নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক পশলা বিশুদ্ধ আনন্দ পেলে লক্ষ জনম এমনিতেই পাড়ি দিতে পারি।এই আনন্দ খোঁজাতেই আমার আনন্দ
আমরা মালিন্য দূর করে সৃজন করি সৌন্দর্যের
পতপতে পতাকা
সাহিত্যের খাত থেকে আমরা পলি সরিয়ে দ্যূতিময় নবীন জলধারা জাগিয়ে তুলি,
আমরাই নিঃশ্বাসের ছাউনি পেরিয়ে দীর্ঘশ্বাসের উদার আকাশে উন্মোচিত হই
আত্মগ্লানির অনল থেকে বেরিয়ে...
আর ছুটতে চাই না ভুল গন্তব্যে,
মিছে ঠিকানায়
বেখেয়ালিপনা আর কানাকড়ির দামে
মোটেও বিকোতে চাই না,
অহমের মাথা খেয়ে \'প্রতিষ্ঠা\' নামক মরা কোকিলের পিছনে আর নয় ছোটাছুটি।
যথেষ্ঠ হয়েছে;
ঠিকাদারী মানসিকতার এই শুয়োরপালে আর নয়...
রক্ত-মাংস নয় আমরা জলরং তেলরং খড়িমাটি দিয়ে একজন পেশিবহুল কৃষক নির্মান করতে চাই,
যে কৃষক মৃত্যুর কল্লোল থামিয়ে তেপান্তরের মাঠে নিয়ে আসবে গভীর আত্মপ্রত্যয়,
যে কৃষক প্রথা ও নিয়মের বেড়াজাল ডিংগিয়ে দিতে...
হাত হাতে রেখে একটুখানি থাকো
চোখে চোখ রেখে একটুখানি বসো
একটুখানি সাহস দাও দেখবে এই
মরা চোখে সহসাই জাগবে জাদুর ঝিলিক!
একবার, শুধু একটুখানি আশকারা দিয়ে দ্যাখো,
দেখবে আমার এই ছেঁড়া ঝুলি থেকে...
আলোকিত উজ্জল সরণিতে তাদের সচরাচর হাঁটা হয় না
তারা ভালোবাসার মিনার একবার ছেঁচে ছেনে দাঁড় করায় তো আরেকবার ভেংগেচুড়ে হয় খানখান;
তাদের যাপিত জীবনে
রসগোল্লা রচে না উল্টো জোটে
বসন্তের গরম...
আবার কবে আসবে মখমলে জড়ানো
সেই নিভৃত সন্ধ্যা?
কবে থেকে যে পাহাড়ি ঝর্ণার মৃদুমন্দগান শোনা হয় না
সেই কবেই অন্ধকারের চোরা গর্তে হারিয়ে গেছে আমার সশস্ত্র সুন্দরেরা।
শেষ কবে কাঁঠালি চাপার নীড়ে
লাল...
আজ আমার কবিতারা কথা কইছে
তবে কী জোয়ার এলো সমুদ্রে?
বিষণ্ণ আকাশও আজ মেতে উঠেছে প্রিয় শশীগল্পে
তবে কী অস্বস্তির খটখটে রৌদ্রের মাঝে এক পশলা বৃষ্টির শীতল অনুভূতি সৃষ্টি...
পাশের গ্রামে একজন কবি এসেছেন
এই কবি আর দশটা ভাড়া খাটা শব্দশিল্পীর মত নয়
এই কবি কবিতার শরীরকে নগ্ন করে নিজের ঝুলি টুইটুম্বুর করেন না
কবি তাঁর ছন্দ আর চিত্রকল্পের কাঁচামাল...
সুযোগ এসেছে আবার
অনেক প্রশ্নের উত্তর মিলবে এবার
নিঃশ্বাসের দীর্ঘ ছাউনি পেরিয়ে স্বস্তির উদার আকাশে উন্মোচিত হয়েছে আমাদের ফুরফুরে আত্মবিশ্বাস
শরীরের নিচে রুচিমান প্রেম চাপা পড়ে মরতে দেই নি
জীবনের রুক্ষ প্রতিবেদনের ভেতর থেকেই...
কে বুঝবে?
হ্নদয় কেবল প্রতিশোধ চায় না
প্রতিশোধ তো খুবই ছোট হয়ে যায়
একমাত্র ভালোবাসা ই আমার চাহিদা!
কাকে বোঝাবো?
যুদ্ধ কখনো সুন্দর হয় না
ঠোঁটে চড়ানো চড়া গোলাপি লিপস্টিক এর চেয়ে ঢের সুন্দর!
এমন কি...
একটা গল্প লিখবো ফেনিয়ে–ফাঁপিয়ে
গল্পের চরিত্রগুলো পাহাড়ের বুক চিরে অনায়াসে বেরিয়ে আসা স্বতঃস্ফূর্ত ঝরনার মতো তর তর করে এগিয়ে যাবে
অভিধানের মৃত শব্দের শিলাস্তূপ থেকে বাঘা বাঘা শব্দ বাছাই করে সৃষ্টিশীল...
[
তোমরা যারা পেলবতার সন্ধান চাইবে
হৃদয়ের আর্তির কাছে পৌঁছাতে চাইবে
তোমাদেরকে উদাসপুরের এই মেঠো পথে একবার আসতেই হবে
তোমরা যারা গ্রামকে বুকে করে শহরে চলে এসেছো
তোমাদেরকে আবার ফিরতে হবে
উদাসপুরের রোমাঞ্চিত...
দেখি উঠে এসো,
যদি পারো!’
অন্ধ হলে কী প্রলয় বন্ধ থাকে?
দুয়ার বন্ধ তাই বলে কী প্রণয় আসবে না?
জরুরী ভিত্তিতে একটা সাহসী গদ্য লিখতে হবে
গদ্যটা হবে বেশ পিচ্ছিল, যা অবিরাম চলতে থাকবে,...
মনে রেখো আমিও ছিলাম তোমাদের মাঝে
তোমাদের এই পৃথিবীর ধূলিধুসর প্রান্তরে আমিও আঁচড় কেটে গেছি সকাল-সন্ধ্যা-সাঝে।
গৃহিনীর নির্জন অবসরের মত আমারো কিছু অলস দুপুর ছিলো
ঘোমটা দেওয়া বধূর মত আমিও লজ্জায় লাল...
কেউ পাশে নেই তবুও সমস্ত আয়োজন চলছে
নন্দনকলার বাঁশিওয়ালারা একাই বাজিয়ে যাচ্ছে
আধারের প্রচ্ছদে আলোর কল্পযাত্রা শুরু হয়ে গেছে
দুরের উষ্ণ আলিংগন আমাকে জানান দিচ্ছে যুদ্ধ নয় এখন শুধু ভালোসার সময়।
আমি জগতের শ্রেষ্ঠ...
©somewhere in net ltd.