নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//
জীবনের সাথে প্রকৃতি বড় মিতালী
মেঘ বৃষ্টি মিলায়ে করে গিতালী
নয়নের জলে বুক ভেসে যায়
বর্ষা এলে জীবন নদীর মাঝে
জীবন ঋতুতে শরৎ অাসে
কাঁশফুল হাসে সাদা মেঘ ভাসে
নদীরে চরে বিলের ধারে বক পাখির...
লাড়কির পরিণতি
অপরের ফাঁদে ফেলে
মিটি মিটি হাসো্
শত্রু ভেবে ভাসাতে গিয়ে
তুমিও শেষে ভাসো
অাগুন জালাতে হলে
নিজেও পুড়তে হয়
অাগুন নিয়ে খেলাটা
মোটেও সুখের নয়
জ্বালাতে গিয়ে লাড়কি
নিজেও তো পোড়ে
অবশেষে তাইতো
ছাই হয়ে পড়ে
অপরের ক্ষতিতে যে
ভীষণ খুশি হয়
জালাতে...
যাদের কোন কাজ থাকেনা তাদের প্রধান
কাজ হল পরচর্চা আর নিজের কষ্টগুলোকে
আবাদ করে হতাশা উৎপাদন করা । কারন
অলস মন হল হতাশা উৎপাদনের খেত ।
অলসতার সবচেয়ে বড় বন্ধু হচ্ছে বিষন্নতা ।
অলসতা হল...
এটা কোন গল্পো নয়। বাস্তব জীবনের ঘটনা।
এইতো কিছু দিন অাগের কথা। ঘটনাটি ছিলো ২০০৪ সালের।কুষ্টিয়া জেলার রাধানগর-চরপাড়া গ্রামের ঘটনা। গ্রামের বর্ণনা দিলে চিত্রটা...
বন্ধু তোকে পড়ে মনে
জীবন চলার ক্ষনে
অতীত স্মৃতি হৃদয় মাঝে
ঘন্টার নয় বাজে
বাবা মার পরেই
সবচেয়ে কাছে পাই
সে যে অামার খেলার সাখী
ছোট্ট বেলার ভাই
কি হয়েছে মন খারাপ
হাজার প্রশ্ন করে
ছায়ার মতো পাশে থেকে
বিপথ থোকে...
ভলোবাসা কেমন
এর কি কোন রঙ অাছে
ভলোবাসা কেন হয়
মায়ের ভালোবাসা
হৃদয়ে কি কখন নাড়াদেয়
নিজের জিবনটা বাজি ধরে
হাজার যাতনা বুকে সহে
করেছে লালন
বড় কিবা ছোট নয়
সুখের কিবা দুঃখের সময়
ভালোবাসায় নেই ফারাক
কোথায় অাছিস...
সেই ছোট্ট যেদিন স্কুলেতে যায়
ক্লাসেতে তোর সাথে প্রথম দেখা হয়
এভাবে অনেকটা পথ চলা
পড়ার ফাকে লুকচুরি খেলা
বৃষ্টি হলে গল্পো সল্পো বলা
এভাবেই কাটতো সারা বেলা
স্কুল থেকে ভার্সিটির মাঠ
মনের খাতাই ছবি করেছি...
যেদিন শেষ দেখা
অাদর ভরা কন্ঠে বলেছিলে
নিজের প্রতি খেয়াল রেখো
সাবধানে চলবে
কাছে টেনে অাদর করেছিলে
বুঝিনি এভাবে দিবে ফাকি
সেই বিদায়
দেখা হলোনা অার
চেষ্টা করেছি অনেক বার
চেষ্টা করেছি ভুলতে
পারিনি তখনো এখন
চাইলেই মন থেকে...
স্বপ্নপরি স্বপ্নপরি
কোথায় আছো বলি?
আড়াল থেকে ঘুম পাড়ায়ে-
যাওযে তুমি চলি।
আমি যখন স্বপ্ন বুনি;
অনেক বড় হওয়ার।
তুমি তখন জানিয়ে যাও;
এখন সময় শোবার।
আবার তুমি হাজির হবে!
আমার কাজের সময়;
স্বপ্নপরি...
বন্ধু হতে চাই
ছন্দ(৮+৮+২)
সূর্যের দ্বীপ্ত আলো ছড়ানো হবে না ধরায় আজ,
তাঁরার ভিড়ে চাঁদনি রাতে দেখবোনা তোর সাজ
দূরঅাকাশে লুকিয়ে থেকে দেখব ধরার মেলা,
পথভুলা পথিকের চাই বন্ধু হতে সদা...
সকল প্রশ্নের কি উত্তর পাওয়া যায়?
পৃষ্ঠা ভোরে অংক করে যদি উত্তর না হয়
জীবনের অঙ্কে কি কোন মার্কস কাটা যায়?
অাজ জীবনের আঙ্ক বড় জটিল মনে হয়।
কেমন যেনো এলোমেলো অগোছালো...
কাকে নিয়ে লিখবো!
প্রকৃতি আজ বড় শূন্য।
গাইবো কাকে নিয়ে,
খুজে ফিরি তোমাকে হে অনন্য
জীবনের যত সুখ সব নিয়ে নাও
জানতে চাইবোনা কিছু
কষ্টের মাঝেও থাকবে পাশ্বে
এই কথা তুমি শুধু দাও
সকালের সূর্য ভালোলাগে
ভালোলাগে হাসিমাখা মুখ
ক্ষুদিরামের সাহসী বুকটাও
সকালের সূর্য মিষ্টি হেসে
বলে যায় অমাবস্যা শেষে
সোনালি সকাল হয় অবশেষে
অাষাঢ়ের কালো মেঘ
থামাতে পারেনি কোনদিন
সূর্যের দীপ্ত অালোক রশ্মি
প্রকৃতি এভাবেই শিখিয়েছে
এটাই নিয়ম শিখে নিয়ো
একটু...
রাত্রি আধাঁর শেষে
সোনালী সূর্য হাসে।
শত বাধা ছিন্ন করে
সাহসীরা সামনে ছোটে।।
ঝড় উঠলেও তাই
সাহসী মাঝি ভাই
যায়না কখন থেমে
হিম্মাত বুকে সামনে ছোটে।।
©somewhere in net ltd.