![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দ্বীপ সরকার। জন্মঃ ১লা মার্চ ১৯৮১ ইং। গ্রাম-গয়নাকুড়ি। বগুড়া জেলার শাজাহানপুর থানা। পিতা-মৃত হাবিবুর রহমান। মাতা-আলহাজ্ব আছিয়া বিবি। মুসলিম পরিবারে জন্ম। গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন ১৯৯৯ ইং। সম্পাদিত লিটেল ম্যাগ, কুয়াশা। প্রকাশিত বই ৫টি। ভিন্নভাষার গোলাপজল ২০১৮। ডারউইনের মুরিদ হবো ২০১৯। ফিনিক্স পাখির ডানা ২০২০। জখমগুচ্ছ ২০২৩। বুবুন শহরের গল্প ২০২৪। https://mkuasha.blogspot.com/2025/03/kuasha.html
এই তুমি
অতঃপর আমি
তারপর নির্জন ভূমি
ভেঙ্গে লজ্জা ও পাগলামি
ঈষৎ ঈষৎ নষ্টামি
আদর ও চুমি
নেকামি?
না!
আর না!
দেখবে তো ললনা
সন্ধ্যাদের উৎসুক বিড়ম্বনা
চুপিসারে এসোনা!
নাকি ছলনা!
জানিনা।
চলো
কি যে হলো!
নষ্ট ঘেঁসা কাব্য বলো
নজরুলের গান অথবা সলো
জীবন...
ফুটপাতে হাঁটতে তিন বন্ধুর সঙ্গে দেখা
একজন দেখে বল্লঃ হায় ফ্রেন্ড
আরেকজন বল্লঃ মাই ডিয়ার
কিছুদুর গিয়ে তৃতীয়জন বল্লঃ মাই সুইট হার্ট
এক রাশ দুঃখ শিঞ্চিত নয়নে আমি
বিস্মিত নিথর প্রাণ এক,
বাংলা বুঝি বেসুরের...
নিজের মতো করে ভালোই আছি
হয়তো কিছুটা-হয়তো কিচ্ছুটি নয়
গুছিয়ে নিয়ে তাবৎ আকাশ
নীল থেকে নীলের ভীড়ে
অবিনাশি নীল ধোয়া মেঘ
আমার এই তো ভালো থাকার ইতিহাস;
শুধুই নাম সর্বস্ব এক ঝাঁক ভালো থাকার আঙ্গুল।
ভালোই তো...
এতো যে চেনাচিনি
এতো যে ভালোবাসাবাসি
এতো যে পোড়া পুড়ি দুজনাতে ;
অথচ এখন কেউ কারো চেনা নেই
ভালোবাসার প্রমাণ নেই
পোড়াপুড়ির কোন চিহ্নও নেই!
এতো যে উতলার ঢেউ বয়ে চলার স্রোত,
এতো যে চড়ুইভাতী হাওয়ার হিন্দোল
এতো...
বাসের শেষ হুইসেলটা কানে ভাসে এখনো
পাঁচ আঙ্গুল নাড়াতে নাড়াতে
নিষ্পলক হয়ে গেলো এক খন্ড হাত
এক জোড়া চোখও নিভে গেলো অতঃপর;
এভাবেই মানুষ হারিয়ে যেতে থাকে
দুরন্ত বাস বেসামাল হয়ে হুইসেল বাজাতে থাকে।
এখন...
তখন কেউই ছিলোনা খোঁজ নেবার
কেমন আছি আমি,
চার পাশ ঘৃনার মিছিল,প্রতারণার খিল খিল হাসি,
অবহেলা আর অবজ্ঞা নেমে আসে
নুড়িপথ বেয়ে বেয়ে আমার সিথান পর্যন্ত,
আমার সামনে পিছনে নতজানু স্বপ্ন,
খসে খসে...
আবার ঘুরে দাঁড়াবো
আবার এই মনুষ্যত্বটাকে
অমানবতার পাঁচিল টপকে
সমাজের গোড়ায় দাঁড় করাবো ;
সমাজকে উবে তুলবো নিরন্তর সিধে পথে
ঝেঁকে ওঠে দাঁড়াও হে ব্যকুল আঙ্গুল
ঢেলে সাজাবো ঘুণে ধরা দেহের আস্তরন
বৈকুণ্ঠের হাত...
তাকে অবরুদ্ধ করেই রাখো,
তাকে শৃঙ্খলিত করেই রাখো,
ইট বালি সিমেন্টের ভেতরেই যতদিন...
ও মেয়ে!
ও পথ ছেড়ে এ পথে আসো
এ পথে সরু পিচালো পথ আছে
জলপাই রঙ্গা সবুজ ছাউনিতে
জলপান নিয়ে আমার প্রজা হাত অপেক্ষা করে
এক ঝুড়ি প্রেমের সওদা বিছিয়ে আর
এক নোকতা মন নিয়ে বসে...
নব বর্ষে পা রেখে
এসো এবার নবীন হই
দুঃখটাকে ভুলে গিয়ে
উড়ুক নায়ের ভাঙ্গা ছই।
নব বর্ষে পা রেখে
মিলে মিশে পাল্টাই
নব রুপে সাজাবো
জং ধরা চালটাই।
নব বর্ষে পা রেখে
ভুলে যাবো সব...
কে বলে মানুষে মানুষ খায়না-
সর্বদা রক্ত রক্ত খেলছে মানব পশু
আমি তো প্রতিনিয়ত ক্ষতের দাগে
ক্যান্সারের ভ্রুণ জন্মাতে দেখি
আমি তো জেগে উঠতে দেখি
রক্তকণিকায় অসভ্যতার অণু পরমাণু
বিবেকের সড়কে ঘুণেদের মিছিল
সর্বদাই...
কে বলে মানুষে মানুষ খায়না-
সর্বদা রক্ত রক্ত খেলছে মানব পশু
আমি তো প্রতিনিয়ত ক্ষতের দাগে
ক্যান্সারের ভ্রুণ জন্মাতে দেখি
আমি তো জেগে উঠতে দেখি
রক্তকণিকায় অসভ্যতার অণু পরমাণু
বিবেকের সড়কে ঘুণেদের মিছিল
সর্বদাই...
যতটুকু ক্ষয়ে গেছি
যেটুক হারিয়েছি তিলে তিলে
আর যেটুকু অবশিষ্ট আছে
তাই নিয়ে আবার ঘুরে দাড়াবো-
এই গ্রামে এই সমাজে এই দেশে
সিগারেটের একটা গল্পো আছে,
বিরান হতে হতে অবশেষে ছাই;
সিগারেটের মত মানুষ শেষ হয়না
হাড়...
বন্ধুটা সেদিন বলেছিলো
কবিতা লিখে কি করবি
কবিতা এখন পুঁজিবাদীদের দলে
অর্থ নেই তো কবিতা বিপক্ষে চলে
প্রকাশক ঘৃনা ভরে ছুঁড়ে দেয় পান্ডুলিপি
কবিতা লিখে কি করবি।
মৌলিক অধিকার থেকে কবিরা বঞ্চিত কেউ
নজরুলের ঝাঁকরা চুলের ভেতর...
তর্ক দিয়ে তর্ক শুরু
যে জিতে সেই মহাগুরু
তর্ক শেষে শক্ত করো
নাকের ওপর বাঁকা ভুরু।
তর্ক দিয়েই চলছে দেশ
যেচ্ছা ইচ্ছে তেচ্ছা বেশ
তুচ্ছ পুচ্ছ গাল মন্দে
ঘেন্না ছুঁড়েই তর্ক শেষ?
তর্কে কেউ ধনী ভালো
তর্কের...
©somewhere in net ltd.