নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো .......
আমি নিজেকে কর্পোরেট কাঠঠোকরা বলি। এটা নিয়ে লেখা আছে, কবিতাও আছে। এটাও বলেছি কর্পোরেট কাঠঠোকরার নিজস্ব জগত আছে। কর্পোরেট ডেস্কে কাজ করতে করতে, নিরেট অনুভূতিহীন...
প্রেমের গান লিখেছেন কখনো?
এই নাগরিক যান্ত্রিকতায় , ব্যস্ততায় কখনো কি সাদামাটা কথা গুলো প্রেমের গান হয়ে ডানা মেলেছে ?
গলির মুখের আবর্জনার বিকট গন্ধ আর নাগরিক কাকের ক্ষুধার্ত চাহনি...
১।
ছোটবেলায় সিঙ্গারা খুব পছন্দের ছিল। স্বপন হোটেলে গরম গরম সিঙ্গারা ভাজতো । সিঙ্গারা আমার এতোটাই পছন্দের ছিল যে দুইটা সিঙ্গারা খেয়ে ফেলতাম। সিঙ্গারা খেতাম মানে , সিঙ্গারার ভেতরকার...
রাস্তার পাশে কিংবা মোড়ের দোকান গুলোতে ঝোলে রংচঙা চিপসের প্যাকেট। পাশেই আইসক্রিমের বড় বড় ফ্রিজ। বিভিন্ন কোম্পানী ইগলু, পোলার, কোয়ালিটি। বিভিন্ন রকম কাপ, কোন, চকোবার, ললি। বিভিন্ন স্বাদ বিভিন্ন...
একটা lexus গাড়ি পছন্দ হয়েছে। রাস্তায় দেখলাম। কাল শোরুমে খোঁজ করবো।
\'একটু নেশা বেসামাল কথা, জড়িয়ে যাচ্ছে বাড়ি ফেরার পা... তাই কিনে
ফেলল সোমনাথ নেশার অজুহাতে....এই
ক্ষ্যাপা শহরের রাস্তা ঘাট।\'
নেশা না করলেও ইদানীং...
ঢাকা শহর যখন ভেসে গেল জলাবদ্ধতায়।
তখন কিছু মানুষ গুগল ঘেটে দাঁত কেলিয়ে নানা দেশের ছবি পোস্টাতে শুরু করলো । দেখুন অন্যান্য দেশের অবস্থা । মন্ত্রী নগর পিতাদের...
গত কয়েকদিন ধরে মাথায় শব্দজটের প্যাঁচ লিখেছে। শব্দজট বানাতে বসেছি কিন্তু কোনভাবেই শেষ হয় না। ভালো ছক মাথায় আসে না। ছক মাথায় আসলেও শব্দ আসে...
শ্রান্ত নিথর দেহে প্রশান্তির আখ্যান
__________________
একদিন আমিও হাঁপাতে হাঁপাতে
কুকুরের মত জিহবা বের করে বসবো
শুকনো পুকুর ধারের পাতাঝরা জামগাছের নিচে
সুশীতলতা আর পানির আশায়।
একদিন অদ্ভুত নিয়মের ফাঁদে নেতিয়ে পড়বে
আমার শ্রান্ত শরীর , ধীরে...
১.
" স্যার আপনি এতো দেরি করে আসবেন সেটা আগে জানালেই পারতেন। আমি সকাল সাতটা থেকে এখানে অপেক্ষা করছি। "
কথা বলার পর সাইফুজ্জামান তাঁর চাকুরী জীবনে...
\'রেলগাড়ির কামরায় হঠাৎ দেখা\'র মত
তোমার সাথে আবার দেখা হয়েছিল আমার।
রেলগাড়ির ঝিক ঝিক কাঁপুনির মত
খানিকটা দোলা দিয়েছিল আমার হৃদয়ে ,
মানুষ তো ! কোমল হৃদয় আমারও...
শব্দজট নিয়ে যারা খেলেন তাদের কাছে এটা একটা নেশার মত। সামনে দেখলে শুরু করতে ইচ্ছা হয়। আর একবার শুরু করলে শেষ না করা পর্যন্ত...
যুদ্ধের পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। অনেকেই ভিটে বাড়িতে ফিরছে। অনেকের চুলা জ্বলছে।
রাবেয়া খাতুনের বসতবাড়ির অনেকটাই আগুনে পুড়ে শেষ।...
১.
সকাল ৫: ৩০। ভোর আর সকালের মধ্যে পার্থক্যটা ঠিক ধরতে পারছি না। সাড়ে পাঁচটা কি ভোর? সারারাত ঘুমতে পারিনি। এপাশ ওপাশ করছি শুধু। ফ্যানের বাতাস যেন একফোঁটাও গায়ে লাগে...
রোদের তেজ ক্রমশ বাড়ছে। বাড়ছে গরম। পুরো পরিবেশ আবদ্ধ যেন তপ্ত গোলোকে। বৃষ্টি নেই অনেক দিন। দেখা নেই কালো মেঘের। পুকুরের পানিটুকু চুষে নিচ্ছে জ্বলজ্বলে সূর্য। ছড়িয়ে দিচ্ছে সাদা...
শেষ পোষ্ট এসেছে ৯ টা ৩৫ মনিটে। দীর্ঘ সময়। এরপর আর পোষ্ট আসেনি। বেশ কয়েকজনকে অনলাইনে দেখলাম। সবাই কি ব্যস্ত? নাকি ছুটি শেষে ঢাকাতে ফেরেনি। দীর্ঘ সময় কোন পোষ্ট...
©somewhere in net ltd.