![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাজার দর্শনে যখন খেই হারাই
তখন তুমি ভাবের জমিতে
অনাবাদ করে হও হেসে কুটি কুটি
চেয়ে দেখি দর্শন কাটো,সাথে নিজেকেও
আবার গজায় হাইড্রার মতো
উদ্ভিন্ন যৌবন নিয়ে
আগুন ছাড়াও এত ছাই কোথায় পাও ??
আজ রাতে কিছু...
তোমাকে নিয়ে অভিসন্ধর্ব লিখতে চেয়েছিলাম
অন্তহীনতার অন্ত খোঁজার মতো
কখনো অ্যামরফাজ কখনো ভোলাটাইল
কার ভ্রামক নির্ণয় করবো আমি ?
যে নিজের অবয়ব নিয়ে স্বপ্নের সফেদ সমুদ্রে
কখনো ভাসে কখনো মহীঢালে জলকেলি
মাটি খুঁড়ে...
একবার রোদ দেখে ভ্রূকুটি করেছিলে
অসহ্য উত্তাপে ঠিক নয়,
অসংলগ্ন আলোক বর্ণালী দেখে।
সব বর্ষারানী রাই উদ্বেলিত
নিম্ফেট ললিতা থেকে চন্দ্রমুখী
কেউ অন্তর্বেদীতে সুমধ্যমা,
আহা! জেনানাদের আহব
আজন্ম লালিত সংসিদ্ধির আশায় ।
তোমায় একটু স্নাত করবে বলে
মাঝে...
মায়াবিহীন যৌনতা যেমন নোংরামি
যৌনতা বিহীন মায়াও নষ্টামি,
সে তুমি বুঝবে না-
নিজেকে দামী ভাবতে পারলাম না,
তাই বিসর্জন বলবনা।
তোমাকে ঈশ্বর ভাবতে ও ইচ্ছে হয়না আজকাল,
তাই সমর্পণ ও বলা যাবেনা।
স্মৃতিভ্রষ্ট না হয়েও অনেকগুলো মুহূর্ত...
ভিন্নতার সাথে ছিন্নতার
নীল বিতণ্ডা ,
দেখেতো ‘এক’ অবাক ।
প্রখর সূর্যালোকের মাঝেও
দুই হাতে দুইটি লিড বাতি নিয়ে হাজির,
দুজনকে দিবে উপঢৌকন।
তাও বেসামাল অধর-
গুপ্ত পরশিরা উঁকি মারছে
বলেছিলে আসবে,
বিতণ্ডাকে বিরঞ্জনা করতে।
আজ দুজন যখন বারবেলায় উন্মাদ
বেজন্মার...
হাজার রঙের পসরা...
সেখানে বসন্ত ঘর বেঁধেছে অনন্ত কালের জন্য।
জাফরানী এক পাত্র পরিপূর্ণ করে রেখেছে,
আরেক পাত্রে টকটকে কৃষ্ণচূড়ার লাল,
অন্য পাত্রে গাঁধার বোঁটার নীচে থাকা ঘন সবুজ,
অপরাজিতা রেখেছে গাঢ় বেগুনী রঙের গল্প,
চাঁপা...
এক
তুমি
না,আমার মত তুমি না
তোমার মতই তুমি।
দুই
ভাড়া নিবে ভাড়া
আমার দর্শন
তোমার পছন্দের মূল্যে ??
তিন
নীল নয়
বরং আকাশী বিষ
সাথে শুভ্রতা ফ্রি।
চার
বুক শূন্য
চলে গেছো বলে নয়
ফরম্যাট না হলে কম্পাইল হচ্ছেনা।
পাঁচ
প্রতিদিন অবাক হই
প্রতিদিন...
আর খুঁজতে চাইনা
সেই জোড়া চোখ,
যে চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতাম
বায়বীয় সঙ্গমের আগুনের ধোঁয়া দেখতে।
আর কিছুই বাকি নেই
শুধু ছিল মনের অবচেতনায়
পড়ে থাকা অস্পষ্ট অবয়ব।
মনে পড়ে সেই একুশের কথা-
ভাষার জন্য বা উৎসবের হুজুগে
হাজারো...
প্রতি অনুরাধা নক্ষত্রে বসি
বিক্ষিপ্ত সুখপ্রহর যোজনায়,
আদ্যোপান্ত বিহীন সুতো নিয়ে।
তুমি না ভালবাসতে ক্রম সাজানোর খেলা?
দেখোনা প্রায়শই অচেনা প্রহরের-
মাৎসর্যে ভুলে যাই কালের প্রকৃতি
ব্যাবধির দেয়াল ক্ষয়ে কখনো
চলে যায় অযাচিত তরঙ্গভঙ্গে,
কখনো রাশভারী স্থূল কালের...
বেদনাসিক্ত ন হন্যতে
বেদনাসক্ত হওয়াটাই বিনোদন।
আজ প্রিয় দর্শনের সাথে
কেন যেন চাপান উতর,
তাই দিলাম ছড়িয়ে
প্যাকেট কিংবা ফ্রেম করে
কিছু অনাবৃত হবে,
মিশে যাবে মহাজগতে।
কিছু ফিরে আসবে
গায়ে বুনোলতা পেঁচিয়ে,
আবার খেলবে নাগরদোলায়-
বেখাপ্পা গতির দোলদোলানি
ফের...
জীবনের হিসাবগুলোর হিসাববহি খুঁজতে আর মন চায়না।কোন একদিন একজন বলেছিলো কোন এক মেঘবালিকা নাকি মেঘে মেঘে তাকে খুঁজে।আমি বিশ্বাস করিনি।আজ দেখো পায়ের নিচের ধুলিকনাও জানান দেয় তোমার হৃদপিণ্ড অনেক দূরে।তবে...
Why do u blow off my all candles???
The wind is blissfully touching me ,
Conveying me the image –
Root of your Giggling
I am awaiting the transition –
Your thinking over...
ঘুমু ঘুমু চোখে অসতর্ক পায়ে শুভযাত্রা
স্বপ্নীল অভিসারে মনোবিলাসের দ্বিমাত্রা
দিবস রজনী ছোটে আলেয়ার খোজেঁ
বিচলিত মন সাজে অদ্ভুত সাজে।।
একি অপলাপ!!
বিচ্যুতি কিংবা বিক্ষেপণ
চলার পথ হোক অবিরাম
বেদন বিহারের অভিমুখে,
ত্রয়ী সৈনিকের অনাড়াম্বর
কিংবা বেঢপ নিরাপত্তা প্রেম।
পায়ের নিচে শুকনো পত্রাঞ্জলি
ফুরফুর বাতাস এসে শাড়ির ফাঁকে
স্বল্পমূল্যের উদ্বাস্তুর ন্যায় উদ্বেলিত
হোকনা নির্বাচিত নির্বাসন,
এ পথেই হবে অমৃত মন্থন।।
যদি...
©somewhere in net ltd.