নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো .......
নিয়মিত ডায়েরী লেখার অভ্যাস কোনো দিন ছিল না। হাজার খানেক কবিতা কোথায় হারিয়ে গেছে তার ইয়াত্তা নেই। লিপিবদ্ধ হয়নি কত কবিতা আর লেখা। লিখে কি ? কেন...
আমার আব্বা অনেক কিছুই লিখতে চাইতেন। বিভিন্ন কারণে শেষ করতে পারেননি। অনেক জায়গাতেই টুকরো টুকরো লেখা আছে। কোন লেখায় শেষ হয়নি। এই লেখাটা কয়েক দিন...
ছবি : ইন্টারনেট
"অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ,
যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা; "
...
" কষ্টের পোস্টে কিছু লিখতে যে সূক্ষ অনুভূতি আর সংবেদনশীলতা দরকার, তা আজকের চাপের পৃথিবীত বজায় রাখা মুশকিল। কেউ কেউ হয়তো পারেন- যেমন স্বপ্নবাজ সৌরভ।" - নিমো...
১.
এই না হলে বৃষ্টি !
চায়ের দোকানে গরম চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে ভাবছি। মাঝে মাঝে বাতাসে জলের ঝাপ্টা গায়ে লাগছে। শীতল একটা অনুভূতি খেলে যাচ্ছে শরীরে। ভালো...
"আর কিইবা দিতে পারি
ফুটপাত ঘেঁষা বেলুন গাড়ি
সুতো বাঁধা যত লাল আর সাদা
ওরাই আমার থতমত এই শহরে
রডোডেনড্রন।"
মহীনের ঘোড়াগুলির একটা মাস্টারপিস \'তোমায় দিলাম\'। বৃষ্টির সম্ভবনায় আনচান করা মন,উঁচু উঁচু...
১.
তখন ক্রিকেটের কোন ম্যাচ ই ছাড়তে ইচ্ছা হতো না। আর পাকিস্তান ভারতের ম্যাচ হলে তো কোথায় নেই। আমাদের পল্লী বিদ্যুতের লাইন ছিল। ঘন ঘন কারেন্ট...
১.
অংকের স্যার বিরস মুখে ক্লাসে ঢুকলেন। তাঁর হাতে প্রথম সাময়িক পরীক্ষার খাতা । আমাদের ক্লাস এইটের \'ক\' শাখার ৪৫ জন ছাত্র। সবার মধ্যেই উৎকণ্ঠা...
হঠাৎ করেই মুঠো ফোনটা বেজে উঠলো।মুঠোফোনের প্রিয় রিংটিউনটা আর্তনাদের মত শোনায় আজকাল। মনে হয় কেউ যেন গলা টিপে ধরে আছে।আচমকা ঘুম ভেঙ্গে গেল।মুঠোফোনটা স্তব্ধ হয়ে পড়ে আছে,...
সে বছরটা যেন চৈত্রে আটকে গেলো। চৈত্রের দহন তীব্র থেকে তীব্রতর হল। ভীষণ অস্থির সময়। রাত বিরেতে পুলিশের বাঁশি , সাইরেন , দৌঁড়ে পালানোর পদ শব্দ ,...
আমি নিজেকে কর্পোরেট কাঠঠোকরা বলি। এটা নিয়ে লেখা আছে, কবিতাও আছে। এটাও বলেছি কর্পোরেট কাঠঠোকরার নিজস্ব জগত আছে। কর্পোরেট ডেস্কে কাজ করতে করতে, নিরেট অনুভূতিহীন...
প্রেমের গান লিখেছেন কখনো?
এই নাগরিক যান্ত্রিকতায় , ব্যস্ততায় কখনো কি সাদামাটা কথা গুলো প্রেমের গান হয়ে ডানা মেলেছে ?
গলির মুখের আবর্জনার বিকট গন্ধ আর নাগরিক কাকের ক্ষুধার্ত চাহনি...
১।
ছোটবেলায় সিঙ্গারা খুব পছন্দের ছিল। স্বপন হোটেলে গরম গরম সিঙ্গারা ভাজতো । সিঙ্গারা আমার এতোটাই পছন্দের ছিল যে দুইটা সিঙ্গারা খেয়ে ফেলতাম। সিঙ্গারা খেতাম মানে , সিঙ্গারার ভেতরকার...
রাস্তার পাশে কিংবা মোড়ের দোকান গুলোতে ঝোলে রংচঙা চিপসের প্যাকেট। পাশেই আইসক্রিমের বড় বড় ফ্রিজ। বিভিন্ন কোম্পানী ইগলু, পোলার, কোয়ালিটি। বিভিন্ন রকম কাপ, কোন, চকোবার, ললি। বিভিন্ন স্বাদ বিভিন্ন...
একটা lexus গাড়ি পছন্দ হয়েছে। রাস্তায় দেখলাম। কাল শোরুমে খোঁজ করবো।
\'একটু নেশা বেসামাল কথা, জড়িয়ে যাচ্ছে বাড়ি ফেরার পা... তাই কিনে
ফেলল সোমনাথ নেশার অজুহাতে....এই
ক্ষ্যাপা শহরের রাস্তা ঘাট।\'
নেশা না করলেও ইদানীং...
©somewhere in net ltd.