নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বোদলেয়ারের আশ্চর্য্য মেঘমালা দেখে থমকে দাঁড়ানো জীবনানন্দের সোনালী ডানার চিল...
কালঃ
বিষন্নতার অবসাদ; চতুষ্পদ রাত্রির মত ধেয়ে আসছে যেন চারদিকে, কোলঘেষে!
আমিঃ
সম্ভোগ সুখ চাই, শোনো হে বিষাদ
যুবতী চাই পরিপূর্ণ ভরা ভরা; কমদামী নয় একটুও
বিষাদ তুই ফিরে যা
ওগো তরুনমেদ নিমজ্জনের অতলে নাও আমায়
শুড়িখানার...
সবুজ পাতাটি একটু নড়ে সেখান থেকে বের হয়ে এলো এক আশ্চর্য ম্যাগপাই। দু’বিন্দু বৃষ্টি ভোরের প্রচ্ছদ খসে ভিজিয়ে দিল বৃন্তান্মূখ কিশোরী পল্লব। তখন জুনের ভোরের বাতাস রবিবারকে মহিমান্বিত করছিল হিম...
খুব ভোরে অথবা ঝুম সন্ধ্যায় আমি যখন এই পথ দিয়ে হেঁটে যাই; আমার কেমন যেন অপ্রকৃতিস্থ লাগে নিজেকে। পারিপার্শ্বিক এক স্তব্ধতার নিহারিকা। মানুষ যেন কখনও পা ফেলেনি এখানে আগে।...
স্বপ্ন বলে লক্ষ্য কোথায়
কোথায় সমর্পণ
হৃদয় বলে তুচ্ছ বৃথা
সময় সন্ধিক্ষণ-
সময় নিয়ে যোগ বিয়োগের
চলে গুটিবাজি
সময় শেষে পড়ে থাকে
ব্যর্থতারই সাজি!
মনটা বলে, দেই না লিখে
হরেক আশার নাম
হৃদয় বলে স্বপ্নটারে
কোথায় ফেরত খাম?
ফেরত খামে আশা...
আমার প্রথম গল্প লেখা।
টম হাউজ
প্রায়শই অপু একটি স্বপ্ন দেখে চলেছে। সিরিজ স্বপ্ন। একটি অপার্থিব সবুজ বন আর অদ্ভূত এক জলপ্রপাতের স্বপ্ন। শুভ্র পাথরের গা বেয়ে গড়িয়ে পড়ে আশ্চর্য ঢেউ...
মানুষের এ এক আলাদা জীবন।
জীবনের পাশে পাশে চলেছে ছায়াময় অদ্ভুত আঁধার।
মৃত্যু ঘিরে যার পাড় উঁচু হয়ে উঠেছে উর্ধ্বলোকে।
জীবন হয়ত ভেবেছে সবটা শুষে নেবে বয়স-ভর তামাশার পান,
খাঁটি লোকাচার...
মোহিত অন্ধকারে
আমার ক্ষতিপূরণ
দহনে ও সুখে
কতটা কথার জালে
বুনেছি একাকী, রোদ ঘুম আর
কূয়াশা মাঠের আলে।
সেই সে হরিণী ঠোট
সেই বাঁকা হাসি
ভালবাসি ভালবাসি
নষ্ট হওয়ার নোংরা চোঁখে
আগুনে বাষ্পলোক।
এরপর এই বিনাশী উপত্যকায়
গুজব ছড়াবে অচেনা আগন্তুক
তুমিও...
মধ্যবয়সী কবিসকল রেডব্রীজ পেরিয়ে শুধু সন্ধ্যাটাকে বাঁশপাতা ঠোঙায় মুড়িয়ে, বটবৃক্ষের সান্নিধ্যে এসেছিল যখন, তখন পরিচ্ছন্ন সবকটা রাস্তায় আড়াআড়িভাবে গোধূলি লিখছিল শোকের তুলিতে আর একটি ১৫!
আমরা গোল হয়ে বসে আয়েশিভঙ্গিতে চায়ে...
তুমি যখন সঙ্গোপনে
ঘুমিয়ে থাকো সকল ভুলে
তোমার ঘুমে মৃত্যু আসে-
তোমার চোখের বন্ধ পাতায়
অনিশ্চয়তা সাঁতরে ভাসে;
বন্ধ তোমার চোখের পাতা
কে আর খোলায়-
কার বলো আর সাধ্য এমন
মৃত্যু এসে রোজ ফিরে যায়
জীবন যেমন;
জীবন...
যখন সূর্য্যরেণু গলে পড়তো তোমার চুলের অবাঁধ বাবরীতে
আমি তন্ময় হয়ে তখন \'বল বীর\' পড়তাম আর
ভাবতাম, কতটা শব্দসম্ভারে মানুষ এতটা পারে, স্বপ্নরোদ
কতটা পাহারায় মন কাড়লে ঘুরে ফিরে যোজন দূর
কবিতার হলাহল এতটা...
যখন আমি আমার আবেগ এবং অনুভূতি আর কোন মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারি না, তখন আমার জন্য পড়ে থাকে কেবল কবিতার খোলা প্রান্তর। আমি যা ভাবি কিংবা বলতে চাই তারও অধিক...
মৃত্যু যেন বিরাম চিহ্ন সব জাগতিক প্রগতি এবং শৈল্পিক ছদ্মাবরণের। মৃত্যু যেন থামিয়ে দেওয়া দাম্ভিক শব্দসম্ভার আর মখমলের উষ্ণতার বুঁদ হওয়া আপেক্ষিক অধিকর্তার খসে পড়া উষ্ণীষ।
মৃত্যু যেন শেষ কথা...
আমার কাছে একটা সুইচ নাইফ চেয়েছিল মেয়েটি। কল্পনাশক্তির বিপুল ঐশ্বর্যের তার হাসিতে আমি প্রেইরির স্বচ্ছতা দেখতাম, যদিও কখনও মুখোমুখি হইনি তার। বয়স আর দূরন্তপনার টুকরোটাকরা মিশিয়ে মধ্যরাতে কথা হতো আমাদের।...
তুমি কি জানো? তোমাদের ২৭ নম্বরে আমি একদিন শন মাইকেলের একটা লিপস্টিক হারিয়েছিলাম! তখন রবীন্দ্র সরোবরের উজানে শুধুই ভাঙ্গা ভাঙ্গা পাড় ছিল, ১০ টাকা ঘণ্টা চুক্তিতে রিকশায় কাঁচা রিং রোড...
মেঘের ঘুড়ি উড়ে
তোমার পবন চোখে
মিথ্যে কথার সমান অনুতাপে
দুঃখসহ কষ্ট পোড়ে
অবাধ্য সন্তাপে-
তুমি শুধু আরাধনার ছবি
গভীর রাতে ভুলে থাকা
নিভানো মোমবাতি
আমার নিদ্রাহারা লালাভ চোখে
একটুখানি ওম
দামটা না দাও
বিষাদমালায় জ্বালাও যজ্ঞ হোম
হোমাগুনে দুঃখ পোড়ে,...
©somewhere in net ltd.