![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নতুন কিছু করার আশায় থাকা মানুষগুলোই এক সময় সফল হয়।
তাকে বলেছিলাম,
তুমি চাঁদের মত,
সে খুশিতে আমায় ফেলে
তাঁরার রাজ্যে চলে গেল।
মেঘের সাথে মেলাই দু:খ
মেলাই না কেনো সুখ?
আনন্দে মেঘ উড়ে বেড়ায়
মেলে তার বুক।
সে বুকে তো দু:খ নেই
নেই মন খারাপের অসুখ,
বৃষ্টি সে তো পরোপকার
মাটির সাথে মিশুক।
মেঘ সে তো কালো
তবু তোমার চেয়েও ভালো,
শীতল...
ডাকছে তোমায় অভিলাষী মন
হাজার ভীড়েও আপন সে জন
দূরে থেকেও অতি নিকটে দুজন
জাল বুনে যাই স্বপ্নে সারাক্ষণ।
যত্নে রেখেছি এ ভালোবাসা
পূষেছি নিজেকে উজার করে,
হৃদয়ে তাই ভীষন রক্তক্ষরণ
অজানা আশায় যেন মনটা ভরে।
দিব্যি আমায়...
যে নারী
একাধিক ছেলের প্রেমে পরে
সে নারীর সুখ কচু পাতায় পানির মত।
যে তোমার
সে হাজার আলোকবর্ষ দূরে থাকলেও
তোমারই থাকবে।
বেদনার সাগরে হাবুডুবু খাই
আর সে বলে
আমি নাকি সূর্য স্নানে যাই।
পুড়ে যাওয়া শক্ত মনটাই দেখেছো,
ভিতরের...
"নিজেকে ঠকিয়ে গড়েছি ব্যথার শহর,
তবুও সে আমায় নাম দেয় সার্থপর।"
"যে প্রিয়জনের জন্য
নিজে ত্যাগ স্বীকার করে,
তাকে যাই বলো ব্যর্থ বলো না।"
সুবাসবিহীন শহরে আজ কিসের ছড়াছড়ি
পাহাড় থেকে নেমে এলো সদ্য একটি পরী,
হৃদয় তাহার স্বচ্ছ প্রচুর প্রাণের সঞ্চারী
রুপের ন্যায় গুণেও সে খুবই সংসারী।
লাল বর্ণে আকা আজি তারি দেহখানী
দীঘল চুলে ঢেউ তুলেছে সত্যি...
হাসি খুশি মুখটি তোমার
চেহারাতে তবু কিছের ছাপ?
কি করছো আজ বলোতো তুমি
রাত জেগে কি করছো পাপ?
কেউ তো করে তরঙ্গ প্রেম
আর কেউবা করে নেশা,
কেউবা মাতে অশ্লীলতায়
হারিয়ে সকল দিশা।
কেউতো করে অসৎ ধান্দা
মানুষ ঠকানোর...
ইতিহাসের সেরা মানব, সেরা জ্ঞানী
প্রিয় নবী মুহাম্মদ স:,
বর্বর ওই মূর্খ জাতিকে
তার স: পরিচয় জানালাম,
তার স: বিষয়ে না পড়ে, না জেনে
যে কাজটি তারা করল,
অজ্ঞতার শহরের বসবাস করে
সর্বনাশের পথটিই তারা ধরল।
একে একে...
দেয়াল ভেঙে বাড়ছে প্রাণী
মানুষ নামের মানুষ কই,
প্রাণীকুলের সেরা সে যে
বিবেক ছাড়াই বড় হই।
দূর হতে দূর বহু দূর
খুঁজে বেড়াই মহৎপ্রাণ,
অবশেষে ক্ষান্ত হয়ে
ঘরে ফিরি বিনা ত্রাণ।
কল্পনাতেই পুষি তারে
ভালো মানুষ বলি যারে,
ইচ্ছে মত...
ধরনীর বিস্ময় ভীষণ অচেনা
সুচিত্রা রুপী ওহে তুমি নারী,
বিলিয়ে মুগ্ধতার সুভাষ
হৃদয়ে দাগ কেটে ছড়াও মহামারী,
ফাগুন আহ্বানের মিথ্যে সম্বোধন
নিখুত দংশনে পুরুষ দিশাহারা,
শুকতারা তুমি লুকাও সুখ
সময় গড়িয়ে জীবন ছন্নছাড়া।
গল্পে শোনা এই বচন গুলো
জাল...
চন্দ্ররথে মেলে চোখ
খুঁজে পাই আমি দিবালোক,
আলো ছায়ার বিচরণ মেলায়
আমার আনন্দ তোমার হোক।
দৃষ্টি জুড়ে প্রেমের নিশান
সৃষ্টি সুখে ভাসে চিত্ত মহান,
তৃপ্তি লাভে বৃদ্ধি পায় মান
পদ্য লেখার পাই প্রতিদান।
শিহরণ জাগে অন্তঃকরণে
দাগ কেটে যায়...
নিরাপদ কাকা বলিল হাসিয়া
কদম পাড়ার খালপাড়ে বসিয়া,
নারী রুপি পুরুষের সংখ্যা
দিন দিন যেন যাচ্ছে বাড়িয়া।
কি পাইতে চায় নারী সাজিয়া?
হয়তবা কিছু পরিচিতির লাগিয়া,
অথবা নারী সঙ্গ পাবে ভাবিয়া
অস্তিত্ব তো যাচ্ছে ডুবিয়া।
পুরুষের বল কি...
শক্ত খোলসেই আবদ্ধ আমি
পরে রই যত্রতত্র,
চিনিনা জানিনা বাহিরের জগৎ
যেন আমি ঝিনুকের পুত্র।
কথার ভার যেন অতি ওজনদার
জলের ভারের চেয়েও বেশি,
সুপ্ত প্রতিভা লুকায়িত রেখে
বদ্ধ জীবনে ভাসি।
বক্ষপটের ফেবিকলে
আগলে রাখি মুক্তোটারে,
নিয়তি তা নেয় যে...
রক্ত মাখা দেহটি ঘিরে
অশ্রু জলের অবাধ প্রলাপ,
ছোট্ট খোকা অবুঝ ভাবনায়
পায় না খুজে যোগ্য জবাব।
খোকাটি যে নিশ্চুপ আজ
বাবাটি তাহার আর যে নেই,
বিধির লিখন সত্য হয়ে
সৃষ্টিকুলের মৃত্যু হবেই।
মায়ের চোখের অশ্রু ধারা
শিহরণ দিয়ে...
©somewhere in net ltd.