![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাঝে মাঝে আমার মধ্যে একটা ভূত চেপে বসে। সেই ভূতটা আমায় দিয়ে কিছু বলিয়ে নিতে চায়। আমার ভিতরে আলোড়ন তুলে আমায় তোলপাড় করে ফেলে। ভূতটা কিছুতেই বুঝতে চায়না আমার ক্ষমতা নেই যে আমি আমার ভিতরের “আমি”টাকে শব্দ দিয়ে বাইরে বের করে আনব। তবু চেষ্টা করি। ইদানিং আবিষ্কার করলাম সেই ভূতটা আর কেউ নয়। আমার বিবেক, আমার মনুষ্যত্ববোধ।আমি এখানে অন্য কিছু বলতে এসেছি। ঠিক অন্যরকম কিছু যা আমাদের বিবেককে, আমাদের মনুষ্যত্ববোধকে একটু হলেও নাড়া দেবে। আমার লেখাগুলো আমার ভিতরের সেই ভূতের গল্প।আমার মধ্যে দুইটা “আমি”র বাস। একটা এই আমি, সুজন সরকার। যে আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মত ভাবে, স্বপ্ন দেখে। আর একটা আমার অন্তর। অনিন্দ্য অন্তর অপু। যে আত্মকেন্দ্রিকতার দেয়াল ভেঙ্গে পৃথিবীটাকে অন্য চোখে দেখে, বদলে দেয়ার স্বপ্ন দেখে প্রচলিত সমাজ, প্রচলিত সব বস্তাগলা পচা নিয়ম নীতির। অপেক্ষা করছি এমন একদিনের যেদিন আমার অন্তর যে স্বপ্ন দেখে, এরকম স্বপ্ন সেদিন দেখবে অনেকেই। সেদিন সত্যি পৃথিবী বদলে যাবে।▓▒░▒▓【অনিন্দ্য】▓▒░░▒▓【 অন্তর 】▓▒░░▒▓【 অপু 】▓▒░▓
সরকার, চক্রবর্তী, রায়, দাস, শীল, ভট্টাচার্য
নামের শেষে অদ্ভুত কিছু লেজ কি খুব অপরিহার্য?
মাঝখানে চন্দ্র, রাণী, কুমার
অদ্ভুত, অদ্ভুত সব নামের বাহার।
তোমার নাম কি? নাম বলি,
আহা পুরো নাম বল, পদবীটা কি?
উত্তর শুনে...
অনিতার সাথে আমার প্রেম ছিল ঠিকই
প্রথম যৌবনের পোক্ত প্রেম ভেঙে গেছে সেই ছাব্বিশেই
অন্য প্রেয়সীর আয়েশী মায়া এখনও স্পন্দন তোলে লোমশ বুকে-
তোমরা তা জানো না ; তবু সেই একই ফিসফাস-
“বুড়ো...
ঠিক একমাস পর পর আমি অপবিত্র হই
প্রাকৃতিক অপবিত্র- সৃষ্টির নিয়ম রক্ষার্থে অপবিত্র
আমায় একঘরে করে রাখা হয়-
কেড়ে নেয়া হয় পূজার অধিকার,
আমি অচ্ছুৎ হই, আমার রোজা রাখতে বারণ ।
আমার মা, পিসিমা...
দিগন্ত রেখা ছাড়িয়ে শৈশব পেরুনো সূর্য্যটা কৈশোরে পদার্পণ করেছে মাত্র । সূর্য্যদেবের শৈশবের কোমলতা হ্রাস পেয়ে ক্রমশ কঠোর হয়ে উঠছিল । গায়ের উপর মিষ্টি রোদ যেন জেঁকে বসেছে...
আমার বিয়ের কার্ড প্রথম আমার হবু শ্বশুরকে দিলাম;
শ্বশুর হতবাক, তার মেয়ের আসন্ন দুর্যোগ চিন্তায় স্তব্ধ।
আমার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে রইলেন কিছুক্ষণ।
তার ছল ছল চোখে দেখলাম শুধুই হতাশা।
আমার অফিসের...
অনিন্দ্য, তুমি আমার সাথেই থাকো
অমরতা দেব...
স্থির যৌবনের দাপটে অমর তুমি,
ইন্দ্রিয় সুখে অপ্সরা যুগলবন্দী
তন্দ্রাচ্ছন্ন আদর লুটবে ।
অনিন্দ্য তুমি আমার সাথেই থাকো ।
না দেবী, আমি মানুষই থাকব,
আমি যৌবন ভালবাসি
আমি জরা ভালবাসি
আমি...
তখন আমার দু’টো ডানা ছিল-
উড়তে উড়তে রোদ্দুর ছোঁয়ার দুঃসাহস দেখাতাম;
স্বপ্ন দেখতাম- একদিন আমিও হব স্বপ্নডানার ইছামতি ।
রোদ্দুরের মশাল নিয়ে তাড়িয়ে দেব শীতের কুয়াশা;
শঙ্খচিলের ডানায় উড়ে যাব সোনালি রোদ্দুরের আঙিনায়
যেখানে চড়ুই...
আড়াল করে রাখা স্তূপপাপ দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে বেশ...
©somewhere in net ltd.