| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শেরজা তপন
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
তখন আমি মলদোভিয়ার ‘কৃষিনেভে’ ছিলাম(‘আলকাশ’ কাহিনীর সুত্রপাত যে শহরে। আগের ঘটনাটা ঘটবার ছ’বছর আগের কথা।)
শহরটাতে অল্প কিছু বাঙ্গালী থাকায় সবার মধ্যেই যথেস্ট আন্তরিকতা ছিল। প্রতি সপ্তাহেই দু’য়েকটা দাওয়াত...
মিনিট দুয়েক বাদেই তারা ফিরে এসে তাড়াহুড়ো করে আমাদের টয়লেটে ঢুকতে বলল।আমাদের ফের আতংকিত হবার পালা! এবার তাহলে কি হবে। এতক্ষন তবুও হাত মুখ বাধা থাকলেও দেখতে পাচ্ছিলাম- পুলিশরুপী দুই...
সে হেসে বলল ‘নাঃ সত্যি কথা বললে কিছু বলব না । ..তোমার বাসায় কফি আছে?’
আচমকা তার এই সহজ স্বাভাবিক ব্যাবহারে আমি যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম! বেশ উৎফুল্ল হয়ে...
ঘাবড়ালে চলবে না তাহলে এরা পেয়ে বসবে। মস্কোর পুলিসের পাল্লায় যারা পড়েনি তারা বুঝবে না এরা কি ভয়ঙ্কর!
‘তোমরা ভুল ইনফরমেশন পেয়েছ। আমরা ওসব রাখি না। ইচ্ছে হলে সার্চ করতে পার।’
ওরা...
পুলিশ কিনা নিশ্চিত হবার জন্য এবার আমি সচক্ষে দেখতে গেলাম-করিডোরের আবছা আলোয় বোঝা যাচ্ছেনা ঠিকমতো,তবে ওদের পরনে পুলিশের ইউনিফর্ম যে এটা নিশ্চিত হলাম। মনে হয় দুজনই হবে? একজন খাটো-মত গোলগাল।...
এমাসের টেলিফোন বিলটা বড্ড বেশী এসেছে । বিলটা হাতে পাবার পর দুশ্চিন্তায় অনেক্ষন ঝিম মেরে বসে ছিলাম।
গত মাসেরও বিলটা দেয়া হয়নি, দু’মাস মিলিয়ে প্রায় ন’শ ডলার । আমার রুমমেট...
©somewhere in net ltd.