![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
কেউ তাকে খুব ভালোবেসেছিল
ভালোবেসেছিল সেও
সেই ভালোবাসা খুন করেছিল
একদল সারমেয়
অমরাবতীর সেই ভালোবাসা
গতানুগতিক নয়
নিজকে হারিয়ে পথে পথে আজ
খোঁজে তার পরিচয়
তোমাদের কাছে কোনোদিন যদি
নুরী পাগলিনী এসে
ভাত কেড়ে খেয়ে থালা ফেলে দিয়ে
ওঠে একগাল...
তোমার কথা তোমার জন্য
আমার জন্য কিচ্ছু নয়
তোমার কথা সবার জন্য
আমার কথা গোপন রয়
একটা পথে ফুল বিছানো
বনগুলো সব গানমুখর
একটা নদী শুকিয়ে গেল
বুকভরা তার বালুর চর
তোমার কথা তোমার জন্য
আমার জন্য কিচ্ছু নয়
তোমার...
আমি এ গল্পটি আমার ঘনিষ্ঠ ক্লাসমেট আবদুল করিমের কাছ থেকে শুনেছি। গল্পটি আমাদের স্কুলজীবনের অন্য দুই ক্লাসমেটকে নিয়ে। গল্পটি সত্য। আমাদের বেশিরভাগ ক্লাসমেটই সে-সময়ে গল্পটি জানতো। কিন্তু এসএসসি পাশের পর...
কবিতার মতো মেয়েটি সুচারু ছন্দে আনমনে হাঁটে
দু চোখে দূরের বাসনা, চুলের কিশলয়ে গন্ধকুসুম, প্রগাঢ় আঁধারে হাসনাহেনার ঘ্রাণ; কপোলে একফোঁটা তিল, তেমনি একফোঁটা লালটিপ কপালে
কবিতার মতো মেয়েটি নিজ্ঝুম বনের মতো; কখনোবা...
আজকে আমাদের ফজর আলির গল্পটা আপনাদের বলে ফেলি। কয়েকদিন ধরেই বলি বলি করছিলাম, কিন্তু মাঝখানে ফজর আলির কথা মন থেকে একেবারেই উবে গিয়েছিল, মনের কোনাকাঞ্চি, গলি-ঘুপচিতে অনেক খুঁজেছি- কার একটা...
খেয়াল করে শোনো তবে
সেই কথাটা বোঝাই
সেই কথাটা কঠিন না খুব
পানির মতো সোজাই
সেই কথাটা বুঝবে তুমি
বোঝের মানুষ হলে
বোঝের মানুষ সবখানেই
বোঝের কথাই বলে
সেই কথা না বুঝলে তুমি
অন্যকে কী বোঝাবে?
বোঝাবুঝির ঝগড়া হলে
বোঝের...
আমাদের গ্রামের জুম্মন হোসেনের ছেলে লিটন হোসেন এবার ইন্টারস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছে। শুধু তাই নয়, ফাইনাল ম্যাচে হ্যাট্রিক করে প্রথম বারের মতো নিজের স্কুলকে ৩-০ গোলের বিজয় উপহার...
দেবিনগরের খেজুর, বালুশাই, আমিত্তি
রসে টইটুম্বুর রসগোল্লা এনে সামনে তুলে ধরে
ভাইয়েরা, বোনেরা, কুটুমেরা
বাবাকে মনে পড়ে
বাবাকে মনে পড়ে
মনে পড়ে আমার অন্তর্যামী প্রিয়তম বাবাকে
যিনি জানতেন তিনি আমার কলজের টুকরো
আর খেজুর, বালুশাই আমার...
আমার ল্যাপটপ অন থাকা মানে অবিরাম গান বাজতে থাকা। গান বাজে ল্যাপটপে, গান ঝরে কণ্ঠে, একটা কনসার্টেড সুর-মূর্ছনার তালে তালে ল্যাপটপের বাটনগুলোর উপর অনবরত আমার আঙুলগুলো খেলতে থাকে।
অহনার সাথে যখন...
তোমার আমার দিন ছুটে চলে ব্যস্ত ঘড়ির কাঁটায়
তোমার আমার মন ছুটে চলে নদীর ঢেউয়ের মতো
তোমার আমার রাতগুলো কাটে দারুণ অস্থিরতায়
তোমার আমার চোখে নেই সুখ, স্বপ্নরা পরাহত
কাল যদি দেখো ঝাঁকে...
আমার মন পাগলা রে
আমার দিল পাগলা রে
পাগল হইয়াছ রে মন কার লাইগা রে
আরো অনেক গানের মতো ‘আমার মন পাগলা রে, পাগল হইয়াছ রে মন কার লাইগা রে’ গানটা...
ডাকছে আমায় হাতছানিতে
আমার সবুজ গাঁ
পথের দিকে চেয়ে চেয়ে
দাঁড়িয়ে আমার মা
একটা কিশোর ছেলে ছিল
বিল আড়িয়াল গ্রামে
সেই ছেলেটির দুরন্ত দিন ছিল
প্রাণ সাথিদের সাথে
ডুবসাঁতারের দিনগুলো তার ছিল
নৌকা বাইচের বর্ষা যে তার ছিল
নোয়াব...
প্রিন্সেস ডায়ানার চোখ
আজও আমি কবিতাকে খুঁজি -
সেই কবিতাকে
অতলান্ত বুক ভরে যে আমাকে
থরে থরে সুখ দেবে
যেমন ঘুমিয়ে আছি অদেখা অচেনা কোনো সারণির বাঁকে
অনাবিল অজস্র কাল ধরে।
সব শেষে পর্দা ছিঁড়ে অলীক অম্বরে
আপনায়...
মনে আমার আগুন জ্বলে রে
ও আমার আগুন জ্বলে বুকে
আমার প্রাণসখীরা তবু বলে
আমি নাকি আছি কত সুখে
জনে জনে করে বন্ধু আলাপ-পরিচয়
সবার সাথে ভাব করে সে
আমায় দেখে চোখ ফিরাইয়া লয়
সবার সাথে ভাব...
©somewhere in net ltd.