে দেখি
আমি তো জেগে উঠতে দেখি
রক্তকণিকায় অসভ্যতার অণু পরমাণু
বিবেকের সড়কে ঘুণেদের মিছিল
সর্বদাই...
কে বলে মানুষে মানুষ খায়না-
সর্বদা রক্ত রক্ত খেলছে মানব পশু
আমি তো প্রতিনিয়ত ক্ষতের দাগে
ক্যান্সারের ভ্রুণ জন্মাতে দেখি
আমি তো জেগে উঠতে দেখি
রক্তকণিকায় অসভ্যতার অণু পরমাণু
বিবেকের সড়কে ঘুণেদের মিছিল
সর্বদাই...
যতটুকু ক্ষয়ে গেছি
যেটুক হারিয়েছি তিলে তিলে
আর যেটুকু অবশিষ্ট আছে
তাই নিয়ে আবার ঘুরে দাড়াবো-
এই গ্রামে এই সমাজে এই দেশে
সিগারেটের একটা গল্পো আছে,
বিরান হতে হতে অবশেষে ছাই;
সিগারেটের মত মানুষ শেষ হয়না
হাড়...
বন্ধুটা সেদিন বলেছিলো
কবিতা লিখে কি করবি
কবিতা এখন পুঁজিবাদীদের দলে
অর্থ নেই তো কবিতা বিপক্ষে চলে
প্রকাশক ঘৃনা ভরে ছুঁড়ে দেয় পান্ডুলিপি
কবিতা লিখে কি করবি।
মৌলিক অধিকার থেকে কবিরা বঞ্চিত কেউ
নজরুলের ঝাঁকরা চুলের ভেতর...
তর্ক দিয়ে তর্ক শুরু
যে জিতে সেই মহাগুরু
তর্ক শেষে শক্ত করো
নাকের ওপর বাঁকা ভুরু।
তর্ক দিয়েই চলছে দেশ
যেচ্ছা ইচ্ছে তেচ্ছা বেশ
তুচ্ছ পুচ্ছ গাল মন্দে
ঘেন্না ছুঁড়েই তর্ক শেষ?
তর্কে কেউ ধনী ভালো
তর্কের...
স্কুল অতঃপর কলেজ। এভাবে মাটি খুঁড়ে উদ্ভিদের
মতোন গজাতে থাকে তার নিরেট বয়স,
বেড়ে ওঠে হাতের তালু, চিমটি কাটা নাক
বিনোদিনী প্রত্ন শরীর।
আমার পাঁজর ছেপে যার ভালোবাসার
ঘনঘটা কেঁপে উঠেছিলো একটা মহুর্তে-
এভাবেই এক ক্ষয়িষ্ণু...
একটা বছরকে বিদায় জানাতেই হয়
একটা ইতিহাসকে জীবনের পৃষ্টা থেকে মুছতেই হয়
আমিও তাই ভেবেছি প্রচ্ছদের ভেতরেই রেখে দেবো একেকটি ক্যালেন্ডার...
বছর ঘুরে থার্টি ফার্স্ট নাইট আসে
মেঘ বৃষ্টি রোদ কুয়াশা সব আসে
ফিরে ফিরে বিশ্বাস অবিশ্বাস আসে
মানুষের জন্য মানুষ আসে
ঘুরে ফিরে বিন্দুচ্যুত হয়ে ছিটকে পড়ে
নাবালিকা প্রেম আমার
আমার এইখানে তাই
থার্টি ফার্স্ট...
যাই যাই করে তুমি এলেনা
কর্পুর প্রেম আমার ছুঁলেনা...
যাই যাই করে পাঁচটি বসন্ত
শুকিয়ে গ্যাছে অবহেলায়
এখনো অযত্নের টি শার্ট
অগোছালো পড়ে অাছে আলনায়
হাতে এতটুকু সময় হলোনা
যাই যাই করে এলেনা
এক খন্ড জীবনের...
যাই যাই করে তুমি এলেনা
কর্পুর প্রেম আমার ছুঁলেনা...
যাই যাই করে পাঁচটি বসন্ত
শুকিয়ে গ্যাছে অবহেলায়
এখনো অযত্নের টি শার্ট
অগোছালো পড়ে অাছে আলনায়
হাতে এতটুকু সময় হলোনা
যাই যাই করে এলেনা
এক খন্ড জীবনের...
সামনে পৃথিবীর দেয়াল
পিছনে এক মহুর্ত থমকে আছে কুয়াশা
মাঝখানে মানুষ আমি গতিহীন
সামনে এক জীবন পরিমান ঘৃনা
পিছনে অারেক জনের মাদক বোঝাই প্রেম
মাধ্যেখানে মানুষ সব সুখহীন।
দূরের পথ সেই অনেক ভালো
নিকতম পথের চেয়ে
একটু দূরে, দু পা ফেললেই পৃথিবী!
চারপাশ অচেনারা পড়ে আছে গদ্যময়
চিনে চিনে আবিস্কার নেবো পথের সুখ দুঃখ
হেঁটে যেতে যেতে দেখা হবে ঘরছাড়া
এক নদী...
আবার হাঁটবো
আবার এই ভদ্র পা খানিকে হাঁটাবো
এই তো ফ্লাটটা পেরোলেই ওপাশে একচালা বাড়ি
আলসে রক্তে আটকে গ্যাছে প্রযুক্তির রিক্সা ট্যাক্সি
মানুষগুলো কুঁকড়ে যাচ্ছে আলস্যের ভারে
ব্যয়ামিক দিন আর নেই
শরীরের ঘাম প্রযুক্তিরা...
সেদিন এক সন্ধ্যায় বলেছিলে তুমি
" সেরের ওপর পোয়া দিলে কতো হয়
বলতে পারো ?
আমি বল্লামঃ শ সের
ভাবতে পারো আমি এখন শ সের
তাহলে জনম জনমের প্রেম?
এটাই তো ফেলোশপি
জীবনের প্রয়োজনে মিথ্যাতে...
©somewhere in net ltd.