নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৃজনশীল লেখালেখি, গবেষণা ও সম্পাদনা
ছেঁড়া বেতামের ইতিহাস পকেটে রেখে ঘুড়েছি ঝিমানো শহরের শরীরে। বিন্দুতে মাতাল একদল অশরীরী আত্মা ছায়ার মতোন আমার সাথেই ছিলো। ভয়হীন দরাজ কণ্ঠে দখিনা হাওয়ার লোকজগীত ছাতা হয়ে উড়ছিল নগ্ন ব্লাকহোলে...
আমারও পাখি হওয়ার ইচ্ছে ছিলো! সান্তনা গানের কলি আওড়ে কাটিয়েছি গত জীবন। এখন ব্যস্ত জীবনের তিক্ত যাত্রায় অসুখ হওয়ারও সময় নেই। তবুও বছর বছর অন্তরে পুষে রাখি উড়ার ইচ্ছে। বিকেলের...
চুমকি, তুই ভালো আছিস কি খারাপ আছিস জানা হয়নি অনেক দিন। অথচ প্রতি বেলায়-ই তোর খবর নিতে ইচ্ছে হয়। দূরত্বের ছুতো আর নানা অকাজের জন্য আর হয়ে ওঠে না। কতো...
During the peintinye phaguna dhulojame
Calai personnel hands.
Mananera deraya rust sananora...
ফাগুন এলে ধূলোজমে থাকা পেইন্টিংয়ে
চালাই কর্মির হাত।
মরিচা পড়া মননের ডেরায় শানানোর...
এরকম যদি চলে যায় সময়-লুকিয়ে পড়বে সব। রাত নামলে খুঁজে পাওয়া যাবেনা কিছুই। এখন আর কেউ কষ্ট দেয় না। দূরে চলে গেছে সবাই অথবা আমি।
মুছে দিয়েছি হৃদয় লেপটানো রঙ। মাতাল...
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বইমেলা চত্বরে চ্যানেল আই সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা দু'জন লিটলম্যাগ কর্মীকে লাঞ্ছিত করেছে এবং অকথ্য ভাষায় গালি দিয়েছে।
এ ঘটনার প্রতিবাদে বরিশালের লিটলম্যাগ কর্মীদের পক্ষ থেকে এর...
তেলের যুগে সব গুরু-শিষ্যদের মাতামাতি
চামচামির জোয়ার কাজ হাসিলের জন্য
ব্যক্তিত্ব ডুবিয়ে দিয়ে ড্রেনের জলে...
কত দিন হলো তুমি ফোন করো না
আমিও করিনা।
তোমার হাজারো ব্যস্ততা আমার আবেগ হজম করতে পারে না...
নিকোটিনের মঞ্চে বারুদের ঘোড়া; নাভীমূল ঘিরে মধ্যরাতের ভবঘুড়ে। বিনোদন অপেরার দোলনায় জ্যোৎস্না পঞ্জিকার রূপালি হরফ। নিশানায় বাধা আছে রহস্যের ফিতে।
সাদা রুমালে জড়ানো সমাজ এড়ানো পুঁথি; পাঠ শেষে অস্থির উম্মাদনা। ধীর...
ফেরাতে পারিনি জলন্ত অভিশাপ টপকে দেয়াল পাশে উৎসবের মহড়া। অন্যদিন হলে আমিও পচে যেতাম গন্ধ গেলার সন্ধ্যায়-সন্ধ্যা তারার মতোন। আপদ হয়ে ঝুলে থেকেছি বহুকাল উজানস্রোতে...
শাল জড়ানো সকালে উৎসুক কুয়াশার...
একদল শৈল্য চিকিৎসক বিরতীহীন অনভ্যাসে মধ্যবিত্ত ভবঘুরে। পিছনে জেগে আছে বুড়ো রাত আর সদ্য কৈশর পেরোনো চাঁদ। ডানে-বামে আর্তনাদপ্রিয় সিংহরা; সর্বদাই নিয়ম ভেঙে গাওয়ার অভ্যাস রপ্ত থাকে এদের।
সময়-দু’টি নামে ডাকলাম...
গতোকাল থেকে নেমে গেছি ডুবুরির বেশে তোমার সরবরে- বৈঠা হাতে চুপিসারে অভিসারে দুপুরে কাম! ইলিশের নৌকায় অপেক্ষারত তৃতীয় প্রজন্মের চন্ডিদাস। আফসোস জমানো পুটলিতে আরো আরো দীর্ঘশ্বাস গুজে নেই, হতাশার প্লেগ...
অত:পর সে নেমে আসলো উর্ধবগামী অস্থিরতা থেকে; ঢেকীছাটা চালের সুভাস মাখানো কন্ঠে আবৃত্তি করলো-বিছানায় ডুবে যাওয়া পান্ডুলিপি। মন্ত্রমুগ্ধ মুরিদের মতোন শুনে গেলাম অ থেকে ং পর্যন্ত।
কি ছিল না এই সাবলীল...
আধো-রোদ্দুর আধো ছায়ায় ডুবে পড়ন্ত নদীর বক্ষদেশে নিস্তেজ হাঁটা-চলা- স্রোত বিপরীত দৌড়ে ক্লান্ত ধুলোমাখা নাবিক। মেঠোপথের বিস্ময় ভরা কন্ঠে শৈশবের দৃঢ় উচ্চারণ-
থেমে যাওয়া হারমোনিয়ামে তাল হারানো গায়কী মজলিশে নাবালক শ্রোতা-হাতুড়ি...
©somewhere in net ltd.