নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক পশলা বিশুদ্ধ আনন্দ পেলে লক্ষ জনম এমনিতেই পাড়ি দিতে পারি।এই আনন্দ খোঁজাতেই আমার আনন্দ
জনৈক মোটিভেশনাল চিন্ময়ী পুরুষ
পিঠ চাপড়ে দিয়ে নির্দ্বিধায় বলে গেলো
ভালোসতে হয় স্রোতের মতো
ভালবাসতে হয় পাগলের মত
ভদ্রলোক সকালে ভালোবাসি বলে বিকেলেই চলে গেলো।
জনৈক জনদরদী নেতা
প্রতিশ্রুতি পূরণের বড় বড় আইকনিক শব্দের...
প্রভাব প্রতিপত্তি প্রত্যাশা সব রাফ খাতার মতন নিলামে বেঁচে দিয়েছি
সব ভার কাঁধ থেকে নামিয়েছি
একদিন ডানা ঝাপটিয়ে হালকা হবো বলে।
বুকের খাঁজে বারংবার হাতুড়ি মেরেছি
যত বেশি ধাক্কা খেয়েছি তত বেশি নিজেকে...
আমার ভালো থাকাটা কেড়ে নিয়ে যদি কেউ ভালো থাকতে চায়
ভালো থাকুক
অনেক আয়োজন করে মানুষ ঠকিয়ে কেউ যদি
শান্তি পায়
পাক।
মোমবাতির মত পুড়ে পুড়ে যদি আলোর বাণ আনতে হয়...
জল জমি জংগল
সব হাত ছাড়া হয়ে গেছে
আর কিছু নেই অবশিষ্ট
শুধু কাউকে পাওয়ার ধ্রুপদী পিপাসাটাই রয়ে গেছে।
ভেতরে ভেতরে
ভাংগন ধরে সব নি:শ্বেষ হয়ে গেছে
আর কিছু নেই অবশিষ্ট...
হয়তো আজকের সন্ধ্যাটা গাঢ় হবে
হয়তো সন্ধ্যাটা পেকে রাত হবে
ভয় কি তাতে?
হিসহিস করে ওঠা সাপের কুন্ডলী পাকতেই থাকুক
শয়তানের দোসররা এক হতেই থাকুক
ছাড় কেনো তাতে?
৫৬ ইঞ্চি সিনা ফুলিয়ে যা করার করে যাও।
প্রেম...
মানুষ চিরদিন ই গল্প শুনতে চেয়েছে
আজ আমি আপনাদেরকে একটা গল্প শোনাবো,
আমি ছাপান্ন হাজার বর্গমাইলের সুলুক সন্ধানের গল্প বলবো
বলবো শিকল দিয়ে শিকল ভাঙার গল্প।
শব্দের বিবরে ধ্বনির সম্মোহনে এই গল্প মোমগলা...
ছেলেটা খুব করে কবিতা ভালোবাসতো
ডুবে থাকতো কবিতার রুপ রস গন্ধে,
সে বুঝেছিলো; কবিতা লিখলে দু:খ ভোলা যায়, হ্নদয়ে জমে থাকা শতাব্দীর ব্যথা কমে যায়।
ছেলেটা ফুল ভালোবাসতো
হৃদয়ের দগদগে ছাল ফুলের পাপড়ি দিয়ে...
বিপুল বহ্নিজ্বালা বরফ করে
ভেবেছিলাম শান্তিতে ঘুমাবো,
পারলাম না,
সৃষ্টির বীজ বুনেছিলাম মাঠে মাঠে,
ভেবেছিলাম নেতিয়ে পড়া আত্মারা তরতাজা হয়ে উঠবে,
হলো না।
ছেঁড়াফাটা তালিমারা কষ্টগুলো ভাসিয়ে দিয়ে
ভেবেছিলাম জমাটবাঁধা ভালোবাসা রুপোর কৌটায় ভরে রাখবো,...
নির্মোহ নিরপেক্ষতা অবলম্বন করে ঘাপটি মেরে বসে থাকা আমার কাজ নয়
ভেদাভেদের জটিল সমীকরণ আমাকে টানে না,
সত্য-মিথ্যের ঠেলাঠেলি আমি এড়িয়ে চলি,
আমি সুন্দরের পক্ষে, আমি অধর্মের বিপক্ষে
আমি যা আমি তাই।
মোহময় মিস্টিক কথার...
অভাবের পেটে পাথর বাধবো
কাঁচা অংগের লাবণ্য পুড়িয়ে কয়লা বানাবো,
তবু উদ্দেশ্যেহীন শিখন্ডী জীবন চাই না,
অসাম্যের দুনিয়ায়
লড়াইয়ের যে রণবাদ্য বেজে উঠেছে তা শুনে আমি আর চুপ থাকতে পারি না,
কিছুতেই অন্তর আত্মার...
যেখানে মুখের হাসি শুকিয়ে গেছে
জুয়া চুরি ই চলে রমরমা,
যেখানে কাঁটা কাঁটা আলাপে সব বিদায় করা হয়
সেখানে বিলাসী রোদের উষ্ণতা চেয়ে লাভ নেই,
একটু সময় হলে
দরদমাখা আবেগ দিয়ে অন্তত মাঝারি মানের...
থামবো না বলেই নিয়ম ভাংগার ইশতিহার রোজ পাঠ করে যাই
ভালোবাসার আগাম পয়গাম এ বঙ্গ থেকে ও বঙ্গে ঠারে ঠারে পৌঁছাই,
সমন্বিত প্রাচুর্যে ভরা শরতের গাঢ় নীলে ডুবে যাই,
মেঘ ভাংগা...
আবার আসুক
মন খারাপের জানালায় ডানা ঝাপটানো উচ্ছ্বাস আবার আসুক
বিপন্ন মানুষের হাহাকার থেমে গিয়ে অনির্বাণ আগুন উৎসব ধেয়ে আসুক,
নীরবতার ঢাকনা খুলে ঠান্ডা আপেলের শরীর বেয়ে নেমে আসুক ঊর্বশী...
গলা নামিয়ে বলুন
বেশি বকবেন না
ওত দুধ আধসের নয়।
লামছাম বুঝ দিয়ে আর দণ্ডমুন্ডের কর্তা হতে পারবেন না,
দিন আর দিন নাই, দিন পাল্টে কেয়ামত হয়ে গেছে
খুনঝরা কষ্ট নিয়ে আজকের দিনটা আগুনের...
জন্ম না হলেই ভালো হত
মাটি হয়ে মিশে থাকাই ভালো ছিল
জন্ম জ্বালার ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছি চোখে, মুখে , অন্ত:করণের নীল খোপে।
জন্মে কি হলাম?
জন্মে বায়ু দূষণ, পানি দুষন, আত্মা দুষণ...
©somewhere in net ltd.