![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
এই তো ফিরে এসে সুখে ভাসালে আমায়
অভিমানে গিয়েছিলে হারিয়ে কোথায়
বলো, অভিমানে গিয়েছিলে হারিয়ে কোথায়
এখানে, ওখানে, কত খুঁজেছি
পথে কোনো চিহ্ন কিংবা গন্ধ রাখো নি
মনে কী যে ঝড় ছিল কীভাবে বলো
বোঝাবো তোমায়।
একদিন...
(১৯৮৬ সাল। ঢাকা কলেজ, ১০১ নম্বর উত্তর ছাত্রাবাস। একজন টোকাই প্রতিদিন আমাদের হোস্টেলের সামনে ময়লা কুড়াতো, ডাস্টবিনে খাবার খুঁটতো)
প্রতিদিন হোস্টেলের বারান্দায়
কুড়োয় সে কাগজ। কখনো চেটে খায়
কাগজে লেগে থাকা উচ্ছিষ্ট সালুন...
এলিফ্যান্ট রোডে জরুরি ছবি তোলা যায়, লেজারপ্রিন্ট, ঢাকা শহরের সেরা, এ কথা যখন বলছিলি, তখনও আমার মাথায় সূর্য গলে পড়ছিল, আর আমি বসুন্ধরা সিটির উন্মুক্ত ফাস্টফুড রেস্টুরেন্টের রিভল্ভিং চেয়ারে তোর...
এক যে এক পাখিরাজ্য ছিল, কোনো এক সত্যযুগে -
খুব দয়াবান আর প্রজাবৎসল ছিলেন পাখিরাজ্যের রাজা
আর তার সমগ্র পারিষদ।
তাদের মনে একবিন্দু ক্রোধ বা নিষ্ঠুরতা ছিল না,
এতটুকু প্রতিহিংসা বা জিঘাংসা...
যেতে যেতে আজ
সকালেই দেখা যদি হয়
তার হাতে আমি এই ফুলটি দেব
ফুল নিয়ে যদি সে একটু হাসে
ভেবে নেব সে আমাকে ভালোবাসে
তাকে নিয়ে লিখি গান, লিখি কবিতা
কীভাবে জানাব তাকে, ভেবে পাই...
যেমন তুমি ভুলে যেতে ভালোবাসো,
আমিও তেমনি হারিয়ে যেতে ভালোবাসি।
যেমন করে সারাটা দিন কাউকে না ভেবে কাটিয়ে দিতে পারো
তেমনি আমিও গভীর অরণ্যে ডুবে যেতে পারি।
তুমি এক স্বচ্ছন্দ পাখি, কতদূর উড়ে যাও...
আজ তোমাকে এমন কোথাও নিয়ে যাব যেখানে কেউ নেই
এ এক নির্জন রঙ্গশালা, যেখানে যাচ্ছেতাই করা যায়
কড়া পাহারা, কারো চোখরাঙানি, নিয়ম-শৃঙ্খল নেই,
নেই কোনো নিষেধাজ্ঞা
যা খুশি ভাবতে পারায় কোনো পাপ নেই
বসন-ভূষণ...
এবারের গল্পটা আমাদের সহপাঠী পলাশুদ্দিন তমালকে নিয়ে। ওর গল্পটা বহুদিন ধরেই মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল। এ নিয়ে আঙ্গুরির সাথে মাঝেমধ্যে আলাপও করেছি। আঙ্গুরি উৎফুল্ল হয়ে বলতো- খুব ভালো হবে গল্পটা। লিখে...
এখনো মনে হয় – বয়স এখনো
আটকে আছে ১৪ বছরেই
এখনো মনে হয় – দুষ্টুমি ছাড়া
জীবনে আর কিছুই করবার নেই
এখনো আমরা হাত-পা ছুঁড়ে লাফিয়ে উঠি
এখনো আমরা একসাথে লাবণ্য’র প্রেমে পড়ি
এখনো...
জীবন যেন ব্যস্ত নদী
বয়েই চলে, নেই ফুরসত
আজকে চলো এসব ফেলে
একটি দিনের কাটাই ছুটি
জীবনটা আজ বড্ড তেতো
মনটা বেজায় বাউন্ডুলে
আজকে চলো কাটাই ছুটি
সব ভাবনা শিকেয় তুলে
দাও খুলে দাও খাঁচার দুয়ার
বন্দি পাখি...
মেয়েটি সুন্দরী; আমরা সুন্দরী মেয়েদের নিয়েই কাব্য লিখি; যারা সুন্দরী নয়, তারা বড়জোর মানবতাবাদীদের সামান্য কৃপা পেয়ে থাকে মাঝে-সাঝে, সেটা মেয়েটির জন্য নয় যতটা, তার চেয়ে ঢের বেশি তাঁদের নাম...
তুমি চলে গেছ, ফিরে আসো নি
তুমি মন নিয়ে খেলা করেছ
আসলে তো ভালো বাসো নি
কত কথা মরে গেল মনে মনে
কিছু কথা বলার ছিল সঙ্গোপনে
তুমি কোনোদিনই ইশারাতে
কোনো কথার মানে বোঝো নি
কেন...
গানের পোস্টে সচরাচর গানই দিয়ে থাকি, তবে মাঝেমধ্যে ইন্সট্রুমেন্টাল মিউজিকও (যন্ত্রসঙ্গীত) দিয়ে থাকি। আজকের মূল আকর্ষণ ইন্সট্রুমেন্টাল মিউজিক। এর আগে এ গান খালি গলায় ও মিউজিকসহ উভয় ভার্সনেই শেয়ার করা...
তুমি চলে যেতে যেতে হাত নেড়ে নেড়ে ইশারায় বলছিলে
আমি অযথাই মুগ্ধ দু চোখে তোমাকেই দেখছিলাম
তুমি চলে যাবে তবে কেন অকারণে মিছেমিছি এসেছিলে
আজও এই হাতে মেহেদির রং উজ্জ্বল ফুটে আছে
সেই সুখস্মৃতি...
শহরের অলিগলি যত রাজপথ
রেললাইন, পল্টন, শপিং মল
রমনার বটতলা, বইমেলাতে
কত যে ঘুরেছি আমি খামখেয়ালে
কত যে ঘুরেছি আমি খামখেয়ালে
যদি বা কোথাও দেখা হয় কাকতালে
আমি জানি কত প্রিয় ফুচকা তোমার
ভালোবাসো ঝালমুড়ি, আমের আচার
ফাস্টফুড...
©somewhere in net ltd.