নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
আজ তোমাকে এমন কোথাও নিয়ে যাব যেখানে কেউ নেই
এ এক নির্জন রঙ্গশালা, যেখানে যাচ্ছেতাই করা যায়
কড়া পাহারা, কারো চোখরাঙানি, নিয়ম-শৃঙ্খল নেই,
নেই কোনো নিষেধাজ্ঞা
যা খুশি ভাবতে পারায় কোনো পাপ নেই
বসন-ভূষণ...
এবারের গল্পটা আমাদের সহপাঠী পলাশুদ্দিন তমালকে নিয়ে। ওর গল্পটা বহুদিন ধরেই মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল। এ নিয়ে আঙ্গুরির সাথে মাঝেমধ্যে আলাপও করেছি। আঙ্গুরি উৎফুল্ল হয়ে বলতো- খুব ভালো হবে গল্পটা। লিখে...
এখনো মনে হয় – বয়স এখনো
আটকে আছে ১৪ বছরেই
এখনো মনে হয় – দুষ্টুমি ছাড়া
জীবনে আর কিছুই করবার নেই
এখনো আমরা হাত-পা ছুঁড়ে লাফিয়ে উঠি
এখনো আমরা একসাথে লাবণ্য’র প্রেমে পড়ি
এখনো...
জীবন যেন ব্যস্ত নদী
বয়েই চলে, নেই ফুরসত
আজকে চলো এসব ফেলে
একটি দিনের কাটাই ছুটি
জীবনটা আজ বড্ড তেতো
মনটা বেজায় বাউন্ডুলে
আজকে চলো কাটাই ছুটি
সব ভাবনা শিকেয় তুলে
দাও খুলে দাও খাঁচার দুয়ার
বন্দি পাখি...
মেয়েটি সুন্দরী; আমরা সুন্দরী মেয়েদের নিয়েই কাব্য লিখি; যারা সুন্দরী নয়, তারা বড়জোর মানবতাবাদীদের সামান্য কৃপা পেয়ে থাকে মাঝে-সাঝে, সেটা মেয়েটির জন্য নয় যতটা, তার চেয়ে ঢের বেশি তাঁদের নাম...
তুমি চলে গেছ, ফিরে আসো নি
তুমি মন নিয়ে খেলা করেছ
আসলে তো ভালো বাসো নি
কত কথা মরে গেল মনে মনে
কিছু কথা বলার ছিল সঙ্গোপনে
তুমি কোনোদিনই ইশারাতে
কোনো কথার মানে বোঝো নি
কেন...
গানের পোস্টে সচরাচর গানই দিয়ে থাকি, তবে মাঝেমধ্যে ইন্সট্রুমেন্টাল মিউজিকও (যন্ত্রসঙ্গীত) দিয়ে থাকি। আজকের মূল আকর্ষণ ইন্সট্রুমেন্টাল মিউজিক। এর আগে এ গান খালি গলায় ও মিউজিকসহ উভয় ভার্সনেই শেয়ার করা...
তুমি চলে যেতে যেতে হাত নেড়ে নেড়ে ইশারায় বলছিলে
আমি অযথাই মুগ্ধ দু চোখে তোমাকেই দেখছিলাম
তুমি চলে যাবে তবে কেন অকারণে মিছেমিছি এসেছিলে
আজও এই হাতে মেহেদির রং উজ্জ্বল ফুটে আছে
সেই সুখস্মৃতি...
শহরের অলিগলি যত রাজপথ
রেললাইন, পল্টন, শপিং মল
রমনার বটতলা, বইমেলাতে
কত যে ঘুরেছি আমি খামখেয়ালে
কত যে ঘুরেছি আমি খামখেয়ালে
যদি বা কোথাও দেখা হয় কাকতালে
আমি জানি কত প্রিয় ফুচকা তোমার
ভালোবাসো ঝালমুড়ি, আমের আচার
ফাস্টফুড...
এই তো আমি এসেছি কাছে
একটু ফিরে চাও
একটুখানি মিষ্টি হেসে
হাতটাকে বাড়াও
এই যে সময় যাচ্ছে চলে
যায় না তারে ধরা
তোমার আমার অনেক বিকেল
হয় না গল্প করা
এমনি করে যদি গো জীবন
শুধুই বয়ে যায়
সুখ...
কুটিমিয়াদের বাড়ির উত্তর দিকে একটা বড়ো ঝিল আছে। সেই ঝিলে বারো মাস পানি থাকে। ঝিলের চারদিকের উঁচু জমিতে আউশ আর আমন ধানের চাষ হয়। বৃষ্টি হলে ধানক্ষেতের পানি গড়িয়ে সেই...
কুটিমিয়ার বয়স তখন নয় কী দশ। গ্রীষ্মের এক ঝিমধরা দুপুরে ঘরের মেঝেতে খালি গায়ে শুয়ে সে গড়াগড়ি খাচ্ছিল। এমন সময় প্রাণের বন্ধু গুঞ্জর আলী এসে হাঁক দেয়, ‘ও কুডি, গাব...
শামার সাথে আমি একই কলেজে পড়তাম। এইচএসসি পাশের পর শামা ঢাকা শহরের একটা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে ভাইয়ের বাসায় থাকতে লাগলো, আর আমি ডিগ্রিতে ভর্তি হয়ে গ্রামের কলেজেই রয়ে গেলাম।
শামার গায়ের...
আজীবন ভালোবেসে তোমাকে কোনোদিনই
পাব না জানি
তাই তো তোমার নামে কবিতা ও গান লিখে
তোমারই নেশায় আমি বেঁচে থাকি
কত পথ হেঁটে গেছি কত যে খুঁজেছি তোমায়
খুঁজেছি তোমার হৃদয়ের অলিগলি পথ
পুরোটা জীবন
তুমি...
ও সুজানা, দেখে যা না
একবার এসে দেখে যা
তোর মতো আর কেউ আমাকে
কেউ আমাকে এ জগতে
ভালোবাসে না
যখন মেঘলা থাকে মন
কাঁদে চাঁদ ছাওয়া এক রাত
পিঠের ওপর কেউ রাখে না
আলগোছে এক হাত
তোর...
©somewhere in net ltd.