নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
রাষ্ট্রদুত সাহেব তখন ছুটিতে -তার অবর্তমানে যিনি ছিলেন তার সাথে দেখা করতেই সপ্তাখানেক লেগে গেল! চরম ব্যস্ত মানুষ তিনি -যখন তখন যার তার দর্শন দেননা।
তিনি অধঃস্তনের কথা নতুন...
আমার প্রথম হাজতবাস অত মন্দ হয়নি! দু'দিকে ছাদ উঁচু বেশ মোটা শিক দিয়ে ঘেরা অল্প পরিসরের বেশ খোলামেলা হাজতখানা। শীতের দিনে বাতাসের দরকার কার-ইবা আছে, তবে প্রচুর আলো ছিল সেখানটায়।...
ক্লান্ত পায়ে এগিয়ে গিয়ে উপরে টেলিফোন করে বন্ধুদের নীচে আসতে বললাম। ভেবেছিলাম সারপ্রাইজ দিব- তা আর হল কই?
পরক্ষনেই অতি পুরাতন লিফটে চড়ে চার পাঁচজন হাজির!
কই ‘হাই দোস্ত’ হ্যালো...
‘রিবেয়েতা ( কারো দৃস্টি আকর্ষন করার জন্য শব্দটা ব্যাবহার করা হয় ) আতক্রিইচে দ্বিভির ’( দরজা খুলুন) জলদগম্ভীর কন্ঠের উচ্চকন্ঠের ডাক সেই সাথে দরজা পেটানোর শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল।
…ঘুমটা...
তখন আমি মলদোভিয়ার ‘কৃষিনেভে’ ছিলাম(‘আলকাশ’ কাহিনীর সুত্রপাত যে শহরে। আগের ঘটনাটা ঘটবার ছ’বছর আগের কথা।)
শহরটাতে অল্প কিছু বাঙ্গালী থাকায় সবার মধ্যেই যথেস্ট আন্তরিকতা ছিল। প্রতি সপ্তাহেই দু’য়েকটা দাওয়াত...
মিনিট দুয়েক বাদেই তারা ফিরে এসে তাড়াহুড়ো করে আমাদের টয়লেটে ঢুকতে বলল।আমাদের ফের আতংকিত হবার পালা! এবার তাহলে কি হবে। এতক্ষন তবুও হাত মুখ বাধা থাকলেও দেখতে পাচ্ছিলাম- পুলিশরুপী দুই...
সে হেসে বলল ‘নাঃ সত্যি কথা বললে কিছু বলব না । ..তোমার বাসায় কফি আছে?’
আচমকা তার এই সহজ স্বাভাবিক ব্যাবহারে আমি যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম! বেশ উৎফুল্ল হয়ে...
ঘাবড়ালে চলবে না তাহলে এরা পেয়ে বসবে। মস্কোর পুলিসের পাল্লায় যারা পড়েনি তারা বুঝবে না এরা কি ভয়ঙ্কর!
‘তোমরা ভুল ইনফরমেশন পেয়েছ। আমরা ওসব রাখি না। ইচ্ছে হলে সার্চ করতে পার।’
ওরা...
পুলিশ কিনা নিশ্চিত হবার জন্য এবার আমি সচক্ষে দেখতে গেলাম-করিডোরের আবছা আলোয় বোঝা যাচ্ছেনা ঠিকমতো,তবে ওদের পরনে পুলিশের ইউনিফর্ম যে এটা নিশ্চিত হলাম। মনে হয় দুজনই হবে? একজন খাটো-মত গোলগাল।...
এমাসের টেলিফোন বিলটা বড্ড বেশী এসেছে । বিলটা হাতে পাবার পর দুশ্চিন্তায় অনেক্ষন ঝিম মেরে বসে ছিলাম।
গত মাসেরও বিলটা দেয়া হয়নি, দু’মাস মিলিয়ে প্রায় ন’শ ডলার । আমার রুমমেট...
©somewhere in net ltd.